রাজনীতি
প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে গোপনে ভিডিও, এলডিপিনেতা বহিষ্কার

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের সময় গোপনে ভিডিও ধারণ করার অভিযোগে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. নেয়ামুল বশিরকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৩১ আগস্ট) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দলটির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম।
এলডিপির দপ্তর সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার ৩১ আগস্ট বিকেল ৫টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রমের নেতৃতে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
এতে আরও জানানো হয়েছে, আলোচনা চলাকালে বিনা অনুমতিতে গোপনভাবে দলের মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদের বক্তব্য দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. নেয়ামুল বশির গোপনে ভিডিও রেকর্ড করেন। যা গর্হিত অপরাধ। তার এই অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে তাকে দল থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়। এ ছাড়াও কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না, এ মর্মে আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে যথাযথ কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি
নির্বিঘ্নে ব্যবসা পরিচালনা করতে সহায়তা করবে জামায়াত: ড. হেলাল

ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর এডভোকেট ড. মো. হেলাল উদ্দিন বলেছেন, ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করতে চান। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনো ফ্যাসিবাদ আমলের মতো চাঁদাবাজি অব্যাহত আছে। এজন্য আগামী দিনে ব্যবসায়ীরা যাতে নির্বিঘ্নে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন এজন্য সহায়তা করবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগের ৭ম দিনে শাহবাগ পূর্ব থানার ফুলবাড়িয়া পূর্ব ওয়ার্ডের উদ্যাগে ফুলবাড়িয়া বাস স্ট্যান্ডে গণসংযোগ উপলক্ষ্যে এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. হেলাল উদ্দিন আরও বলেন, “ছাত্র জনতার রক্তের ঋণ পরিশোধ করতে হলে গঠনমূলক সংস্কার, ফ্যাসিবাদের দোসরদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার ও স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।” তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং সকল রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, দেশে জামায়াতের দাওয়াতি পক্ষ চলছে। তাই ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের ঘরে বসে থাকার সুযোগ নেই বরং সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের কাছে ইসলামের সুমহান দাওয়াত পৌঁছানো আমাদের কর্তব্য। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে দেশে আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন প্রতিষ্ঠার আবশ্যকতা, যৌক্তিকতা ও প্রয়োজনীয়তা প্রত্যেক মানুষের কাছে উপস্থাপন করা। দেশে সৎ লোকের শাসন প্রতিষ্ঠিত হলে দেশ যে অপরাধ, পাপাচার ও দুর্নীতিমুক্ত হবে সে কথাও মানুষকে বোঝাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ইসলামী বিধান ব্যতিত আর কোন সুন্দর বিধান নেই। মানুষের তৈরি আইনের মানুষ শুধু নিজের এবং নিজ দলের বা দেশের স্বার্থে কাজ করে। ফলে অন্যের অধিকার হরণ হয়। ইসলামের বিধানে সেই সুযোগ নাই। ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় দলমত, ধর্মবর্ণ, জাতি-গোষ্ঠীর কোন বিভেদ বা ভেদাভেদ নেই। রাষ্ট্রের কাছে সকল নাগরিক মানুষ হিসেবে সমান মর্যাদা ও অধিকার লাভের সুযোগ পাবে। তাই ইসলামী সমাজ বিনির্মানের মাধ্যমে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগ পক্ষের (১১-২৫ এপ্রিল) প্রত্যেক এলাকার প্রতিটি ঘরে ঘরে, প্রতিটি মানুষের কাছে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাতে হবে। এটি জামায়াতে ইসলামীর দলীয় দায়িত্ব নয়, এটি মহান আল্লাহর নিদের্শিত দায়িত্ব।
এ সময় শাহবাগ পূর্ব থানার সেক্রেটারি এবং সাবেক ছাত্রনেতা নূরুন্নবী রায়হান, থানা কর্মপরিষদ সদস্য ফারুক হোসেন, আলী হোসেন সুমন, উমর ফারুক, মাওলানা মিজানুর রহমানসহ থানা এবং ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় শতাধিক ব্যবাসায়ী ফরম পূরন করেন সবশেষে ফুলবাড়িয়া বাস স্ট্যান্ডে এসে শতাধিক লোকের উপস্থিতিতে একটি দাওয়াতী সভায় মিলিত হন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
নির্বাচনের আগে জামায়াত আমিরের তিন শর্ত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে দেশ নতুনভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে। এই অবস্থায় দেশে নির্বাচন হওয়ার আগে তিনটি শর্ত পূরণ হতে হবে। মৌলিক সংস্কার, সহাবস্থানসহ নির্বাচনের শর্ত পূরণ করতে হবে। তা নাহলে নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না তা আল্লাহ ই জানেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাজধানীর গুলশানের হোটেল ওয়েস্টিনে জামায়াত আমিরের ইউরোপীয় ইউনিয়ন সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, অনেক কষ্টে যা এসেছে এতে তিনটি জিনিস গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এর প্রধান হচ্ছে দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার। আমরা তা সংস্কার কমিশনের কাছে দিয়েছি। এসব পরিবর্তন ছাড়া কোনো নির্বাচন হলে তা গণতন্ত্রের কোনো ভিত্তি গঠন হবে না। এ নির্বাচন ও তাহলে পূর্বের মতো খারাপ নির্বাচন হবে। হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে বিজয় এসেছে সেখানে এই পরিবর্তন খুবই জরুরি।
তিনি বলেন, প্রথমত সংস্কারের প্রধান অংশীজন হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। এতে যদি তারা সহযোগিতা করে তাহলে দ্রুত নির্বাচন করার পরিবেশ হবে। তারা যদি সহযোগিতা না করে যদি গতানুগতিক নির্বাচন হয় তাহলে আগের মতো নির্বাচন হবে। যার দায় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিতে হবে।
দ্বিতীয়ত গণহত্যাকারীদের দৃশ্যমান বিচার করতে হবে। যাতে মানুষের আস্থা ফিরে আসে। শহীদের আত্মা যাত্ব প্রশান্তি পায়।
তৃতীয়ত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্মানবোধ থাকতে হবে। যাতে এমন না হয়, আমি জিতে গেলেই নির্বাচন সুষ্ঠু ল, না জিতলে দুষ্ট এমন মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। এর জন্য সবার এনগেজমেন্ট প্রয়োজন। এটি সরকারের তরফ থেকেই হতে পারে, রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্যোগে হতে পারে, সিভিল সোসাইটির উদ্যোগেও হতে পারে।
জামায়াত আমির বলেন, নির্বাচনের আগে শর্ত পূরণ করতে হবে। শর্ত পূরণ ছাড়া মার্চ ফেব্রুয়ারি কোনো কিছু ঠিক থাকবে কি না নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কিনা তা আল্লাহ ই জানে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের নেতৃত্বে নতুন দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’

ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীনের নেতৃত্বে ‘বাংলাদেশ আ-আম জনতা পার্টি’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। তিনি দলের আহ্বায়ক হিসেবে থাকছেন। এছাড়া সদস্যসচিব হয়েছেন ফাতিমা তাসনিম।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত শেরাটন হোটেলে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে দলটি।
বাংলাদেশের জনগণের ন্যায্য অধিকার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বা মতপ্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতাকে প্রাধান্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে দলটি।
সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র পাঠের শুরুতে রফিকুল আমীন বলেন, স্বাধীনতা অর্জনের ৫৪ বছরেও দেশের মানুষ বঞ্চনা ও বৈষম্যের সঙ্গে লড়াই করে চলেছে। তাই দেশের মানুষকে এক হয়ে স্বৈরাচার বিদায় করতে হয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়ন ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে চায় বাংলাদেশ আ-আম জনতা পার্টি।
তিনি বলেন, দেশপ্রেমের মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি, অসাম্প্রদায়িক সমাজ গঠন, সরকারি-অফিস ও আদালতে ডিজিটালাইজেশন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অফিস আদালতে রাজনীতি নিরুৎসাহিত করাসহ বেশ কিছু সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবে বলে জানান বাংলাদেশ আ-আম জনতা পার্টির আহ্বায়ক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন।
দলটির সদস্য সচিব ফাতিমা তাসনিম স্বাগত বক্তব্যে বলেন, রাজনৈতিক সচেতনতা না থাকলে দেশে আবার স্বৈরাচার সরকার গঠন হবে। আমরা আওয়ামী স্বৈরাচার দলকে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছি। সামনেও আমরা কাউকে স্বৈরাচার হতে দেব না।
অনুষ্ঠানে ২৯৭ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনসহ বিভিন্ন পেশার নাগরিকরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় সন্তুষ্ট নই: মির্জা ফখরুল

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি সন্তুষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিককের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানাননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছেন। আমরা বলেছি ডিসেম্বর নির্বাচনের কাট অফ সময়।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সাথে আলোচনায় আমরা সন্তুষ্ট নই।
এর আগে, বেলা ১২টার দিকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, জমিরউদ্দিন সরকার, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও নজরুল ইসলাম খান প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেন।
বিএনপি মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খানের বরাত দিয়ে ইউএনবি জানায়, বৈঠকটি ১২টা ১০ মিনিটে শুরু হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বুধবার

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বুধবার (১৬ এপ্রিল) বৈঠক করবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দুপুর ১২টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেস উইং থেকে জানানো হয়, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা সাক্ষাৎ করবেন।
দলটির নেতারা জানিয়েছেন, বুধবারের বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ এবং নির্বাচন ঘিরে বিভ্রান্তি দূর করা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া নির্বাচন নিয়ে সরকারের মনোভাব কী, তা স্পষ্ট হওয়ার চেষ্টা থাকতে পারে। একই সঙ্গে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও কথা বলতে চান নেতারা। পরদিন (১৭ এপ্রিল) সংস্কার ইস্যুতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি।
এর আগে, গত ৯ এপ্রিল দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছিলেন, নির্বাচন নিয়ে নানামহলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইব।