পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে লুটেরাদের অর্থ আত্মসাতের তদন্ত চেয়ে দুদকে চিঠি বিনিয়োগকারীদের

দেশের পুঁজিবাজারে গত ৯০ দশক থেকে এখন পর্যন্ত হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। এসব কাজে বিএসইসি, ডিএসই এবং চিহ্নিত মাফিয়া চক্র জড়িত ছিলো বলে অভিযোগ তুলেছেন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা। এসব চক্রের সদস্যদের পরিচয় এবং বিএসইসি, ডিএসইর কর্মকর্তাদের পরিচয়ও তুলে ধরেছেন তারা। লুটপাটে অংশ নেওয়া এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিনিয়োগকারীদের পক্ষে হেলাল উদ্দিন আকন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দুদকে পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে গত নব্বই দশক থেকে চলতি বছর পর্যন্ত যে সকল মাফিয়া পুঁজিবাজারকে কুক্ষিগত করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে,তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করছি। বিগত ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে ব্যবহার করে হাজার-হাজার কোটি টাকা লোপাট করেছে ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিশ্বস্ত কিছু মাফিয়া চক্র এবং সরকারি সংস্থা। যারা বিএসইসি ও ডিএসইকে ব্যবহার করে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সর্বশান্ত করে, আইনের তকমা লাগিয়ে বিভ্রান্ত করে রেখেছিলো। ফলে বিএসইসি ও ডিএসই বিনিয়োগকারীদের আস্থার স্থান না হয়ে উল্টো অবৈধ কমিশন বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজির সাথে জড়িত হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, বিএসইসি ও ডিএসইর কর্মকর্তারা সরাসরি বাজারের মাফিয়া এবং জুয়ারিদের সাথে চুক্তিবদ্ধ। বাজারের দুর্বল, বন্ধ কোম্পানিগুলোকে এনে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে উচ্চ মূল্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীকে শেয়ার গছিয়ে দিয়েছে এবং হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যা বর্তমানেও চলমান রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা লুটেরা চক্রের কিছু সদস্যের নামও চিঠিতে তুলে ধরেছেন। এদের মধ্যে বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানকে চক্রের মূল হোতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এছাড়া রেইজ মিচুয়াল ফান্ডের নাফিজ শারাফাত, ইউনাইটেড গ্রুপের চেয়ারম্যান হাসান রাজা, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান, সোনালী পেপারের চেয়ারম্যান মো. ইউনুস, ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়েদুল করিম, বিকন ফার্মার চেয়ারম্যান এবাদুল করিম, এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শেখ কবির, রেইজ মিচুয়াল ফান্ডের হাসান ইমাম, ইউনাইটেড সিকিরিটিজের পরিচালক রাজিব আল মামুন, সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাদেক হোসেন, ইস্টার্ন ব্যাংক সিকিরিটিজের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদুর রহমান, সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক সিনিয়র এক্সকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়ারেস উল মতিন, সাউথইস্ট ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রাশেদুল ইসলাম, সাউথইস্ট ব্যাংকের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট জেসমিন সুলতানা লাকী, সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের সিনিয়র অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজীব আহমেদ, সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের এমডি মো. আবু বকর , শাকিল রিজভী স্টকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিল রিজভী, এস এস স্টিলের চেয়ারম্যান জাভেদ অপেনহেগেন, ডিএসইর সাবেক পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী, লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী, শেলটেক ব্রোকারেজের চেয়ারম্যান ও একজন পরিচালক এবং সমবায় মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি রেজিস্টার আবুল খায়ের হিরুকে মাফিয়া চক্রের সদস্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এছাড়াও, বিএলআই সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন এবং সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের কয়েজন কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করা হয়।
লুটেরা চক্রকে খোদ বিএসইসির কর্মকর্তারা সহায়তা করতেন বলেও চিঠিতে জানানো হয়। যাদের মাধ্যমে চক্রটি দুর্বল কোম্পানির শেয়ার কারসাজি করে উচ্চমূল্যে লেনদেন করতো। এতে পুঁজি হারাতো সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। চক্রটিকে সহায়তা করার অভিযোগ বিএসইসির সাবেক দুই চেয়ারম্যানসহ সাবেক কমিশনার ও বর্তমান কমিশনার এবং নির্বাহী পরিচালকদের বিরুদ্ধে।
বিএসইসির পাশাপাশি ডিএসইর ৬ কর্মকর্তাও লুটপাটে অংশ নিয়েছিলেন বলে চিঠিতে বলা হয়। এসব কর্মকর্তারা হলেন- চিফ রেগুলারিটি অফিসার খায়রুল বাশার আবু তাহের, মনিটরিং বিভাগের ম্যানেজার ইকরাম হোসেন, অ্যাসিস্টেন্ট জেনারেল ম্যানেজার বজলুর রহমান, সিনিয়র এক্সকিউটিভ জাকির হোসেন, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আব্দুর রাজ্জাক এবং ম্যানেজার ফাহমিদা খাতুন।
বিনিয়োাগকারীরা চিঠিতে জানায়, বিগত সরকারের প্রভাব খাটিয়ে এবং বিএসইসি-ডিএসই কর্মকর্তাদের সহায়তায় এ লুটেরা চক্র শেয়ারবাজারে ১৩০টি দুর্বল কোম্পানি তালিকাভুক্ত করেছে। আবার এসব কোম্পানির শেয়ার অভিনব কারসাজির মাধ্যমে প্রলোভন দেখিয়ে তারা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়া ব্রোকারেজ হাউস থেকে এ চক্র সাপ্তাহিক চাঁদা উত্তোলন করতো বলে জানানো হয়। কোন প্রতিষ্ঠান চাঁদা দিতে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করে হেনস্তা করা হতো। পাশাপাশি কারসাজিতে শেয়ারদর বৃদ্ধিতে এ চক্র ছিলো বেশ সক্রিয়। নিজেদের চাওয়া চাহিদামতো তারা নির্দিষ্ট কোম্পানির দাম বাড়ানোর ইন্ধন দিতো। শেয়ারবাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলা এ চক্র ও বিএসইসি-ডিএসই কর্মকর্তাদের নাম উল্লেখ করে চিঠিতে তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের তদন্ত অনুসন্ধানের আবেদন জানানো হয়।
এমআই

