পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো ছয় মিউচুয়াল ফান্ড
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ছয় মিউচুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে। ফান্ডগুলো হলো- এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড, ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ৩০, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ফান্ডগুলো বিনিয়োগকারীদের জন্য কোন লভ্যাংশ প্রদান করবে না। একইসাথে আগামী ৬ অক্টোবর সবগুলো ফান্ডের রেকর্ড তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
একনজরে ছয় মিউচুয়াল ফান্ডের তথ্য
এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩০, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ২০ পয়সা লোকসান ছিল। সমাপ্ত বছর শেষে ফান্ডটির বাজার মূল্যে এনএভি ছিল ৮ টাকা ১৬ পয়সা।
ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড: গত ৩০, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ১১ পয়সা লোকসান ছিল। সমাপ্ত বছর শেষে ফান্ডটির বাজার মূল্যে এনএভি ছিল ৮ টাকা ৩২ পয়সা।
ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩০, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ৩২ পয়সা লোকসান ছিল। সমাপ্ত বছর শেষে ফান্ডটির বাজার মূল্যে এনএভি ছিল ৭ টাকা ৫৪ পয়সা।
আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩০, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ২২ পয়সা লোকসান ছিল। সমাপ্ত বছর শেষে ফান্ডটির বাজার মূল্যে এনএভি ছিল ৮ টাকা ১৯ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩০, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ১০ পয়সা লোকসান ছিল। সমাপ্ত বছর শেষে ফান্ডটির বাজার মূল্যে এনএভি ছিল ৮ টাকা ১৬ পয়সা।
ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩০, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৮৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ২৯ পয়সা লোকসান ছিল। সমাপ্ত বছর শেষে ফান্ডটির বাজার মূল্যে এনএভি ছিল ৭ টাকা ৮৮ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খান ব্রাদার্সের অস্বাভাবিক শেয়ারদর তদন্তের নির্দেশ বিএসইসির
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়া এবং অধিক পরিমাণ শেয়ার লেনদেনের কারণ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) এ বিষয়ে নির্দেশ দিয়ে ডিএসইর প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে বিএসইসি। ডিএসইকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছে কমিশন।
বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে খান ব্রাদার্সের শেয়ারের দাম ও লেনদেন উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে যে, তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির শেয়ার দর গত ২৫ আগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ সময়ের মধ্যে ৭৮ টাকা ৪০ পয়সা থেকে ১৭৬ টাকা ৫০ পয়সা হয়েছে বা ১২৫ দশমিক ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা অস্বাভাবিক এবং কারসাজি বলে মনে হয়েছে কমিশনের।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ওয়ালটনের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক এস.এম. শামসুল আলম কোম্পানির মোট ৩ কোটি ৬৪ লাখ ৩৯ হাজার ২৫৩টি শেয়ার হস্তান্তর করবেন। এর মধ্যে তিনি তার মেয়ে তাহমিনা আফরোজ তান্নাকে (কোম্পানির একজন পরিচালক) ৯১ লাখ ৭৫ হাজার ৭০১টি শেয়ার, তার আরেক মেয়ে সাবিহা জারিন ওরোনাকে (কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডার) ১ কোটি ৮১ লাখ ৭৫ হাজার ৭০১টি শেয়ার এবং তার স্ত্রী শাহিনুর আক্তার জলিকে (কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডার) ৯০ লাখ ৮৭ হাজার ৮৫১টি শেয়ার উপহার হিসাবে প্রদান করবেন।
গত ১১ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে আলোচ্য শেয়ার ডিএসইর ট্রেডিং সিস্টেমের বাইরে হস্তান্তর করা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক লোকিয়াত উল্লাহর নিকট থাকা এনআরবিসি ব্যাংকের ১ কোটি ৩৩ লাখ ২৯ হাজার ৩০০টি শেয়ার তার ছেলে আনোয়ার হোসেনকে (কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডার) উপহার হিসাবে প্রদান করবেন।
গত ১১ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে আলোচ্য শেয়ার ডিএসইর ট্রেডিং সিস্টেমের বাইরে হস্তান্তর করা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠনে ডিবিএ’র সুপারিশ
পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিকাশে টাস্কফোর্স গঠনসহ বেশকিছু বিষয়ে সুপারিশ করে অর্থ উপদেষ্টার নিকট আবেদন করেছে পুঁজিবাজারের স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের কাছে সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলামের স্বাক্ষরিত একটি আবেদন পাঠানো হয়।
