অর্থনীতি
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সাত ব্যাংকের তথ্য চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সম্প্রতি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব ব্যাংকের চলমান সংকট কাটানোর পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চেয়েছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
ব্যাংকগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি)। এর মধ্যে প্রথম ছয়টি এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন। তবে পর্ষদ পুনর্গঠন করে গ্রুপটির নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা হয়েছে এসব ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুযায়ী, অনিয়ম ও দুর্নীতি ঠেকাতে যেসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করা হয়েছে, ওই ব্যাংকগুলোর কী পরিমাণ টাকা প্রভাবশালীদের কাছে আটকে রয়েছে, তা জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি এসব ব্যাংকে যে তারল্য সংকট চলছে, তা থেকে উত্তরণে কী পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে।
আজ এসব তথ্য নিয়ে পুনর্গঠন করা ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে আলোচনায় বসছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর নিরুদ্দেশ হয়ে যান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে যোগ দেন আহসান এইচ মনসুর।
সম্প্রতি গভর্নর সাংবাদিকদের বলেন, যারা ব্যাংকের টাকা নিয়ে ফেরত দেননি, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। দুর্বল ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হবে।
২০ আগস্ট ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ বিলুপ্তের মাধ্যমে সেই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। এখন পুনর্গঠিত পর্ষদের মাধ্যমে কীভাবে ব্যাংকগুলোর উন্নতি করা যায়, তা নিয়ে কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
শিল্প কারখানার নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি ব্যবসায়ীদের
দেশের শিল্প কারখানার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল।
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাহবুবুর রহমান।
মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ড ও ভাঙচুরের বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টার নজরে আনেন তারা।
শিল্প প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয় বৈঠকে। শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তবর্তীকালীন সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন বলে ব্যবসায়ী নেতাদের জানান প্রধান উপদেষ্টা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ডিম, পেঁয়াজ ও আলুতে কমতে পারে শুল্ক-কর
দেশে চলমান ঊর্ধ্বগতির মূল্যস্ফীতি, বন্যার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহে নেতিবাচক প্রভাব- এসব বিবেচনায় আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের ওপর বিদ্যমান শুল্ক-কর কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। সম্প্রতি এক চিঠিতে ট্যারিফ কমিশন এনবিআরকে এমন সুপারিশ করেছে।
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ট্যারিফ কমিশন সূত্রে জানা যায়, দেশে ৬-৭ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হলেও বিশেষ অনুমতি ছাড়া ডিম ও আলু আমদানি হয় না। পেঁয়াজ থেকে রাজস্ব আহরণ হলেও বাকি দুই পণ্য থেকে তেমন রাজস্ব আদায় হয় না। যদিও বর্তমানে শর্তসাপেক্ষে আলু ও ডিম আমদানির অনুমতি রয়েছে। এই অবস্থায় চিঠিতে কমিশন আমদানি পর্যায়ে পেঁয়াজে ৫ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি (সিডি) ও ৫ শতাংশ রেগুলেটরি ডিউটি বা নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) সম্পূর্ণ প্রত্যাহার চেয়েছে।
বর্তমানে পেঁয়াজের ওপর ১০ শতাংশ এবং ডিম ও আলু আমদানিতে ৩৩ শতাংশ করে শুল্ক-কর রয়েছে। এছাড়া ডিম ও আলুতে সিডি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ ও ৩ শতাংশ আরডি প্রত্যাহার চাওয়া হয়েছে। গত ২৯ আগষ্ট এনবিআরকে চিঠি দেওয়া হলে বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি এনবিআর।
জানা গেছে, বন্যা ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় আলু ও পেঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক-কর কমানো হতে পারে। এ বিষয়ে আলোচনা করে শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে এনবিআর। অন্যদিকে ডিম উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত প্রান্তিক খামারিরা। বন্যায় খামারিরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেক্ষেত্রে সব দিক বিবেচনা করে ডিমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে এনবিআর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামের ব্যাংক হিসাব স্থগিত
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের (ফ্রিজ) নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বিএফআইইউ।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) দেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে এ নির্দেশনা দেয় সংস্থাটি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়েছে, ৩০ দিনের জন্য তাজুল ইসলামের সব হিসাব ফ্রিজ রাখতে হবে। পাশাপাশি তার ও তাদের ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে সেই হিসাবের লেনদেন মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ২৩ (১) (গ) ধারার আওতায় ৩০ দিনের জন্য স্থগিত থাকবে।
তাদের নামে কোনো লকার সুবিধা থাকলে তার ব্যবহারও ৩০ দিনের জন্য বন্ধ থাকবে বলেও উল্লেখ করেছে বিএফআইইউ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল
