কর্পোরেট সংবাদ
আইসিএস ও এআইইউবির মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারীজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি) এবং আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক ও পেশাগত উৎকর্ষতা বৃদ্ধি, জ্ঞান ও সাম্প্রতিক তথ্যের বিনিময়, গবেষণা কার্যক্রম, কারিকুলামের উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ ও সেমিনার আয়োজনসহ সার্বিক উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টি হবে, যা নির্দিষ্ট শর্তাবলীর অধীনে পরিচালিত হবে।
এছাড়াও চার্টার্ড সেক্রেটারী পেশার উন্নয়ন ও বিকাশে “আনলোককিং ইওর পোটেনশিয়াল উইথ আসিএসবি: এ জার্নি টু প্রফেশনাল এক্সেলেন্স” শীর্ষক একটি ক্যারিয়ার সেশনের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানটি সোমবার (৪ নভেম্বর) এআইইউবি ক্যাম্পাসে আয়োজিত হয়।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) আইসিএসবির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
এআইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং আইসিএসবির এডুকেশন কমিটির চেয়ারম্যান আবুল ফজল মোহাম্মদ রুবাইয়াত এফসিএস কৌশলগত অংশীদারিত্ব এবং পারস্পরিক কল্যাণের জন্য সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন।
আইসিএসবির প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন ভাইস প্রেসিডেন্ট এ. কে. এম. মুশফিকুর রহমান। এছাড়া ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন, কাউন্সিল সদস্য মো. আজিজুর রহমান, কাউন্সিল সদস্য ওলি কামাল এফসিএস, কাউন্সিল সদস্য মো. শরিফ হাসান, কাউন্সিল সদস্য ও পরীক্ষার কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া এফসিএস, ফারুক আহমেদ পাটোয়ারী এসিএস, আইসিএসবির সেক্রেটারি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন, নির্বাহী পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মো. শামিবুর রহমান এফসিএস, পরিচালক (শিক্ষা) কাজী আন্দালীব আমীন এবং অতিরিক্ত পরিচালক (শিক্ষা) মেহেদী হাসান উপস্থিত ছিলেন।
অপরদিকে, এআইইউবির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রো-উপাচার্য ড. মো. আব্দুর রহমান, স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের পরিচালক ড. মোহাম্মদ ফরিদুল আলম, হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান, মার্কেটিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. পার্থ প্রসাদ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আফতাব আনোয়ার, ওএসসিএম বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. তামজিদুল ইসলাম, অর্থনীতি বিভাগের প্রধান সিনিয়র সহকারী অধ্যাপক এম. এস. বোহী শাহজাহান এবং সহকারী অধ্যাপক ও পরিচালক (ওপিএ) আর. তারেক মওদুদ।
ভাইস প্রেসিডেন্ট এ. কে. এম. মুশফিকুর রহমান আইসিএসবির সকল প্রতিনিধিকে এআইইউবির উপাচার্য মহোদয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন এবং চার্টার্ড সেক্রেটারি পেশার সম্ভাবনা এবং আইসিএসবির বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে তাকে অবহিত করেন। উভয় পক্ষই সম্পদ উন্নয়ন ও বিনিময়, কর্মশালা, সেমিনার-সম্মেলন এবং অন্যান্য তথ্য ও জ্ঞান বিনিময়মূলক কার্যক্রমে সহযোগিতার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানের শেষে, উভয় পক্ষ একে অপরের সাথে স্মারক উপহার বিনিময় করেন।
