কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের পুর্নগঠিত পর্ষদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির পুর্নগঠিত পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভা (৮৯৪তম বোর্ড মিটিং) অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৮ সেপ্টেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মোঃ মেহমুদ হোসেন। এছাড়া সভায় দেশের সাম্প্রতিক গণঅভ্যুথ্যানে নিহত ছাত্র-জনতার আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। একই সঙ্গে আহত ছাত্র-জনতার সুস্থ্যতা কামনা করে দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানে পর্ষদের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন এবতাদুল ইসলাম, সাজ্জাদ জহির, কাজী মোঃ মাহবুব কাশেম, মোঃ গোলাম মোস্তফা, মুহাম্মদ মনজুরুল হক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা, কোম্পানি সচিব মোকাম্মেল হক, হেড অব আইসিসি এম. মজিবর রহমান ও সিএফও দিলীপ কুমার মন্ডল।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
দ্বিতীয় উৎপাদন ইউনিট স্থাপনে ১৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে লাভেলো
বাজারের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে দ্বিতীয় আইসক্রিম উৎপাদন ইউনিট স্থাপনের জন্যে ১৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ। এর প্রস্তুতি হিসেবে ইতিমধ্যে কোম্পানিটি বর্তমান আইসক্রিম উৎপাদন কারখানা ময়মনসিংহের ভালুকায় ৫৯.১৬ শতাংশ জমি কিনেছে।
দ্বিতীয় আইসক্রিম উৎপাদন ইউনিটের অধিকাংশ মূলধনী যন্ত্রপাতি কেনার জন্যে লাভেলো, Tetra Pak South East Asia Pte Ltd. 19 Gul Lane, Singapore, Singapore 629414, MEC Group (Equipmentimes), No.25, Tongxing Street, Dalian, China, Teknoice, Via Lazio 37-20090, Buccinasco (Mi), Italy Ges Yantai Moon Co. Ltd. Yantai City, Shandong Province সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করতে যাচ্ছে।
দ্বিতীয় আইসক্রিম উৎপাদন ইউনিট স্থাপন এবং আইসক্রিম উৎপাদন শুরুর পর লাভেলোর দৈনিক আইসক্রিম উৎপাদন ক্ষমতা দাঁড়াবে ২,৫০,০০০ লিটার, যা বর্তমান আইসক্রিম উৎপাদন ক্ষমতার প্রায় দ্বিগুণের চেয়েও বেশি। দ্বিতীয় ইউনিটের উৎপাদিত আইসক্রিম ২০২৫ সালের জুন মাস থেকে বাজারজাত করা হবে। কোম্পানির নগদ প্রবাহের উপর ভিত্তি করে অভ্যন্তরীণ উৎস ও ব্যাংকের অর্থায়ন থেকে উক্ত বিনিয়োগ করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংক ও প্লাসিড এক্সপ্রেস ইউএসএর মধ্যে চুক্তি
এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি ও যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক রেমিট্যান্স কোম্পানি প্লাসিড এক্সপ্রেস, ইউএসএ’র মধ্যে রেমিট্যান্স বিষয়ে এক চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) এনআরবিসি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কবীর আহমদ ও প্লাসিড এক্সপ্রেস, ইউএসর পরিচালক মোহাম্মদ রশিদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
প্লাসিড এক্সপ্রেস, ইউএস রেমিট্যান্সের জন্য ক্রস-বর্ডার পেমেন্টের একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান, যা সারাবিশ্বে অনলাইনে এজেন্ট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেবা প্রদান করে। চুক্তির আওতায় প্লাসিড এক্সপ্রেস, ইউএস এর মাধ্যমে প্রবাসীরা এনআরবিসি ব্যাংকের সকল শাখা ও উপশাখায় তাৎক্ষণিক রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের উপস্থিত ছিলেন- উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশিদ, সিআরএমডি-১ এর প্রধান হাফিজ ইমরোজ মাহমুদ, কর্পোরেট ব্যাকিং বিভাগের প্রধান তনুশ্রী মিত্র, ট্রেজারি প্রধান আব্দুল গফুর রানা, ইন্টারন্যাশনাল বিভাগের প্রধান হাসনাত রেজা মহিবুল আলম, রেমিট্যান্স বিভাগের প্রধান জাকারিয়া মাহমুদ, ট্রেজারি বিভাগের চিফ ডিলার জমির উদ্দিন ও প্লাসিড এক্সপ্রেস, ইউএসর কান্ট্রি প্রধান ফারুক হেলালী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ব্যাংকের আইএসও সনদ অর্জন
