অর্থনীতি
এডিবি থেকে ৪০ কোটি ডলার পাওয়ার আভাস অর্থ উপদেষ্টার
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট সহায়তা হিসেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কাছ থেকে ৪০ কোটি মার্কিন ডলার পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এই অর্থ পাওয়া যাবে বলে আশা করছে সরকার।
রবিবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তরে এডিবি ও জাপানের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (জাইকা) প্রতিনিধি দল এবং ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাই কমিশনারের (ভারপ্রাপ্ত) সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
ওই সময় সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, তহবিল দেওয়ার বিষয়ে তিন পক্ষই (এডিবি, জাইকা ও অস্ট্রেলিয়া) ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছে। এডিবির কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাওয়া যাবে। আশা করছি, সংস্থার কাছ থেকে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তির আওতায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে আমরা নতুন করে আরও ৩০০ কোটি ডলারের বাজেটে সহায়তা চেয়েছি।
এ ছাড়া এডিবির অনেকগুলো প্রকল্প রয়েছে। সেগুলো এডিবি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে যাতে আরও বেশি সহযোগিতা করে সেটা তাদের বলা হয়েছে। আমরা ভবিষ্যতে কি কি করব সেসব বিষয়ে সংস্থাটিকে বলা হয়েছে। সেখানেও তারা প্রয়োজন মতো সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, জাইকা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। দেশের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রজেক্টে তাদের অর্থায়ন রয়েছে। ভৌত অবকাঠামো ঋণগুলো আমরা কন্টিনিউ করতে বলেছি, সেটা ওরা করবে। এ ছাড়া আরও দুটি বিষয়ে কথা বলেছি। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও টেকনিক্যাল বিষয়ও রয়েছে। বৈদেশিক ঋণের ফ্লো কমে গেছে কিনা, সাংবাদিকদের প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বৈদেশিক ঋণের ফ্লো ঠিক ছিল। ফ্লো একেবারে কম আসেনি। কিন্তু এগুলোর ব্যবহার নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, যারা এসেছিলেন তারা সবাই আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। আমরা সবার সঙ্গে আলাপ করেছি। তাদের যেসব সহায়তা চলমান সেসব আরও জোরদার করতে বলা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বেপজায় ৭৪ লাখ ডলার বিনিয়োগ করবে চীনা কোম্পানি
দেশে জুতার উপকরণ তৈরির কারখানা স্থাপন করবে চীনা প্রতিষ্ঠান ইজিন বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে রপ্তানিমুখী এ কারখানা গড়ে তোলা হবে।
কারখানাটি স্থাপনে ইজিন বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড ৭৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৮৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) বিনিয়োগ করবে। আর এখানে কর্মসংস্থান হবে ১ হাজার ৫০৯ বাংলাদেশি নাগরিকের। প্রতিষ্ঠানটি বছরে ১ কোটি জোড়া জুতা তৈরির বিভিন্ন উপকরণ তৈরি করবে।
এ লক্ষ্যে আজ রোববার রাজধানীর গ্রিন রোডে অবস্থিত বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) সঙ্গে চীনা কোম্পানিটি চুক্তি করেছে। বেপজার সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর ও ইজিন বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জিয়েন জাইয়ি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান, সদস্য মোহাম্মদ ফারুক আলম ও আ ন ম ফয়জুল হক, নির্বাহী পরিচালক মো. তানভীর হোসেন, বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক ও নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজ উপস্থিত ছিলেন।
বেপজা জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ৩২টি প্রতিষ্ঠান বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প স্থাপনের জন্য চুক্তি করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ৭১ কোটি ৮৫ লাখ মার্কিন ডলার।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল শুরু ৯ সেপ্টেম্বর
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের ২০২৪-২৫ কর বছরের অনলাইন রিটার্ন দাখিলের জন্য অনলাইন রিটার্ন দাখিল সিস্টেম আপডেট করা হয়েছে। আগামীকাল সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) থেকে অনলাইন রিটার্ন দাখিল সিস্টেমটি করদাতাদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলছে, করদাতাবান্ধব, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক কর ব্যবস্থাপনা গড়তে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে আয়কর আইন, ২০২৩ এবং অর্থ আইন, ২০২৪-এর আলোকে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের ২০২৪-২০২৫ কর বছরের অনলাইন রিটার্ন দাখিলের জন্য ই-রিটার্ন সিস্টেম আপগ্রেডেশনের কাজ শেষ হয়েছে।
আগামীকাল থেকে অনলাইন রিটার্ন দাখিল সিস্টেমটি করদাতাদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। ই-রিটার্ন সিস্টেম আপগ্রেডেশন ব্যবহার করে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা নিজে রিটার্ন তৈরি, অনলাইনে রিটার্ন দাখিল অথবা অফলাইনে রিটার্ন দাখিলের জন্য প্রিন্ট নিতে পারবেন।
এছাড়াও অনলাইন ব্যাংকিং, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড বা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (নগদ, বিকাশ, রকেট ইত্যাদি) মাধ্যমে কর পরিশোধ, রিটার্ন দাখিলের তাৎক্ষণিক প্রমাণ প্রাপ্তি, আয়কর পরিশোধ সনদ ও টিআইএন সনদপ্রাপ্তি, পূর্ববর্তী কর বছরের দাখিল করা ই-রিটার্নের কপি, রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ প্রিন্ট বা ডাউনলোডের সুবিধা পাওয়া যাবে। এ সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন করতে টিআইএন ও করদাতার নিজ নামে বায়োমেট্রিক ভেরিফাইড মোবাইল নম্বর প্রয়োজন হবে।
ই-রিটার্ন সিস্টেম ব্যবহার করে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা নিজের রিটার্ন তৈরি, অনলাইনে রিটার্ন দাখিল অথবা অফলাইনে রিটার্ন দাখিলের জন্য প্রিন্ট নিতে পারবেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
দেউলিয়া অবস্থায় আছে দেশের ১০ ব্যাংক: গভর্নর মনসুর
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের ১০টি ব্যাংক ইতোমধ্যে দেউলিয়া অবস্থায় আছে, আমরা চাই না কোনও ব্যাংক বন্ধ হোক। গ্রাহকদের স্বার্থকে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিব।
আজ রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গভর্নর এসব কথা বলেন।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমাদের চেষ্টা থাকবে দেউলিয়া পর্যায়ে থাকা ব্যাংকগুলো যেন ঘুরে দাঁড়াতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করব। ব্যাংকগুলোকে টেকনিক্যাল, অ্যাডভাইজারি ও লিকিউডিটি সুবিধা দিব।’
গভর্নর বলেন, ব্যাংক যে অবস্থাতেই থাকুক গ্রাহকদের কোনো ক্ষতি হবে না। এজন্য আমানতের সুরক্ষা বীমার পরিমাণ ১ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করা হয়েছে। দেশের ব্যাংক খাতের ৯৫ শতাংশ গ্রাহকদের স্বার্থ নিশ্চিত হবে।
তিনি আরো বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একাউন্ট ফ্রিজ করা হয়নি। যেকোনো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হোক- তাদের কার্যক্রম স্বাভাবিক অবস্থানে চলবে। তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনভাতা দিবে। কেউ কেউ এই বিষয়গুলো নিয়ে অপপ্রচার চালিয়েছে, হতে পা্রে কোন ব্যাংক নিজ থেকে অতি-উৎসাহিত হয়ে করেছে।’
গভর্নর বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ২৫ হাজার কোটি টাকার ফান্ড রয়েছে, যা বিতরণ হচ্ছে না। ব্যাংকের সমস্যাগুলো লিখিত আকারে দিতে বলা হয়েছে। নমনীয় ভাবে এসএমই খাতে এসব ফান্ড বিতরণ করা হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে রেমিট্যান্স এলো ৫৮ কোটি ডলার
চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৮ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার। তাতে প্রতিদিন গড়ে দেশে ৮ কোটি ৩৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এতে বলা হয়, চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ৭ দিনে দেশে এসেছে ৫৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ২৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার।
এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৪৮ লাখ ৩০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৪১ কোটি ৫২ লাখ ৭০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
এর আগে, গত জুন মাসে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় এসেছিল প্রায় ১৯১ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম আয় ছিল।
তবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় গত আগস্টে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
শেখ হাসিনার পদত্যাগের মাসে কমেছে মূল্যস্ফীতি
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তোপে আগস্টের ৫ তারিখে পদত্যাগ করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে দেশজুড়ে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন খাতে পরিবর্তন আসে। এতে দেশের মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত মাসের দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ। এর আগে জুলাই মাসে দেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।
আগস্ট মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমলেও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। গত মাসে তা ছিল যথাক্রমে ১১ দশমিক ৩৬ ও ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ; জুলাই মাসে যা ছিল যথাক্রমে ১৪ দশমিক ১০ ও ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে যা ছিল যথাক্রমে ১২ দশমিক ৫৪ ও ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
কয়েক বছর ধরে বিবিএসের মূল্যস্ফীতির তথ্য নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে আসছেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলছেন, সরকারি পরিসংখ্যানে মূল্যস্ফীতির যে হিসাব দেওয়া হচ্ছে, বাস্তবে সেটি আরও বেশি। সরকার মূল্যস্ফীতি কমিয়ে দেখাচ্ছে। অর্থনীতিবিদদের এ অবিশ্বাসের মধ্যেও এক বছর ধরে দেশে মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশের বেশি।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৩ বছর ৪ মাস বা ১৬০ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সর্বশেষ সর্বোচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ২০১১ সালের এপ্রিলে, ১৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এরপর আর কখনো খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ শতাংশে ওঠেনি।
এমআই