পুঁজিবাজার
ইফাদ অটোসের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইফাদ অটোস পিএলসি গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ১ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেবে।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ হিসাববছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬২ পয়সা। আগের বছর লোকসান হয়েছিল ৫৮ পয়সা।
গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৬ টাকা ২৯ পয়সা।
ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ২৮ ডিসেম্বর ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ নভেম্বর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রস্তাবিত নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির নাম ‘তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড’-এর পরিবর্তে ‘তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পিএলসি’ হবে। আজ ১৩ এপ্রিল থেকে কোম্পানিটি নতুন নামে পুঁজিবাজারে লেনদেন করবে।
নাম সংশোধন ছাড়া কোম্পানিটির অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা আগামী ২০ এপ্রিল দুপুর ২টা ৩০মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সভায় ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করো হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে কোম্পানিটি তা প্রকাশ করবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্রোকারেজ হাউজের উৎসে কর কমানোর দাবি ডিবিএর

পুঁজিবাজারে ব্রোকারেজ হাউজগুলোর লেনদেনের উপর বিদ্যমান উৎসে করের হার কমানোর দাবি জানিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। সেইসাথে এ কর সমন্বয়ের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
শনিবার (১২ এপ্রিল) রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় ডিবিএ নেতারা এ দাবি জানিয়েছেন।
ডিবিএ নেতারা বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য কোম্পানী ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানগুলো কর্তৃক প্রদত্ত সিকিউরিটিজ লেনদেনের মূল্য পরিশোধকালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মোট লেনদেনের উপর থেকে ০.০৫ শতাংশ হারে উৎসে কর সংগ্রহ করে থাকে (ট্যাক্স ও সিকিউরিটিস ট্রানসাকশান) যা মোট আয় বা গ্রস প্রাপ্তির প্রায় ২৫ শতাংশ। অর্থ আইন, ২০০৫ এ- এই কর হার ০.০১৫ শতাংশ ছিল। এই করের হার আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেশী।
ডিবিএ জানায়, পার্শ্ববর্তী দেশেরগুলোর মধ্যে ভারতে এই করের পরিমাণ ০.০৫ শতাংশ, পাকিস্তানে ০.০০০৬৫ শতাংশ, সিঙ্গাপুরে ০.০০৭৫ শতাংশ এবং হংকং এ ০.০০৫৬৫ শতাংশ।
এ হিসেবে ১ লাখ টাকার লেনদেন হলে বাংলাদেশে ৫০ টাকা উৎসে কর দিতে হয়। ভারতে একই পরিমাণ লেনদেনের ক্ষেত্রে দিতে হয় ১০ রুপি, পাকিস্তানে মাত্র ৬৫ পয়সা। সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ে এই করের পরিমাণ বাংলাদেশের চেয়ে অনেক কম। অন্যদিকে মালয়েশিয়া, আরব আমিরাত ও তুরস্কে লেনদেনের উপর কোনো উৎসে করই দিতে হয় না।
বর্তমানে বাজারের অবস্থা খারাপ থাকায় কোনো ব্রোকারহাউজই মুনাফা করতে পারছে না। সর্বশেষ হিসাববছরেও সব প্রতিষ্ঠান পরিচালন লোকসান দিয়েছে। অথচ এই উৎসে কর সমন্বয়ের কোনো সুযোগ নেই। কোনো ব্রোকারহাউজ লোকসান দিলেও তাকে এই কর দিতে হচ্ছে, যা অন্যায্য ও কর আইনের মূল স্পিরিটের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ আয়কর কেবল নিট আয় বা মুনাফার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হওয়ার কথা।
তারা বলেন, উচ্চ হারে উৎসে করের কারণে লেনদেনের গতি বাড়ছে না। সিকিউরিটিজ লেনদেনের উপর কমিশন ব্রোকারহাউজের প্রধান আয়ের উৎস। অত্যধিক হারে কর আরোপ করার ফলে ব্রোকারহাউজগুলোর পক্ষে টিকে থাকা এবং পুঁজিবাজারে অবদান রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। কাজেই ব্রোকারহাউজের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং পুঁজিবাজারকে সক্রিয় করে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সিকিউরিটিজ লেনদেনের উপর বিদ্যমান কর হার যৌক্তিক কারণে কমানো প্রয়োজন।
ডিবিএ নেতারা বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বর্তমান সরকার অর্থনীতির নানাখাতে গতি সঞ্চারে বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে। দূর্ভাগ্যবশত পুঁজিবাজারে এর কোনো ছোঁয়া লাগছে না। এ বাজার আগের মতোই অনেকটা উপেক্ষিত।
তারা অনুযোগ করে বলেন, সম্প্রতি দেশে একটি বড় বিনিয়োগ সম্মেলন হয়ে গেছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিদেশি বিনিয়োগকারী এতে অংশ নিয়েছেন। বর্তমান সরকারের একটি বড় সাফল্য এটি। কিন্তু এত বড় আয়োজনে কোথাও পুঁজিবাজারের উপস্থিতি ছিল না। সম্মেলনে নানা প্রতিষ্ঠানের বুথ থাকলেও পুঁজিবাজারের কোনো বুথ রাখা হয়নি। কোনো সেমিনারে পুঁজিবাজারের জন্য একটি স্লট ছিল না। অথচ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি আকৃষ্ট করার জন্যই পুঁজিবাজারকে প্রমোট করা খুবই জরুরি। কারণ বিদেশী বিনিয়োগকারীরা কোনো দেশে বিনিয়োগ করার আগে এক্সিটের সুযোগ তথা বিনিয়োগ প্রত্যাহারের উপায়গুলোও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেয়। এক্সিটের সহজ উপায় থাকলে বিনিয়োগে তাদের আগ্রহ বাড়ে। কেবল পুঁজিবাজারই এক্সিটের সহজ সুযোগ দিতে পারে।
ডিবিএ নেতারা বলেন, আমরা আশা করি সরকার বৃহত্তর উন্নয়নের স্বার্থে পুঁজিবাজারকে আরও গতিশীল ও কর্মদক্ষ করার প্রতি গুরুত্ব দেবে।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ডিবিএ প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী, ডিবিএর ভাইস-প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন সিএফএ, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, ব্র্যাক ইপিএস সিকিউরিটজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আহসানুর রহমান, ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন দাস, সিটি ব্রোকারেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফফান ইউসুফ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) দশমকি ১০ শতাংশ কমেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৭৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯.৭৩ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০১ পয়েন্ট বা ০.১০ শতাংশ কমেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে নিউলাইন ক্লোথিংস

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে নিউলাইন ক্লোথিংস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৮.২০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ৯০ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৫.৪০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সোনারগাঁও টেক্সটাইলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩৮.০০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- বিচ হ্যাচারির ১৩ দশমিক ০৯ শতাংশ, ফু-ওয়াং ফুডসের ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ১১ দশমিক ১১ শতাংশ, হাক্কানি পাল্পের ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ, এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং শার্প ইন্ডাস্ট্রিজের ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
কাফি