জাতীয়
সাবেক প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী ইমরান গ্রেফতার
সাবেক প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার রাতে রাজধানীর বনানী থেকে তাকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন। এরপর তার মন্ত্রিসভার সদস্য ও আওয়ামী লীগের অনেক নেতা আত্মগোপনে চলে যান। তাদের অনেকে দেশ ছেড়েছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
সিলেট-৪ আসনের পাঁচবারের সংসদ সদস্য ইমরান আহমদ। ২০১৮ সালে তিনি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। পরের বছর তাকে এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী করেছিলেন শেখ হাসিনা। গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর গঠিত শেখ হাসিনার সরকারেও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী হন ইমরান আহমদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র আমার কাছে নেই: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন বলেছেন, তিনি শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন, কিন্তু তার কাছে এ সংক্রান্ত কোনো দালিলিক প্রমাণ বা নথিপত্র নেই।
মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে দেয়া একটি বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এমন মন্তব্য করেন। সাক্ষাৎকারটি গত শনিবার পত্রিকার রাজনৈতিক ম্যাগাজিন সংস্করণ ‘জনতার চোখ’-এ প্রকাশিত হয়েছে।
সাংবাদিক মতিউর রহমান চৌধুরীর মতে, প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগপত্র যদি সত্যিই জমা দেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে সেটির অনুলিপি কারো না কারো কাছে থাকার কথা। কিন্তু তিন সপ্তাহ ধরে বিভিন্ন জায়গায় অনুসন্ধান চালালেও এর খোঁজ কেউ দিতে পারেনি তাকে। এমনকি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগেও যোগাযোগ করা হয়েছে, যেখানে সাধারণত প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র সংরক্ষিত থাকে। কিন্তু সেখানেও কিছু পাওয়া যায়নি। তাই শেষমেষ রাষ্ট্রপতির কাছেই সরাসরি এর উত্তর জানার সুযোগ মেলে।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-আন্দোলন ও গণবিক্ষোভের মুখে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। সংবিধানের ৫৭(ক) ধারা অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে। কিন্তু রাষ্ট্রপতি জানিয়েছেন, তার কাছে শেখ হাসিনার কোনো পদত্যাগপত্র বা সংশ্লিষ্ট কোনো প্রমাণ পৌঁছায়নি।
রাষ্ট্রপতির ভাষ্যে, “আমি বহুবার পদত্যাগপত্র সংগ্রহের চেষ্টা করেছি, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছি। হয়ত তার সময় হয়নি”।
কথোপকথনের সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, “৫ আগস্ট সকাল ১০:৩০ টায় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে বঙ্গভবনে ফোন আসে, যেখানে বলা হয়েছিল যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্টের সাথে সাক্ষাতের জন্য আসবেন। এরপরই বঙ্গভবনে প্রস্তুতি শুরু হয়। কিন্তু এক ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি ফোন আসে যে তিনি [শেখ হাসিনা] আসছেন না”।
তিনি বলেন, “চারদিকে অস্থিরতার খবর। কী হতে যাচ্ছে জানি না। আমি তো গুজবের ওপর নির্ভর করে বসে থাকতে পারি না। তাই সামরিক সচিব জেনারেল আদিলকে বললাম খোঁজ নিতে। তার কাছেও কোনো খবর নেই। আমরা অপেক্ষা করছি। টেলিভিশনের স্ক্রলও দেখছি। কোথাও কোনো খবর নেই। এক পর্যায়ে শুনলাম, তিনি দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। আমাকে কিছুই বলে গেলেন না।”
“সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার যখন বঙ্গভবনে এলেন তখন জানার চেষ্টা করেছি প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন কি না? একই জবাব। শুনেছি তিনি পদত্যাগ করেছেন। মনে হয় সে সময় পাননি জানানোর”, যোগ করেন রাষ্ট্রপতি।
তিনি বলেন, “সব কিছু যখন নিয়ন্ত্রণে এলো তখন একদিন মন্ত্রিপরিষদ সচিব এলেন পদত্যাগপত্রের কপি সংগ্রহ করতে। তাকে বললাম, আমিও খুঁজছি”।
মতিউর রহমান চৌধুরীর সাথে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, এ বিষয়ে আর বিতর্কের সুযোগ নেই। প্রধানমন্ত্রী চলে গেছেন এবং এটাই সত্য। তবুও, এই প্রশ্নটি যাতে আর কখনো না ওঠে তা নিশ্চিত করতে আমি সুপ্রিম কোর্টের মতামত চেয়েছি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
গণঅভ্যুত্থানে যত পুলিশ মারা গেছে তার দায় হাসিনার: নাহিদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যত পুলিশ মারা গেছে, তার পুরো দায় শেখ হাসিনার বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। রোববার (২০ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ৫ আগস্ট দুপুর পর্যন্ত আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ওপর স্নাইপার দিয়ে গুলি চালানো হয়েছে। সেদিন শেখ হাসিনা তার সব নেতাকর্মী এবং পুলিশ বাহিনীকে মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়ে কাউকে না জানিয়ে দেশ থেকে পালিয়ে যায়। তার এই সিদ্ধান্তের কারণে সেদিন অনেক পুলিশ সদস্য মারা যায়। এ আন্দোলনে যত পুলিশ মারা গেছে তার দায় শেখ হাসিনার।
