Connect with us

অর্থনীতি

৯০ হাজার টন সার কিনবে সরকার, ব্যয় ৬০১ কোটি টাকা

Published

on

সিলকো ফার্মা

মরক্কো, সৌদি আরব ও কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৯০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার। এর মধ্যে মরক্কো থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি, সৌদি আরব থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া এবং কাফকো থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানি করা হবে। এতে মোট ব্যয় হবে ৬০১ কোটি ২৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা।

বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির প্রস্তাবগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আজকের বৈঠকে এলএনজি গ্যাস, ইউরিয়া ও মসুর ডাল কেনার প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দেশে কৃষি পণ্যের উৎপাদন যেন কোনোভাবে ব্যাহত না হয়, সে লক্ষ্যে যথাসময়ে সারের মজুত ও সরবরাহ সন্তোষজনক পর্যায়ে রাখার লক্ষ্যে আমদানির জন্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তাছাড়া, বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেমন মসুর ডাল, পেঁয়াজ, আলু, চিনি, সয়াবিন তেল ইত্যাদির সরবরাহ অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে মরক্কোর ওসিপি এস এ এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় ৭ম লটে ৩০ টন টিএসপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১৪৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ৪১৫ মার্কিন ডলার।

অপর প্রস্তাবে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য সৌদি আরবের কৃষি পুষ্টি কোম্পানির (সাবিক) কাথ থেকে ৩য় লটে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১২৮ কোটি ২২ লাখ ১২ হাজার টাকা। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ৩৫৬.১৭ মার্কিন ডলার।

এছাড়া, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো), বাংলাদেশের কাছ থেকে ৫ম লটে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১২৩ কোটি ৬১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৩৪৩.৩৭৫ মার্কিন ডলার।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

বাড়ছে রিজার্ভ, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

Published

on

সিলকো ফার্মা

বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দেশীয় শিল্পের বিকাশে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীদের কনফিডেন্স বাড়ছে। পাশাপাশি আমাদের রিজার্ভ বাড়ছে এবং দেশের অর্থনীতিও ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক বিশেষ পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, তিনমাসের মধ্যে সবকিছু করা সম্ভব না। তবে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আজ হোক, কাল হোক, রাষ্ট্রক্ষমতায় রাজনৈতিক সরকার আসবে। আমরা যতটুকু সময় আছি দেশের জন্য কাজ করে যাবো।

তিনি বলেন, খাদ্য, জ্বালানি, সার ও কীটনাশক খাতকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এসব খাতের প্রাইভেট সেক্টরের জন্য সরকারের সহযোগিতা থাকবে। আমরা প্রাইভেট সেক্টরকে ডেভেলপ করার চেষ্টা করছি।

ব্যবসায়ী নেতারা সরকারের দেশীয় শিল্পের বিকাশে গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। তারা প্রাইভেট সেক্টরের সার্বিক উন্নয়নে ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার চালু, ওষুধ, চামড়া, গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্পের সঙ্গে সম্পর্কিত পণ্য আমদানিতে ডিউটি ট্যাক্স কমানোসহ নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম উদ্দিন, স্কয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালের চেয়ারম্যান আব্দুল মোক্তাদির, এপেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর ও প্রাণ গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

বাণিজ্য মেলার স্টল বরাদ্দ এবার অনলাইনে

Published

on

সিলকো ফার্মা

২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে মাসব্যাপী অনুষ্ঠেয় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) বিভিন্ন ধরনের স্টল, প্যাভিলিয়ন ও রেস্তোরাঁ বরাদ্দ এবার অনলাইনে হবে। মেলা আয়োজক সংস্থা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এ বিষয়ে নতুন সফটওয়্যার তৈরি করেছে।

সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ২৯তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণে আগ্রহী স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্পেস বরাদ্দের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবে। গতকাল বুধবার ইপিবি এক বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানিয়েছে।

আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে মেলার স্পেস বরাদ্দ গ্রহণের জন্য উদ্ধৃত দর, মূল্য, মাশুল ইত্যাদি সোনালী ব্যাংকের পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে অনলাইনে জমা করতে হবে।

