আন্তর্জাতিক
ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভায় থাকছেন যারা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী সপ্তাহে মন্ত্রিসভার সদস্য নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করবেন।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা, পররাষ্ট্র, বাণিজ্য, অর্থনীতি, অভিবাসনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেখভালের জন্য ট্রাম্পের পছন্দের সম্ভাব্য তালিকায় কোন কোন ব্যক্তি স্থান পেতে পারেন, তার একটি ধারণা উঠে এসেছে। সম্ভাব্য তালিকাটি নিম্নরূপ—
সম্ভাব্য অর্থমন্ত্রী
স্কট বেসেন্ট: ট্রাম্পের একজন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক উপদেষ্টা বেসেন্ট। তাকে সম্ভাব্য অর্থমন্ত্রী (ট্রেজারি সেক্রেটারি) হিসেবে বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প।
জন পলসন: অর্থমন্ত্রী হিসেবে ট্রাম্পের বিবেচনায় আসতে পারেন জন পলসন। পলসন একজন ধনকুবের। তিনি হেজ ফান্ড ব্যবস্থাপক।
ল্যারি কুডলো: ল্যারি কুডলোকেও ট্রেজারি সেক্রেটারি পদে দেখা যেতে পারে। তিনি ফক্স বিজনেস নেটওয়ার্কের একটি অনুষ্ঠানের উপস্থাপক।
রবার্ট লাইথাইজার: লাইথাইজারকে ট্রেজারি সেক্রেটারি করা হতে পারে। তিনি ট্রাম্পের একজন অনুগত ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।
হাওয়ার্ড লুটনিক: ট্রাম্পের সম্ভাব্য ট্রেজারি সেক্রেটারি হতে পারেন লুটনিক। তিনি ট্রাম্পের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণসংক্রান্ত কার্যক্রমের কো-চেয়ার।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রিচার্ড গ্রেনেলকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা করতে পারেন ট্রাম্প। তার পররাষ্ট্রনীতি-সম্পর্কিত উপদেষ্টাদের মধ্যে আছেন গ্রেনেল। তাকে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রবার্ট ও’ব্রায়েন: ও’ব্রায়েনকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করতে পারেন ট্রাম্প। তার প্রথম মেয়াদের সর্বশেষ (চতুর্থ) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ছিলেন তিনি।
বিল হ্যাগারটি: হ্যাগারটিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করা হতে পারে। টেনেসির এ সিনেটর ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের দায়িত্ব গ্রহণসংক্রান্ত কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
মার্কো রুবিও: পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মার্কো রুবিওকে বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প। রুবিও ফ্লোরিডা থেকে নির্বাচিত সিনেটর।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী
মাইক ওয়াল্টজ: ওয়াল্টজকে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদে দেখা যেতে পারে। তিনি ফ্লোরিডা থেকে নির্বাচিত কংগ্রেস সদস্য।
মাইক পম্পেও: প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে পম্পেওকে বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে পম্পেও সিআইএর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরে তাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করেছিলেন ট্রাম্প।
টম কটন: কটন হার্ভার্ড কলেজ ও হার্ভার্ড ল স্কুলে পড়েছেন। তিনি সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন। ট্রাম্প দাতাদের পছন্দের মানুষ আরকানসাসের এই সিনেটর।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি-বিষয়ক মন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি-বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে টম হোমানকে বিবেচনায় নিতে পারেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তার প্রশাসনে কাজ করেছিলেন তিনি।
একই পদে আসতে পারেন চাদ ওলফ। তিনি ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে প্রায় ১৪ মাস হোমল্যান্ড সিকিউরিটি-বিষয়ক ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন। এ ছাড়া এই পদে মার্ক গ্রিনকেও নিয়োগ দিতে পারেন ট্রাম্প। গ্রিন বর্তমানে প্রতিনিধি পরিষদের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি-বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব আছেন।

