পুঁজিবাজার
ন্যাশনাল টির শেয়ারদর বেড়েছে ৫২ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ সেপ্টেম্বর-১২ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৩ কোম্পানির মধ্যে ১০৭টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে ন্যাশনাল টির শেয়ার দর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৫২ দশমিক ০১ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৮৬ টাকা ৯০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা খান ব্রাদার্সের শেয়ারদর বেড়েছে ৩১ দশমিক ৬০ শতাংশ। আর ২৮ দশমিক ১১ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে নর্দান জুট।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জুট স্পিনার্সের ২৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ, লিবরা ইনফিউশনের ২১ দশমিক ২২৩ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১৯ দশমিক ২৩ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ১৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ, বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুরের ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল পিএলসির ১৫ দশমিক ০০ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে ১০ কোম্পানির সর্বোচ্চ লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১০ কোম্পানির।
কোম্পানিগুলো হলো- ইবনে সিনা, লাভেলো আইসক্রিম, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, ওরিয়ন ইনফিউশন, এসবিএসি ব্যাংক, বিচ হ্যাচারি, খান ব্রাদার্স, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং প্রগতী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর ব্লকে এই ১০ কোম্পানির মোট ১৩৫ কোটি ৪০ লাখ ৯০ হাজার টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্লকে ইবনে সিনার সবচেয়ে বেশি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩১ কোটি ৩৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৩৪৬ টাকা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লাভেলো আইসক্রিমের ২৬ কোটি ৯০ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৮৩ টাকা ৪০ পয়সা।
তৃতীয় সর্বোচ্চ আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ২১ কোটি ৩০ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৯৫ টাকা ৭০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ১১ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৯ কোটি ৫০ লাখ ৮০ হাজার টাকা, এসবিএসি ব্যাংকের ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা, বিচ হ্যাচারির ৭ কোটি ২৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা, খান ব্রাদার্সের ৬ কোটি ৮৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ৪৮ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং প্রগতী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ কোটি ৫২ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ১.১৮ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আলোচ্য সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ১ দশমিক ১৮ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১১ দশমিক ০১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১০ দশমিক ৮৮ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৮ শতাংশ।
এর আগের সপ্তাহের (১ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর) শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১১ দশমিক ২৮ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১১ দশমিক ০১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
খাত ভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে ব্যাংক খাতে ৬.১৯ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৯.০২ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১২.২৮ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১২.৬৮ পয়েন্ট, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১২.৮৯ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১৩.২৫ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১৩.৬৯ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৩.৭৮ পয়েন্টে, পাট খাতে ১৪.২৩ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১৪.৫১ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৫.০৪ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১৫.৫৬ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ১৬.৩৬ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৮.৫৩ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ১৯.৮৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ২৭.৭৫ পয়েন্টে, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ২৮.৫৪ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ৩৪.০৩ পয়েন্টে ও সিরামিক খাতে ১১৪.০৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এসএস
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে কনফিডেন্স সিমেন্ট
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ সেপ্টেম্বর-১২ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৩ কোম্পানির মধ্যে ২৭১ টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহে কনফিডেন্স সিমেন্টের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ৬৮ টাকা ৩০ পয়সা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর কমেছে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১৩ দশমিক ৯২ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে খুলনা পাওয়ার।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইন্ট্রাকোর ১৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ, হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ, আইসসিবি এএমসিএল সিএমএসএফ গোল্ডেন জুবলি মিউচুয়াল ফান্ডের ১২ দশমিক ৮৪ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ, ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ডের ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ, গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম টু’র ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১০ দশমিক ৭৪ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লিন্ডে বিডি
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ সেপ্টেম্বর-১২ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৩ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩৪ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ লিন্ডে বিডির।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২১ কোটি ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে দ্য ইবনেসিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২০ কোটি ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ১১ শতাংশ।
এছাড়া, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্রাক ব্যাংকের ১৯ কোটি ৬৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা, অগ্নি সিস্টেমসের ১৯ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকা, এনআরবি ব্যাংকের ১৬ কোটি ৪৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা, গ্রামীণফোনের ১৫ কোটি ৫৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ১৪ কোটি ৬৭ লাখ ২০ হাজার টাকা, রাকমি ল্যাবরেটরিজের ১৪ কোটি ৫৪ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১১ কোটি ৪৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯০০ কোটি টাকা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান-পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮৯৮ কোটি টাকা। পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৩২৯ কোটি টাকা। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৮৯৮ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহের চেয়ে কমেছে ডিএসইর দুইটি সূচক। চলতি সপ্তাহে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা দশমিক ০৪ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ১৩ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ। তবে ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ২২১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৯৯৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। লেনদেন কমেছে ৭৭২ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
এদিকে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ১৫৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৪৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টি কোম্পানির, কমেছে ২৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই