পুঁজিবাজার
একদিনে একটি শেয়ারের দরবৃদ্ধি রেকর্ড ৬৭ লাখ শতাংশ
এক দিনেই একটি শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬৬,৯২,৫৩৫ শতাংশ বা প্রায় ৬৭ লাখ শতাংশ। এ কাণ্ড ঘটেছে ভারতের মুম্বাইয়ে। সেখানকার শেয়ারবাজারে ছোট এক কোম্পানি এলসিড ইনভেস্টমেন্টসের শেয়ারের দাম এক দিনের লেনদেনে এতটাই বেড়েছে যে সবার চোখ কপালে উঠেছে। এটিই এখন ভারতের সবচেয়ে দামি শেয়ার।
চাঙা বাজারে শেয়ারের দাম বাড়া স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে তার একটা সীমা থাকে। এলসিড ইনভেস্টমেন্টসের শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধিকে বলা যায়, কল্পনাকেও হার মানিয়েছে। কোনো শেয়ারের দাম এক দিনে ৬৭ লাখ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি অনেকটা অচিন্তনীয়। ফলে তরুণ থেকে বয়স্ক বিনিয়োগকারীরা রীতিমতো ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন।
ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, স্বল্প পরিচিত এলসিড ইনভেস্টমেন্টসের শেয়ার ২০২৪ সালে মাত্র একবারই কেনাবেচা হয়েছিল। মুম্বাইয়ের স্টক এক্সচেঞ্জে গত ২১ জুন কোম্পানিটির মাত্র ৫০০ শেয়ারের হাতবদল ঘটে। তখন প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল ৩ দশমিক ৫৩ রুপি।
গতকাল মঙ্গলবার সেই শেয়ারই বিক্রি হয়েছে প্রতিটি ২ লাখ ৩৬ হাজার ২৫০ রুপিতে। খুব সামান্যসংখ্যক শেয়ার অবশ্য হাতবদল হয়েছে—মাত্র ২৪১টি। সেদিন হঠাৎ করে শেয়ারের দামে যে বিশাল উল্লম্ফন ঘটেছে, তা একটি নজিরবিহীন ঘটনা। কারণ, এক দিনে এলসিডের শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬৬,৯২,৫৩৫ শতাংশ।
প্রতিটি শেয়ারের দাম ২ লাখ ৩৬ হাজার রুপিতে উঠে যাওয়ার কারণে এলসিড ইনভেস্টমেন্টের শেয়ার এমনকি এমআরএফকেও ছাড়িয়ে গেছে। এমআরএফের প্রতিটি শেয়ারের দাম ১ লাখ ২০ হাজার রুপি। প্রশ্ন হলো, একটি শেয়ারের দাম এক দিনে ৬৭ লাখ শতাংশ কীভাবে বাড়ল, যখন শেয়ারবাজারে মূল্য খুব বেশি বৃদ্ধির ঠেকাতে একটি ঊর্ধ্বসীমা ঠিক করা আছে।
এলসিড ইনভেস্টমেন্টসের মালিক কে
মুম্বাইভিত্তিক এলসিড একটি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক কোম্পানি। এশিয়ান পেইন্টসের মালিকদের ৭৫ শতাংশ হিস্যা রয়েছে এই কোম্পানিতে। এ ছাড়া হাইড্রা ট্রেডিং ও থ্রিএ ক্যাপিটাল সার্ভিসেস যথাক্রমে ৯ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ ও ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ শেয়ারের মালিক।
এলসিড আবার এশিয়ান পেইন্টসের ১ দশমিক ২৮ শতাংশ শেয়ারের মালিক, যার মূল্যমান ৩ হাজার ৬০০ কোটি রুপি। ব্যাংকবহির্ভূত এই আর্থিক কোম্পানির মোট বাজার মূলধন ৪ হাজার ৭২৫ কোটি রুপি। অর্থাৎ কোম্পানিটির বাজার মূলধনের ৮০ শতাংশই এশিয়ান পেইন্টসের দখলে। গত অর্থবছরে তাদের আয় ছিল ২৩৫ কোটি রুপি, যার বেশির ভাগ এসেছে লভ্যাংশ থেকে। আর মুনাফার পরিমাণ ছিল ১৭৬ কোটি রুপি।
জানা গেছে, ২০১১ সাল থেকেই এলসিডের শেয়ার দাম ছিল কমবেশি ৩ রুপি করে। তবে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি বুক ভ্যালু ছিল ৫ লাখ ৮৫ হাজার ২২৫ রুপি। এই বিশাল পার্থক্যের কারণে চলতি শেয়ারধারীরা কোনোভাবেই কম দামে শেয়ার বিক্রি করতে চাইতেন না। এ কারণে শেয়ারবাজারে এলসিড ইনভেস্টমেন্টসের শেয়ার একেবারেই বিক্রি হতো না বলা যায়।
আর যেহেতু শেয়ারধারীরা এই কোম্পানির শেয়ার হাতছাড়া করতে অনাগ্রহী ছিলেন, তাই এক দশকের বেশি সময় ধরে এর দাম এক অঙ্কের ঘরে পড়ে ছিল।
একদিনে কেন এত দাম বাড়ল তা নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন
এলসিড শেয়ারধারীদের জীবনে পরিবর্তন ঘটে ভারতের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবির এক সিদ্ধান্তের কারণে। সেবি নির্দেশ দিয়েছিল, স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে একটি বিশেষ লেনদেন সেশন পরিচালনা করতে হবে, যার মাধ্যমে শেয়ারের প্রকৃত মূল্য খুঁজে বের করা হবে। এর ফলে এলসিডের মতো আরও যেসব হোল্ডিং কোম্পানি রয়েছে, তাদের মূল্য জানা যাবে।
এর অংশ হিসেবে বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ (বিএসই) ও ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে (এনএসই) চলতি সপ্তাহে একটি বিশেষ অকশন সেশন পরিচালনা করে। হোল্ডিং কোম্পানিগুলোর জন্য এ ক্ষেত্রে দামের কোনো সীমা আরোপ করা ছিল না। উদ্দেশ্য ছিল, বাজারে তারল্য বাড়ানো এবং কোম্পানিগুলোর সঠিক মূল্য খুঁজে বের করা।
এলসিড ছিল এমন এক কোম্পানি, যার শেয়ার খুবই কম বিক্রি হতো এবং বিক্রি হলেও তা হতো বুক ভ্যালুর চেয়ে অনেক কম দামে। ফলে প্রকৃত দাম খুঁজে পাওয়ার বিশেষ লেনদেনে এটির শেয়ারের দাম ৬৭ লাখ শতাংশ বেড়ে যায়। এই বৃদ্ধি ছিল ভারতের শেয়ারবাজারে এক দিনে কোনো শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির একটি রেকর্ড।
