পুঁজিবাজার
তৃতীয় প্রান্তিক শেষে এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা ৩৫৫ কোটি টাকা

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) পরিচালন মুনাফা প্রায় ৩৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৩৫৫ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ২৬৬ কোটি টাকা। এছাড়া সমন্বিত হিসেবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৮৬ পয়সা, আগের বছর ইপিএস ৮ পয়সা ঋণাত্মক ছিল। একক হিসেবে ইপিএস ৫৬ পয়সা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৪ পয়সায়।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনুমোদিত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।
ব্যাংকের গুলশান শাখার মিটিংরুমে এই পর্যদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ব্যাংকের পরিচালক একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ অলিউর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক এয়ার চিফ মার্শাল (অব.) আবু এশরার, খান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান ও অধ্যাপক ড. রাদ মুজিব লালন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম, ডিএমডি কবীর আহমেদ ও মোহা. হুমায়ন কবীর, কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব এবং সিএফও মো. জাফর ইকবাল ইকবাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য মতে, ২০২৪ সালের ৩১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের আমানতের পরিমান দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে বিতরণকৃত ঋণের পরিমান ১৪ হাজার ৬৯৪ কোটি টাকা। চলতি বছরের জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ে সুদ আয় হয়েছে ১ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ৯৫২ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে সুদ আয় বেড়েছে ২২ শতাংশের বেশি। আলোচ্য সময়ে এককভাবে মোট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা, গত বছর যা ছিল ১ হাজার ৩২১ কোটি টাকা। এছাড়া সমন্বিত হিসেবে এনএভি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৩৬ কোটি টাকা, গত বছর আলোচ্য সময়ে যা ছিল ১ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা।
এছাড়া এককভাবে শেয়ারপ্রতি এনএভি ১৫.৯৪ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬.৮৫ টাকা এবং সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি এনএভি ১৬.৪৭ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৭.৩৪ টাকা।
ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় জানানো হয়, এনআরবিসি ব্যাংক গ্রাহকদের সেবার মান বৃদ্ধিসহ গুণগত মানসম্পন্ন ঋণ বিতরণ বাড়িয়েছে। এজন্য একদিকে আমানত সংগ্রহ যেমন বেড়েছে অন্যদিকে ঋণ বিতরণও বৃদ্ধি পেয়েছে। সুদ থেকে আয়ের পরিমান উল্লেখযোগ্য পরিমানে বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিচালন মুনাফা এবং ইপিএস বেড়েছে। ঋণ বিতরণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ঋণ আদায়ে তৎপরতা জোরদার করে বছর শেষে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ভালো অঙ্কের ডিভিডেন্ট প্রদান করা সম্ভব হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।
এসএম

পুঁজিবাজার
নর্দার্ণ জুটের সর্বোচ্চ দরপতন

ঈদুল আজহার ছুটি পূর্ববর্তী শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৫৫টি কোম্পানির শেয়ার কমেছে। এদিন দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৪ জুন) কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৭ টাকা ৫০ পয়সা বা ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ কমেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ কমেছে আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সাফকো স্পিনিংয়ের দর কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, গ্রীণডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড, বে লিজিং এবং ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
এসএম
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে সোনারগাঁও টেক্সটাইল

ঈদুল আজহার ছুটি পূর্ববর্তী শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৭৭টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে সোনারগাঁও টেক্সটাইল লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (০৪ জুন) ডিএসইতে কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৩ টাকা ১০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৬২ শতাংশ।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে থাকা এস.আলম কোল্ড রোল্ডের শেয়ার দর ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা তিতাস গ্যাসের দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হলো- সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, এম.এল ডায়িং, এইচ.আর টেক্সটাইল, শাইনপুকুর সিরামিক, এপেক্স ট্যানারি, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং লাভেলো আইসক্রিম।
এসএম
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

ঈদুল আজহার ছুটি পূর্ববর্তী শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আজ বুধবার (০৪ জুন) কোম্পানিটির ২২ কোটি ২৮ লাখ ৯২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে লাভেলো আইসক্রিম। কোম্পানিটির আজ শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার।
আর ১০ কোটি ৫৮ লাখ ১৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ফাইন ফুড।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- স্কয়ার ফার্মা, মিডল্যান্ড ব্যাংক, সি পার্ল বিচ, উত্তরা ব্যাংক, বিচ হ্যাচারি, মালেক স্পিনিং এবং বিএটিবিসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
সর্বনিম্ন লেনদেনের নতুন রেকর্ড করে ছুটিতে যাচ্ছে পুঁজিবাজার

আগামী শনিবার (৭ জুন) ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে টানা ১০দিনের ছুটিতে যাচ্ছে পুঁজিবাজার। ছুটির দিনগুলোতে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বন্ধ থাকবে। সেই অনুযায়ী, ঈদের দীর্ঘ ছুটির আগে আজ ছিলো শেষ কর্মদিবস। তবে এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বনিম্ন লেনদেনের নতুন রেকর্ড হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (০৪ জুন) ডিএসইতে ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেনের নতুন রেকর্ড হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। এরআগে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগের দিন ৪ আগস্ট ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২০৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিলো।
এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৪৪ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭০৯ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ১১ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে ১০২৮ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১৬ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৭৬২ পয়েন্টে অবস্থান করেছে।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৭৭টি কোম্পানির, বিপরীতে ৫৫ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৬৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম
পুঁজিবাজার
বাজেট প্রতিক্রিয়ায় ব্যর্থ রাশেদ মাকসুদ ও অর্থ উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন বিনিয়োগকারীরা

