জাতীয়
সাইবার সিকিউরিটি আইন দ্রুত সংশোধন হবে: আসিফ নজরুল
সাইবার সিকিউরিটি আইন দ্রুত সংশোধন বা রিফর্ম করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, এই আইন একেবারে বাদ দেওয়া যাবে না। স্পিচ অফেন্স বাদ দেবো কিন্তু কম্পিউটার অফেন্সিভ কাজ বাদ দেওয়া যাবে না। কোনো কম্পিউটার হ্যাক করে কারও মানহানি করলে এটা বাদ দেওয়া যায় না।
রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর এনজিওবিষয়ক ব্যুরোতে ‘স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি সুশাসন প্রতিষ্ঠায় তথ্য অধিকার: এনজিওদের সহায়ক ভূমিকা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, সাইবার সিকিউরিটি আইনসহ গণবিরোধী আইন সংস্কার করবে সরকার। বিগত স্বৈরাচার সরকার গণবিরোধী যে আইন করেছে তা বাদ দেওয়া হবে।
আওয়ামী সরকারের সমালোচনা করে এই উপদেষ্টা বলেন, স্বৈরাচার এরশাদ নয় বছরে ৩১ জন মানুষকে হত্যা করেছিল এটা আমরা সমর্থন করি না। স্বৈরাচার হাসিনা খুনি সরকার মাত্র দুই সপ্তাহে এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে।
তথ্য অধিকার আইন প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন, আগে মানুষ গুম ও খুন করা হয়েছে কিন্তু কোনো তথ্য পায়নি। তথ্য জানার অধিকার সবার থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমি এখন সরকারে আছি আবারও আপনাদের সঙ্গে কাজ করবো। আমাদের সবাইকে এক হতে হবে। আমাদের খারাপ সময় আসতে পারে এজন্য এক হতে হবে।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, তথ্য অধিকার ফোরামের আহ্বায়ক শাহীন আনাম, এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন, মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।
মতবিনিময় সভায় সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন আইসোশ্যালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. অনন্য রায়হান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আমিরাতকে আরও জনশক্তি নেওয়ার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বেসরকারি নিরাপত্তা খাতসহ বিভিন্ন সেক্টরে আরও বেশি জনশক্তি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দপ্তরে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ খাসিফ আল হামুদি। সাক্ষাৎকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।
সাক্ষাৎকালে দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন, জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি, দূতাবাস এলাকার নিরাপত্তা, ই-ভিসা খাতে কারিগরি সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের শুরুতে রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, গালফভুক্ত দেশসমূহের মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশকে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি দেয়। কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। আমরা এ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শুধু অব্যাহত রাখা নয়, বরং এটিকে আরও এগিয়ে নিতে চাই।
এসময় রাষ্ট্রদূত বলেন, বর্তমানে সারাবিশ্বের মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে। বাংলাদেশি কর্মীদের অনেক বেশি দক্ষ ও প্রফেশনাল অভিহিত করে তিনি বলেন, বাংলাদেশিরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যাংকিং, প্রকৌশল খাতসহ বিভিন্ন সেক্টরে অত্যন্ত দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
দূতাবাস এলাকার নিরাপত্তা বিষয়ে রাষ্ট্রদূত জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, নিয়মিত নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সেখানে ব্যাটালিয়ন আনসার নিয়োগ করা হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত সংযুক্ত আরব আমিরাতের বেসরকারি খাতে নিরাপত্তাকর্মীদের চাহিদার বিষয়টি জানালে উপদেষ্টা বাংলাদেশ থেকে এ খাতে ব্যাটালিয়ন আনসার নিয়োগের অনুরোধ করেন। উপদেষ্টা এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে ঐকমত্য সাপেক্ষে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে বলে জানান।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে ই-ভিসা চালুর ক্ষেত্রে কারিগরি সহায়তার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। উপদেষ্টা এটিকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এ বিষয়ে দ্রুত পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বৈঠকে ঢাকাস্থ ইউএই দূতাবাসের ইকোনমিক অ্যানালিস্ট আলতাফ হোসেন ও দূতাবাসের জনসংযোগ কর্মকর্তা আমির হোসেনসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাড়ে ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে শাহজালালের রানওয়ে
রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য আগামী ১ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত মধ্যরাতে সাড়ে ৩ ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে। এসময় বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা।
রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) শাহজালাল বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, রানওয়েতে আইএলএস ক্যাটাগরি-২ সংক্রান্ত রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য এই ১৪ দিন রাত ১টা থেকে ভোর সাড়ে ৪টা পর্যন্ত রানওয়ে বন্ধ থাকবে। এই মেরামতকালীন সময়ে বিমানবন্দরের সব ফ্লাইটের অবতরণ ও উড্ডয়ন কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে।
ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দরের ফ্লাইট অপারেশনের নিয়মমাফিক কাজের মধ্যে একটি রানওয়ে রক্ষণাবেক্ষণ কাজের অংশ হিসেবে রানওয়ে সেন্টারলাইন লাইটস, টাচ ডাউন জোন লাইটস, ইন্টলেশন অব স্টপওয়ে লাইটিং সিস্টেম ফর রানওয়ে-১৪ এবং ৩২ এর কাজ করা হবে। সংশ্লিষ্ট সব এয়ারলাইন্স ও সংস্থাকে জানাতে ইতোমধ্যে নোটাম জারি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বিমানবন্দরের যাত্রীদের তাদের স্ব স্ব ফ্লাইট সম্পর্কে অগ্রিম জানাতে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সকে এবং সম্মানিত যাত্রীদের তাদের ফ্লাইট সূচি পুনরায় নিশ্চিত হওয়ার জন্য বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ পরামর্শ দিচ্ছে। প্রয়োজনে বিমানবন্দর কল সেন্টার ১৩৬০০ তে কল করার পরামর্শ দেন তিনি।
এর আগে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নতুন হাইস্পিড কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণ কাজের জন্য ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ১০ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত রানওয়ে বন্ধ করা হয়েছিল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রবাসীদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশ ইসির
প্রবাসী বাংলাদেশিদের এনআইডি (জাতীয় পরিচয়পত্র) সেবায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এমন নির্দেশনা সব থানা/উপজেলা কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন ইসি সচিব শফিউল আজিম।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মাঠ পর্যায়ের প্রতিটি কার্যালয়কে জনবান্ধব সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনগণকে সেবাদান করতে হবে এবং প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনের কার্যক্রম সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে নিষ্পত্তি করতে হবে। এক্ষেত্রে কর্মকর্তারা নিজ নিজ কর্মস্থলে উদ্যোগ গ্রহণপূর্বক জনবান্ধব কার্যালয় পরিচালনার মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ভোটার নিবন্ধন সংক্রান্ত যাবতীয় সেবা প্রদানের নির্দেশনা প্রদান করবেন। সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে অফিসের সেবা কর্নার বা হেল্প ডেস্কে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা সীমাবদ্ধ না রেখে মাঠ পর্যায়ের প্রতিটি অফিসকেই সামগ্রিক সেবা কেন্দ্রে পরিণত করতে হবে।
আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের দেওয়া নির্দেশনায় ইসি সচিব বলেন, উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে মনিটরিং করতে হবে। সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম বা ব্যত্যয় ঘটলে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে এবং ভালো কাজের জন্য পুরস্কার প্রদান করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত তদারকি করবে শিক্ষার্থীরা: উপদেষ্টা
সুপারশপে আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীরা তদারকি করবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পরিবেশ অধিদফতরে পলিথিন বা পলিপ্রোপাইলিন শপিং ব্যাগের বিকল্প পণ্য মেলা এবং বিকল্প পণ্য সামগ্রী বিষয়ক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে ওয়ানটাইম প্লাস্টিক মুক্ত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সুদিন ফিরিয়ে আনতে পাট শিল্পের ওপর গুরুত্ব দেয়া হবে। আগামী ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপে পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীরা তদারকি করবে জানিয়ে তিনি বলেন, স্কুলের তালিকা হয়েছে। আগামীকাল শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন হবে।
এর আগে গত ২৪ সেপ্টেম্বর পলিথিন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার লক্ষ্যে মোহাম্মদপুরে ক্লিন-আপ কার্যক্রম উদ্বোধন ও বিকল্প সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা জানিয়েছিলেন, পলিথিনের বিরুদ্ধে আগামী পহেলা অক্টোবর থেকে সুপারশপগুলোতে এবং কাঁচাবাজার ও পলিথিন উৎপাদন কারখানায় পহেলা নভেম্বর থেকে অভিযান শুরু হবে।
অভিযানের মাধ্যমেই পলিথিনবিরোধী কার্যক্রম শুরু হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সতর্ক করার এবং কঠোর হওয়ার সময় পার হয়ে গেছে। তবে অভিযানে মূল লক্ষ্য শাস্তি না। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেই তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করি, পলিথিন ব্যবহার বন্ধে অভিযানই করতে হবে না।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার নির্দেশ ইসির
সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দিতে বলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সরকারের নির্দেশনা মেনে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে তাদের সম্পদের হিসাব দিতে নির্দেশ দিয়েছে ইসি।
রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছেন ইসির সংস্থাপন শাখার উপ-সচিব মো. শাহ আলম।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে গত ১ সেপ্টেম্বর সব সরকারি কর্মচারীকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ অবস্থায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয় এবং এর আওতাধীন মাঠপর্যায়ের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ছক ‘ক’, ‘খ’ ও ‘গ’ অনুযায়ী গত ৩০ জুন পর্যন্ত অর্জিত সম্পদ বিবরণী আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আবশ্যিকভাবে দাখিল/প্রেরণ করতে হবে।