১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার জন্য চলতি অর্থবছরে যে বিশেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, তা বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
আজ সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ন্যাশনাল বোর্ড অব রেভিনিউ (এনবিআর) এ সংক্রান্ত একটি সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রক আদেশ (এসআরও) জারি করেছে। এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
সূত্র জানায়, এ আদেশের ফলে শেয়ার মার্কেট, নগদ, ব্যাংকে থাকা অর্থ, ফাইন্যান্সিয়াল স্কিম এন্ড ইন্সট্রুমেন্টসহ সব ধরনের আমানতের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা বৈধ করার সুবিধা বাতিল হল।
এসব ক্ষেত্রে কালো টাকা সাদা করতে হলে এখন প্রযোজ্য কর, যা সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ– সেটি দিতে হবে এবং ঐ প্রদেয় করের ওপর ১০ শতাংশ জরিমানা দিতে হবে।
এদিকে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা বাতিল হলেও ফ্ল্যাট, বাড়ি ও জমির কেনার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ কর দিয়ে টাকা সাদা করার বিদ্যমান সুবিধা এখনো বহাল রয়েছে।
প্রসঙ্গত, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে কালো টাকা সাদা করার বিতর্কিত পদ্ধতিটি বাদ দেওয়ার উপায় খুঁজছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন সরকার গঠনের পর গত ২৯ আগস্ট রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় কালো টাকা সাদা করার বিধান বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়।
এর আগে ২৭ আগস্ট রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর সদরদপ্তরে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠকে এনবিআর কর্মকর্তারা কালো টাকা সাদা করার সুবিধা বাতিলের সুপারিশ করেন।
২০২০–২১ অর্থবছরের জন্যও তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা বৈধকরণের সুযোগ দিয়েছিল। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, ২০২০–২১ অর্থবছরে মোট ১১ হাজার ৮৩৯ জন প্রায় ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করেছিলেন, যা এক বছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এনবিআর ওইসব বিনিয়োগ থেকে দুই হাজার ৬৪ কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছিল।
উল্লেখ্য, জুলাই মাসে অনুমোদিত ২০২৪–২৫ অর্থবছরের বাজেটে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা বৈধ করার নিয়ম রাখে সম্প্রতি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। তৎকালীন সরকারের এ সিদ্ধান্ত তখন তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিল। কারণ বৈধ করদাতাদেরকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত আয়করের পাশাপাশি অতিরিক্ত সারচার্জ দিতে হয়। সেখানে ১৫ শতাংশ করের মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করা অনুমতি আর্থিক খাতের অনিয়মকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
১৮ কোম্পানির মাধ্যমে ১৩৫ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে বেক্সিমকো
দেশের বৃহৎ শিল্পগ্রুপ বেক্সিমকোর বিরুদ্ধে ১৩৫ মিলিয়ন ডলার অর্থপাচারের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ কমিশনের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) জানিয়েছে, বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে ১৮টি কোম্পানির মাধ্যমে এই অর্থ পাচার করা হয়েছে।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা বাণিজ্যভিত্তিক অর্থপাচারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছেন। ডিআইজি কুসুম দেওয়ান বলেছেন, বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে ১৩৫ মিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় ক্ষতি।
প্রাথমিক তদন্তের তথ্য অনুযায়ী, বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন অ্যাপোলো অ্যাপারেলস, বেক্সটেক্স গার্মেন্টস, ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস এবং এসেস ফ্যাশনের মাধ্যমে প্রায় ২৪ থেকে ২৫ মিলিয়ন ডলার করে পাচার হয়েছে।
সিআইডির তথ্য অনুসারে, বেক্সিমকো গ্রুপ স্থানীয় ঋণ নিয়ে রপ্তানি মূল্য ফেরত আনেনি এবং ঋণ পরিশোধেও ব্যর্থ হয়েছে। এটি সম্পূর্ণভাবে একটি প্রথাগত জালিয়াতির ঘটনা, বলেছেন সিআইডির একজন কর্মকর্তা।
অভিযোগ রয়েছে যে সালমান এফ রহমান পাচার করা অর্থ বিদেশে বিনিয়োগ করেছেন, বিশেষ করে দুবাই, সিঙ্গাপুর ও যুক্তরাজ্যের আবাসন খাতে। তার ছেলে আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান সৌদি আরবে একটি বড় ওষুধ কোম্পানি খুলেছেন, যেখানে অধিকাংশ অর্থ বাংলাদেশের।
সিআইডির বিশেষ সুপারেন্টেন্ড মোহাম্মদ বসির উদ্দিন জানান, তারা বর্তমানে ৭টি ব্যাংক থেকে তথ্য সংগ্রহ করছেন, যেখানে বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, গ্রুপটি রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক থেকে অন্তত ২১ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে।
এই ঘটনায় সালমান এফ রহমান গত ১৩ আগস্ট থেকে পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন এবং তদন্তের পর তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। সিআইডি বলছে, আমরা সঠিক তথ্য পেলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
দেশের অর্থনীতির জন্য এই ধরনের ঘটনা উদ্বেগের বিষয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এর মাধ্যমে দেশের ব্যবসায়িক পরিবেশ এবং বিনিয়োগের বিশ্বাসযোগ্যতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।