জাতীয়
সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানি করবে সরকার
ডিমের বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় ও দাম স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে সাময়িকভাবে সীমিত সময়ের জন্য সাড়ে ৪ কোটি পিস ডিম আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। প্রাথমিকভাবে ৭টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বোচ্চ ১ কোটি পিস করে এ ডিম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য-১ শাখা থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে দেশে প্রতিদিন প্রায় ৫ কোটি পিস ডিমের চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে ডিমের বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় ও বাজারদর স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে সাময়িকভাবে সীমিত সময়ের জন্য নিম্নবর্ণিত প্রতিষ্ঠানগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ আমদানির অনুমতির মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত বহাল থাকবে। আমদানিকারীদেরকে আমদানির নিম্নবর্ণিত শর্তাদি অনুসরণপূর্বক আমদানির প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
এতে বলা হয়েছে, মেসার্স মীম এন্টারপ্রাইজকে ১ কোটি পিস, মেসার্স তাওসিন ট্রেডার্সকে ১ কোটি পিস, মেসার্স সুমন ট্রেডার্সকে ২০ লাখ পিস, আলিফ ট্রেডার্সকে ৩০ লাখ পিস, হিমালয়কে ১ কোটি পিস, মেসার্স প্রাইম কেয়ার বাংলাদেশকে ৫০ লাখ পিস এবং মেসার্স জামান ট্রেডার্সকে ৫০ লাখ পিস ডিম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আমদানির জন্য মানতে হবে যেসব শর্তাবলি
(ক) দা ওয়ার্ড অর্গানাইজেশন ফর এনিমল হেলথ-এর গাইডলাইন অনুযায়ী বার্ড ফ্লু মুক্ত জোনিং/কম্পার্টমেন্টালাইজেশনের স্বপক্ষে রপ্তানিকারক দেশের কমপোনেন্ট অথরিটি কর্তৃক জোনিং/কম্পার্টমেন্টালাইজেশনের সার্টিফিকেট/ঘোষণা দাখিল করতে হবে।
(খ) আমদানিকৃত ডিমের প্রতিটি চালানের জন্য রপ্তানিকারক দেশের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত/ক্ষমতাপ্রাপ্ত উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লু ভাইরাস ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ামুক্ত মর্মে সনদ দাখিল করতে হবে।
(গ) সরকার কর্তৃক নির্ধারিত শুল্ক-কর পরিশোধ ও অন্যান্য বিধি-বিধান প্রতিপালন করতে হবে।
(ঘ) ডিম আমদানির প্রতি চালানের অন্যূন ১৫ (পনেরো) দিন পূর্বে সংশ্লিষ্ট সংগনিরোধ কর্মকর্তাকে অবহিত করতে হবে।
(ঙ) আমদানির অনুমতি পাওয়ার পরবর্তী ৭ দিন পরপর অগ্রগতি প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করতে হবে।
(চ) আমদানির অনুমতির মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত বহাল থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রবাসীদের জন্য বিমানবন্দরে বিশেষ লাউঞ্জ তৈরি করছে সরকার
প্রবাসীদের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিশেষ লাউঞ্জ তৈরি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর কবির ভূঁইয়া।
আজ মঙ্গলবার বেবিচকের প্রধান কার্যালয়ে অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতের সাংবাদিক সংগঠন অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (এটিজেএফবি) নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে তিনি এ কথা বলেন।
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, বিমানবন্দরে ধারণক্ষমতা থেকেও অনেক বেশি যাত্রীর চাপ সামাল দিতে হচ্ছে। বেবিচক সেবা বৃদ্ধিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। নতুন আরও বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যেগুলোর কার্যক্রম চলমান।
তিনি বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য বিমানবন্দর টার্মিনালে বিশেষ লাউঞ্জ তৈরি করা হচ্ছে। এ ছাড়া তাদের স্বজনের জন্য বিমানবন্দরে বহুতল কার পার্কিংয়ের দ্বিতীয় তলায় করা হচ্ছে আরেকটি বিশেষ লাউঞ্জ। সেখানে দূর-দূরান্ত থেকে আসা প্রবাসীদের বিশ্রাম নেওয়া এবং স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যকর খাবারের ব্যবস্থা করা হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভারত ছেড়ে কোথাও যাননি, দিল্লিতেই আছেন শেখ হাসিনা!
মাসদুয়েক আগে নাটকীয় পরিস্থিতিতে দিল্লিতে আসা বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখনও ভারতেই অবস্থান করছেন বলে জানা যাচ্ছে। তিনি দিল্লি ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে চলে গেছেন, এ জাতীয় সব খবরকে ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ভারতের শীর্ষস্থানীয় সরকারি কর্মকর্তারা।
বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- সংবাদমাধ্যমটির সংবাদদাতা গত ৪৮ ঘণ্টায় বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা প্রত্যেকে নিশ্চিত করেছেন ‘শেখ হাসিনা এখানে (ভারত) গত সপ্তাহে যেভাবে ছিলেন, এই সপ্তাহেও ঠিক একইভাবেই আছেন!’