পরবর্তীতে, এআইইউবির মিডিয়া স্টুডিও অডিটরিয়ামে চার্টার্ড সেক্রেটারি পেশার উপর “আনলোককিং ইওর পোটেনশিয়াল উইথ আসিএসবি: এ জার্নি টু প্রফেশনাল এক্সেলেন্স” শীর্ষক ক্যারিয়ার সেশন অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে আইসিএসবির এডুকেশন কমিটির চেয়ারম্যান আবুল ফজল মোহাম্মদ রুবাইয়াত এফসিএস মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। প্রশ্নোত্তর পর্ব ছিল প্রাণবন্ত এবং স্বতঃস্ফূর্ত। শিক্ষার্থীরা আইসিএসবি আয়োজিত কুইজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। আইসিএসবির সেক্রেটারি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। আইসিএসবির প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের প্রতি তাদের আন্তরিক আগ্রহ ও উদ্দীপনার জন্য ধন্যবাদ জানানো হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান, শরী’আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
পহেলা বৈশাখে পাঠাও ফুডের ‘বাংলা ফুড ফেস্ট’

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম পাঠাও ফুড, এবার পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে নিয়ে এলো ‘বাংলা ফুড ফেস্ট’ ক্যাম্পেইন। বাংলা কুজিন নিয়ে তৈরি করা এই ক্যাম্পেইনে, লোকাল রেস্টুরেন্টগুলোর মজাদার সব বাংলা খাবারগুলোতে থাকছে এক্সক্লুসিভ সব ডিসকাউন্ট ও অফারস। ক্যাম্পেইনটি চলবে ১৪ই এপ্রিল থেকে ১৯শে এপ্রিল পর্যন্ত।
বাংলা ফুড ফেস্ট-এ থাকছে পাঠাও অ্যাপে ‘দেশী স্বাদ’ ট্যাব। যেখানে ইউজাররা এক জায়গায় খুঁজে পাবেন সব জনপ্রিয় দেশি খাবার। পান্তা ইলিশ থেকে শুরু করে ভর্তা, কাবাব, পাতুরি, চুইগোস্ত একেবারে বাঙালি ঘরানার সব স্বাদ এখন আরও সহজে হাতের মুঠোয়।
ক্যাম্পেইনে আরও থাকছে ১ টাকা ও ১৪ টাকা ডেলিভারি অফার। ১৪ এপ্রিল ও ১৫ এপ্রিল পাঠাও ফুড থেকে অর্ডার করলেই পেয়ে যাবেন ১ টাকা ডেলিভারি অফার। আর ১৬ এপ্রিল থেকে ১৯ এপ্রিল পাঠাও ফুড থেকে অর্ডার করলে পাবেন ১৪ টাকা ডেলিভারি অফার।
এই ক্যাম্পেইনে লোকাল রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে থাকছে বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার মিঠাই, নবাবী ভোজ্য, বাঙালিয়ানা ভোজ, নানু’স ফুড ফ্যাক্টরি, সুলতান’স ডাইন, আল কাদেরিয়া, রেস্টুরেন্ট রামপুরা বাজার, আল কারীম, তেহারী ঘর সহ আরও অনেক।
পাঠাও শুধু কাস্টমার নয়, বরং তার ডেলিভারি হিরোদেরকেও উৎসবের আনন্দে সামিল করেছে। এই ক্যাম্পেইন চলাকালীন সর্বোচ্চ অর্ডার সম্পন্ন করা ১০ জন পাঠাও ফুড ডেলিভারি হিরো পেয়ে যাবেন স্পেশাল গিফট, পাঠাও-এর পক্ষ থেকে।
এবার বৈশাখ মানেই দেশি খাবারে ভরপুর আনন্দ! পাঠাও ফুড-এর বাংলা ফুড ফেস্ট থেকে এখনই অর্ডার করুন।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ২ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট নিয়ে পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫ লাখেরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
জিপিএইচ ইস্পাত ও পিডব্লিউডির যৌথ গবেষণা প্রকাশ

দেশের শীর্ষস্থানীয় রিবার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি গণপূর্ত অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে একটি টেকনিক্যাল সেমিনারের আয়োজন করা হয়। সেমিনারে যৌথভাবে পরিচালিত গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করা হয়, যেখানে দেশের খ্যাতনামা প্রকৌশলীরা অংশগ্রহণ করেন। গবেষণায় উচ্চ শক্তিসম্পন্ন রিবার বি৬০০ডি-আর এবং কাঙ্খিত কংক্রিট কিভাবে আরসিসি বিল্ডিং ডিজাইনে কার্যকর এবং সাশ্রয়ী সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। একইসঙ্গে, ‘রিবার গ্রেড বি৬০০ডি-আর’যে পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই উন্নয়নে সহায়ক—তাও তুলে ধরা হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আকতার। এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল।
আরও উপস্থিত ছিলেন- বুয়েটের অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান, সাবেক অধ্যাপক ড. ফকরুল আমিনসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগণ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এ. এইচ. মোহাম্মদ মতিউর রহমান (পি. ইঞ্জ.), প্রকৌশলী আবুল ফারাজ খান (পি. ইঞ্জ.), গণপূর্ত ডিজাইন বিভাগের প্রধান সাবেক প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব (পি. ইঞ্জ.) এবং হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবু সাদেক (পি. ইঞ্জ.)। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীবৃন্দ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে দুটি গবেষণাপত্র উপস্থাপিত হয়। উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান (পি. ইঞ্জ.) তাঁর গবেষণায় দেখান, উচ্চ শক্তির রিবার ব্যবহার আরসিসি বিল্ডিং ডিজাইনে অত্যন্ত কার্যকর এবং সুউচ্চ ভবনের ক্ষেত্রে রিবার কনজেশন কমিয়ে খরচ হ্রাসে সহায়তা করে। একইসঙ্গে এটি পরিবেশে কার্বন নিঃসরণ ও গ্রীনহাউস গ্যাস কমিয়ে টেকসই উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
দ্বিতীয় গবেষণা পত্র মো. জাহিদ হাসনাইন ব্যাখ্যা করেন উচ্চশক্তির রিবারের সাথে কাঙ্খিত কংক্রিটের শক্তিমাত্রা, সামঞ্জস্যতা এবং উচ্চশক্তি রিবার ব্যবহারের সম্পর্কিত অন্যান্য দিকগুলো। সেমিনারে অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান ও অধ্যাপক ড. ফখরুল আমিন বর্তমান বিএনবিসি ২০২০ এ উল্লেখিত অধ্যায়-২, অংশ-৫ অনুচ্ছেদ ২.১.১ এর নির্দেশনা অনুযায়ী উচ্চ শক্তি রিবার ব্যবহারের কথা বলেন।
সাবেক প্রকৌশলী এ এইচ মো. মতিউর রহমান বিল্ডিং কোড বিএনবিসি ২০২০ হালনাগাদ করার মাধ্যমে উচ্চশক্তির রিবার ব্যবহারের পরামর্শ দেন এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের হালনাগাদ এসওআর এ অন্তর্ভুক্তির উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। হাউসিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক মো. আবু সাদেক বলেন, নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারে কার্বন নিঃসরণ কমানো এবং পরিবেশেরবান্ধব নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার এখন সময়ের দাবি। সেক্ষেত্রে জিপিএইচ ইস্পাত অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে যা প্রশংসনীয়। টেকসই উন্নয়নে প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে এইচবিআরআই কে আরো এগিয়ে আসার আহ্বান জানান যেখানে জিপিএইচ ইস্পাত সহযোগিতা করতে পারে।
জিপিএইচ ইস্পাতের টেকনিক্যাল হেড মো. সাইফুল ইসলাম দেশব্যাপী উচ্চ শক্তি রিবার সহজলভ্য করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং মানসম্পন্ন রিবার উৎপাদনের আধুনিক প্রযুক্তিকে অনুসরণ করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন।
জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল বলেন, গবেষণার মাধ্যমে আমাদের উন্নতি করতে হবে। উন্নত দেশগুলোতে সরকারের পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরগুলোও গবেষণার জন্য উদ্যোগ নেয়। জিপিএইচ ইস্পাত বুয়েট, এমইএসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে গবেষণার কাজ করছে এবং আমরা জাপানের টোকিয়ো ইউনিভার্সিটিতে আমাদের ইঞ্জিনিয়ারদের দল পাঠানোর পরিকল্পনা করেছি। সেখানে তারা বিভিন্ন মেয়াদে গবেষণা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন, যা আমাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করবে। জিপিএইচ ইস্পাত শুধু ব্যবসায়িক লক্ষ্য পূরণে নয়, দেশের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতাও রয়েছে। তাই আমরা দেশের উন্নয়নে বিশেষত গবেষণার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে যাচ্ছি।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের (পিডব্লিউডি) প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার বলেন, জিপিএইচ ইস্পাত নির্মাণ খাতে গবেষণায় বিনিয়োগ করে তাদের দায়িত্বশীলতা দেখিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে তাদের যৌথ গবেষণা একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এ ধরনের গবেষণা অব্যাহত রাখা জরুরি। ভবিষ্যতের নির্মাণ কাজে নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারে আরও দক্ষতা আনার জন্য জিপিএচের মতো আরও কোম্পানিকে এগিয়ে আসা উচিত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সেনা কল্যাণ সংস্থায় মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠান

সেনা কল্যাণ সংস্থার সুধীজন এবং ব্যবসায়িক অংশীজনবৃন্দের সঙ্গে মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. হাবিব উল্লাহসহ বিভিন্ন ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) এসকেএস টাওয়ারের সেনা গৌরব মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লে. জেনারেল আব্দুল হাফিজ (অব.) উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও, অনুষ্ঠানে ট্রাস্টি বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও সাবেক সেনা প্রধান, সেনা কল্যাণ সংস্থার প্রাক্তন চেয়ারম্যান, সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং সংস্থার অংশীজনবৃন্দ অংশগ্রহন করেন।
আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দের মধ্যে কয়েকজন তাঁদের অভিজ্ঞতা ও মতামত তুলে ধরেন। সেনা কল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. হাবীব উল্লাহ অনুষ্ঠানে তাঁর দিক- নির্দেশনা মূলক বক্তব্য প্রদান করেন।
অনুষ্ঠান উপলক্ষে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র এবং নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। সেনা কল্যাণ সংস্থার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
রবি-এয়ারটেল অ্যাপে পিন ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে রিচার্জ সুবিধা

এখন মাই রবি ও মাই এয়ারটেল অ্যাপে বিকাশ অ্যাকাউন্টকে যুক্ত করে গ্রাহকরা পিন ছাড়াই নিরবচ্ছিন্নভাবে টক-টাইম, ইন্টারনেটসহ অন্যান্য সেবার পেমেন্ট করতে পারছেন। পাশাপাশি, ‘পছন্দের পেমেন্ট পার্টনার’ হিসেবেও বিকাশ-কে যুক্ত করা হয়েছে মাই রবি ও মাই এয়ারটেল অ্যাপ দুটিতে। এছাড়া, বিকাশ অ্যাপ থেকেও পছন্দমতো রবি’র ‘ইজি প্ল্যান’ ও এয়ারটেল-এর ‘মাই প্যাক’ কেনার সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এদিকে, ‘মাই রবি’ অ্যাপ থেকেই বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার সেবাও সম্প্রতি শুরু হয়েছে।
উদ্ভাবনী এই সেবাগুলো গ্রাহকদের ডিজিটাল লাইফস্টাইলকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক, নিরাপদ ও ঝামেলাহীন করে তুলবে। গ্রাহকরা বিকাশ-কে একবার পছন্দের পেমেন্ট অপশন হিসেবে যুক্ত করে নিলে ওটিপি বা পিন ছাড়াই ওয়ান-ক্লিকে ডিজিটাল কনসেন্ট (সম্মতি) দিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন। পাশাপাশি, বিকাশ অ্যাপের ‘আমার বিকাশ’ অপশন এ রবি ও এয়ারটেল গ্রাহকরা রবি’র ‘ইজি প্ল্যান’ ও এয়ারটেল-এর ‘মাই প্যাক’ থেকে নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী অফার বেছে নিতে পারবেন।
এছাড়া, এখন ‘মাই রবি’ অ্যাপ থেকেই সহজে ও নির্বিঘ্নে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন রবি গ্রাহকরা। ‘মাই রবি’ অ্যাপের ‘সার্ভিস’ সেকশনে এখন থেকে ‘বিকাশ রেজিস্ট্রেশন’ নামে একটি ডেডিকেটেড আইকন থাকবে, যেখানে গ্রাহকরা মাত্র এক ক্লিকেই বিকাশ-এর গ্রাহক নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন। কিছু ভেরিফিকেশন ও সম্মতির পর গ্রাহকের জন্য বিকাশ নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। এরপর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে ই-কেওয়াইসি (ইলেকট্রনিক নো ইওর কাস্টমার) প্রক্রিয়াটি পূরণ করতে হবে।