জাতীয়
সবার জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাক্ষরতার অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন ও সবার জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করতে জনগণসহ সরকারি ও বেসরকারি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আগামীকাল ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আজ শনিবার দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৮ সেপ্টেম্বর ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০২৪’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশের জনগণকে শিক্ষা ও সাক্ষরতা সম্পর্কে সচেতন ও উদীপ্ত করে তাদেরকে মানবসম্পদে রূপান্তরিত করা। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোর অন্যতম হলো শিক্ষা।
তিনি আরও বলেন, দেশ গড়ার প্রধান হাতিয়ারও হচ্ছে শিক্ষা। নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আনুষ্ঠানিক ও উপানুষ্ঠানিক উভয় ধারার শিক্ষা কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। মায়ের ভাষায় সাক্ষরতা অর্জনের পাশাপাশি অন্য এক বা একাধিক ভাষা শেখার সুযোগ সৃষ্টি করে আমাদের শিশু, কিশোর ও যুবদের যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা তার বাণীতে বলেন, বহু ভাষায় সাক্ষরতালব্ধ জ্ঞান বিভিন্ন দেশ, সংস্কৃতি ও ভাষার মধ্যে দৃঢ় মেলবন্ধন তৈরি করে। আমাদের যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ব্যক্তি জীবনমান, দেশের উন্নয়ন ও শান্তি ত্বরান্বিত হবে। এ বছরের সাক্ষরতা দিবসের প্রতিপাদ্য তা অর্জনের দিকনির্দেশ করে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জাতি গঠনের প্রধান বাহন শিক্ষা। আর শিক্ষার প্রথম সোপান সাক্ষরতা। আশা করি, সাক্ষরতার অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন ও সবার জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাসমূহ গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নের পাশাপাশি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে সদা সচেষ্ট থাকবে। এজন্য আমি জনগণকে সঙ্গে নিয়ে একযোগে কাজ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য প্রমোটিং মাল্টিলিঙ্গুয়াল এডুকেশন: লিটারেসি ফর মিউচুয়াল আন্ডারস্টান্ডিং এন্ড পিচ। যা বাংলায় মূলভাব ‘বহু ভাষায় শিক্ষার প্রসার: পারস্পরিক সমঝোতা ও শান্তির জন্য সাক্ষরতা’ সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
আমাদের পূর্ণ গতিতে এগোতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণে সংশ্লিষ্টদের পূর্ণ উদ্যমে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এলডিসি উত্তরণবিষয়ক এক সভায় প্রধান উপদেষ্টা এই নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে। উই হ্যাভ টু মুভ ইন ফুল স্পিড (আমাদের পূর্ণ গতি নিয়ে এগোতে হবে)। সে অনুযায়ী যত ধরনের প্রস্তুতি দরকার সে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব জানান।
তিনি জানান, ‘অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন- এলডিসি উত্তরণের বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেছে। এখন পূর্ণ উদ্যমে কাজ এগিয়ে নিতে হবে। সে অনুযায়ী যত ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া দরকার তা নিতে হবে, একইসঙ্গে সতর্ক থাকতে হবে এলডিসি উত্তরণের প্রেক্ষিতে কোনো খাত যেন কোনো ধরনের ক্ষতির মুখে না পড়ে। পাশাপাশি এলডিসি উত্তরণের প্রেক্ষিতে সর্বোচ্চ সুবিধা কীভাবে আদায় করা যায়, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে।’ প্রেস সচিব জানান, এলডিসি উত্তরণের বিষয়টি সার্বক্ষণিক মনিটারিং করতে একটি ডেডিকেটেড টিম গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
শফিকুল আলম বলেন, অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার কথা বারবার বলে আসছেন। তিনি আজ বলেছেন, এলডিসি উত্তরণের পরে এই কাজে যেন আরও গতি পায়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী অধ্যাপক ইউনূসের বরাত দিয়ে জানান, পোশাকসহ রপ্তানি খাতের কোথাও যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেজন্য প্রধান উপদেষ্টা এই ইস্যুগুলোতে দ্রুতগতিতে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি আরও জানান, সংস্কার কমিশনের সুপারিশসমূহ বাস্তবায়ন হলে দেশের শ্রম পরিস্থিতির ক্ষেত্রে বিদেশি ক্রেতাদের শর্ত পূরণের অনেক জায়গায় দ্রুত উন্নতি ঘটবে। আগামী ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটবে। প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও পেয়েছেন উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) তাকে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব দিয়ে মন্ত্রপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
শেখ বশিরউদ্দীন এতদিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছিলেন।
গত বছরের ২০ ডিসেম্বর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ ইন্তেকাল করেন।
এরপর থেকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে ছিল। এখন বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব শেখ বশিরউদ্দীনকে দেওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার হাতে পাঁচটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের দায়িত্ব থাকলো।