২০২৫-২৬ অর্থবছরে অর্ন্তবর্তী সরকারের ঘোষিত বাজেটের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশননের (বিএসইসি) অযোগ্য-ব্যর্থ চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ চেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তাদের মতে, নিয়ন্ত্রক সংস্থার মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সর্বোচ্চ পদে থেকেও বাজেটে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য কিছুই আনতে পারেনি। বাজেটে যে আশার আলো খুঁজছিলেন বিনিয়োগকারীরা, তা পূরণ হয়নি। এটি রাশেদ মাকসুদের ব্যর্থতা। এখন বাজারের চাহিদা হলো আস্থা। তার সাথে বাজারের চাহিদা হলো রাশেদ মাকসুদ এবং অর্থ উপদেষ্টার অপসারণ। তাদের অপসারণই হবে এই সরকারের ঈদ উপহার।
বুধবার (৬ জুন) রাজধানীর ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের (সিএমজেএফ) কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএমআইএ) বাজেট পরবর্তী প্রতিক্রিয়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এসময় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণে কাজ করা সংগঠনটির পক্ষ থেকে রাশেদ মাকসুদের ব্যর্থতা তুলে ধরে তার অপসারণের দাবি জানানো হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমআইএ) প্রেসিডেন্ট এস.এম ইকবাল হোসাইন, সংগঠনের প্রধান মুখপাত্র মো. নুরুল ইসলাম মানিকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
এসময় সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট এস.এম ইকবাল হোসাইন বলেন, পুঁজিবাজারে টাকা লাগবে না, শুধু পলিসি লাগবে। অবস্থা এমন মনে হচ্ছে যেন রাশেদ মাকসুদের অপসারণ এই সরকারের জন্য পরাজয়। ওনারা পুঁজিবাজারটাকে শেষ করার জন্য গলা চেপে ধরেছে। যেখানে তিন হাজার কোটি টাকা ট্রেড হতো এখন দুইশো কোটি টাকার ট্রেড ভলিয়ম হয়ে গেছে। ড. ইউসূসের উদ্দেশ্যে বলছি, কোন কোন পরাজয় জয়ের চাইতেও গ্লানিকর হবে।
বাজেট বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে তিনি বলেন, আমরা বাজেটে কি পেলাম? আমরা সাধারণ একটা দাবি জানিয়েছিলাম যে, অপ্রদর্শিত আয় শেয়ার বাজারে প্রবেশ করার সুযোগ দিতে পারে। ছোট্ট একটা দাবি। আমরা শর্ত দিয়েছিলাম যে, বৈধ টাকাই যেটাতে ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া হয়েছে সেটাকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হোক। সেটাতে ২৫ শতাংশ ট্যাক্স আরোপ করা হোক। নিদ্বিধায় সে যেন এটা বিনিয়োগ করতে পারে। সেইসাতে একটা নির্দিষ্ট সময় বেধে দেওয়া যায় যাতে সেই সময়ের মধ্যে শুধু লভ্যাংশ নিতে পারে কিন্তু ক্যাপিট্যাল উত্তোলন করতে পারবে না। আমরা তো চুরি-ডাকাতি, যারা টাকার বস্তা ফেলে গেছে তাদের টাকা আমরা কখনই এসব টাকা চাইনা। পুঁজিবাজারে যেন একটা প্রতিযোগীতা চলছে এটাকে শেষ করে দেওয়ার জন্য। এটাতো হতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, টানা ৯ মাস চরম সংকট চলছে পুঁজিবাজারে। বাজেটে যে আশার আলো খুঁজছিলেন বিনিয়োগকারীরা, তা পূরণ হয়নি। টানা দরপতন আর কমে যাওয়া লেনদেনে বিপর্যস্ত পুঁজিবাজারে প্রত্যক্ষ কোনও প্রণোদনা না থাকায় বিনিয়োকারীদের হতাশা আরও বেড়েছে। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ছিলো বাজেটে শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে কার্যকর ও স্পষ্ট উদ্যোগ থাকবে, থাকবে মূলধনি মুনাফা বা লভ্যাংশ আয়ে কর রেহাই। কিন্তু এসব কিছুই মেলেনি ঘোষিত বাজেটে। অথচ নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ বাজেটে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো উদ্যোগ নিয়ে আসতে পারেনি। তিনি এটা হেলায় ছেড়ে দিয়েছেন- যা হওয়ার হবে এমন অবস্থায়।
এসময় বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে বলা হয়, গত ৯ মাস টানা পতনে রয়েছে বাজার। এটা বিশ্বের কোনো শেয়ারবাজারে দেখা যায় না। রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব সেয়ার পর থেকেই পুঁজিবাজার পতনের বৃত্তে আটকে গেছে। তিনি যে ফ্যাসিস্টের দোসর তার প্রমাণ দিয়েছেন। তাঁর পদত্যাগ ছাড়া মার্কেট ঘুরে দাড়ানোর সম্ভাবণা নেই। তাঁর পদত্যাগেই একমাত্র সমাধান।
এসময় বাজেট প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, পুঁজিবাজারের মূল শক্তি বিনিয়োগকারী। তবে তাদের জন্য কোনো উদ্যোগ রাখা হয়নি। অথচ তাদের মূলধনি মুনাফা বা লভ্যাংশ আয়ে কর রাখা হয়েছে। নিজের ব্যক্তিগত অর্থ বিনিয়োগ করে যদি উপার্জিত আয় থেকে লাভের প্রায় অর্ধেক কর বাবদ দিয়ে দিতে হয় তাহলে পুঁজিবাজারে মানুষ কেনো বিনিয়োগ করবে। অবশ্যই বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ আয়ে কর রেহাই দরকার ছিলো। সেই সঙ্গে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট যে তিনটি উদ্যোগ বাজেটে রাখা হয়েছে সেগুলো একটিও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য না। এমনকি
এসএম