গতকাল সামান্যসংখ্যক শেয়ার হাতবদলের পর আজ বুধবার সকালে এলসিডের শেয়ার কেনাবেচা হয়নি বললেই চলে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে ১২৮টি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসি।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ২ টাকা ৫০ পয়সা বা ১০ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা যমুনা অয়েলের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ১৬ টাকা ১০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ। আর ৯০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে এস. আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রায়াল ফাইন্যান্সের ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ডের ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ, আনলিমা ইয়ার্ন ডাইংয়ের ৪ দশমিক ২০ শতাংশ, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৪ দশমিক ১০ শতাংশ, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৪ দশমিক ১০ শতাংশ, বাংলাদেশ ওয়েলডিং ইলেকট্রোডস লিমিটেডের ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ এবং ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ কমেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির শীর্ষে এইচআর টেক্সটাইল
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ১৮৭টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে এইচ. আর. টেক্সটাইল লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) এইচআর টেক্সটাইলের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় বেড়েছে ২ টাকা ৫০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। তাতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিকন ফার্মার শেয়ার দর বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ৭ টাকা ৭০ পয়সা বা ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ। আর ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ দর বৃদ্ধি হওয়ায় শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে লিগ্যাসি ফুটওয়্যার লিমিটেড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- পাওয়ার গ্রীডের ৪ দশমিক ৩১ শতাংশ, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, গোল্ডেন সনের ৪ দশমিক ১০ শতাংশ, ডেসকোর ৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ, আইসিবির ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৩ দশমিক ৩২ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৮ কোটি ২ লাখ ৭৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ১৪ লাখ ১৪ হাজার টাকার।৮ কোটি ৭০ লাখ ১৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- খান ব্রাদার্স, পূবালী ব্যাংক, ডমিনেজ স্টিল, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, এক্সপ্রেস ইন্সুরেন্স, আইসিবি এবং রূপালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সূচকের সঙ্গে সামান্য বেড়েছে লেনদেন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবনতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ১৫ পয়েন্ট। তবে সামান্য বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১৫ দশমিক ১২ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৮৪ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৭ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বেড়ে ১১৬৬ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৪ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৯২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ২৮২ কোটি ১৯ লাখ ৩৪ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ২৭৫ কোটি ৭৬ লাখ ৫১ হাজার টাকা।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮৭টি কোম্পানির, বিপরীতে ১২৮ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৮১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জাহিন স্পিনিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জাহিন স্পিনিং লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ওয়াসো ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড।। দীর্ঘমেয়াদী ‘বিবি+’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-৪’ রেটিং করেছে।
কোম্পানিটির ৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
কাফি