এখন প্রধান উপদেষ্টার অধীনে রয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জাতীয় সনদ রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হবে: আলী রীয়াজ

জাতীয় সনদ জনগণের রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়ন করবে বলে উল্লেখ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনার সময় আমরা টেবিলের দুই প্রান্তে বসলেও আমরা দুইপক্ষ নই। আমরা একপক্ষ, আমাদের লক্ষ্য এক। আমরা রাষ্ট্র সংস্কারের একটি সুনির্দিষ্ট পথ খুঁজে বের করে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে সবাই চেষ্টা করছি।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সংসদ ভবনের এল.ডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (বাংলাদেশ)-এনডিএমের আলোচনার শুরুতে অধ্যাপক আলী রীয়াজ এ কথা বলেন।
এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
আলোচনার শুরুতে অধ্যাপক আলী রীয়াজ আরও বলেন, আমাদের পথের ক্ষেত্রে সামান্য ভিন্নতা আছে। আলোচনার মাধ্যমে এই মত ভিন্নতা দূর করা যাবে। যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা একটা ফ্যাসিবাদী শাসনকে পরাস্ত করতে পেরেছি, সেই ঐক্যের জায়গাকে অব্যাহত রেখে তা আরও সুদৃঢ় করতে পারব।
আলোচনায় এনডিএম-বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বে আট সদস্যের প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন দলটির মহাসচিব মোমিনুল আমিন, ভাইস-চেয়ারম্যান ফারুক উজ জামান চৌধুরী, যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার সাহিদুল আজমসহ প্রমুখ।
প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লিখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামত জানাতে অনুরোধ করে সুপারিশগুলোর স্প্রেডশিট আকারে ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়। এ পর্যন্ত সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ৩৪টি দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে এবং এ পরিপ্রেক্ষিতে নয়টি রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা করেছে কমিশন। আগামী ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সাথে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা পরিষ্কার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের ব্যাপারে পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছেন—আগামী জানুয়ারি থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটি নিয়ে আমার ব্যক্তিগত কোনো বক্তব্য নেই।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দাবি করেন, তার একটি বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। “এই সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকতে চায়”—এমন কোনো মন্তব্য তিনি করেননি বলে সাফ জানিয়ে দেন। বরং তার মতে, “জনগণ এ সরকারের কার্যক্রমে সন্তুষ্ট।”
বাংলা নববর্ষ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “এবারের নববর্ষ সার্বজনীন রূপ নিয়েছে। ধর্ম, বর্ণ, পেশা নির্বিশেষে সবার অংশগ্রহণ ছিল প্রাণবন্ত। সরকারের আয়োজন সফল হয়েছে, নিরাপত্তা ব্যবস্থাও ছিল প্রত্যাশিত।”
তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী ও সাধারণ মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “সবাই দায়িত্বশীল ভূমিকা রেখেছেন এবং উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে।”
সাংবাদিকদের প্রশ্নে মডেল মেঘনা আলমকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বক্স চৌধুরী বলেন, “মডেল মেঘনাকে বেআইনিভাবে গ্রেপ্তার করা হয়নি। বিষয়টি বর্তমানে উচ্চ আদালতের বিচারাধীন, তাই এ বিষয়ে মন্তব্য করা সমীচীন নয়।”
তিনি আরও বলেন, “বিশেষ আইনে গ্রেপ্তারের ঘটনা এবারই প্রথম নয়, অতীতেও এমন ঘটনা ঘটেছে।”
ডিবি প্রধানকে সরিয়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “মডেল মেঘনা ঘটনার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি নিয়মিত প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার অংশ।”
চট্টগ্রামে পহেলা বৈশাখে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিষয়ে তিনি বলেন, “এ ধরনের ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত। এমন কিছু না ঘটলে ভালো হতো।” ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরও সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
নির্বাচনে ব্যালট পেপারসহ ছাপা খরচ ৩৬ কোটি টাকা

এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপানোসহ অন্যান্য মুদ্রণকাজে দুই লাখ ৩০ হাজার রিম কাগজ লাগবে। এতে ব্যয় ধরা হয়ে হয়েছে সাড়ে ৩৫ কোটি টাকার বেশি।
ইসি সূত্রগুলো বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জানা গেছে, মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) অনুষ্ঠিক বৈঠকে বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয় (বিজি প্রেস) থেকে এ চাহিদা দেওয়া হয়েছে। তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। আরও কয়েকটি বৈঠকের পর বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।
এবিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিব (ইসি) আখতার আহমেদ বলেন, বিজি প্রেসের সঙ্গে আমাদের প্রাথমিক বৈঠক হয়েছে। তারা বলেছে, ব্যালট পেপারসহ সব মুদ্রণকাজ সম্পন্ন করতে তিন মাসের মতো সময় লাগবে। আমরা বলেছি, চার মাস সময় নেন। এক্ষেত্রে তারা সবকিছু হিসাব-নিকাশ করে পরবর্তী বৈঠকে আমাদের জানাবেন।