ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি, আবেদন ৪ নভেম্বর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষা আগামী বছরের ৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। তাতে আগামী ৪ নভেম্বর থেকে অনলাইনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
সোমবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে অনলাইন ভর্তি কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২০২৫ সালের ৪ জানুয়ারি চারুকলা ইউনিটের পরীক্ষার মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে। কলা আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২৫ জানুয়ারি, বিজ্ঞান ইউনিটের পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি, এবং ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের পরীক্ষা ৮ ফেব্রুয়ারি হবে। এছাড়া আইবিএ ইনস্টিটিউটটিউটের পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ৪ নভেম্বর দুপুর ১২টা থেকে ২৫ নভেম্বর রাত ১১.৫৯ পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে আবেদন করতে পারবেন। এ বছর পরীক্ষার আবেদন ফি ১০৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রতিবারের ন্যায় এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ঢাকাসহ ৮টি বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও চট্টগ্রাম বিভাগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিভাগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিভাগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ভাইভা শুরু রবিবার
আগামী রোববার (২৭ অক্টোবর) থেকে শুরু হচ্ছে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার ভাইভা। ১০টি বোর্ডে প্রতিদিন ৬০০ প্রার্থীর ভাইভা নেবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মোট ৮৩ হাজার ৮৬৫ জন প্রার্থীর ভাইভা নেয়া হবে। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে প্রার্থীদের প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র সঙ্গে আনতে হবে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে এনটিআরসিএ।
জানা গেছে, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের এসএমএস পাঠিয়ে ভাইভার তারিথ সময় ও স্থান জানিয়ে দেয়া হবে। ওই তারিখ অনুযায়ী ভাইভা দিতে আসতে হবে প্রার্থীদের।
এনটিআরসিএ বলছে, মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সমর্থনে সব সনদ (সার্টিফিকেট), নম্বরপত্র (ট্রান্সস্ক্রিপ্ট বা মার্কশিট), জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ এবং লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে। এ কাগজপত্রগুলোর মূলকপি ও একসেট ফটোকপি সঙ্গে নিয়ে এনটিআরসিএ কার্যালয়ে আসতে হবে প্রার্থীদের।
এসএমএস অনুযায়ী প্রার্থীদের যথাসময়ে ভাইভার জন্য উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে এনটিআরসিএ।
প্রসঙ্গত, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করা ১৮ লাখ ৬৫ হাজার প্রার্থীর মধ্যে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ৪ লাখ ৭৯ হাজার প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। তাদের মধ্য থেকে ৩ লাখ ৪৮ হাজার প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৬৫ জন। ২ লাখ ৬৪ হাজারের বেশি প্রার্থী লিখিত পরীক্ষা গণ্ডি পাড় হতে পারেননি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সলিমুল্লাহ মেডিকেলে ১৮ বছর পর সিরাত সেমিনারের আয়োজন
রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে কলেজ মিলনায়তনে ১৮ বছর পর সীরাত সেমিনার ও নাশিদ সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা: মোঃ মাজহারুল শাহিনের সভাপতিত্বে সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাইতুল ওয়াদুদ জামে মসজিদের খতিব শাইখ সাদিকুর রহমান আল আজহারী ও মসজিদুল জুম্মা কমপ্লেক্স পল্লবীর খতিব আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
এছাড়া নাশিদ সন্ধ্যায় সংগীত পরিবেশন করেন জনপ্রিয় শিল্পী ওবায়দুল্লাহ তারেক ও মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলামসহ ক্যাম্পাসের অন্যান্য শিল্পরা।
সেমিনারে কলেজের পক্ষ থেকে আলোচকদের ক্রেস্ট তুলে দেন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাক্তার মোঃ মাজহারুল শাহিন।
সেমিনারে দুই শতাধিক সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন। ১৮ বছর পর এই প্রথম সীরাত সেমিনার অনুষ্ঠিত হওয়ায় কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের খবরে ঢাবিতে আনন্দ মিছিল
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্দেশে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতীম ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের ঘোষণায় আনন্দ মিছিল করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে খবরটি প্রকাশিত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উল্লাসে ফেটে পড়েন। পরে তারা আনন্দ মিছিল নিয়ে ভিসি চত্বর থেকে রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে জড়ো হন।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। এই মুহূর্তে খবর এলো, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হলো; মুহূর্তে খবর এলো, সন্ত্রাসী লীগ নিষিদ্ধ হলো; হৈ হৈ রৈ রৈ, সন্ত্রাস লীগ গেলি কই; এই মুহূর্তে খবর এলো, ক্যাম্পাস সন্ত্রাসমুক্ত হলো- ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি আজ সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলন থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল। তার আগেই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল সরকার। বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে বিশেষ করে গত ১৫ বছরের স্বৈরাচারী শাসনামলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হত্যা, নির্যাতন, গণরুমকেন্দ্রিক নিপীড়ন, ছাত্রাবাসে সিট বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নসহ নানা ধরনের জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল এবং এ সম্পর্কিত প্রামাণ্য তথ্য দেশের সব প্রধান গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে এবং কিছু সন্ত্রাসী ঘটনায় সংগঠনটির নেতাকর্মীদের অপরাধ আদালতেও প্রমাণিত হয়েছে। গত ১৫ জুলাই থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ জনগণকে উন্মত্ত ও বেপরোয়া সশস্ত্র আক্রমণ করে শতশত নিরপরাধ শিক্ষার্থী ও ব্যক্তিকে হত্যা করেছে এবং আরও অসংখ্য মানুষের জীবন বিপন্ন করেছে।
