পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ইফাদ অটোসের সর্বোচ্চ দরপতন
বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ অক্টোবর-৩১ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ১০১টির শেয়ারদর কমেছে।এর মধ্যে সর্বোচ্চ শেয়ারদর কমেছে ইফাদ অটোস পিএলসির।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২১ টাকা ৯০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের শেয়ার দর কমেছে ১৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ। আর ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ শেয়ারদর কমায় তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে থাকা আলহাজ্ব টেক্সটাইল।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- মেঘনা সিমেন্টের ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ১৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ, আরডি ফুডের ১৫ দশমিক ১৮ শতাংশ, ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ, আনলিমা ইয়ার্ন ডাইংয়ের ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, ইসলামিক ফাইন্যান্সের ১৪ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক ১৫ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইপিও-বন্ড সংস্কারে বিএসইসি-সরকারের সঙ্গে কাজ করবে ডিএসই
ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও), ফান্ড ও বন্ড সম্পর্কিত কাজে কিছু সংস্কারের দরকার আছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম। এ সংক্রান্ত সংস্কারে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও সরকারের সঙ্গে আমরা কাজ করার চেষ্টা করবো বলেও জানান তিনি।
শনিবার (২ নভেম্বর) রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) আয়োজিত পুঁজিবাজারের বর্তমান অবস্থান এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় ডিবিএ প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম, আইসিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ, বিএমবিএর সাবেক সভাপতি ছায়েদুর রহমানসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, ডিএসইর হিউম্যান রিসোর্স, টেকনিক্যাল দক্ষতা বাড়াতে হবে। আমরা শিগগিরই সেটা করবো। কিছু জায়গায় আমাদের স্বচ্ছতার অভাব আছে। এসব জায়গায় স্বচ্ছতা ফেরাতে আমরা কাজ করবো।
পুঁজিবাজার সংস্কারে কোথায় কোথায় সংস্কার প্রয়োজন তা আজকে সংবাদিকদের আলোচনায় উঠে এসেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। এজন্য সংবাদিকদের আন্তরিক ধন্যবাদ দেন ডিএসই চেয়ারম্যান।
ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, পুঁজিবাজারকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হিসাবে দেখার সুযোগ নেই। পুঁজিবাজার মুদ্রাবাজার অর্থনীতির সুন্দরতম সৃষ্টি। তবে আমরা আমাদের সৃষ্টিটাকে অসৃষ্টি তৈরি করে ফেলেছি। সেটা আমাদের সামগ্রিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিকেরই একটা প্রতিচ্ছবি। দেশের মাঝে দূর্নীতি, বিচারহীনতা, অদক্ষতা এবং ভুল সিদ্ধান্ত সেই বিষয়গুলো পুঁজিবাজারে আছে। সেটারই ফলাফল আজকেই এই পরিস্থিতি।
মমিনুল ইসলাম বলেন, আমরা বিচারহীনতার একটা সংস্কৃতি তৈরি করেছি। যার জন্য মার্কেটে কারসাজি কমেনি। এতে বিনিয়োগকারী, বাজার মধ্যস্থতাকারী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত ব্যাংক নির্ভরতা ব্যাংককে ধ্বংস করেছে, একইসাথে আমাদের অর্থনীতিকে শেষ করেছে। এটা থেকে আমাদের বের হতে হবে।
ডিএসই চেয়ারম্যান আরও বলেন, ট্যাক্স সংক্রান্ত কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। আমরা এনবিআরের সাথে এ বিষয়ে কাজ করছি। যাতে এনবিআর বেশি ট্যাক্স পাবে, একইসঙ্গে বাজারের উন্নতিসাধন হবে। যা হবে মার্কেট ফ্রেন্ডলি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মুনাফায় ১৭ খাতের বিনিয়োগকারীরা
বিদায়ী সপ্তাহে ((২৭ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর বেড়েছে ১৭ খাতে। দর বৃদ্ধি পাওয়ায় এই ১৭ খাতের বিনিয়োগকারীরা মুনাফায় রয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে দর কমেছে ২ খাতে। আর একটি খাতে দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি মুনাফা হয়েছে মিউচুয়াল ফান্ড খাতে। এ খাতে বিদায়ী সপ্তাহে দর বেড়েছে ১০ দশমিক ১০ শতাংশ। ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ দর বেড়ে সাপ্তাহিক রিটার্ন তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সাধারণ বিমা খাত। একই সময়ে ৬ দশমিক ১০ শতাংশ দর বেড়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে সেবা খাত।
সাপ্তাহিক রিটার্নে অন্য দরবৃদ্ধি পাওয়া অন্যান্যে খাতের মধ্যে- প্রকৌশল খাতে ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৪ দশমিক ৯০ শতাংশ, জীবন বিমা খাতে ৪ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ, সিমেন্ট খাত ও বিবিধ খাতে ২ দশমিক ২০ শতাংশ, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ২ দশমিক ১০ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ১ দশমিক ৯০ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ, পাট খাতে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং কাগজ ও প্রকাশনা খাতে ১ শতাংশ দর বেড়েছে।
সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে দুই খাতে। এর মধ্যে ব্যাংক খাতে ০ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং সিরামিক খাতে ০ দশমিক ১০ শতাংশ দর কমেছে।
এছাড়া, আইটি খাতে দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে ব্যাংক খাত
বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ব্যাংক খাত। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৯ দশমিক ২০ শতাংশ।
ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, খাতভিত্তিক লেনদেনের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফার্মা খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬ দশমিক ৬০ শতাংশ। আর বস্ত্র খাতে ১০ দশমিক ৮০ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
খাতভিত্তিক লেনদেনর তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে খাদ্য খাতে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ৭ শতাংশ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ, বিবিধ খাতে ৪ দশমিক ২০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৪ শতাংশ, সাধারণ বিমা খাত ও বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে সমান ৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, যোগাযোগ খাতে ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ, ভ্রমন খাতের ০৩ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ২ দশমিক ৪০ শতাংশ, জীবন বিমা খাতে ২ শতাংশ, সেবা খাতে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ, পেপার খাতে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ, সিমেন্ট খাত ও সিরামিকস খাতে সমান ০ দশমিক ৯০ শতাংশ, পাট খাতে ০ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং ট্যানারি খাতে সমান ০ দশমিক ৫০ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ৩.৯৩ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১০ দশমিক ০৫ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেড়েছে।
খাত ভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে- মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৪ দশমিক ১৬ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৬ দশমিক ০৬ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৮ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১০ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১১ দশমিক ৮২ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১২ দশমিক ১০ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১২ দশমিক ২৮ পয়েন্ট, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১২ দশমিক ৩০ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ১২ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১২ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১২ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১২ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে, পাট খাতে ১৪ দশমিক ৬১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৬ দশমিক ৫১ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৯ দশমিক ০৬ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ৩৩ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ৩৩ দশমিক ৪১ পয়েন্টে এবং সিরামিক খাতে ৬৭ দশমিক ১৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক গেইনারে ‘জেড’ ক্যাটাগরির আধিপত্য
বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ অক্টোবর-৩১ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ২৭৯টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে টপটেপ গেইনার বা সর্বোচ্চ দরবৃদ্ধির তালিকায় আধিপত্য ছিলো শেয়ারবাজারে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করা কোম্পানিগুলোর। সর্বোচ্চ দরবৃদ্ধি পাওয়া ১০ কোম্পানির তালিকায় ৬টিই ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি শেয়ারদর বেড়েছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৩৬ দশমিক ৩২ শতাংশ।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা এস্কয়ার নিটের শেয়ারদর বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৪২ শতাংশ। আর ৩২ দশমিক ৪ শতাংশ শেয়ারপ্রতি দর বৃদ্ধি পাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে হামি ইন্ডাস্ট্রিজ।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- খুলনা পাওয়ারের ২৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ২৫ দশমিক ২১ শতাংশ, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ২৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৩ দশমিক ১৯ শতাংশ, কেয়া কসমেটিকসের ২২ দশমিক ৪৫ শতাংশ, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২০ শতাংশ এবং ঢাকা ডাইংয়ের ১৯ দমমিক ৮০ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
এসএম