জাতীয়
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে দুদককে সহযোগিতা করবে ইইউ
বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফেরানোসহ দুর্নীতিবিরোধী যেকোনো ইস্যুতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইউরোপিয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
আজ মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দুপুরে দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ইইউ প্রতিনিধি দল। এর আগে বেলা ১১টার দিকে দুদকের সেগুনবাগিচায় আসেন ডক্টর মাইকেল ক্রেজারের নেতৃত্বে তিন সদস্যদের প্রতিনিধি দল।
মহাপরিচালক বলেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে দুদক কীভাবে সহযোগিতা পেতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বৈঠকে। অর্থপাচার রোধসহ যে কোনো ইস্যুতেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই প্রতিনিধি দল দুদককে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা, কানাডা সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়ায়, সিঙ্গাপুরে মানিলন্ডারিং বেশি হয়। পাচার হওয়া অর্থের তথ্য চেয়ে দুদক ৭১টি চিঠি পাঠিয়ে জবাব পেয়েছে মাত্র ২৭টির।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে হাসিনা সরকারের আমলে পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে বেশ জোরালোভাবেই তৎপরতা শুরু করেছে দুদক। ইতোমধ্যে এফবিআই, বিশ্বব্যাংক ও জাতিসংঘের ইউএনওডিসি’র সঙ্গে বৈঠক করেছে সংস্থাটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনা হতাশ, নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে যা জানালেন জয়
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে টানা প্রায় সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের অবসান এবং পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে শেখ হাসিনা হতাশ ও বিচলিত বলে জানিয়েছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি মনে করছেন, তার বিগত দিনের প্রচেষ্টা সবই ব্যর্থ হতে চলেছে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনা অংশ নেবেন কি না এ ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তার ছেলে।
প্রভাবশালী মার্কিন সাময়িকী টাইমস ম্যাগাজিনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সজীব ওয়াজেদ জয় এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) টাইম ম্যাগাজিনের অনলাইন সংস্করণে চার্লি ক্যাম্পবেলের ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী শেখ হাসিনা কীভাবে একটি অপ্রত্যাশিত প্রত্যাবর্তন করতে পারেন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেই প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি ইস্যুতে কথা বলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
সাক্ষাৎকারে জয় বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থতি নিয়ে আমার মা অনেক হতাশ ও বিচলিত। তিনি মনে করছেন তার গত ১৫ বছরের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হতে চলেছে।
বাংলাদেশে নির্বাচন ঘোষণা হলে তাতে অংশ নিতে শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কি না এ প্রসঙ্গে জয় বলেন, এ ব্যাপারে ‘এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তারা যদি এক বছর বা ১৮ মাস দেশ চালাতে চায়, তাহলে আমার বিশ্বাস এটা ঠিক আছে।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরবেন কি না জানতে চাইলে জয় বলেন, ‘আমার কখনোই রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কী ঘটতে পারে তা কে জানে? আমি কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি।
জয় দাবি করেন, তিনি সরকারি চাকরিতে কোটা কমিয়ে পাঁচ শতাংশ করার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। আমরা সবাইই কোটা আন্দোলন দেখে অবাক হয়েছিলাম। আসলে আমি (পারিবারিক) হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বলেছিলাম, ৩০ শতাংশ কোটা বেশি হয়ে যায়, আমাদের এটি কমিয়ে ৫ শতাংশে নিয়ে আসা উচিত। তখন একজন মন্তব্য করেন, আমরাও মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি। আমি মজা করে বলেছিলাম, এজন্যই তো আমি ৫ শতাংশ রাখতে বলেছি! শেষ পর্যন্ত কোটা ইস্যু অগ্নিশিখার মতো বৈষম্য ও রাজনৈতিক দমনপীড়নের প্রতি বাংলাদেশের জনসাধারণের ক্ষোভকে উসকে দেয়। জুলাই মাসে এই অস্থিরতা তীব্র আকার ধারণ করে।
তবে কোটা আন্দোলনে সময় তার মায়ের প্রশাসনের ক্র্যাকডাউন নিয়ে ভুলের কথা স্বীকার করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা। অর্ধেকের বেশি হতাহত সন্ত্রাসীদের কারণে হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। এক্ষেত্রে তিনি বিদেশি একটি গোয়েন্দা সংস্থার দিকে ইঙ্গিত করেন।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার আলোচনা কোনো কোনো মহল থেকে উঠছে। এ প্রসঙ্গে জয় বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো ও বৃহত্তম রাজনৈতিক দলকে কীভাবে নিষিদ্ধ করবেন? এটা আইনত সম্ভব নয়।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট অবসান ঘটে শেখ হাসিনার প্রায় সাড়ে ১৫ বছরের শাসনে। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে তিনি ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি ভারতেই রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ দুশোর কাছাকাছি মামলা দায়ের হয়েছে। চরম বেকায়দায় পড়েছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন, বেশির ভাগ পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। কেউ কেউ ইতোমধ্যে দেশ ছেড়ে চলেও গেছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
উত্তরা পশ্চিম থানা আ.লীগের সভাপতি গ্রেপ্তার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে জোরালো ভূমিকা পালন করা উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মনোয়ার ইসলাম চৌধুরী রবিনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে উত্তরার বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন অ্যাডভোকেট মনোয়ার ইসলাম চৌধুরী রবিন উত্তরা এলাকায় আন্দোলন দমন-পীড়নে জোরালো ভূমিকা পালন করেন। তিনি উত্তরা পশ্চিম থানায় সাতটি ও উত্তরা পূর্ব থানায় পাঁচটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিতে সম্মত মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে ঐকমত্য হয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতো সেরি আনোয়ার ইব্রাহিম। সেইসঙ্গে বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সুখবর দিয়েছেন তিনি।
বৈঠক শেষে শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন আনোয়ার ইব্রাহিম।
তিনি বলেন, ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে আমার। আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে এবং সর্বাত্মক সহযোগী থাকবে। দেশটির শ্রমবাজার নিয়ে আনোয়ার ইব্রাহিম বলেন, ‘মালোয়েশিয়ার শ্রমবাজারে প্রথম পর্যায়ে ১৮ হাজার বাঙালি নেয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমার পুরনো বন্ধু এবং বাংলাদেশের পুরনো বন্ধু আসায় আমি খুবই খুশি। এরওপর আমরা দায়িত্ব নেয়ার পর এটা প্রথম কোনো সরকার প্রধানের বাংলাদেশ সফর।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিতে সম্মত হয়েছি। যেখানে তারুণ্যের শক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছি। সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে।’
চতুর্থ ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, শিক্ষা, প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয় এবং মানবসম্পদ উন্নয়ন, জনশক্তি রফতানি, যোগাযোগ, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রগুলো নিয়ে কথা বলেছি। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি এবং ভিসা সহজীকরণের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।’
আসিয়ান জোটে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সক্রিয় সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢাকায় পৌঁছেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম
সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকায় এসেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তার সফরে রাজনীতি, অর্থনীতি ও শ্রমবাজার ইস্যু গুরুত্ব পাবে বলে জানা গেছে। আজ শুক্রবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে তাকে বহনকারী বিমান শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ড. ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার পর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী প্রথম শীর্ষ নেতা হিসেবে ঢাকা সফরে এসেছেন।
জানা যায়, আনোয়ার ইব্রাহিমের পুরোনো বন্ধু ড. ইউনূস। বন্ধুর আমন্ত্রণে ঢাকায় এসেছেন তিনি। এই সফরে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী শ্রমবাজার ইস্যুতে হয়তো কোনো সুখবর দিতে পারেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার পতনের পর ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। ড. ইউনূসকে দ্রুত অভিনন্দন জানান মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। বন্ধু ইউনূসের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভারত ছাড়ছেন শেখ হাসিনা, যাবেন কোথায়?
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে চলে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর থেকে ভারতেই রয়েছেন তিনি। কিন্তু প্রশ্ন হলো সেখানে আর কতদিন থাকতে পারবেন তিনি। এ নিয়ে কৌতূহল। নানা গুঞ্জন তো আছেই।
তবে সর্বশেষ খবরে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কাছে জানতে চেয়েছে, শেখ হাসিনা কীভাবে, কোন ব্যবস্থায় দিল্লিতে অবস্থান করছেন? জবাবে ভারত নাকি বলেছে, খুব স্বল্প সময়ের মধ্যেই মধ্যপ্রাচ্যের কোনো একটি দেশে তিনি চলে যাবেন। এই খবর ঢাকার সরকারি মহলকেও জানানো হয়েছে।
নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র দেশের একটি দৈনিককে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে পদত্যাগ করে ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি বিমানে তিনি দিল্লির কাছে গাজিয়াবাদের হিন্দন বিমান ঘাঁটিতে অবতরণ করেন। এরপর থেকে তিনি কোথায় আছেন তা আর প্রকাশ পায়নি।
শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকা কূটনৈতিক পাসপোর্টও (লাল পাসপোর্ট) বাতিল করে দিয়েছে সরকার। এ ধরনের পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়া ভারতে ৪৫ দিন বৈধভাবে থাকতে পারেন। ইতিমধ্যে ভারতে শেখ হাসিনা প্রায় ২ মাস ধরে অবস্থান করছেন। কূটনৈতিক পাসপোর্টে তার বৈধভাবে অবস্থানের মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে। এখন তিনি কোন স্ট্যাটাসে দেশটিতে অবস্থান করছেন তা পরিষ্কার নয়। ভারতের পক্ষ থেকেও বিষয়টি খোলাসা করা হয়নি।
এমআই