এ উপলক্ষে ইপিবি ও সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের মধ্যে গতকাল বুধবার চুক্তি হয়েছে। ইপিবির পক্ষে চুক্তিতে সই করেন সংস্থাটির সচিব বিবেক সরকার, যিনি ডিআইটিএফেরও পরিচালক। সোনালী ব্যাংকের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মহাব্যবস্থাপক মো. মনিরুজ্জামান। অনুষ্ঠানে ইপিবির ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, সোনালী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শুভাষ চন্দ্র দাশ উপস্থিত ছিলেন।

ইপিবি বলেছে, সফটওয়্যারটি চালু হওয়ার ফলে মেলায় অংশগ্রহণপ্রত্যাশী প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা ঘরে বসেই আবেদন করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি ওয়েব লিংক: ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার অসুবিধা দেখা দিলে হেল্পলাইনে (01966249225, 01686177828, 01711378181) ফোন করে সাহায্য নেওয়া যাবে।

পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হতে যাচ্ছে মাসব্যাপী ২৯তম ডিআইটিএফ। দেশি-বিদেশি উৎপাদক-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানসহ সাধারণ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে প্রায় ৩৫০টি বিভিন্ন প্যাভিলিয়ন ও স্টল বরাদ্দ দেওয়া হবে। দেশীয় পণ্যের প্রচার–প্রসার, বিপণন ও উৎপাদনে সহায়তা দেওয়াসহ কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ১৯৯৫ সাল থেকে ডিআইটিএফ আয়োজন করে আসছে ইপিবি।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

শত শত ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হলেও বাড়ছে দর

Published

on

সিলকো ফার্মা

প্রতিদিনই আমদানি হচ্ছে শত শত ট্রাক পেঁয়াজ। তারপর দুই সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজের বাজার অস্থির। কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা পর্যন্ত। দেশি পেঁয়াজের দর বেশি বাড়তে থাকায় এর প্রভাব পড়ছে আমদানি পেঁয়াজের ওপর।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতিবছর এ সময় দেশি পেঁয়াজের মজুত ফুরিয়ে আসে। এ কারণে দর বাড়ে। দেশি পেঁয়াজের এই ঘাটতি মেটাতে মূল ভরসা হয়ে ওঠে আমদানি পেঁয়াজ। তবে আমদানিকারকদের কেউ কেউ বলছেন, পেঁয়াজ নিয়ে শত শত ট্রাক ঢুকলেও বন্দরে দর বেশি। কারণ, বন্দর এলাকার বাজারে নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে তদারকি জোরদার করলে দাম নিয়ন্ত্রণে আসত।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকার কয়েকটি খুচরা বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি কেজি দেশি ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে। সপ্তাহ দুয়েক আগে দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ১৩০ টাকার আশপাশে। এ ছাড়া দুই সপ্তাহ আগে ভারতীয় পেঁয়াজ ছিল ৯৫ থেকে ১০০ টাকা। এখন বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। তবে বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের পাশাপাশি অন্য দেশের পেঁয়াজও দেখা গেছে। এর মধ্যে খুচরা ব্যবসায়ীরা মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১০০ থেকে ১২০, তুরস্কের পেঁয়াজ ৮০ থেকে ৮৫ এবং চীনা পেঁয়াজের কেজি ৭৫ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি করছেন।

সরকারি সংস্থা টিসিবির তথ্য বলছে, গত এক মাসে দেশি পেঁয়াজের দর ৩০ এবং আমদানি করা পেঁয়াজের দর ৮ শতাংশ বেড়েছে।

কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী এরশাদ আলী বলেন, আর কয়েক দিন পর মুড়িকাটা পেঁয়াজ আসা শুরু হবে। তখন বাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে। তবে এর আগ পর্যন্ত আমদানি অব্যাহত রাখতে হবে। নইলে বাজারের অস্থিরতা কাটবে না।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে হিলি স্থলবন্দরের এক শীর্ষ ব্যবসায়ী বলেন, বন্দর এলাকায় পেঁয়াজের বাজারে নিয়ন্ত্রণ নেই। মূল মুনাফা নিয়ে যান ভারতের রপ্তানিকারকরা। দর বাড়লে তাদেরই লাভ বেশি। তবে বাজার স্বাভাবিক রাখার একটা কৌশল আছে। সরকার যদি বন্দর–সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে তদারকি জোরদার করে, তাহলে দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।

এর পেছনে যুক্তি দিয়ে এই ব্যবসায়ী জানান, প্রতি টন পেঁয়াজের এলসি খোলা হয় ৬০০ ডলারে। সেই হিসাবে প্রতি কেজির দর পড়ে ৭৩ টাকার মতো। এর সঙ্গে আনুষঙ্গিক খরচ ও মুনাফা যোগ করলে পাইকারি পর্যায়ে ৭৫ টাকা হওয়ার কথা। এর চেয়ে বেশি মুনাফা করলেও পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজির দর সর্বোচ্চ ৮০ টাকা হতে পারে। তবে বন্দরেই প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা দরে। এই পেঁয়াজ ঢাকায় গেলে ১২০ টাকা হওয়া স্বাভাবিক। জোর তদারকি না থাকায় বন্দর এলাকায় কেজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা মুনাফা খাচ্ছেন ভারতীয় ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি গ্রুপের সভাপতি হারুনুর রশিদ জানান, এখন ভারতে দর বেশি। তবে এখানে আমরা বেশির ভাগ ব্যবসায়ী ভারতীয় পেঁয়াজে কমিশনে ব্যবসা করি। সে ক্ষেত্রে পেঁয়াজের দর বাড়লেও একই কমিশন পাই। আমদানি করা পেঁয়াজের সংকট নেই। শুধু ভারত থেকেই বিভিন্ন বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে দৈনিক অন্তত ১৫০ ট্রাক পেঁয়াজ আসে দেশে। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের তদারকি দুর্বল। এ জন্য বিশৃঙ্খলা চলছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

উচ্চ সুদ ও জ্বালানি সংকটে চাপে শিল্প খাত

Published

on

সিলকো ফার্মা

দেশের অর্থনীতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদহার, জ্বালানি সংকট, ডলার সংকট, তারল্যের পাশাপাশি পুঁজিবাজারেও ব্যাপক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে টানা দরপতনে সর্বস্ব হারিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। আবার অনেক ব্যাংকে আমানতের টাকাও ফেরত না পেয়ে শাখায় তালা ঝুলিয়ে দিচ্ছেন গ্রাহকরা। আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ ও গ্যাস-বিদ্যুতের সংকটে শিল্পের চাকা থমকে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে কঠিন সংকটের মুখোমুখি ব্যবসায়ীরা।

অর্থনীতিতে এখন সম্ভাবনার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এসব অনিশ্চয়তা সামলানো। কিন্তু শ্রম অসন্তোষ, জ্বালানি সংকট, মূলধনি যন্ত্রপাতির আমদানি কমে যাওয়ার পাশাপাশি ঋণের উচ্চ সুদ ভোগান্তি আরও বাড়িয়ে তুলছে। ইতিমধ্যেই উৎপাদনমুখী অনেক শিল্প লোকসানে পড়েছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি সামাল দিতে তারল্য কমানোর পাশাপাশি সুদহার বাড়ানো হলেও তা কাজে আসছে না। বরং তা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য সংকট আরও বাড়িয়ে তুলছে। এমন পরিস্থিতি মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি আরও কমিয়ে দিচ্ছে।

জুন শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি তলানিতে পৌঁছেছে বলে তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বু্যুরো (বিবিএস)। গত সোমবার সংস্থাটি জিডিপির তথ্য প্রকাশ করে জানিয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে দেশের প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশে। এ প্রবৃদ্ধি আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে বলে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও দুই দফা বন্যায় চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি আরও কমবে।

