পুঁজিবাজার
এজিএমের ভেন্যু জানালো সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডের ৩৯তম বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) ভেন্যু বা স্থান ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আগামী ১১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় কোম্পানিটির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। শারিরীক উপস্থিতির জন্য কোম্পানিটির নির্ধারিত স্থান দ্য কিং অব চিটাগং।
কোম্পানিটির এজিএম হাইব্রিড সিস্টেমে অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য ডিজিটাল প্লাটফর্মে অংশ নেওয়া বিনিয়োগকারীদের এই লিংকে প্রবেশের আহ্বান জানিয়েছে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইসলামিক ফাইন্যান্সের নাম সংশোধনে সম্মতি
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি ইসলামিক ফাইন্যান্সের নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পিএলসি।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির নাম ‘ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড’-এর পরিবর্তে ‘ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পিএলসি’ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামীকাল (২৮ নভেম্বর) থেকে কোম্পানিটি নতুন নামে লেনদেন করবে।
নাম সংশোধন ছাড়া কোম্পানিটির অন্যান্য তথ্য অপরিবর্তিত থাকবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইসিবিকে ৩ হাজার কোটি টাকা প্রদানের অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা আনতে বিনিয়োগের জন্য সরকারি সংস্থা ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি) ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ সহায়তার অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এই অনুমোদন দিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন। আজ (২৭ নভেম্বর) সংশ্লিষ্ট বিষয়ে চিঠি ইস্যু হতে পারে বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ৫ নভেম্বর আইসিবিকে ৩ হাজার কোটি টাকা প্রদানে সভরেন গ্যারান্টির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের একান্ত সচিব বরাবর চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছিল। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকেও এ চিঠি পাঠানো হয়।
গভর্নরকে দেওয়া চিঠিতে অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) প্রস্তাবিত ঋণ পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে এবং উচ্চহার সুদে গ্রহণ করা তহবিল পরিশোধের মাধ্যমে নিজস্ব আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগ করবে। তাই অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এ মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করছে যে, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)-এর অনুকূলে ৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ এবং ঋণের ওপর অর্জিত বা আরোপিত সুদ অথবা এর (আসল ও সুদ) কোনো অংশ আইসিবি পরিশোধে অসমর্থ হলে সরকার যথানিয়মে তা পরিশোধ করবে।
তবে, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সরকারকে প্রদেয় মুনাফা থেকে অপরিশোধিত বা বকেয়া ঋণ বা ঋণের ওপর ধার্য সুদ সমন্বয় করা যাবে না। এ গ্যারান্টির মেয়াদ ইস্যুর তারিখ থেকে ১৮ মাসের জন্য বলবৎ থাকবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মনোস্পুল পেপারের ২০ লাখ শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের এক উদ্যোক্তা পরিচালক ২০ লাখের বেশি শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালক মোস্তফা কামাল মহিউদ্দিন ২০ লাখ ৪০ হাজার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। এসবের মধ্যে তার স্ত্রী দিলারা মোস্তফাকে ১০ লাখ ২০ হাজার এবং ছেলে মোস্তফা আজাদকেও সমপরিমাণ শেয়ার উপহার হিসেবে প্রধান করবেন।
আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ঘোষিত শেয়ার হস্তান্তর করবেন তিনি।
উল্লেখ্য, দিলারা মোস্তফা এবং মোস্তফা আজাদ উভয়ই কোম্পানিটির সাধারণ বিনিয়োগকারী।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দুই ঘণ্টায় ১৮২ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেনে ধীরগতিতে প্রথম দুই ঘণ্টায় হাতবদল হয়েছে ১৮২ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (২৭ নভেম্বর) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দুই ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১২টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ১৪ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৫৭ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ১০ দশমিক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৫ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১৫৮ ও ১৯০০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১৮২ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের একই সময়ে ১৪৩ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছিলো।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৮৫টির, কমেছে ৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০ কোম্পানির শেয়ারদর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিএসইর সঙ্গে ৯ ট্রেকের এপিআই শেয়ারিং চুক্তি সম্পন্ন
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সঙ্গে তাদের সদস্যভুক্ত ৯টি ট্রেকের (ব্রোকারেজ হাউজ) মধ্যে এপিআই (অ্যাপলিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস) শেয়ারিং চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সিএসইর ঢাকার কার্যালয়ে এপিআই শেয়ারিং চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা তানিয়া বেগম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চুক্তি সম্পন্নকারী ট্রেকগুলো হলো- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড, এনএলআই সিকিউরিটিজ লিমিটেড, গ্রিন ডেলটা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মোনার্ক হোল্ডিংস লিমিটেড, ওয়ান সিকিউরিটিজ লিমিটেড এবং ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
এই চুক্তির মাধ্যমে ট্রেকগুলো তাদের গ্রাহকদের সেবা প্রদানে আরেক ধাপ এগিয়ে গেল।
এই দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সিএসইর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার অ্যান্ড হেড অব আইটি সার্ভিসেস হাসনাইন বারী এবং ট্রেকগুলো পক্ষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি সই করেন।
এসময় সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার, হেড অব লিস্টিং কমপ্লায়েন্স, ক্লিয়ারিং অ্যান্ড সেটেলমেন্ট একেএম শাহরোজ আলম, সংশ্লিষ্ট ট্রেকগুলো থেকে প্রতিনিধিগন এবং সিএসইর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, এই চুক্তি সম্পাদন প্রক্রিয়া ট্রেকহোল্ডারদের জন্য সময়োপযোগী এবং লেনদেনের সুযোগ বৃদ্ধির জন্য কার্যকরী। এপিআই শেয়ারিং চুক্তির মাধ্যমে ট্রেকগুলো তাদের ওএমএস (অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) এবং আরএমএস ( রিস্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম)-কে ব্যবহার করে লেনদেন কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে পারবে। এটি মূলত একটি ইন্টিগ্রেটেড সিস্টেম যার মাধ্যমে ব্রোকারদের উভয় বাজারে অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। বিশেষ করে শর্ট সেল প্রতিরোধ করতে পারবে এবং ডিএসই এবং সিএসই উভয় মার্কেটের শেয়ারের তুলনামূলক উপস্থিতি খুব সহজে একটি প্ল্যাটফর্মে দেখে কেনেবেচার দ্রুত সিন্ধান্ত নিতে পারবে। এই প্রযুক্তি পুঁজিবাজারের লেনদেনের ধারাকে আরও অগ্রগামী করবে।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে বেশ কিছু ট্রেকহোল্ডার কোম্পানি মিলেনিয়াম ম্যাচিং ইঞ্জিনে এপিআইয়ের সাথে সংযোগ নিয়ে নিজস্ব ওএমএস’র মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য সিএসইতে আবেদন করেছে। এর মধ্যে বেশ কিছু ট্রেকহোল্ডার কোম্পানি এই চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।