বর্তমানে গণমাধ্যম প্রচুর স্বাধীনতা উপভোগ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশের গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন লড়াই সংগ্রামের কথা জানি আবার এর উল্টো দিকে বিভিন্ন ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারের দালালির কথাও জানি। আমরা জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। বর্তমানে গণমাধ্যম যে স্বাধীনতা উপভোগ করছে, তা এর আগে বাংলাদেশ কখন এরকম চর্চা করেছে সেই ইতিহাস আমার জানা নেই।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, গণমাধ্যম থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট এবং আকাঙ্ক্ষা পরিকল্পিতভাবে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা অত্যন্ত দুঃখের কারণ। এখনও আমাদের অনেক ভাই-বোনেরা আহত অবস্থায় হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। এখনও অনেকে শহীদ হচ্ছে অথচ আমাদের গণমাধ্যমগুলোতে সেই শহীদ এবং আহতদের কথা দিনকে দিন কমে আসছে। জনগণের স্মৃতি থেকে তাদেরকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমি টাইম ম্যাগাজিনকে বলেছিলাম শেখ হাসিনা একজন সাইকোপ্যাথ ও রক্তচোষা, তাই প্রমাণিত হলো। আমরা প্রথমে নিয়মতান্ত্রিকভাবেই একটা আন্দোলন করছিলাম। সর্বপ্রথম সরকারের পেটুয়া বাহিনী আমাদের ওপর আক্রমণ করে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সামোয়া গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগামী ২১ থেকে ২৬ অক্টোবর দ্বীপ রাষ্ট্র সামোয়ার রাজধানী আপিয়ায় কমনওয়েলথ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনে যোগ দিতে শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাতে ঢাকা ছেড়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম ভূইয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সামোয়া গেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। আগামী ২৯ অক্টোবর তার দেশে ফিরে আসার কথা রয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার এক ব্রিফিংয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, কমনওয়েলথ হেড অফ গভর্নমেন্টস মিটিং হবে সামোয়াতে। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা যাবেন না। এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। উনি যাচ্ছেন না, সেজন্য মন্ত্রী পর্যায় ও হেড অফ গভর্নমেন্টের মিটিংয়ের যেই অংশ সেখানে আমি অংশগ্রহণ করব। কমনওয়েলথ নিয়ে কতগুলো সেট ইস্যু আছে ,সেগুলোতে আমাদের অবস্থান একই।
সামোয়াতে ভারত-পাকিস্তানের কোনো প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক হবে কি না সে প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, দ্বিপক্ষীয় বেশ কিছু বৈঠক হবে। ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়ে গেছে ইতোমধ্যে (নিউউয়র্কে)। সেখানে আমি আর যাচ্ছি না। যাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি তাদের সঙ্গে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে সিএসও অ্যালায়েন্সের আয়োজনে ‘নাগরিক সমাজ: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক জাতীয় মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই শুধু অন্তর্বর্তী সরকারের নয়, এটি আমাদের সকলের দায়িত্ব। এটির বাস্তবায়নে নাগরিক সমাজের সহযোগিতা অপরিহার্য। রাষ্ট্রের সংস্কারে নিজেদেরও পরিবর্তন করতে হবে। সরকারের কোনও উদ্যোগে ঘাটতি থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সরকার ও বিভিন্ন কমিশন আলাপ-আলোচনা করছে। তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা হচ্ছে। আন্দোলনকারীদের মুখপাত্রদের সাথে কথা বলা হচ্ছে। সরকারের প্রতি আস্থা রাখতে হবে। প্রথাগত সরকারের থেকে বর্তমানে সবকিছু ভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে।’
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থার অবদান রাষ্ট্রে অনেক। আমাদের কমিউনিটির বন্ধন আরও দৃঢ় করতে হবে। জিএনসিসির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পরবর্তী কেবিনেটে এ বিষয়ে কথা হবে। এনজিওদেরও আত্মানুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে। এনজিও ব্যুরোকে স্বচ্ছ হতে হবে। আমাদের নিজেদের পরিচয় ধরে রাখতে হবে। সমষ্টিগতভাবে ভাবতে হবে। নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থাকে অগ্রাধিকার ঠিক করে কাজ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, সিএসও অ্যালায়েন্সের আহ্বায়ক ও ক্যাম্পের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে. চৌধুরী; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও সিএসও অ্যালায়েন্সের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. হোসেন জিল্লুর রহমান; ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান; সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম; এবং ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহসহ অন্য অতিথিরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) গুরুত্বপূর্ণ অংশীদাররা অংশগ্রহণ করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে শিগগিরই সার্চ কমিটি: মাহফুজ আলম
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেছেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) পুনর্গঠনের জন্য বিদ্যমান আইনে শিগগিরই সার্চ কমিটি গঠন করা হবে। আর কমিটি গঠনের পর তারাই ঠিক করবেন নির্বাচন কমিশনে আসলে কারা থাকবেন।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মাহফুজ আলম বলেন, দ্রব্যমূল্যের বিষয়ে আশ্বস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগসহ শরিক দলগুলো নিষিদ্ধের কথা উঠেছে সংলাপে।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একক কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, যারা জুলাই-আগস্টের গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, তাদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যারা পালিয়েছেন, তারা কীভাবে গেলেন সে বিষয়েও অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
এমআই