বিবিএসের তথ্য বলছে, শেষ প্রান্তিকে দেশের শিল্প খাত ও সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল তলানিতে। চলতি বছর জুন শেষে দেশের শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশে, অথচ আগের বছরের একই সময়ে তা ছিল ১০ দশমিক ১৮ শতাংশ। শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে সেবা খাতেও। সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি কমে এ সময়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশে, এটি আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ।

২০২০ সালের এপ্রিলে সরকারের পরামর্শে ব্যাংকঋণের সুদ সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ নির্দিষ্ট করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সমন্বয় রেখে মেয়াদি আমানতের সুদহারও বেঁধে দেওয়া হয়, সে হার ছিল ৬ শতাংশ। এরপর দীর্ঘদিন ব্যাংক খাতে ঋণ ও আমানতের ক্ষেত্রে সুদহার ৯-৬-এ সীমাবদ্ধ ছিল। উচ্চ মূল্যস্ফীতিসহ অর্থনীতি নানা সংকটে পড়লে গত বছর জুলাই থেকে সুদের হার বাড়তে শুরু করে।

গত আগস্টে আহসান এইচ মনসুর গভর্নরের দায়িত্ব নেওয়ার পর মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে নীতি সুদহার আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। এরই অংশ হিসেবে গত দুই মাসে দুই দফা নীতি সুদহার বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার নীতি সুদহার ৫০ ভিত্তি পয়েন্ট বাড়ানোর ঘোষণা দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে ওভারনাইট রেপো সুদহার ১০ শতাংশে উন্নীত হবে। ফলে ঋণসহ সব ধরনের ব্যাংকিং পণ্যের সুদের হার বাড়বে। বাজারে অর্থের সরবরাহ কমিয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টার অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

নীতি সুদহার বৃদ্ধির প্রভাব পড়ে বাণিজ্যিক ঋণের সুদহারেও। এক বছরে ধারাবাহিকভাবে বেড়ে ঋণের সুদ হার দাঁড়িয়েছে ১৪ থেকে ১৬ শতাংশে। ফলে শিল্পে আর্থিক ব্যয় বেড়ে গিয়ে উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। এমনিতে গ্যাস-বিদ্যুতের অভাবে কারখানাগুলো পূর্ণ উৎপাদনে নেই। এর মধ্যে সুদব্যয় বাড়ায় কোম্পানিগুলোর মুনাফা কমে গেছে, কোনো কোনোটি পড়েছে লোকসানে।

উচ্চ সুদহারের পাশাপাশি তারল্য সংকোচনের প্রভাবে ব্যবসায়ীরা ঋণও পাচ্ছেন না। আবার অনেক ব্যবসায়ী বিদ্যমান পরিস্থিতির কারণে ব্যবসা সম্প্রসারণে যাচ্ছেন না। এতে করে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি কমে গেছে। গত আগস্ট পর্যন্ত মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি কমেছে ৪১ শতাংশ। এ সময় মধ্যবর্তী পণ্য আমদানিও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। ডলার সংকটের কারণে এলএনজি আমদানি কমে যাওয়ায় আগামীতে গ্যাসের সরবরাহ পরিস্থিতির যে উন্নতি হবে না, তা বলা যায়। আমদানি সীমিত থাকার মধ্যেই চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে সামগ্রিক আমদানির পরিমাণ প্রায় ৭ শতাংশ কমে গেছে।

খনি ও খনন, শিল্পের উৎপাদন, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সরবরাহ, অবকাঠামো এ কয়েকটি উপ-খাত রয়েছে শিল্প খাতে। জুন শেষে শুধু বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি সরবরাহ উপ-খাতেই প্রবৃদ্ধি ভালো দেখা গেছে। গত বছর জুনে এই উপ-খাতে প্রবৃদ্ধি ছিল ঋণাত্মক ২ দশমিক ৬ শতাংশ, যা এবার ১০ দশমিক ১১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তবে উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। গত বছর জুন শেষে উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৩৪, এবার তা কমে ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশে নেমেছে।