তিনি দিল্লিতে ঠিক কোথায় অবস্থান করছেন তা ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে কখনও জানায়নি। কিন্তু সেই ‘লোকেশন’ যে গত কয়েকদিনের ভেতরে মোটেও পাল্টায়নি, সে কথাও জানানো হয়েছে।
দিল্লির সাউথ ব্লকে একটি উচ্চপদস্থ সূত্র বিবিসির কাছে এমনও বলেছেন, ‘যে পরিস্থিতিতেই আসুন না কেন, শেখ হাসিনা এই মুহূর্তে ভারতের সম্মানিত অতিথি। তিনি যদি পরে তৃতীয় কোনো দেশে যানও, সেটা নিয়ে আমাদের লুকোছাপা করার তো কোনো কারণ নেই!’ ফলে শেখ হাসিনা গোপনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো কোনো দেশে পাড়ি দিয়েছেন, এসব ‘খবর’কে উপেক্ষা করতেই পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবস্থান নিয়ে গত কয়েকদিনে নানা ধরনের আলোচনা চলছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে নানা বক্তব্যের বিষয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে। জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ওনার অবস্থান সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা দিল্লিতে খোঁজ করেছি, আমিরাতেও খোঁজ করেছি, কনফারমেশন অফিসিয়ালি কেউ দিতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘আপনারাও যেমন দেখেছেন, আমরাও দেখেছি উনি আজমানে সম্ভবত গেছেন। কিন্তু এটা রিকনফার্ম করার চেষ্টা করেও আমরা সফল হইনি।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের যুক্তরাষ্ট্রে পালানোর গুঞ্জন
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রায় দুই মাস পার হলেও এখনো গ্রেপ্তার হননি বিক্ষোভ দমনে গুলি ছুঁড়তে নির্দেশ দেওয়া উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশিদ।
একটি সূত্র বলছে, তিনি সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে পুলিশ ও প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ’ করে দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। ২০০৬ সালে ডিভি লটারি পেয়ে তার স্ত্রী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পান। সে সূত্রে তারা নিয়মিত যুক্তরাষ্ট্রে যাতায়াত করতেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা থাকায় গণঅভ্যুত্থানের পর হারুন অর রশিদ নিউইয়র্ক স্টেটের লং আইল্যান্ডে পালিয়ে গেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
নিউইয়র্কের বাংলাদেশি কমিউনিটির কয়েকজনের সহায়তায় তিনি সেখানেই গোপনে অবস্থান করছেন বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। সেখানকার একটি ভবনের সম্মেলনকক্ষে হারুন অর রশিদ বসে রয়েছেন এমন একটি ছবি সূত্রের বরাতে গণমাধ্যমের হাতে এসেছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী সরকার পতনের পর অন্তত ১৮৭ জন পুলিশ কর্মকর্তা নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের অনুপস্থিতির কারণে বরখাস্তের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক ময়নুল ইসলাম। সাংবাদিকেরা পলাতক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিষয়ে প্রশ্ন করলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদেরকেই তথ্য দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
২০১১ সালে জাতীয় সংসদের সামনে এক মিছিলে তৎকালীন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবেদীন ফারুককে মারধরের ঘটনায় প্রথম আলোচনায় আসেন হারুন অর রশিদ। এরপর থেকে বিভিন্ন নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে তার নাম আসে। ডিবিতে মানুষকে তুলে নেওয়া, বিরোধী দলের আন্দোলনে ‘বোমা উদ্ধারের’ প্রহসন, হেফাজতে নির্যাতন, আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় ইত্যাদি অভিযোগে তিনি ব্যাপক সমালোচিত হন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মন্ত্রীপরিষদ সচিব হলেন ড. আব্দুর রশিদ
মন্ত্রীপরিষদ সচিব হিসেবে ড. শেখ আব্দুর রশিদকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন-২০১৮-এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী ড. শেখ আব্দুর রশিদকে অন্য যে কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে মন্ত্রীপরিষদ সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, ড. শেখ আব্দুর রশিদকে আগামী ১৪ অক্টোবর যোগদান অথবা যোগদানের তারিখ হতে পরবর্তী ২ (দুই) বছর মেয়াদে এ পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অক্টোবরেই চালু হচ্ছে মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশনের ট্রায়াল রান আগামী বৃহস্পতিবার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ। চলতি অক্টোবরেই এ স্টেশন চালুর চেষ্টা করছে ডিএমটিসিএল।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মানুষের প্রতি যে প্রতিশ্রুতি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত মেট্রোরেলের স্টেশনগুলো চালু করা, তা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে কাজীপাড়া সীমিত পরিসরে চালু করেছি। তা যাত্রীদের বেশ উপকারে আসছে। মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশনের কাজও প্রায় শেষের দিকে। আগামী ১০ অক্টোবর আমরা প্রস্তুতিমূলকভাবে স্টেশনের কার্যক্রম চালু করব। তারপর তা উপদেষ্টার নজরে দেব। চেষ্টা আছে এই অক্টোবরেই এটি চালু করার।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এরপরই দীর্ঘ সময়ের জন্য অনিশ্চিত হয়ে যায় মেট্রোরেল চলাচল। ৩৭ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৫ আগস্ট আবার চালু হয় মেট্রোরেল। তবে বন্ধ থাকে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া মেট্রোরেল স্টেশন। এরও ২৬ দিন পর কাজীপাড়া স্টেশন চালু করা হয়। তবে মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশন চালু করা সম্ভব হয়নি।
ডিএমটিসিএলের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, স্টেশনের ক্ষতিগ্রস্ত সরঞ্জামগুলোর বেশিরভাগ বিকল্প হিসেবে তুলনামূলকভাবে কম ব্যবহৃত দুই স্টেশন এবং মেট্রোরেল প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। এর মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত যন্ত্রপাতি প্রতিস্থাপনের জন্য বিজয় সরণি ও উত্তরা দক্ষিণ স্টেশন থেকে কিছু যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে। এবং ডিএমটিসিএলের ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকেও কিছু যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে।
এমআই