পুঁজিবাজার
ডিএসইতে কমেছে পিই রেশিও
বিদায়ী সপ্তাহে (০১ সেপ্টেম্বর -০৫ সেপ্টেম্বর) শেয়ারবাজারে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আলোচ্য সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে ২ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, শেয়ারবাজারে পিই রেশিও যত কম বিনিয়োগ ঝুঁকিও ততো কমে। পাশাপাশি পিই রেশিও বাড়লে বিনিয়োগ ঝুঁকি বাড়ে। বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও যেহেতু কমেছে, শেয়ারে বিনিয়োগ ঝুঁকিও তেমনি কমেছে।
তবে দেশের শেয়ারবাজারের শেয়ারদর এখন এমনিতেই তলানিতে অবস্থান করছে। যে কারণে তালিকাভুক্ত সিংহভাগ শেয়ারই এখন বিনিয়োগের জন্য ঝুঁকিমুক্ত।
বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১১ দশমিক ২৮ পয়েন্ট। আর সপ্তাহ শেষে পিই রেশিও দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ০১ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও কমেছে ০ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ারবাজারের ৩৬ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছাড়াল ১ লাখ কোটি টাকা
২০২৪ সালের জুন প্রান্তিক শেষে দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৬টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এক লাখ ৩ হাজার ৭৫৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবেচেয়ে বেশি খেলাপি ন্যাশনাল ব্যাংকের। ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২০ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির মোট বিতরণ করা ঋণের ৪৯ শতাংশ।
তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে এরপরের তালিকায় রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত রুপালী ব্যাংক। ব্যাংকটি খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১০ হাজার ৪৬৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। যা ব্যাংকটির বিতরণ করা মোট ঋণের ২৩ দশমিক ০১ শতাংশ। খেলাপির শীর্ষ এ তালিকার তৃতীয় স্থান দখল করেছে বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংক। ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকা। যা ব্যাংকটির মোটি বিতরণ করা ঋণের ৩০ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
বিগত সরকারের আমলে দেশের ব্যাংক খাতে ব্যাপক লুটপাট হয়েছে। এতদিন ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ কমাতে নানা সুবিধা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরেও গত জুন শেষে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে সর্বকালের সর্বোচ্চ ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংকিংখাতে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা। বিতরণ করা ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ বা ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।
চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিলো ১ লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে জুন প্রান্তিকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ২৯ হাজার কোটি টাকার বেশি। আর এসময় ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৪২ হাজার ৫৪১ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য মতে, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর গত জুন পর্যন্ত সময়ে বিতরণ করা ঋণের ১ লাখ ২ হাজার ৪৮৩ কোটি টাকা বা বিতরণ করা ঋণের ৩২ দশমিক ৭৭ শতাংশ খেলাপি হয়ে পড়েছে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি হয়ে পড়েছে ৯৯ হাজার ৯২১ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা ঋণের ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। বিদেশি ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের ৩ হাজার ২২৯ কোটি টাকা বা ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ খেলাপি হয়ে পড়েছে। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো বিতরণ করা ঋণের মধ্যে ৫ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা বা ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সুশাসন ও খেলাপি ঋণই বর্তমান ব্যাংকিং খাতের বড় সমস্যা। ব্যাংক খাতে সুশাসন না থাকার কারণে দিনদিন খেলাপি বাড়ছে। এ সমস্যা মোকাবিলায় ঢালাওভাবে ছাড় না দিয়ে পরিকল্পনার মাধ্যমে ব্যাংকিং সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনতে হবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত অনুযায়ী, ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণও ধাপে ধাপে কমিয়ে আনাতে হবে। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে বেসরকারি খাতে খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশের নিচে এবং সরকারি ব্যাংকে ১০ শতাংশের নিচে নামাতে হবে। কিন্তু বর্তমানে বেসরকারি খাতের খেলাপি ঋণ ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আর সরকারি ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের ৩২ দশমিক ৭৭ শতাংশই খেলাপি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে নিউ লাইন ক্লোথিংস
বিদায়ী সপ্তাহে (০১ সেপ্টেম্বর-০৫ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ৩১১ টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে নিউলাইন ক্লোথিংস লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহে নিউলাইনের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩১ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ৩৩ টাকা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা খুলনা পাওয়ারের শেয়ারদর কমেছে ১৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে শাইনপুকুর সিরামিকস।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের ১৬ দশমিক ০৩ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ১৫ দশমিক ০০ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুকের ১৪ দশমিক ০০ শতাংশ, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং জুট স্পিনার্স লিমিটেডর ১৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লিন্ডে বিডির শেয়ারদর বেড়েছে ৩৩ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (০১ সেপ্টেম্বর-০৫ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ৭৬টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে লিন্ডে বিডি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে লিন্ডে বিডির শেয়ার দর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫৪৭ টাকা ৩০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা লিব্রা ইনফিউশনের শেয়ারদর বেড়েছে ২৪ দশমিক ৮২ শতাংশ। আর ২১ দশমিক ৫০ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে খান ব্রাদার্স।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ন্যাশনাল টি’র ২১ দশমিক ৫০ শতাংশ, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৬ দশমিক ১৯ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ১৬ দশমিক ১৩ শতাংশ, লাভেলো আইসক্রিমের ১৪ দশমিক ৬০ শতাংশ, জিপিএইচ ইসপাতের ১৩ দশমিক ০৩ শতাংশ, উসমানীয়া গ্লাসের ১১ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের ১১ দশমিক ০৬ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক
বিদায়ী সপ্তাহে (০১ সেপ্টেম্বর-০৫ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৪১ কোটি ৪৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ ব্র্যাক ব্যাংকের।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ব্রিটিশ অ্যামেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩৪ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪ দশমিক ৩২ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪ দশমিক ১৯ শতাংশ।
এছাড়া, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এমজেএল বাংলাদেশের ২৫ কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার টাকা, লিন্ডে বাংলাদেশের ২৪ কোটি ৫০ লাখ ৬০ হাজার টাকা, গ্রামীণফোনের ২০ কোটি ৯২ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ইবনে সিনা ফার্মার ১৪ কোটি ৭৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ১৩ কোটি ৭৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা, মিডল্যান্ড ব্যাংকের ১৩ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং আইএফআইস ব্যাংক পিএলসির ১৩ কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ারবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকা
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (১ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ সেপ্টেম্বর) গড় লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। তবে আলোচ্য সময়ে মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। একইসাথে ডিএসইর সব সূচকে নেতিবাচক ধারা দেখা গিয়েছে। সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৭৯৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৭৯২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে দশমিক ৭৯ শতাংশ বা ৬ কোটি ২৬ লাখ টাকা।
তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহ শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৮১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ০২ শতাংশ বা ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৯৯৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ১৭০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৮২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর সূচকে নেতিবাচক ধারা দেখা গেছে। এ সময় প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৭৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১০ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১২ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ৩১১টির এবং ৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এমআই