কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের ৪৮ আর্থিক সাক্ষরতা কর্মশালা
শাখা-উপশাখায় দেশের বৃহত্তম ব্যাংক আইএফআইসি আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচির মাধ্যমে দেশজুড়ে গত সেপ্টেম্বর মাসে ৪৮টি কর্মশালা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। যেখানে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ৪ হাজারেরও বেশি অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন।
সাতটি বিভাগের (ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ, রংপুর ও সিলেট) ১৯টি জেলায় আয়োজিত এই কর্মশালাগুলোর মূল আলোচ্য বিষয় ছিল বাজেটিং, সঞ্চয় এবং বিনিয়োগের মতো মৌলিক আর্থিক বিষয়াবলি।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সাথে যৌথ উদ্যোগে এই সেমিনারগুলো আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী এই আয়োজনগুলোতে অংশগ্রহণকারীরা সঞ্চয়, বিনিয়োগের কৌশল, ঋণ ব্যবস্থাপনা এবং অর্থনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন করেন। কর্মশালাগুলোর জন্য বিশেষভাবে নির্বাচিত প্রশিক্ষকরা আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি ও কৌশল ব্যবহার করে তথ্য বিনিময় করেন।
আইএফআইসি বিশ্বাস করে, এই কার্যক্রম একটি সুদৃঢ় আর্থিক শিক্ষায় সমৃদ্ধ সমাজ গঠনের লক্ষ্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। ভবিষ্যতে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জেলাগুলোতেও এই আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশের উদ্যোগে সারাদেশের লাইব্রেরিতে যাচ্ছে বইমেলায় সংগৃহীত বই
অন্তহীন মহাশূন্যের রহস্য অনেক বেশি আকৃষ্ট করে ফরিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাফিজুলকে। তাই মহাকাশ বিষয়ক বই পেলেই পড়া শুরু করেন নাফিজুল। সম্প্রতি ক্ষুদে এ পাঠকের স্কুল লাইব্রেরিতে বিকাশের উদ্যোগে এবং প্রথম আলো ট্রাস্টের সহযোগিতায় যুক্ত হয়েছে আরও প্রায় ৪০০ বই, যা তার বই পড়ার ঝোঁক আরও বাড়িয়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।
কেবল নাফিজুল ও তার স্কুল নয়, সারাদেশে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সমন্বিত উদ্যোগে গড়ে ওঠা লাইব্রেরির পাঠকদের কাছে লাখেরও বেশি বই পৌঁছে দেওয়া কার্যক্রম শুরু করেছে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ, সহযোগিতায় আছে প্রথম আলো ট্রাস্ট। এ বছর ২৫টি জেলার ৩৯৩টিরও বেশি লাইব্রেরিতে পৌঁছে দেওয়া হবে বইগুলো।
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবছরও ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত অমর একুশে বইমেলা প্রাঙ্গণে আসা লেখক-পাঠক-দর্শনার্থীদের কাছ থেকে বই সংগ্রহ করে বিকাশ। পাশাপাশি, বিকাশ এর অর্থায়নে আরও বই কিনে যুক্ত করা হয় এ উদ্যোগে। ‘মেধার বিকাশ ঠেকায় কে’-স্লোগানে শুরু হয় এ বছরের বই সংগ্রহ কার্যক্রম।
সারাদেশের সববয়সী পাঠকদের কাছে গল্প, কবিতা, উপন্যাস, বিজ্ঞানবিষয়ক, ধর্মীয়, আত্মউন্নয়নমূলক বইসহ নানান ধরনের বৈচিত্র্যপূর্ণ বই সহজলভ্য করতে বিকাশ এ ভিন্নধর্মী উদ্যোগ গ্রহণ করে। গত কয়েক বছরে লাখো পাঠক-লেখক-দর্শনার্থী বই অনুদান দিয়ে বিকাশের এ কার্যক্রমে সংযুক্ত হয়েছে।
বিকাশ গত সাত বছর ধরে বইমেলার মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে যুক্ত রয়েছে। আর গত ৫ বছর ধরে বই সংগ্রহ উদ্যোগ চালু রয়েছে যার মাধ্যমে বিগত ৪ বছরে দেশের বিভিন্ন সুবিধাবঞ্চিত স্কুলসহ বিভিন্ন ধরনের লাইব্রেরিতে ১ লাখ ৪৭ হাজার বই বিতরণ করেছে বিকাশ।
মেলায় আসা পাঠক, লেখক, দর্শনার্থীদের থেকে পাওয়া অনুদানের বইয়ের সঙ্গে বিকাশের পক্ষ থেকে আরও বই কিনে পৌঁছে দেওয়া হয় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য।
বিকাশের উদ্যোগে বই সংগ্রহ ও বিতরণের এ আয়োজনে গত বছর থেকে যুক্ত হয়েছে প্রথম আলো ট্রাস্ট। চুয়াডাঙ্গার স্বয়ম্ভর পাবলিক লাইব্রেরিতে বই দেওয়ার মাধ্যমে শুরু হয়েছে এ বছরের বিতরণ কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জামালপুর, রংপুর, যশোর, ফরিদপুর জেলার বিভিন্ন লাইব্রেরিতে বই পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২০ অক্টোবর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোঃ ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল জলিল, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, শরী’আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ ওমর ফারুক খান, মোঃ আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার ও কোম্পানি সেক্রেটারি (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইউটিলিটি বিল পেমেন্টের ডেডলাইন মিস হবে না বিকাশে
বাসার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যাংকের কাউন্টারের সামনে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার চিত্র অনেকের কাছেই বেশ পরিচিত ঘটনা। বেসরকারি চাকুরিজীবী মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানও তার কর্মব্যস্ত জীবন থেকে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের জন্য হয় অফিস থেকে অর্ধদিবস ছুটি নিতেন, নয়তো নির্ভর করতেন বাসা দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তির উপর।
এমন অবস্থায় তাঁর জীবনে আক্ষরিক অর্থে স্বস্তি নিয়ে এলো দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ। কেননা, এখন নিজের ফোন থেকেই বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে যেকোনো সময় বিদ্যুৎ বিল সহ আরও নানা ধরণের বিল পরিশোধ করতে পারছেন তিনি।
আসাদুজ্জামান বলেন, গত বছর দুয়েক ধরে বিদ্যুৎ বিলসহ অন্যান্য বেশকিছু পরিসেবার বিল পরিশোধ করছি বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে। বিল পরিশোধের এই প্রক্রিয়া খুব সহজ এবং পুরো বিষয়টি বেশ স্বচ্ছও বটে। পাশাপাশি, বিল পরিশোধ করার সাথে সাথেই ডিজিটাল রিসিট চলে আসে ফোনে। তবে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে দিনে রাতে যেকোনো সময় বিল দেয়ার সুযোগ থাকায় বিল পরিশোধের শেষ তারিখ বা ডেডলাইন মিস করার সম্ভাবনা নেই।
দেশ জুড়ে আসাদুজ্জামানের মতো লক্ষ গ্রাহক বিকাশের মাধ্যমে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, ইন্টারনেট, টিভির মতো ইউটিলিটি বিল পরিশোধ করছেন স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে।
সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিভাগের এক জরিপেও উঠে এসেছে ইউটিলিটি বিল পেমেন্টের মাধ্যম হিসেবে বিকাশের জনপ্রিয়তার কথা। এই জরিপে (যেখানে একাধিক উত্তর দেওয়ার সুযোগ ছিল) দেখা যায়, দেশের ৬৮.৩২ শতাংশ গ্রাহক বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে পোস্ট-পেইড বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন, আর শুধুমাত্র বিকাশ-এর মাধ্যমেই পোস্ট-পেইড বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন ৬১.১১ শতাংশ গ্রাহক। এছাড়াও, ঐ জরিপে ১৮.০১ শতাংশ গ্রাহক বিদ্যুৎ অফিসে, এবং ১৪.২৬ শতাংশ গ্রাহক অন্যান্য এমএফএস সেবার মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকেন।
বাংলাদেশ সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পাওয়ার ডিভিশনের আওতাধীন পাওয়ার সেল কর্তৃক নিযুক্ত ‘কাস্টমার স্যাটিসফ্যাকশন সার্ভে উইথ রিকমেন্ডেশন অব কোয়ালিটি পাওয়ার সাপ্লাই ইনক্লুডিং এসএআইডিআই/এসএআইএফআই’ (এসএআইডিআই/এসএআইএফআই ব্যবহারপূর্বক মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের পরামর্শসহ গ্রাহক সন্তুষ্টি সমীক্ষা) শীর্ষক জরিপটি পরিচালনা করে উন্নয়ন সংস্থা মাইডাস (মাইক্রো ইন্ডাসট্রিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্টেন্স অ্যান্ড সার্ভিসেস)। জরিপটি করা হয় ২০২৩ সালের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা, রংপুর, খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির ১৫ হাজার ২৪৫ জন গ্রাহকের উপর জরিপটি চালানো হয়।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৫২.০১ শতাংশ গ্রাহক প্রি-পেইড বিদ্যুতের মিটার এবং ৪৭.৯৯ শতাংশ পোস্ট-পেইড মিটার ব্যবহার করেন। ৬৯.৮৭ শতাংশ মোবাইল বা অনলাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন। জরিপে উত্তর দেয়া ৯৯.১২ শতাংশ গ্রাহক এমএফএস ও অনলইনে বিল পরিশোধে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এ সেবাকে নিয়ে ৪৬.৫ শতাংশ গ্রাহক ‘ভালো’, ২৯.৫ শতাংশ ‘খুব ভালো’ এবং ২৩.১ শতাংশ গ্রাহক সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।
জরিপে আরও দেখা গিয়েছে, অনলাইনে বিল দেয়া বর্তমানে অনেক আধুনিক ও নিরাপদ একটি সেবা, যা আগের চেয়ে অনেক সহজ এবং গ্রাহকরা ঘরে বসেই পেমেন্ট করতে পারছেন। গ্রাহকরা যাতে ঘরে বসেই নির্বিঘ্নে বিল পরিশোধ করতে পারেন, সে বিষয়ে ইউটিলিটি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেয়া হয় জরিপটিতে।
কেবল ইউটিলিটি বিলই নয়, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফি, সরকারি ফি, ক্রেডিট কার্ডের বিলসহ বিভিন্ন সেবার বিল বিকাশ-এর মাধ্যমে পরিশোধ করার সুবিধা গ্রাহকের জীবনকে করেছে আরও সহজ ও গতিশীল।
প্রয়োজনের মুহূর্তে বিল পরিশোধের জন্য বিকাশ-এ পর্যাপ্ত ব্যালেন্স না থাকলেও সমস্যায় পড়তে হয়না বিকাশ অ্যাপের ‘অ্যাড মানি’ সেবার কল্যাণে। কেননা, দরকারের সময় গ্রাহক তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অথবা ভিসা, অ্যামেক্স বা মাস্টারকার্ড থেকে নিমেষেই টাকা ট্রান্সফার করতে পারেন নিজের বা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে। আবার, বিকাশ অ্যাপে আছে ‘অটো পে’ সুবিধা, যা সেট করে রাখলে নির্দিষ্ট ইউটিলিটি বিলের ক্ষেত্রে নির্ধারিত তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিল পেমেন্ট হয়ে যায়।
এই সেবা চালু করে রাখলে ডেডলাইন মিস হওয়ার ঝুঁকি এড়ানো যায় খুব সহজেই। বিকাশ থেকে ইউটিলিটি বিল পেমেন্টের বিস্তারিত দেখে নেয়া যাবে এই লিংকে – https://www.bkash.com/products-services/pay-bill
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রয়াত প্রায়োরিটি গ্রাহকের জীবন বীমার চেক হস্তান্তর
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি ‘এস্টিম ডিপিএস’ একাউন্টের বিপরীতে প্রয়াত প্রায়োরিটি গ্রাহকের পরিবারের কাছে ৫ লক্ষ টাকার একটি জীবন বীমা চেক হস্তান্তর করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির প্রধান কার্যালয়ে এ চেক হস্তান্তর করেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন। মদনপুর শাখার প্রয়াত এস্টিম ডিপিএস গ্রাহক মো. কাইয়ূম খানের পরিবারের মনোনীত সদস্যের নিকট চেক হস্তান্তর করা হয়।
গ্রাহক সেবার উৎকর্ষ সাধনে প্রায়োরিটি গ্রাহকদের বিশেষ ব্যাংকিং পরিষেবা প্রদানের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের ৪ মার্চ সাউথইস্ট ব্যাংক প্রায়োরিটি ব্যাংকিং সার্ভিস এস্টিম যাত্রা শুরু করে। এস্টিম গ্রাহকদের জন্য সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব, স্থায়ী মেয়াদ ভিত্তিক আমানত এবং মাসিক সঞ্চয়ী প্রিমিয়াম স্কিম চালু করেছে যেখানে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে ৫ লক্ষ টাকার জীবন বীমা সুবিধা। ইতোমধ্যে দশ হাজার এর অধিক এস্টিম ডিপিএস গ্রাহকের মধ্যে কয়েক জন প্রয়াত গ্রাহকের পরিবারের কাছে ৫ লক্ষ টাকার জীবন বীমা সুবিধা প্রদান করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের অনান্য নির্বাহী ও প্রায়োরেটি ব্যংকিং ডিভিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
রূপালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
সরকারি মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দিলকুশাস্থ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) পারসুমা আলম। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান তানভীর। এতে সভাপতিত্ব করেন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হারুনুর রশীদ।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন খাঁ, মোহাম্মদ শাহেদুর রহমান, শিকদার ফারুক ই আজম, মোহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী, মো. ইসমাইল হোসেন শেখ, মোহাম্মদ সাফায়েত হোসেন, কমল ভট্টাচার্য, মো. মইন উদ্দিন মাসুদ, মো. আমির হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মো. নোমান মিয়া, সালামুন নেছা, তানভীর হাসনাইন মঈন, আবু নাসের মো. মাসুদ, রোকনুজ্জামান, মো. আবুল হাসান ও এস এম দিদারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
এমআই