সম্প্রতি সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি আন্তর্জাতিক বিভাগ কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (কিউএমএস) বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে প্রথম বারের মতো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সার্টিফিকেশন সংস্থা, ব্যুরো ভেরিটাস (বাংলাদেশ) প্রাইভেট লিমিটেডের কাছ থেকে আইএসও ৯০০১:২০১৫ সনদ অর্জন করেছে। ইতিপূর্বে ব্যাংকের তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ এবং মানব সম্পদ বিভাগ যথাক্রমে আইএসও ২৭০০১:২০১৩ এবং ৯০০১:২০১৫ সনদ অর্জন করে।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন, ব্যুরো ভেরিটাসের (বাংলাদেশ) সিনিয়র এক্সিকিউটিভ বিজনেস ডেভলপমেন্ট, সার্টিফিকেশন মাহমুদুল ইসলাম খানের কাছ থেকে সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন।
এছাড়াও ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাছুম উদ্দিন খাঁন এবং আবিদুর রহমান চৌধুরীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং লোকাল কনসাল্টিং পার্টনার, আইওটা কনসাল্টিং বিডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই সনদ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পরিচালনায় আন্তর্জাতিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত আইএসও (ইন্টারন্যাশনাল অরগানাইজেশন ফর স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন) মানদন্ডে দক্ষতা উন্নয়ন, গুনগত মান রক্ষা এবং প্রতিপালন নিশ্চিত করার স্বীকৃতি হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংক অর্জন করেছে। এই সনদ অর্জনের ফলে সাউথইস্ট ব্যাংক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পরিচালনায় বিদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অধিক সহযোগিতা পাবে এবং আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
উল্লেখ্য, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি একটি শক্তিশালী করেসপন্ডেন্ট নেটওয়ার্কে মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পরিচালনা করে। ব্যাংকটির প্রায় ৭০ টিরও বেশি দেশে ৩০০ টি ব্যাংক এবং উন্নয়ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান (ডিএফআই) এর সাথে ৬২৩টি আরএমএ (রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট এপ্লিকেশন) রয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশে অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন আইডিএলসি গ্রাহকরা
দেশের শীর্ষ নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসির গ্রাহকরা এখন যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় আরও সহজে, দ্রুত ও নিরাপদে লোনের কিস্তি পরিশোধ সহ অন্যান্য সব সেবার ফি ও চার্জ পরিশোধ করতে পারছেন বিকাশে।
গ্রাহকদের জন্য আরও স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে সম্প্রতি আইডিএলসি ও বিকাশ যৌথভাবে এই সেবা চালু করেছে। এর আওতায় আইডিএলসি গ্রাহকরা লোনের কিস্তি, ডুপ্লিকেট ডকুমেন্ট ইস্যু চার্জ, স্টেটমেন্ট ও সার্টিফিকেট চার্জ, আবগারি শুল্ক, লেট পেমেন্ট ইন্টারেস্ট এবং লোন
প্রসেসিং ফি পেমেন্টের মতো লেনদেনগুলো ঘরে বসেই বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে করতে পারবেন। এতে গ্রাহকদের সময় সাশ্রয়ের পাশাপাশি আইডিএলসি’র সার্বিক সেবায়ও গতিশীলতা আসবে।
আইডিএলসির লোনের কিস্তি বা অন্যান্য ফি ও চার্জ পরিশোধ করতে প্রথমে বিকাশ অ্যাপের ‘পে বিল’ আইকনে ট্যাপ করে ‘আদার্স’ বা ‘সার্চ’ অপশন থেকে আইডিএলসি সিলেক্ট করে নিতে হবে। এখানে ‘পারপাস’ অপশন থেকে গ্রাহক যে ধরনের পেমেন্টটি সম্পন্ন করতে চান সেটা সিলেক্ট করতে হবে এবং ‘অ্যাকাউন্ট’ বা ‘রেফারেন্স’ নাম্বার বসিয়ে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে, যেখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রাহকের লোন বা ফি এর পরিমাণ চলে আসবে। এবার গ্রাহক পিন নাম্বার দিয়ে সম্মতি দিলেই পেমেন্টটি সম্পন্ন হয়ে যাবে। পেমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার পর গ্রাহক চাইলে বিলের ডিজিটাল রিসিপ্ট ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
