আইন-আদালত
ইসকন নিষিদ্ধ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন

ইসকন নিষিদ্ধ চেয়ে এবং যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে চট্টগ্রাম ও রংপুরে জরুরি অবস্থা জারির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন এক আইনজীবী।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) গণমাধ্যমের রিপোর্ট তুলে ধরে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে আদেশ প্রার্থনা করেন আইনজীবী মনিরুজ্জামান।
বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যার্টনি জেনারেলকে ডেকে পাঠান আদালত।
অ্যার্টনি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, যে কেউ কোনো অ্যাঙ্গেল থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। সরকার জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। সাম্প্রতিক ইস্যুতে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
এসময় উচ্চ আদালত বলেন, তারা উদ্বিগ্ন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেউ যাতে অবনতি করতে না পারে। ইসকন ও সাম্প্রতিক ইস্যুত সরকারের পদক্ষেপ কালকের মধ্যে জানাতে বলেছেন হাইকোর্ট।
এমআই

আইন-আদালত
শেখ হাসিনার মামলায় রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি

জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নিজের অপরাধের দায় স্বীকার করেছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি তার লিখিত বক্তব্যে আদালতকে জানান, যারা এই অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে করতে চান তিনি। এতে তিনি রাজসাক্ষী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী ও প্রসিকিউশন।
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আজ আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফর্মাল চার্জ) গঠন করে আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
মামলায় অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে তিন আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো। একই সঙ্গে মামলার সূচনা বক্তব্য প্রদান ও রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৩ ও ৪ আগস্ট দিন ঠিক করেছেন আদালত।
মামলায় শেখ হাসিনার পাশাপাশি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামি হিসেবে রয়েছেন। আসামিদের মধ্যে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক প্যানেলে এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন- বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
আইন-আদালত
দুদক কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিনের চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ

সাড়ে তিন বছরের আইনি লড়াই শেষে অবশেষে চাকরি ফিরে পাচ্ছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর আলোচিত কর্মকর্তা মো. শরীফ উদ্দিন। বুধবার (৯ জুলাই) বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি বিশ্বজিত দেবনাথ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তাকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আদেশ দেন। সেই সঙ্গে তার পাওনা সকল বেতন ও সুযোগ-সুবিধা ফেরত দিতে হবে।
রায় পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে জ্যেষ্ঠতা, সব বেনিফিটসহ চাকরিতে পুর্নবহালের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া শরীফ উদ্দিনের চাকরিচ্যুতির আদেশকে প্রথম থেকে বাতিল ঘোষণা করেছেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন।
তিনি বলেন, কক্সবাজারে ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে কয়েক লক্ষ কোটি টাকার নয়ছয় নিয়ে ২০২২ সালে ৬২০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন জমা দেন শরীফ। এ রিপোর্টের জেরেই তাকে শুধু চাকরিচ্যুতিই নয়, দেয়া হয় বিভাগীয় মামলা।
আদালত রায়ে বলেছেন, কক্সবাজারে ৭২টি প্রকল্পে সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, কিছু রোহিঙ্গার এনআইডি ও পাসপোর্ট জালিয়াতি, কর্ণফুলী গ্যাসে অনিয়মসহ বেশ কিছু দুর্নীতিবিরোধী অভিযান পরিচালনায় তাকে পুরস্কৃত না করে চাকরিচ্যুত করার ঘটনা দুঃখজনক।
চাকরি হারিয়ে একটি কোম্পানিতে কাজ নেন শরীফ। অন্যদিকে চালাতে থাকেন আইনি লড়াই। বুধবার চাকরি ফেরতের আদেশ পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া তিনি বলেন, ‘আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। সবকিছু ভুলে এখন দেশের জন্য কাজ করতে চাই।’
২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-সহকারী পরিচালক মো. শরীফ উদ্দিনকে অপসারণ করা হয়।
দুদক তৎকালীন চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন (কর্মচারী) চাকরি বিধিমালা, ২০০৮-এর বিধি ৫৪ (২) তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. শরীফ উদ্দিনকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হলো। তিনি বিধি অনুযায়ী ৯০ দিনের বেতন এবং প্রযোজ্য সুযোগ-সুবিধা (যদি থাকে) পাবেন। কমিশনের অনুমোদনক্রমে জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।
শরীফ উদ্দিন প্রায় সাড়ে ৩ বছর দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। সে সময় এনআইডি সার্ভার ব্যবহার করে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি ভোটার করার অভিযোগে ২০২১ সালের জুনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) একজন পরিচালক এবং ৬ কর্মীসহ আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তিনি। এই মামলার পরপরই ১৬ জুন তাকে চট্টগ্রাম থেকে পটুয়াখালীতে বদলি করা হয়।
নিজের মেয়াদকালে বিভিন্ন খাতে অনিয়মের খবর প্রকাশের জন্য আলোচিত হন শরীফ। সে সময় তিনি ইসি কর্মকর্তা, কর্মচারী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (সিসিসি) ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ইয়াবা চোরাকারবারি, রোহিঙ্গা এবং কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেডের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এক ডজনেরও বেশি মামলা করেন।
রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের জন্ম নিবন্ধন ও পাসপোর্ট দেওয়ার ঘটনায় এবং কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলার বাদী তিনি। কর্ণফুলীর দুর্নীতির মামলায় তিনি কেজিডিসিএলের মহাব্যবস্থাপক (প্রকৌশল) সারোয়ার হোসেন এবং অন্যান্যদের সঙ্গে সাবেক প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ছেলে মুজিবুর রহমানকে অভিযুক্ত করেন।
শরীফ কক্সবাজারের তালিকাভুক্ত ইয়াবা চোরাকারবারি হাজী সাইফুল করিমের বিরুদ্ধে মামলাও করেন। সাইফুল ২০১৯ সালের ৩১ মে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।
সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি পরিবারসহ হত্যার হুমকি পান শরীফ। বিষয়টি নিয়ে কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আইয়ুব খান চৌধুরী ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে সিসি টিভির ফুটেজসহ চট্টগ্রামের খুলশী থানায় সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করেন তিনি।
আইন-আদালত
কুমিল্লায় ৩ মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি

২০১৫ সালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পেট্রোল বোমা হামলা ও কাভার্ডভ্যানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হত্যাসহ ৩টি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৭ জুলাই) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. কাইমুল হক রিংকু।
জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের দায়ের করা মামলাগুলো রাজনৈতিক মামলা বিবেচনায় প্রত্যাহারের আবেদনের প্রেক্ষিতে বাকি আসামিদের মামলাও প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। এ মামলায় বাদী ছিলেন চৌদ্দগ্রাম থানার তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তা নুরুজ্জামান হাওলাদার। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ওই দুই মামলার শুনানিতে বেগম খালেদা জিয়ার সম্পৃক্ততা প্রমাণ না হওয়ায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২-এর বিচারক সফিকুল ইসলাম তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন। কারণ, সেসময় বেগম খালেদা জিয়া গুলশানের বাসায় বালুর ট্রাক দ্বারা অবরুদ্ধ ছিলেন।
অপরদিকে ২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি চৌদ্দগ্রামের হায়দারপুর এলাকায় কাভার্ডভ্যান পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় নাশকতার মামলায়ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়। পরে এ মামলায় আরও ১০ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়। এই মামলারও বাদী চৌদ্দগ্রাম থানার পুলিশ এসআই নুরুজ্জামান হাওলাদার। এই মামলাতেও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক আফরোজা শিউলি তাকে অব্যাহতি দেন।
পিপি মো. কাইমুল হক রিংকু বলেন, ২০১৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জগমোহনপুরে একটি বাসে পেট্রলবোমা হামলার ঘটনায় ৮ যাত্রী নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি পৃথক মামলা করে পুলিশ। মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ৭৮ জনকে চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
তিনি আরও বলেন, এ মামলা তিনটি বিগত আওয়ামী সরকারের সময় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ের করা বিবেচনায় প্রত্যাহারের জন্য আইন মন্ত্রণালয় আবেদন করা হয়। মন্ত্রণালয় সেই আবেদন গ্রহণ করে মামলা ৩টি প্রত্যাহার করে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এখন খালেদা জিয়া ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে চৌদ্দগ্রাম থানায় আর কোনো মামলা নেই।
কাফি
আইন-আদালত
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শেষ, আদেশ বৃহস্পতিবার

জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আগামী বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) আদেশ দেয়া হবে।
সোমবার (৭ জুলাই) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১- এ শুনানি হয়।
এদিন শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী শুনানি করেন। এছাড়া এ মামলায় গ্রেফতার একমাত্র আসামি সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এর আগে গত ১ জুলাই শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার শুরুর আবেদন করে প্রসিকিউশন। গত ১২ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনে রিপোর্ট দাখিল করে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
১ জুন শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। এই তিনজনের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টের আন্দোলন দমনে ১ হাজার ৪০০ জনকে হত্যার উসকানি প্ররোচনা, নির্দেশ দেয়া সংক্রান্ত সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসেবলিটি এবং জয়েন্ট ক্রিমিনাল ইন্টারপ্রাইজের ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
আইন-আদালত
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সোমবার (৭ জুলাই)।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শুনানি হবে। আজ শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী শুনানি করবেন। এরইমধ্যে এ মামলায় গ্রেফতার একমাত্র আসামি সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
এর আগে গত ১ জুলাই শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার শুরুর আবেদন করে প্রসিকিউশন। গত ১২ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনে রিপোর্ট দাখিল করে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
১ জুন শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। এই তিনজনের বিরুদ্ধে জুলাই আগস্টের আন্দোলন দমনে ১ হাজার ৪০০ জনকে হত্যার উস্কানি প্ররোচনা, নির্দেশ দেয়া সংক্রান্ত সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসেবলিটি এবং জয়েন্ট ক্রিমিনাল ইন্টারপ্রাইজের ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।