পুঁজিবাজার
ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আলোচ্য এ সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১০ দশমিক ৩১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১০ দশমিক ৫১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০ দশমিক ২০ পয়েন্ট বা ১ দশমিব ৯৪ শতাংশ।
খাতভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে- জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৬.১০ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৭.১৯ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ৯.৮৯ পয়েন্ট, টেক্সটাইল খাতে ১০.৭০ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১১.০৮ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১১.৩৫ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ১২.৬০ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১২.৭৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৪.১০ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৪.৯৪ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৬.৩১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৬.৬৫ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৭.৯৬ পয়েন্ট, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ১৮.৪৩ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২১.৮১ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ২১.৯৩ পয়েন্টে, পাট খাতে ২৬.১৯ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ২৬.৭৭ পয়েন্টে, এবং সিরামিক খাতে ৫৭.৪৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে মিডল্যান্ড ব্যাংকের সর্বোচ্চ দরপতন

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর পতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ২০ দশমিক ৫৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৯ টাকা ৭০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এসইএমএলএলইসি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর কমেছে ১৬ দশমিক ১৯ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৮ টাকা ৮০ পয়সা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সিঙ্গার বিডির শেয়ার দর কমেছে ১১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১০৫ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এনআরবি ব্যাংক, প্রাইম ফাইন্যান্স, বে লিজিং, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, মাইডাস ফাইন্যান্স, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল এবং ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড।
এসএম
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে রহিমা ফুড

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ২১ দশমিক ২৪ শতাংশ। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ২৬ টাকা ৩০ পয়সা।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সাউথইস্ট ব্যাংক। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির দর ছিল ৮ টাকা ৩০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর বেড়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা বা ২০ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের এক সপ্তাহে শেয়ারদর বেড়েছে ৪ টাকা ৭০ পয়সা বা ১৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ, ম্যাকসুন স্পিনিং, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স, মালেক স্পিনিং, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, পিপলস লিজিং এবং পূবালী ব্যাংক পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৪৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের ৩০ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ২৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ১৬ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বৃটিশ অ্যামেরিকান টোব্যাকো, যমুনা ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, ব্যাংক এশিয়া, খান ব্রাদার্স, রবি আজিয়াটা এবং উত্তরা ব্যাংক পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস কমেছে ৪.১০ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ঢাকা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচিত হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২৫-জুন’২৫) কোম্পানিটির আয় হয়েছে ১ টাকা ২৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৫০ পয়সা।
গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৮ টাকা ৩৪ পয়সা।
এসএম