বর্তমানে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, ইন্টারনেট, টেলিফোন, টিভি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্রেডিট কার্ড, ইন্স্যুরেন্স, সরকারি ফি ইত্যাদি সহ প্রায় সব ধরনের ইউটিলিটি বিল পরিশোধ করার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম বিকাশ। পাশাপাশি, বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পেমেন্ট আদায় প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও ডিজিটাল করার জন্য আধুনিক ও গ্রাহকবান্ধব সল্যুশনও রয়েছে বিকাশ-এর। এর ফলে একদিকে যেমন গ্রাহকদের লোন ও সঞ্চয়ের কিস্তি পরিশোধ নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত হয়েছে, অন্যদিকে প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যও লোন আদায় ও সঞ্চয়ের অর্থ সংগ্রহ ব্যবস্থাপনা আরও সহজ এবং সময়সাশ্রয়ী হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে কোটি টাকা অনুদান দিলেন সুফি মিজান
সাম্প্রতিক সময়ে আকস্মিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে এক কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান পিএইচপি’র চেয়ারম্যান একুশে পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব সুফি মিজানুর রহমান। এর আগে বন্যায় প্রায় ৫ হাজার ক্ষতিগ্রস্থ মানুষকে মুহুরিগঞ্জস্থ স্টিল মিল কারখানায় আশ্রয় এবং তিনবেলা খাবারের ব্যবস্থা করে প্রশংসিত হয়েছিল শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান পিএইচপি ফ্যামিলি।
আজ মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের কাছে সুফি মিজানুর রহমানের পক্ষে চেক হস্তান্তর করা হয়। এসময় পিএইচপি ফ্যামেলির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর মোস্তফা জামাল হোসেন, সিনিয়ল জেনারেল ম্যানেজার (সিএ) শেখ কুতুব উদ্দিন, সিনিয়র ডিজিএম (ফাইনান্স অ্যন্ড কমার্স) জীবন বান্দা।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের জয়েন্ট সেক্রেটারি অঞ্জন চন্দ্রপাল।
এবিষয়ে জানতে চাইলে পিএইচপি ফ্যামেলির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন বলেন, বন্যা দুর্গতদের সাহায্য করতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি তহবিল গঠন করার চেষ্টা করছেন। দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে নতুন সরকার প্রধানের সেই আহ্বানে অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করেছি।
তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি বিপদের সময় মানুষের পাশে দাঁড়ানো প্রত্যেক মানুষের মানবিক দায়িত্ব। সে দায়বদ্ধতা থেকে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা।
উল্লেখ্য, বন্যার শুরু থেকে হুরিগঞ্জস্থ স্টিল মিল কারখানায় প্রায় ৫ হাজার আশ্রয় দিয়েছিলো পিএইচপি। শুধু আশ্রয় দেওয়াই নয়- প্রায় ১৫দিন তিনবেলা খাবার এবং চিকিৎসা সেবা দিয়ে তাদের সুস্থ করে তুলেছে দেশ সেরা এই শিল্পগ্রুপ।
এছাড়া পিএইচপি ফ্যামিলি বন্যা দুর্গত এলাকায় উদ্ধারের জন্য একাধিক বোট সরবরাহ করেছে। শিল্প প্রতিষ্ঠানটির এই মানবিক উদ্যোগটি বন্যা দুর্গত মানুষদের জন্য একটি বড় সহায়তা হিসেবে এসেছে এবং সমাজের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্যও একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।
মহসিন বলেন, আমরা আমাদের কারখানার দরজা খুলে দিয়েছি, সব বন্যা কবলিত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিচ্ছেন। আমরা তাদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত খাবার, উষ্ণ পোশাক, নারীদের জন্য স্যানিটারি প্রোডাক্ট এবং শিশুদের জন্য বিশেষ খাবার সরবরাহ করছি। ইতিমধ্যে ৫ হাজার জনকে সেবা প্রদান করা হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে আমরা চেষ্টা করছি ক্ষতিগ্রস্থ মানুষগুলোকে পুনর্বাসনের। সে মাঠে কাজ করছে পিএইচপি ফ্যামলির আরও একটি টিম।
এসএম