আন্তর্জাতিক
গাজায় প্রাণহানি ৫৫ হাজার ছুঁইছুঁই

ইসরায়েলি বাহিনীর একের পর এক আক্রমণে ফের রক্তাক্ত গাজা। সোমবার (৯ জুন) সারাদিন চলা বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৬০ জন ফিলিস্তিনি, আহত আরও ৩৮৮। স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
চলমান যুদ্ধে সোমবারের হামলার পর পর্যন্ত গাজায় নিহতের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৪ হাজার ৯২৭ জনে। পাশাপাশি গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ১ লাখ ২৬ হাজার ২২৭ জন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর, ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামলা চালায় গাজা নিয়ন্ত্রিত প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাস। ওই অভিযানে গুলি ও হামলায় ১ হাজার ২০০ জন নিহত হন এবং আরও ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এর জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। টানা ১৫ মাস ধরে ভয়াবহ এই যুদ্ধ চলার পর আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গত ১৯ জানুয়ারি একটি সাময়িক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেয় ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু সেই বিরতি ছিল ক্ষণস্থায়ী। গত ১৮ মার্চ থেকে ফের শুরু হয় ইসরায়েলি বাহিনীর দ্বিতীয় দফা হামলা। এই নতুন দফার অভিযানে আড়াই মাসেই প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৪ হাজার ৬৪৯ জন ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১৪ হাজার ৫৭৪ জন।
এদিকে, শুরুতেই হামাস যাদের জিম্মি করে নিয়েছিল, সেই ২৫১ জনের মধ্যে অন্তত ৩৫ জন এখনও জীবিত আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের মুক্ত করতে নতুন করে সামরিক অভিযান চালানোর ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
আন্তর্জাতিক
বিশ্বব্যাপী কমেছে খাদ্যের দাম: এফএও

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানিয়েছে, মে মাসে বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম ০.৮ শতাংশ কমেছে। সবচেয়ে বেশি কমেছে উদ্ভিজ্জ তেল ও চিনি জাতীয় পণ্যের দাম।
খাদ্যমূল্য সূচকের সবচেয়ে বড় উপাদান—শস্য ও খাদ্যশস্যের দাম মে মাসে ১.৮ শতাংশ কমেছে। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলে ভালো ভুট্টার ফলন এবং বৈশ্বিকভাবে গমের চাহিদা কমেছে।
তবে ইন্দিকা চালের চাহিদা ও মার্কিন ডলারের মূল্য পতনের কারণে চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। তা সত্ত্বেও, সামগ্রিক সূচকের ওপর তা প্রভাব ফেলেনি।
মে মাসে মাংসের দাম বেড়েছে ১.৩ শতাংশ। গরু, খাসি ও শুকরের মাংসের চাহিদা বাড়ায় এই প্রবণতা দেখা গেছে। বিশেষ করে জার্মানিতে পা ও মুখের রোগের নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় দেশটির বাজারে চাহিদা বাড়লে শুকরের মাংসের দাম বেড়ে যায়। তবে বার্ড ফ্লু সংক্রমণের শঙ্কায় মুরগির মাংসের চাহিদা কমেছে।
এদিকে, দুগ্ধজাত পণ্যের দাম বেড়েছে ০.৮ শতাংশ। এশিয়ার চাহিদার কারণে মাখনের দাম রেকর্ড উচ্চতায় রয়েছে, ফলে পনির ও গুড়ো দুধের দামও বেড়েছে।
সবচেয়ে বড় পরিবর্তন এসেছে উদ্ভিজ্জ তেল ও চিনির দামে।
উদ্ভিজ্জ তেলের দাম কমেছে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ, যদিও এটি এখনো গত বছরের তুলনায় ১৯.১ শতাংশ বেশি। পাম, রেপসিড, সয়াবিন ও সূর্যমুখী তেলের দাম কমে গেছে—এর পেছনে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং যুক্তরাষ্ট্রে চাহিদা কমে যাওয়াকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে এফএও।
এদিকে খাদ্য ও পানীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে চাহিদা কমে যাওয়ায় এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিস্থিতি অনিশ্চিত থাকায় চিনির দাম কমেছে ২.৬ শতাংশ।
আন্তর্জাতিক
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বহনকারী বাস একটি মিনিভ্যানে ধাক্কা দিলে অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন বলে স্থানীয় উদ্ধারকারী সংস্থাগুলো জানিয়েছে।
সোমবার (৯ জুন) ভোররাতে থাইল্যান্ড সীমান্তের কাছে ব্যস্ত ইস্ট-ওয়েস্ট হাইওয়েতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলেই ১৩ জন মারা যান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও ২ জনের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনায় আরও ৩১ জন আহত হয়েছেন।
পেরাক রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানায়, এ সময় বাসটি উল্টে যায় এবং মিনিভ্যানটি খাদে পড়ে যায়।
তারা আরও জানায়, কিছু যাত্রী নিজেরাই বাস থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন, কেউ কেউ বাস থেকে ছিটকে পড়েন এবং অনেকেই ভেতরে আটকে পড়েন।
উদ্ধারকর্মীরা জানান, বাসের ভেতর থেকে কয়েকজনকে বের করতে হাইড্রোলিক কাটার ব্যবহার করতে হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার হার অনেক বেশি। দেশটির দ্য স্টার পত্রিকা মার্চ মাসে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, মালয়েশিয়ার ব্যস্ত সড়কগুলোতে গড়ে প্রতি দুই ঘণ্টায় একজন মানুষের মৃত্যু ঘটে।
আন্তর্জাতিক
ঈদে দুবাইয়ে কমেছে স্বর্ণের দাম

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাজারে কমেছে সোনার দাম। এর আগে, দুবাইয়ে এক গ্রাম সোনার দাম ৩৭৮ দিরহাম ছিল। সেখান থেকে তা কমে হয়েছে ৩৬৯ দশমিক ২৫ দিরহাম।
শনিবার (৭ জুন) এই তথ্য জানিয়েছে দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
গত বৃহস্পতিবারের তুলনায় প্রতি গ্রামে চার দিরহাম করে সাশ্রয় করতে পারছেন ক্রেতারা।
গালফ টাইমসকে এক ব্যবসায়ী বলেন, সবার মনে একটা কথাই ঘুরপাক খাচ্ছিল-সপ্তাহান্তে বৈশ্বিক বাজার বন্ধ হওয়ার আগেই দাম ৩৬৭ বা ৩৬৮ দিরহামে নেমে আসবে কি না।
তিনি বলেন, অতটা না কমলেও আমি মনে করছি ৩৬৯ দশমিক ৭৫ দিরহাম দামও ঈদে ক্রেতাদের স্বস্তি দেবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি আরব আমিরাতের স্বর্ণ-অলঙ্কারের বাজার ও দোকানগুলোতে আজ ও আগামীকাল দুর্দান্ত ব্যবসা হবে। সোনার দাম ৩৭০ দিরহাম বা তারচেয়েও বেশি হলে এতটা বিক্রি হতো না।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ঈদের আগের কয়েক সপ্তাহে দুবাইর সোনার দোকানগুলোতে ক্রেতার ভিড় একেবারেই ছিল না। ৩৭০ দিরহামের ওপরে দাম থাকাই এর মূল কারণ বলে তারা উল্লেখ করেন।
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, ক্রেতারা ঈদ উপলক্ষে মূল্যছাড়ের অপেক্ষায় ছিলেন।
তবে অনেকেই বলেন, ভবিষ্যতেও সোনার দাম গ্রামপ্রতি ৩৭০ দিরহামের ওপরে থাকলে বিক্রি কম থাকবে।
গতকাল শনিবারের মতো আজ রোববারও স্বর্ণের দোকানগুলো ব্যস্ত থাকবে বলে মনে করছেন স্বর্ণ ও অলঙ্কার বিক্রেতারা। শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ বিক্রি বাড়তে শুরু করে। ব্যস্ত শপিং মল ও হাইপারমার্কেটের দোকানগুলোতেও সপ্তাহান্তে ক্রেতার ভিড় বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অপরদিকে ঈদুল আজহার আগে বাংলাদেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। শুক্রবার থেকে নতুন দর কার্যকর হয়েছে।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, শুক্রবার থেকে প্রতি ভরি বা ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম এক লাখ ৭২ হাজার টাকা হয়েছে, যা আগে ছিল এক লাখ ৬৯ হাজার টাকা।
আন্তর্জাতিক
অ্যাপ ব্যবহারকারীদের ১০ শতাংশ ছাড় দেবে জাজিরা এয়ারওয়েজ

আন্তর্জাতিক রুটে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষ অফার নিয়ে এসেছে কুয়েতভিত্তিক জাজিরা এয়ারওয়েজ। প্রতিষ্ঠানটি ঘোষণা করেছে, তাদের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে টিকিট বুক করলে যাত্রীরা সব ফ্লাইটে ১০ শতাংশ মূল্যছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
এই অফারটি শুধুমাত্র অ্যাপে বুকিংয়ের জন্য প্রযোজ্য এবং ব্যবহার করতে হবে নির্ধারিত প্রোমো কোড J9APP10। অফারটি চলবে ৯ জুন পর্যন্ত। তবে এই সময়ের মধ্যে টিকিট কাটলে যাত্রার সময়সীমা থাকবে ১৫ জুন থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত।
এ বিষয়ে জাজিরা এয়ারওয়েজ জানিয়েছে, তাদের অ্যাপ ব্যবহারকারী যাত্রীরা যেন আরও সহজে ও কম খরচে আন্তর্জাতিক গন্তব্যে ভ্রমণ করতে পারেন, সে লক্ষ্যেই এই মূল্যছাড়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অফারটি পেতে অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করে বুকিং সম্পন্ন করতে হবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই।
এয়ারলাইনের পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়েছে, শর্তাবলী প্রযোজ্য এবং বিস্তারিত তথ্য জাজিরা এয়ারওয়েজের অফিসিয়াল অ্যাপে পাওয়া যাবে।