সরকারের কাছে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ রয়েছে যে, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক, ধ্বংসাত্মক ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী কাজে জড়িত আছে।
এই অবস্থায় সরকার ‘সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯’ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ’কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল এবং ওই আইনের তফসিল-২ এ ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ’ নামীয় ছাত্র সংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্ত্বা হিসেবে তালিকাভুক্ত করল বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবি শিক্ষক হাফিজকে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হাফিজুল ইসলামকে তদন্ত শেষে সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত একাডেমিক ও পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসানের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্যটি জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে সংঘটিত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের লিখিত ও মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে গঠিত তদন্ত কমিটির তদন্ত কাজ চলমান রয়েছে। তদন্ত কার্যক্রম শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত বিভাগের একাডেমিক ও পরীক্ষা সংক্রান্তসহ বিভাগীয় সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য আদিষ্ট হয়ে আপনাকে অনুরোধ করা হলো।
প্রসঙ্গত, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে হেনস্থা, ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে মারার ও ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি, ব্যক্তিগত রুমে নিয়ে গিয়ে শিক্ষার্থীদের শারীরিকভাবে নির্যাতন, দাড়ি থাকলে শিবির ট্যাগ দিয়ে হেনস্তা, ইচ্ছাকৃতভাবে ফলাফল খারাপ করে দেওয়াসহ গুরুতর অভিযোগ উঠে এসেছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেটে অভিযুক্ত শিক্ষক হাফিজের কুশপুত্তলিকা টাঙিয়ে জুতা নিক্ষেপ এবং আগুনে পুড়িয়ে দেয় বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
এর পূর্বে, গত ৭ অক্টোবর ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থী হেনস্তা, আপত্তিকর মন্তব্য, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনসহ ২৭ দফা অভিযোগ তুলে অপসারণের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক আটকে ঘন্টাব্যাপী বিক্ষোভ করেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। পরে তারা উপাচার্যের কাছে লিখিত ও মৌখিক অভিযোগ করলে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন ইবি উপাচার্য।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
পাসপোর্ট ছাড়াই বিনাখরচে আমেরিকার এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম অংশ নেওয়ার সুযোগ
সম্পূর্ণ বিনা খরচে বাংলাদেশী তরুন-তরুণীদের তিন সপ্তাহ ব্যাপী সামার এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ দিচ্ছে আমেরিকা। ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সী বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের তরুণ-তরুণীরা এই এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য পাসপোর্ট ছাড়াই আবেদন করতে পারবেন। প্রোগ্রামটি আমেরিকার সান দিয়েগো, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত হ্যানসেন লিডারশিপ ইনস্টিটিউটে (এইচএসআই) অনুষ্ঠিত হবে। আবেদনের শেষ সময় ১০ জানুয়ারী ২০২৫।
এইচএসআই সামার এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামটি ফ্রেড জে. হ্যানসেন ফাউন্ডেশন দ্বারা সম্পূর্ণ অর্থায়িত একটি প্রোগ্রাম। এটি একটি নন-একাডেমিক প্রোগ্রাম। হ্যানসেন লিডারশিপ ইনস্টিটিউট প্রশিক্ষণের লক্ষ্য হচ্ছে শিক্ষার্থীদের একটি ‘লিডারশিপ টুলবক্স’ প্রদান করা। যার মাধ্যমে দ্বন্দ্ব নিরসন করা এবং নিজ নিজ দেশ এবং সারা বিশ্বের জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা যায়।
সুযোগ-সুবিধাঃ
- রাউন্ড ট্রিপ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারফেয়ার টিকেট।
- ভিজিটর (SEVIS) ফি।
- স্বাস্থ্য বীমা।
- সম্পূর্ণ আবাসন ব্যবস্থা।
- প্রোগ্রামের সময়কালের জন্য সম্পূর্ণ খাবার।
- পরিবহন খরচ।
- প্রোগ্রাম উপকরণ।
- অংশগ্রহণ সার্টিফিকেট।
- এক্সপোজার এবং ট্রিপ।
- এগুলা ছাড়াও আরো নানা ধরনের সুবিধা প্রদান করা হবে।
যোগ্যতাসমূহঃ
স্নাতকের শিক্ষার্থীদের অবশ্যই কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়-এ অধ্যায়নকাল ২ বছর পূরণ করতে হবে।
আবেদনকারীর বয়স ২০-২৫ বছর হতে হবে।
একাডেমিক রেফারেন্স।
ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। যেসকল আবেদনকারী কখনোই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায়নি তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
তিন সাপ্তাহ ব্যাপী সামার এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন ফর্ম একবার জমা দিলে আর সম্পাদনা করা যাবে না।
সরাসরি আবেদন করতে ক্লিক করুন।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন।