জাতীয়
বাজার কারসাজি নিয়ন্ত্রণে কঠোর অবস্থানে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
বাজার কারসাজি নিয়ন্ত্রণে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। বাজারে কেউ চাঁদাবাজি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) বলেছি বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) শেরেবাংলা নগরের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স ম্যানেজমেন্টের সভা শেষে (বিআইজিএম) তিনি এসব কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আস্তে আস্তে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে। বাজারে পণ্যের দাম একেবারে যে কমেনি তা কিন্তু নয়। আমরা চেষ্টা করছি কৃষকরা যাতে ন্যায্য মূল্যটা পায়। এজন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ভোক্তার ডিজেকে বাজার মনিটর করতে বলেছি, যাতে করে বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণে আনা যায় । যদিও সে এখন নেই। খুব শিগগিরই ভালো লোক আসবে এখানে। বাজারে চাঁদাবাজি করলে ডিসিরা এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে।
দুর্নীতিবাজদের বিচারের আওতায় আনা হবে কি না এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারের বিভিন্ন সংস্থা এ নিয়ে কাজ করছে। দুর্নীতিবাজদের বিষয়ে তারা বিভিন্ন ইনভেস্টিগেশন করবে। এরপর কোর্টে যাবে, সেখান থেকে একটা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে দুর্নীতিবাজ সবাইকে ধরা হবে। দুর্নীতি করে যারা অর্থ পাচার করেছে এবং যারা দুর্নীতি করে অর্থ বানিয়েছে তাদের বিষয়ে এনবিআর ব্যবস্থা নেবে। বাকিগুলো মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিভিন্ন সিন্ডিকেট কেন ভাঙতে পারছেন না— এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, শর্ট করে নৌকা একেবারে নাড়ায় দিয়েন না তাহলে আপনারাও পড়ে যাবেন আমরাও পড়ে যাব। আস্তে আস্তে করে আমরা নির্দেশ দিচ্ছি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেব। এ ব্যাপারে আপনাদের সহযোগিতা লাগবে।
তিনি আরও বলেন, শিল্পখাতে অস্তিত্ব শিগগিরই কমে যাবে। আমার মালিকদের সহযোগিতা করছি। এ অস্থিরতার মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সহযোগিতা করছে। এটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করবে। এ ব্যাপারে ট্রেডবডি এবং কমার্স মিনিস্ট্রির সঙ্গে আমার আলোচনা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে শিগগিরই ডেপুটি গভর্নর নিয়োগ হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে ভাবা হচ্ছে না: ধর্ম উপদেষ্টা
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে ভাবা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজশাহী ফাউন্ডেশন পরিদর্শন ও সুধী সমাবেশ যোগদান শেষে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
ড. খালিদ হোসেন বলেন, জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে ভাবা হচ্ছে না। বিতর্ক সৃষ্টি করে এমন কিছু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার করবে না। বর্তমানে আমরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি। এই মুহূর্তে আমরা এমন কোনো কাজ করতে চাই না যেটি নিয়ে কোনো বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে। সবাইকে নিয়ে আমরা একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে চাই।
ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার প্রসঙ্গে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, মসজিদ, মন্দির, মাজারে হামলা গর্হিত কাজ, ধর্মীয় উপাসনালয়ে যারা হামলা চালায় তারা মানবতার শত্রু, অপরাধী। প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা হবে। এছাড়াও দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় স্থানীয় সাধারণ জনগণের পাশাপাশি মাদ্রাসার ছাত্রদের পূজার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে মন্দির পাহারা দেওয়া হবে। যেন কোনো ধরনের হামলা বা নাশকতা না হয়। মাদ্রাসার ছাত্ররা কোনো ধরনের জঙ্গিবাদের সঙ্গে ছিল না। এটা আগের সরকারের ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ওপর হিন্দু মহাসভার হামলার আশঙ্কার খবরে ধর্ম উপদেষ্টা আরও বলেন, আমরা প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চাই। আমাদের ক্রিকেট দলের উপর ভারতে হামলার (আশঙ্কার) খবর শুনছি। যেহেতু বিসিবি আছে, তারা এবিষয়ে করণীয় ঠিক করবে। পট পরিবর্তনের পর কিছু সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে যেমন হামলা হয়েছে, তেমনি মুসলমানদের বাড়িতেও হয়েছে। এটাকে ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ নেই। এ সরকার সবার সরকার, সবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ডিএসসিসির প্রধান প্রকৌশলী আশিকুরকে অব্যাহতি
ভারপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।
শনিবার (৭ আগস্ট) ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ডিএসসিসির প্রশাসক ড. মহ. শের আলী একটি দপ্তর আদেশ জারি করে ভারপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেন।
দপ্তর আদেশে ডিএসসিসির প্রশাসক ড. মহ. শের আলী উল্লেখ করেন, আশিকুর রহমান, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন তাকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, কর্মচারী চাকরি বিধিমালা, ২০১৯ এর বিধি ৫৫ (১) অনুসারে গত ১৫ আগস্ট জারিকৃত দপ্তর আদেশমূলে চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
তার সাময়িক বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক অভিযোগের দায় থেকে তাকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশি দেশে ফিরবেন সন্ধ্যায়
দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করে শাস্তি পাওয়া ৫৭ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছে দেশটির সরকার। ক্ষমা পাওয়াদের মধ্যে ১৪ বাংলাদেশি আজ সন্ধ্যায় দেশে ফিরবেন।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ৫৭ বাংলাদেশির মধ্যে ১৪ জন আজ সন্ধ্যা ৭টায় দেশে ফিরবেন। বাংলাদেশিদের বহনকারী ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৭টায় প্রথমে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে। পরে একই ফ্লাইট রাত ১০টায় চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদকদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক পরবর্তী ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছিলেন, গত ২৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের। সেখানে বড় অংশজুড়ে ছিল ৫৭ জনের শাস্তি মওকুফের বিষয়টি। প্রধান উপদেষ্টা প্রেসিডেন্টকে প্রবাসী শ্রমিকদের ক্ষমা করে দেওয়ার অনুরোধ করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট তার কথা রেখেছেন। প্রধান উপদেষ্টা আজ (মঙ্গলবার) এ সুখবরটি পান এবং জানিয়ে দেন।
তিনি বলেন, তাদের ক্ষমা করানো ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এখন তাদের বিষয়ে পরবর্তী করণীয় ঠিক করতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের দূতাবাসের সঙ্গে কথা হচ্ছে। তারা জানিয়েছেন, ওই দেশে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। তাদের বিষয়ে কী হবে, তা নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। সম্ভবত তারা দেশে ফিরে আসবেন।
উল্লেখ্য, কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিল দেশটির আদালত। তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
চাকরি প্রত্যাশীদের শাহবাগ অবরোধ, দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রেখেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। আড়াই ঘণ্টা ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছেন তারা। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
আজ শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় শাহবাগ ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। আন্দোলনকারীরা বিকেল ৫টা পর্যন্ত শাহবাগে অবস্থান করবেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা হাতে হাত ধরে মানব ব্যারিকেড তৈরি করে সব পথ বন্ধ রেখেছেন। ফলে কাঁটাবন থেকে মৎস্যভবন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলামোটর অভিমুখে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
অবরোধের কারণে বাস, প্রাইভেটকারসহ যানবাহনের দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে। ফলে অনেকেই বাস থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যে রওনা হয়েছেন। কোনো কোনো যানবাহন দূর থেকে মোড় নিয়ে উল্টোদিকে ফিরে গেছেন।
মগবাজার থেকে সায়েন্সল্যাবের উদ্দেশে সিএনজি করে এসেছেন পঞ্চাশোর্ধ কামাল হোসেন। তবে অবরোধের কারণে তিনি জ্যামে আটকা পড়েছেন। তিনি বলেন, এ বয়সে হেঁটেও পার হওয়ার সুযোগ নেই।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রোগীদের খাবারের জন্য কারওয়ান বাজার থেকে মুদি পণ্যের বস্তা রিকশায় করে এনেছেন মঞ্জুরুল ইসলাম। অবরোধের মুখে তার রিকশাও ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, খাবার পৌঁছাতে না পারলে হাসপাতালের রুটিনের বিঘ্নয় ঘটবে। আমি তাদেরকে রশিদও দেখিয়েছি। তবুও তারা যেতে দেয়নি।
আজ সকাল ১১টায় এক দফা দাবিতে জাতীয় যাদুঘরের সামনে মহাসমাবেশ করেন আন্দোলনকারীরা। পরে একটি মিছিল নিয়ে বেলা দেড়টার দিকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন।
আন্দোলনকারীরা জানান, দীর্ঘ ১২ বছর ধরে তারা এই দাবিতে আন্দোলন করছেন। কিন্তু বিগত সরকারের সময় এর কোনো সুরাহা হয়নি। তবে নতুন সরকারের কাছে দাবি পূরণের আশা দেখছেন তারা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ফেলানীর মতো হত্যাকাণ্ড আর দেখতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সীমান্তে ফেলানীর মতো হত্যাকাণ্ড আর দেখতে চাই না বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি পেশাদারত্বের সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে বিজিবি সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, সীমান্তে পিঠ প্রদর্শন করবেন না। নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করুন।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্রে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতাকালে তিনি এ নির্দেশনা প্রদান করেন।
দুর্নীতি থেকে নিজেদের দূরে রাখতে বিজিবি সদস্যদের প্রতি কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি বলেন, দুর্নীতিকে কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না। যারা ঘুস ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রয়োজনে তাদের চাকরিচ্যুত করা হবে। তিনি বলেন, বিজিবিকে আইন অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) আরও বলেন, সীমান্ত সুরক্ষা ও চোরাচালান প্রতিরোধ বিজিবির মূল দায়িত্ব। তিনি এসময় বিজিবিকে পেশাদারত্বের সঙ্গে নিজেদের দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান।
কাফি