ডিবিএর পাঠানো বার্তায় বলা হয়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) প্রায় সত্তর বছর ধরে পুঁজিবাজারের বাণিজ্যিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ১৯৯২-১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে প্রায় ত্রিশ বছরেরও অধিক সময় ধরে একই খাতে প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থার দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। এই দুটি সংস্থার সৃষ্টি, লক্ষ্য, কার্যকাল, ঐতিহ্য ও ভুমিকা বিবেচনা করলে “বাংলাদেশ পুঁজিবাজার” পুঁজি গঠনের উৎস এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির একটি খাত থেকে অনেক দুরে। দু:খজনক বিষয় হলো, এই সুদীর্ঘ সময়ে এসেও আমাদের পুঁজিবাজার এখন পর্যন্ত একটি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যের খাত হিসেবে এবং একটি সর্ব সাধারণের টেকসই আয়ের খাত হিসাবে তৈরি হয়ে উঠেনি।
আবেদনে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যাংকিং, অর্থনীতি, সংবিধান প্রভৃতি খাতের সংস্কারের জন্য কয়েকটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে। আমরা আশা করি অন্তর্বর্তী সরকারের লক্ষ্য উদ্দেশ্য ও নীতি অনুসরণ করে, পুঁজিবাজারের ন্যায় একটি বৃহৎ খাতের উন্নয়ন ও অগ্রগতির লক্ষ্যে আপনি শীঘ্রই পুঁজিবাজার খাতের সংস্কারের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠনের কথা বিবেচনা করবেন।
ডিবিএ পুঁজিবাজার খাতের সংস্কারের জন্য বেশকিছু সুপারিশ করে তা সদয় বিবেচনার জন্য অর্থ উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ করে। সুপারিশগুলো হলো- বিএসইসি পুঁজিবাজার খাতের উন্নয়ন ঘটিয়ে দেশের শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের বিকাশে সুবিধা দিতে সফল হয়নি। আমাদের বাজার সম্পূর্ণ ইক্যুইটি নির্ভর। ইক্যুইটি ব্যতিত আমাদের বাজারে আর কোন পণ্য নেই। গত বিশ বছর ধরে বন্ড মার্কেট আলোচনায় থাকলেও এর বিকাশে কার্যকর কিছুই করা হয়নি। পুঁজিবাজার থেকে সুফল পেতে আমাদের বিএসইসিকে পণ্যের উন্নয়ন বিকাশকরণ, নিয়ম-নীতি প্রণয়নের পাশাপাশি শীর্ষ পর্যায়ে বিচ্যুতি, অপরাধমূলক কার্যক্রম, ইনসাইডার ট্রেডিং-এর তদন্তকাজে এবং এনফোর্সমেন্ট-এর দায়িত্বে নিযুক্ত থাকাটা আন্তর্জাতিক মানদন্ডে একটি স্বীকৃত পন্থা।
উন্নত বিশ্বের পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার মডেল থেকে দেখা যায় যে, তারা নিয়ম-নীতি প্রণয়নে উদার কিন্তু ব্যবহার ও বাস্তবায়নে কঠোর। উন্নত বিশ্বের পুঁজিবাজারে প্রচলিত ও প্রতিষ্ঠিত এই মডেলটি আমাদের পুঁজিবাজার খাতের জন্য বিবেচনা করা যেতে পারে। এই মডেল অনুসরণ করে তারা, এসইসি’র নীচে একটি স্ব-নিয়ন্ত্রক সংস্থা (এসআরও) প্রতিষ্ঠা করেছে, যে সংস্থাটি সকল বাজার মধ্যস্থতাকারীর সমন্বয়ে কাজ করে এবং স্ব-নিয়ন্ত্রক ও সহায়কের প্রথম সারিতে থেকে অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে এবং উচ্চ পর্যায়ের অন্যায় ও অপরাধমূলক কর্মকান্ডে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি-তে প্রেরণ করে।
এই মডেল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার পরবর্তী ৫-১০ বছরের জন্য পুঁজিবাজারের কৌশল নির্ধারণ করে এবং সেই অনুযায়ী পণ্য বিকাশের জন্য মনোনিবেশ করে।
কিছু দীর্ঘস্থায়ী পুরনো সমস্যা আমাদের বাজার বৃদ্ধির পথে অন্তরায় হয়ে আছে। যেমন, সময় অনুপযোগী এবং পুরনো মার্জিন অ্যাকাউন্ট নীতি, বিনিয়োগকারীর জন্য প্রতিকূল মিউচুয়াল ফান্ড ব্যবস্থাপনা, আইপিও’র যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ এবং প্রাইভেট ইক্যুইটি, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল, ডেরিভেটিভস, বিকল্প, ভবিষ্যৎ, বন্ড ট্রেডিং, মর্টগেজ-ব্যাকড সিকিউরিটাইজেশন, ইত্যাদি পণ্যের ব্যাপারে কোন ধরনের দিক নির্দেশনার অনুপস্থিতি।
সরকারের বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্পগুলোতে অর্থায়নের জন্য পুঁজিবাজারে পণ্যের বিকাশ অত্যাবশ্যক এবং অপরিহার্য। পরিশেষে, স্থানীয় এবং এনআরবি-এর জন্য “সঞ্চয়কে বিনিয়োগে” রুপান্তরিত করার জন্য আমাদের কাজ করা উচিত।
এছাড়া পুঁজিবাজার নিয়ে আলোচনার জন্য ডিবিএর প্রেসিডেন্ট অর্থ উপদেষ্টার কাছে একটি সভা চেয়েছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে ১৮২ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ৪ পয়সা বা ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ন্যাশনাল টি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৪২ টাকা ৬০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আর ২০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- এমবি ফার্মার ৬ দশমিক ৪১ শতাংশ, কহিনুর কেমিক্যালের ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ, প্রাইম ফাইন্যান্সের ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ, এপোলো ইসপাতের ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং রিজেটে টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের ৪ শতাংশ দর কমেছে।
কাফি