এদিকে ব্যাংকগুলোয় টাকা না থাকায় এখন বড় ভোগান্তি রপ্তানিকারকদের। একসময় নামিদামি ব্যাংকগুলো এখন মুখ থুবড়ে পড়ায় এলসি খোলার মতো অর্থও নেই অনেক ব্যাংকের। বিশেষ করে ১৫টি ব্যাংকের তারল্যসংকট রয়েছে।

আবার অর্থসংকটের কারণে অন্তর্বর্তী সরকার উন্নয়ন ব্যয় কমিয়ে দিয়েছে। অতি প্রয়োজনীয় না হলে কোনো প্রকল্পের অনুমোদন দিচ্ছে না। অনেক মেগা প্রকল্প বন্ধ রাখা হয়েছে। তারল্যসংকটের কারণে বেসরকারি খাতের ঋণও নেমেছে তলানিতে। গত আগস্টে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি নেমেছে ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশে, যা ১১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

অবকাঠামোতে অর্থনীতির কার্যক্রম কমে ৬৯ হাজার ৫১৮ কোটি টাকায় নেমেছে জুন শেষে। আগের প্রান্তিকেও তা ছিল ৯২ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। তবে শেষ প্রান্তিকে উৎপাদনের কার্যক্রম কমলেও তা অতটা কমেনি। জুন শেষে উৎপাদনের কার্যক্রম কমে ২ লাখ ৬ হাজার ১৪০ কোটি টাকায় নেমেছে, আগের প্রান্তিকেও তা ছিল ২ লাখ ১৫ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা।

এদিকে উচ্চ সুদহারের প্রভাব পড়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। ব্যাংকে আমানতের সুদ বেশি থাকায় ব্যক্তিশ্রেণির বড় বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে ব্যাংকে আমানত রাখছেন। এতে করে পুঁজিবাজারে ক্রেতাসংকট তৈরি হয়েছে। গত ১৮ আগস্ট এসইসিতে নতুন কমিশন যোগ দেওয়ার পর থেকে আড়াই মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচকটি প্রায় ১৬ শতাংশ কমে যায়। টানা পতনে ট্রিগার সেলের কারণে বিনিয়োগকারীদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ পুঁজির সর্বস্ব হারিয়েছেন।

২০২২ সালের আগস্ট থেকে বাংলাদেশ উচ্চ মূল্যস্ফীতির ধকলে আছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশ উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে গেলেও এক বছরের মাথায় প্রায় প্রতিটি দেশ তাদের অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এমনকি দক্ষিণ এশিয়ার দেশ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও ভারতের মতো দেশও এখন স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে রয়েছে। সর্বশেষ সেপ্টেম্বরেও বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে রয়েছে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি রয়েছে ১০ শতাংশের ওপর।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ইডিএফ ফান্ডে যুক্ত হচ্ছে আরও ১ বিলিয়ন ডলার

Published

on

সিলকো ফার্মা

ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে গঠিত ইডিএফ ফান্ডেও লুটপাট করেছে আওয়ামী সমর্থিত ব্যবসায়ীরা। কিন্তু ডলার সংকট এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা ফেরাতে গত বছর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ এর দ্বারস্থ হতে হয় সরকারকে। তখন ঋণ পাওয়ার জন্য ইডিএফ ফান্ড কমিয়ে আনার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। তখন থেকেই কমতে শুরু করে এডিএফ ফান্ড। বর্তমানে সেই ফান্ডের আকার এসে আড়াই বিলিয়ন ডলারে নেমেছে। এই ফান্ডেই বিশ্ব ব্যাংক আরও এক বিলিয়ন ডলারের সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

তথ্য মতে, গত এক বছরে ইডিএফ ফান্ডের আকার ব্যাপকভাবে সংকুচিত হয়েছে। করোনার সময়ের ৭ বিলিয়ন ডলারের ইডিএফ ফান্ডের আকার সাম্প্রতিক সময়ে আড়াই বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।

এমন পরিস্থিতির মধ্যে ওয়াশিংটন সফর করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এবং অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। সেখান থেকে দেশে ফিরে গভর্নর জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংক ইডিএফ ফান্ডে এক বিলিয়ন ডলার ঋণের গ্যারান্টি দেবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক পরিদর্শনে দেখা যায়, রপ্তানিতে সহায়তা করতে রিজার্ভের অর্থে গঠিত রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলও (ইডিএফ) লুটপাট হয়। রপ্তানির নামে এ তহবিল থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করে অনেক ব্যবসায়ী খেলাপি হয়ে পড়েছেন। অনেকে আবার এ অর্থ পাচারও করে দিয়েছেন।

করোনার সময়ে প্রায় দ্বিগুণ করে ইডিএফ ফান্ড ৭ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেন তৎকালীন গভর্নর ফজলে কবির। কিন্তু রিজার্ভের অর্থে গঠিত সেই ইডিএফের ঋণই আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ উঠেছে কিছু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এমন পরিস্থিতিতে গত এক বছর ধরে ইডিএফের আকার কমানো শুরু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সংশ্লিষ্টরা জানান, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসেবে ইডিএফের আকার কমানোকে সামনে রেখে ৭ বিলিয়ন ডলারের তহবিল বর্তমানে আড়াই বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য কাঁচামাল আমদানিতে রপ্তানিকারকদের ব্যাক টু ব্যাক এলসির আওতায় কম সুদে ডলারে ঋণ দিতে ১৯৮৯ সালে গঠিত হয় ইডিএফ। রিজার্ভ থেকে এই ঋণ পরিশোধে সর্বোচ্চ ২৭০ দিন সময় পান উদ্যোক্তারা। সেই তহবিলের আকার দীর্ঘ কয়েক বছর এক থেকে দুই বিলিয়ন ডলারের ঘরে ছিল। কিন্তু ২০১৬ সালে ফজলে কবির গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরেই ধাপে ধাপে বৃদ্ধি পেতে থাকে আকার। আর ২০২০ সালে মার্চে করোনা সংক্রমণকালে ব্যবসা বাঁচানোর নামে একই বছরের এপ্রিলে ইডিএফের আকার ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন করা হয়। সেই ধারা প্রায় দুই বছর অব্যাহত থাকে এবং ২০২২ সালে ইডিএফের আকার ৭ বিলিয়নে উন্নীত হয়। কিন্তু ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধের পর দেশে ডলার সংকট তীব্র হতে থাকে।

এমন পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন গভর্নর হন আব্দুর রউফ তালুকদার। তিনি ইডিএফ কমাতে জোর দেন। তার নির্দেশে আকার ছোট হয়ে গত মে মাসে ইডিএফের পরিমাণ ছিল ৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন। আর জুন শেষে হয় ৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। গত জুলাইয়ে ইডিএফের আকার দাঁড়ায় ৩ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলারে। আর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর সরকারের পালাবদলের পরে আগস্ট শেষে ইডিএফের আকার হয় ২ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার এবং সেপ্টেম্বরে তা হয় ২ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে আরও ছোট হয়েছে এ ফান্ডের আকার।

জানা গেছে, আইএমএফের দেওয়া ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের শর্ত পূরণে গত বছরে মাঝামাঝি এই তহবিল থেকে ঋণ বিতরণ বন্ধ রাখা হয়। পরে সীমিত পর্যায়ে চালু করা হয়েছে। সূত্র জানায়, আলোচিত বিসমিল্লাহ, ক্রিসেন্ট গ্রুপ, বেক্সিমকোসহ শীর্ষ ৪০টি প্রতিষ্ঠানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে ৬০০ মিলিয়ন ডলারের মতো আটকে রয়েছে। এর মধ্যে আটটি গ্রুপের কাছেই প্রায় আড়াইশ মিলিয়ন ডলারের ইডিএফ ঋণ রয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শেয়ারবাজারের সর্বশেষ

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার11 mins ago

সিলকো ফার্মার লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য...

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার54 mins ago

ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের এসএমই খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যার অ্যান্ড এক্সেসরিজ লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত...

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার60 mins ago

তৃতীয় প্রান্তিকে রেকর্ড ইপিএস লিন্ডে বিডির

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ...

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার1 hour ago

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দিল ইউএস এসইসি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে বিদ্যমান আইনকানুনের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিতকরণ, কার্যকর সার্ভেইল্যান্স ও এনফোর্সমেন্ট কৌশল, বিনিয়োগ শিক্ষা ও পারস্পারিক...

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার1 hour ago

লোকসানে ব্যাংক এশিয়া

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্যাংক এশিয়া পিএলসি গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

মার্কেন্টাইল মার্কেন্টাইল
পুঁজিবাজার2 hours ago

মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪)...

Queen South Queen South
পুঁজিবাজার2 hours ago

কুইন সাউথ টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার2 hours ago

কোয়েস্ট বিডিসির প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার3 hours ago

তৃতীয় প্রান্তিক শেষে এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা ৩৫৫ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) পরিচালন মুনাফা...

সিলকো ফার্মা সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার3 hours ago

তৃতীয় প্রান্তিকে ডিবিএইচের মুনাফা বেড়েছে ৪০ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসির ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কর পরবর্তী নিট মুনাফা ৪০...

Advertisement
Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার11 mins ago

সিলকো ফার্মার লভ্যাংশ ঘোষণা

সিলকো ফার্মা
জাতীয়27 mins ago

ডেঙ্গুতে আরও ৭ জনের প্রাণহানি

সিলকো ফার্মা
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার34 mins ago

বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যাবে চারবার

সিলকো ফার্মা
অর্থনীতি48 mins ago

বাড়ছে রিজার্ভ, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার54 mins ago

ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের লভ্যাংশ ঘোষণা

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার60 mins ago

তৃতীয় প্রান্তিকে রেকর্ড ইপিএস লিন্ডে বিডির

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার1 hour ago

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দিল ইউএস এসইসি

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার1 hour ago

লোকসানে ব্যাংক এশিয়া

মার্কেন্টাইল
পুঁজিবাজার2 hours ago

মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

Queen South
পুঁজিবাজার2 hours ago

কুইন সাউথ টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার2 hours ago

কোয়েস্ট বিডিসির প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

সিলকো ফার্মা
জাতীয়2 hours ago

রোহিঙ্গাদের উত্তর আমেরিকায় পুনর্বাসনে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র

সিলকো ফার্মা
অন্যান্য2 hours ago

এনআরবিসি ব্যাংকের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

সিলকো ফার্মা
খেলাধুলা3 hours ago

ব্যাটিং স্বর্গে টাইগারদের উইকেট বিলানোর মিছিল!

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার3 hours ago

তৃতীয় প্রান্তিক শেষে এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা ৩৫৫ কোটি টাকা

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার3 hours ago

তৃতীয় প্রান্তিকে ডিবিএইচের মুনাফা বেড়েছে ৪০ শতাংশ

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার3 hours ago

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ৪ লাখ শেয়ার বিক্রি সম্পন্ন

সিলকো ফার্মা
জাতীয়3 hours ago

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচার অনুসন্ধানে সিআইডি

সিলকো ফার্মা
জাতীয়3 hours ago

১৫ বছর পর পদ হারালেন চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি ফজলুল্লাহ

সিলকো ফার্মা
অর্থনীতি3 hours ago

বাণিজ্য মেলার স্টল বরাদ্দ এবার অনলাইনে

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার3 hours ago

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের পৌনে ৯ লাখ শেয়ার হস্তান্তর

সিলকো ফার্মা
অন্যান্য3 hours ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি আরও মজবুতের লক্ষ্যে ক্যাম্পেইন

সিলকো ফার্মা
ব্যাংক4 hours ago

ইউনিয়ন ব্যাংকের এমডি মোকাম্মেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার4 hours ago

১৪ মিউচুয়াল ফান্ডের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

সিলকো ফার্মা
পুঁজিবাজার4 hours ago

ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের পর্ষদে আসছে পরিবর্তন, বিক্রি হবে শেয়ার

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১