ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবি ছাত্রীর ওপর হামলায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি
ক্লাস শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফেরার পথে চলন্ত বাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর উপর হামলা ও ছাত্রীকে রক্তাক্তের ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) প্রশাসন।
বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামানের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। গঠিত কমিটিকে আগামী ৭-১০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত কাজ সমাপ্ত করে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. ফকরুল ইসলামকে আহবয়ক ও সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. আব্দুল বারীকে সদস্য সচিব করে গঠিত কমিটির অপর সদস্য হলেন আল ফিকহ্ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোছা. হামিদা খাতুন।
বিবৃতিতে বলা হয়, অদ্য ৮ অক্টোবর তারিখে অর্থনীতি, ব্যবস্থপনা ও মার্কেটিং বিভাগের চার জন শিক্ষার্থীর লিখিত আবেদন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে সংঘটিত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো।
অভিযোগপত্র সূত্রে জানা যায়, সোমবার বিকাল চারটার বাসে মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের মোরসালিন মুন এবং অজ্ঞাত নামা কয়েকজন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করে। সে সময় সাদের বান্ধুবি আনিকা আশরাফি বাধা দিলে সাদের মাথায় প্রচন্ডভাবে জখম এবং আনিকার হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। এসময় তার মাস্ক খুলে নিলে দ্রুত সময়ের মধ্যে সে বাস থেকে নেমে পালিয়ে যায়। এর আগে বিকাল সাড়ে তিনটা থেকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে সহ-সমন্বয়ক গোলাম রব্বানী ফলো করা শুরু করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার বিকাল ৪টার বাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের আশিক ইকবাল সাদ ও আনিকা আশরাফির উপর হামলার অভিযোগ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিশ্ববিদ্যালয় সহ-সমন্বয়ক গোলাম রব্বানী ও মার্কেটিং বিভাগের একই শিক্ষাবর্ষের মোরসালিন মুন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর পৃথক দুটি লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থী।
এমআই/সাকিব
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের (ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সহকারী শিক্ষক পদে নির্বাচিত হয়েছেন ৬ হাজার ৫৩১ জন।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাত পৌনে ৮টার দিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
কোন জেলা থেকে কতজন নির্বাচিত
তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জেলার প্রার্থীরা অংশ নেন। চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি সহকারী শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা থেকে। এ জেলায় ৮১২ জন চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছে। এরপরই রয়েছে কুমিল্লা, জেলাটিতে মোট ৬৪১ জন চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তৃতীয় অবস্থানে থাকা টাঙ্গাইল জেলা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৫৯৭ জন।
এছাড়া কক্সবাজার জেলার ১৮৫ জন, চাঁদপুরের ৩৫৮, নোয়াখালী ৩২৮, ফেনী ১৩৭, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৩৪৯, লক্ষ্মীপুরে ৩২৭, কিশোরগঞ্জে ২৮৮, গাজীপুরে ২৪১, গোপালগঞ্জে ২৫৪, ঢাকায় ৩০৯, নরসিংদীতে ২৬০, নারায়ণগঞ্জে ১৮৪, ফরিদপুরে ২২৭, মাদারীপুরে ২০৮, মানিকগঞ্জে ৩০১, মুন্সিগঞ্জে ২২২, রাজবাড়ীতে ১০৪ এবং শরীয়তপুরে ১৯৯ জন নির্বাচিত হয়েছেন।
চূড়ান্ত ফলাফল দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের ১৪ জুন তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জেলার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। চলতি বছরের ২৯ মার্চ এ ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। গত ২২ এপ্রিল লিখিত পরীক্ষার সংশোধিত ফল প্রকাশিত হয়।
এতে ৪৬ হাজার ১৯৯ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন। এরপর প্রার্থীদের নিজ নিজ জেলার শিক্ষা অফিসে মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যাবে চারবার
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ তিনবার অংশ নিতে পারবেন বলে গত বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এ নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা সৃষ্টি হয়। এবার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একজন পরীক্ষার্থী সর্বোচ্চ চারবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে মর্মে সিদ্ধান্ত নিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফিন্যান্সিয়াল করপোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাগুলোতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর আলোকে ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’-এর ধারা-৫৯-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪’ পুনর্গঠনপূর্বক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ চারবার অংশ নিতে পারবে- এরূপ বিধি সংযোজনের বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে উপদেষ্টা পরিষদ নির্দেশনা দিয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দেশের ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ
ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ ও জামালপুরের শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজসহ ৬টি মেডিকেল কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারীর স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দেশের ৬টি সরকারি মেডিকেল কলেজের নাম পরিবর্তন করে নিম্নবর্ণিতভাবে নামকরণ করা হলো। এর মধ্যে মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজকে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ, নোয়াখালী আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজকে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ, জামালপুরের শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজকে জামালপুর মেডিকেল কলেজ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া নতুন নামকরণের তালিকায় রয়েছে টাঙ্গাইলের শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ এবং দিনাজপুর এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের নাম। এগুলো যথাক্রমে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ এবং দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ পড়লো যেভাবে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম শুরুতেই ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ ছিল। তবে পরবর্তীতে মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয়। এসব অনেক আগের ঘটনা হলেও সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের ইতিহাস নিয়ে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বিষয়টি প্রথম সামনে আনেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকালে জাহিদুল ইসলাম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘এই ভূখণ্ডে বিভিন্ন নাম থেকে ‘ইসলাম’ ও ‘মুসলিম’ শব্দ মুছে দেয়ার অন্যতম ভিকটিম, ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’।
এ দিন বিকেলে জনপ্রিয় বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারীও তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ লিখে পোস্ট করেন। এরপর বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে আলোচিত হতে থাকে।
জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামের বিভিন্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনরা পোস্ট করছেন।
জানা যায়, ১৯৭০ সালের ২০ আগস্ট তৎকালীন সরকার এক অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার পূর্ব নাম জাহাঙ্গীরনগরের সঙ্গে মিলিয়ে জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে। মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামে এটি ছিল দেশের প্রথম ও একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়।
এরপর ১৯৭১ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট পাস হলে ‘মুসলিম’ শব্দ বাদ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ১৯৭০ সালের শেষের দিকে ঠিক করা হয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অর্ডিন্যান্সের সময় তৎকালীন প্রশাসন মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে দেয়।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সায়েন্সল্যাব অবরোধ করলেন ৭ কলেজ শিক্ষার্থীরা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ঢাকার ৭ সরকারি কলেজ নিয়ে আলাদাভাবে স্বতন্ত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করেছেন এসব কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পর ঢাকা কলেজ থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সায়েন্সল্যাব মোড়ে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। তাদের সড়ক অবরোধের ফলে আশপাশের এলাকায় যানচলাচল বন্ধ রয়েছে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলছেন, স্বতন্ত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার যৌক্তিক দাবি নিয়ে তারা আন্দোলন করছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কোনো উদ্যোগ না নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। আমরা এই কমিশন প্রত্যাখ্যান করেছি। আমরা চাই অতি দ্রুত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হোক। আমরা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছি।
এর আগে ২২ সেপ্টেম্বর ঢাকা কলেজে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাত কলেজের সমস্যার চিত্র তুলে ধরে শিক্ষার্থীরা। এরপর একই দাবি জানিয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ও ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজকে স্মারকলিপি দেন শিক্ষার্থীরা। একই স্মারকলিপি কলেজগুলোর অধ্যক্ষদেরও দেওয়া হয়।
এরপর গত ২২ অক্টোবর সাত কলেজ শিক্ষার্থীরা রাজধানীর নীলক্ষেত ও সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করেন। দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এ অবরোধ কর্মসূচি চলে। বিকেলে সায়েন্সল্যাব মোড়ে কর্মসূচি থেকে ৩ দফা দাবি জানিয়ে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। সেই সঙ্গে সেদিনের মতো কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সাত কলেজের একাডেমিক ও প্রশাসনিক সমস্যা নিরসনে ১৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে।
কাফি