কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের ‘প্রজেক্ট হার পাওয়ার’ অনুষ্ঠিত
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি এবং শক্তি ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে নারী স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) পুরান পল্টনন্থ আইএফআইসি টাওয়ারে এ সংশিষ্ট একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ‘প্রজেক্ট হার পাওয়ার’ শীর্ষক বিশেষ এই ক্যাম্পেইনটি ব্যাংকের নারী গ্রাহকদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশব্যাপী আইএফআইসি ব্যাংকের শাখা-উপশাখায় পরিচালিত হবে।
আইএফআইসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ অব ব্রাঞ্চ বিজনেস মো. রফিকুল ইসলাম ও শক্তি ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ডিরেক্টর ও হেড অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মো. শরিফুল ইসলাম স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্র হস্তান্তর করেন।
এ সময় আইএফআইসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দদের মধ্যে মনিতুর রহমান, ইকবাল পারভেজ চৌধুরী, কে এ আর এম মোস্তফা কামাল এবং শক্তি ফাউন্ডেশনের হেল্থ প্রোগ্রামের হেড অব অপারেশন মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, সিনিয়র ম্যানেজার নিলুফা ইয়াসমীন-সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের নতুন সচিব নজরুল ইসলাম
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের নতুন সচিব নিয়োগ পেয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
সচিব পদে পদোন্নতির পর তাকে এই নিয়োগ দিয়ে সোমবার (৬ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
গত ১০ নভেম্বর পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মোসাম্মৎ শাহানারা খাতুনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায় সরকার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের কৃষি বিনিয়োগ বিতরণ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার প্রায় ৪০০ সয়াবিন ও মরিচ চাষির মাঝে ৪ শতাংশ মুনাফায় কৃষি বিনিয়োগ বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (৪ জানুয়ারি) সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদে এই বিনিয়োগ বিতরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মাকসুদা বেগম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক মো. মোরশেদ আলম খন্দকার, ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুস সায়াদাত, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সুরাইয়া আক্তার লাকি, ব্যাংকের এসএমই এন্ড এগ্রিকালচারাল ফাইন্যান্স ডিভিশনের প্রধান শ্যাম সুন্দর রায়, জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, সলিডারিডাড নেটওয়ার্ক এশিয়ার সাপ্লাই চেইন এন্ড প্রাইভেট সেক্টর এনগেজমেন্টের প্রধান মো. মুজিবুল হক ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশিদ।
এছাড়া ব্যাংকের মাইজদী শাখার ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নূর-উন-নবী পাটোয়ারী, নোয়াখালি জেলার অন্যান্য শাখার ব্যবস্থাপকগণ সহ বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মাকসুদা বেগম বলেন, কৃষকগণ এ দেশের প্রাণ। কৃষিকাজে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বেশী হওয়া প্রয়োজন। ভবিষ্যতে এ অঞ্চলের কৃষকদের মাঝে আরও বেশি হারে বিনিয়োগ বিতরন করা হবে বলে কৃষকদের আশ্বস্ত করেন পরিচালক মো. মোরশেদ আলম খন্দকার।
ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ বলেন, ৪ শতাংশ মুনাফায় কৃষি বিনিয়োগ পেয়ে এ এলাকার কৃষকগণ উপকৃত হচ্ছেন। পর্যায়ক্রমে এ এলাকার সব কৃষকের মাঝে বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করা হবে।
নাজমুস সায়াদাত বলেন, দেশকে খাদ্যে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে কৃষকদের আর্থিক সযোগিতা করছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুরাইয়া আক্তার লাকী সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান এবং এই উদ্যোগে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের অন্যান্য ব্যাংকও কৃষিখাতে এভাবে বিনিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
হতাশ হয়ে পড়া মেহেরপুরের কৃষকের পাশে ‘স্বপ্ন’
শীতকালীন সবজির মধ্যে ফুলকপির বাম্পার ফলন হলেও এর দাম পাচ্ছেন না মেহেরপুরের কৃষকেরা। উৎপাদিত সবজির কাঙ্ক্ষিত দাম না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন জেলার চাষিরা। ক্রেতা কম থাকায় অধিকাংশ সবজিই নষ্ট হচ্ছে জমিতে।
কৃষি বিভাগ বলছে, একই সাথে মেহেরপুরসহ সারাদেশের শীতকালের সবজি উঠতে শুরু করেছে তাই এমন দরপতন।
কৃষকের হতাশার খবর চোখে পড়ে স্বপ্ন কর্তৃপক্ষের। খবর জানার পর স্বপ্নর প্রতিনিধি গিয়ে প্রাথমিকভাবে ১০ হাজার পিস ফুলকপি কিনেছেন ২ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় ।
ফুলকপি সবজি চাষি রকিব আলী জানান, একবিঘা জমিতে ফুলকপির আবাদ করতে খরচ হয়েতে ২৫ হাজার টাকা। সাথে রয়েছে শ্রমিক ও পরিবহন খরচ। লাভের মুখ না দেখে উল্টো জমিতে ফুলকপি নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল । চিন্তা ছিল অনেক। সেখানে আশার মুখ দেখালো সুপারশপ স্বপ্ন। আমাদের থেকে ১০ হাজার পিস ফুলকপি কিনেছেন তারা। সেখান থেকে আমার কিছু টাকা আয় হয়েছে। স্বপ্নকে অনেক ধন্যবাদ।
মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদার বলেন, প্রতিবছর এ মৌসুমে মেহেরপুরে ব্যাপক ভাবে বাঁধাকপি ও ফুলকপির আবাদ হয়। হঠাৎ দরপতন হয়েছে। স্বপ্নকে এমন উদ্যোগ নেবার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
‘স্বপ্ন’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির এ প্রসঙ্গে জানান, সোশ্যাল মিডিয়া এবং সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে মেহেরপুরের কৃষকদের এই হতাশার বিষয়টি চোখে পড়ে আমাদের । এরপর স্বপ্নর টিম মেহেরপুরের সেই কৃষকের সাথে যোগাযোগ করেন এবং ফুলকপি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । স্বপ্ন’র ক্রেতাদের জন্য আজ থেকেই স্বপ্ন আউটলেটে থাকবে মেহেরপুরের সেই কৃষক ভাইয়ের জমির ফুলকপি। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষক বাঁচলেই, বাঁচবে দেশ ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
নতুন বছরে রূপালী ব্যাংকের এমডির শুভেচ্ছা বিনিময়
ইংরেজী নববর্ষ ২০২৫ এর শুরুতে রূপালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলাম ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) এ উপলক্ষ্যে দিলকুশাস্থ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে ভার্চ্যুয়ালি এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিগত বছরের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিনন্দন জানান। এ সময় তিনি শ্রেণীকৃত ঋণ আদায়সহ নতুন বছরের ব্যবসায়িক কর্মপন্থা নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পারসুমা আলম, হাসান তানভীর ও মো. হারুনুর রশীদ।
এছাড়াও মহাব্যবস্থাপক ইকবাল হোসেন খাঁ, মোহাম্মদ শাহেদুর রহমান, শিকদার ফারুক-ই আযম, মোহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী, ইসমাইল হোসেন শেখ, মোহাম্মদ সাফায়েত হোসেন, কমল ভট্টাচার্য, মো. মইন উদ্দিন মাসুদ, মোহাম্মদ আমির হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মো. নোমান মিয়া, সালামুন নেছা, তানভীর হাছনাইন মঈন, আবু নাসের মোহাম্মদ মাসুদ, রোকনুজ্জামান, মো. আবুল হাসান, এস. এম দিদারুল ইসলামসহ জোনাল ম্যানেজার, প্রধান কার্যালয়ের সকল বিভাগীয় প্রধান ও শাখা ব্যবস্থাপকগণ এতে অংশ নেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
চাকরিচ্যুতরা এস আলমের অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত ছিল: সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক
চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। অবস্থান নিয়েছেন ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে। আন্দোলনকারীদের দাবি, বিনা কারণে বিনা নোটিশে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। কিন্তু ব্যাংক বলছে, ব্যাংকের সার্ভিস রুলস মোতাবেক এবং নিয়োগ পত্রের ধারা ১০ অনুযায়ী অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল)।
ব্যাংকটি বলছে, ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এস আলম গ্রুপের অবৈধ নিয়োগ দেওয়া ৫৭৯ জন কর্মকর্তাকে গত ২৯ অক্টোবর চাকরিচ্যুত করে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকের সার্ভিস রুলস মোতাবেক এবং নিয়োগ পত্রের ধারা দশ অনুযায়ী শিক্ষানবিশ সময়কালে ব্যাংক যে কোনো সময় বিনা নোটিশে যেকোনো কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করার অধিকার রাখে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এসব অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের চাকরিচ্যুত করা হয়।
পরবর্তী সময়ে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ চাকরি পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে ব্যাংকের নিকট আবেদন করে। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রত্যেকের সঙ্গে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে শুনানির আয়োজন করা হয়। শুনানি পরবর্তী সময়ে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ তাদেরকে চাকরি পুনর্বহাল সম্ভব নয় উল্লেখ করে পত্র প্রদান করে। এই চিঠি পাওয়ার পর গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করছে এবং লাগাতার ব্যাংকের সামনে অবস্থান করছে। যার ফলে ব্যাংকের গ্রাহকগণ হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং সাধারণ জনগণের স্বাভাবিক চলাফেরা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এমনকি মতিঝিলের সর্বোচ্চ স্থাপনা সিটি সেন্টারের সামনে এ ধরনের কার্যক্রম এই বিল্ডিং এ অবস্থিত অন্যান্য অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদেরও স্বাভাবিক চলাফেরা বাধাগ্রস্ত করছে।
এসআইবিএল আরও জানায়, পটিয়া এলাকার প্রায় ২০০০ কর্মকর্তা নিয়মবহির্ভূত নিয়োগ পেয়ে এখনো এসআইবিএল এ কর্মরত রয়েছে। এসব কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় এবং এস আলম গ্রুপের মদদে এই চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। তাদের এই পদক্ষেপ ব্যাংকিং খাত তথা রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। প্রশাসন যদি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা হতে পারে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে পত্রের মাধ্যমে অবহিত করা হয় এবং তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয় দ্রুত তারা এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম সাদিকুল ইসলাম বলেন, ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়োগপত্রের ধারা মেনেই অবৈধভাবে এস আলম গ্রুপের নিয়োগ দেওয়া কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক যে, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর এস আলমের পৃষ্ঠপোষকতায় তারা এ ধরনের বিশৃঙ্খলা করে নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছে যা রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ এবং সাধারণ জনগণ তথা ব্যাংকের গ্রাহকগণ এর ফলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। যা মোটেই কাম্য নয়।
তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রীয় মদদে এস আলম গ্রুপ দেশের ব্যাংকিং খাতে ভয়াবহ দুর্বৃত্তায়নের মাধ্যমে চরম অরাজকতার সৃষ্টি করেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক যখন ব্যাংকিং খাত সংস্কারে ইতিবাচক ও প্রশংসনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে তখন এস আলমের মদদপুষ্ট এক গোষ্ঠী আবারও অরাজকতা তৈরিতে সক্রিয় রয়েছে।