জাতীয়
দেশকে স্থিতিশীল পর্যায়ে নিলেই নির্বাচন দেবে সরকার: ফখরুল

দেশকে স্থিতিশীল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের রূপরেখা ও দিন ঘোষণা করবেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই মন্তব্য করেন।
বৈঠকে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে থাকা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশপ্রেম, আন্তরিকতা ও যোগ্যতা দিয়ে দ্রুত দেশকে স্থিতিশীল অবস্থা আনতে পারবেন বলে আশা করি। একইসঙ্গে তিনি একটা নির্বাচনের ঘোষণা দিতে পারবেন।
অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও পর্যায়ক্রমে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা হবে বলেও জানান বিএনপির মহাসচিব।
নির্বাচনের কোনো নির্দিষ্ট তারিখ দেয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে ফখরুল বলেন, কতদিনের মধ্যে নির্বাচন দিতে পারবেন, তারাই জানাবেন। আমরা কোনো তারিখ বলিনি, তারাই তারিখ বলবেন।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ফখরুলের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যায় বিএনপির প্রতিনিধি দল। দলে আরও ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাউদ্দিন আহমেদ।
এমআই

জাতীয়
মে মাসে ৫৯৭ সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরল ৬১৪ প্রাণ

গত মে মাসে দেশের গণমাধ্যমে ৫৯৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬১৪ জন নিহত ও এক হাজার ১৯৬ জন আহতের তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই মাসে রেলপথে ৪৮টি দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত ও ১৪ জন আহতের তথ্য গণমাধ্যমে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া নৌপথে সাতটি দুর্ঘটনায় নয়জন নিহত ও ১০ জন নিখোঁজ রয়েছে। সড়ক, রেল ও নৌপথে সর্বমোট ৬৫২টি দুর্ঘটনায় ৬৫৮ জন নিহত ও এক হাজার ২১০ জন আহত হয়েছেন। এই সময়ে ২৩৩টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫৬ জন নিহত, ২০১ জন আহত হয়েছেন, যা মোট দুর্ঘটনার ৩৯.০২ শতাংশ, নিহতের ৪১.৬৯ শতাংশ ও আহতের ১৬.৮০ শতাংশ। এই মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে ঢাকা বিভাগে ১৩৯টি। এতে ১৪৮ জন নিহত ও ২৭১ জন আহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে বরিশাল বিভাগে ৩০টি। এতে ৩০ জন নিহত ও ৪৪ জন আহত হয়েছেন। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনা মনিটরিং সেল গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবেদন তুলে ধরে সংগঠনটি। দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে সাতজন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৫৪ জন চালক, ১০৩ জন পথচারী, ৬৭ জন পরিবহন শ্রমিক, ৯২ জন শিক্ষার্থী, পাঁচজন শিক্ষক, ৮৮ জন নারী, ৫৮ জন শিশু, ৩৭ জন সাংবাদিক, দুজন জন চিকিৎসক, একজন মুক্তিযোদ্ধা ও সাতজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে। এদের মধ্যে নিহত হয়েছেন দুজন পুলিশ সদস্য, একজন সেনাবাহিনীর সদস্য, একজন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য, দুজন চিকিৎসক, একজন মুক্তিযোদ্ধা, ১৪২ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ৯৫ জন পথচারী, ৫৯ জন নারী, ৫৪ জন শিশু, ৬৬ জন শিক্ষার্থী, ৩৪ জন পরিবহন শ্রমিক, পাঁচজন শিক্ষক ও সাতজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।
এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৯৪৫টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৯.৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২২.৫৩ শতাংশ ট্রাক-পিকাপভ্যান-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১২.৪৮ শতাংশ বাস, ১৪.১৭ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৬.৬৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৯.৩১ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৫.৩৯ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।
সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪৯.০৭ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৪.৯৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২০.১০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৫.০২ শতাংশ বিবিধ কারণে, চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে ০.৩৩ শতাংশ ও ০.৫০ শতাংশ ট্রেন-যানবাহনের সংঘর্ষে ঘটে।
দুর্ঘটনার ধরণ বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই মাসে সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৩৩.৫০ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ৩২.৮৩ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ২৮.১৪ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৩.৫১ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১.৫০ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০.৫০ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংগঠিত হয়েছে।
জাতীয়
শনিবার থেকে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আগামী শনিবার থেকে প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবনসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানে সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ডিএমপি।
গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এতদ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং- III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আগামী শনিবার (১৪ জুন) হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ ও ২ এর প্রবেশ গেট, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট ভবনের সম্মুখে সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।
এতে আরও বলা হয়, এ ছাড়া বিভিন্ন দাবি-দাওয়া আদায় ও প্রতিবাদ কর্মসূচির নামে যখন-তখন সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বিঘ্ন না ঘটানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে পুনরায় অনুরোধ করা হলো।
কাফি
জাতীয়
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই। উনি বাংলাদেশের মানুষ, যে কোনো সময় তিনি বাংলাদেশে ফিরতে পারেন। উনি দেশে ফেরার যখন সময় মনে করবেন, তখন দেশে ফিরবেন বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে গাজীপুরের সালনা হাইওয়ে থানা ও ব্যারাক পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারত থেকে যাদের পুশ ইন করা হচ্ছে তারা প্রোপার চ্যানেলে আসছে না, অমানবিকভাবে তাদের বাংলাদেশের ঢুকানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমাদের বাংলাদেশি নাগরিক যারা তাদের (ভারত) দেশে আছে, তাদের আমরা অবশ্যই নেব। এজন্য তাদের প্রোপার চ্যানেলে আসতে হবে। কিন্তু তারা সেটি ফলো না করে জঙ্গলে, রাস্তায় এটা করে, যা অমানবিক। বিষয়টি আমরা হাইকমিশনারকে জানিয়েছি। আমাদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কথা বলেছেন।
এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার ড. নাজমুল করিম খান, হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি শফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার ড. যাবের সাদেকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয়
ঈদ উদযাপন শেষে স্বস্তিতেই ঢাকায় ফিরছেন মানুষ

কোরবানির ঈদের ছুটি শেষে গ্রামের বাড়িতে ঈদ উদযাপন করা মানুষজন ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে। আজ (১২ জুন) সকাল থেকে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ বাড়তে দেখা গেছে। তবে মহাসড়কে যানজট না থাকায় ভোগান্তির মুখে পড়তে হয়নি বলে জানিয়েছেন যাত্রীরা।
যাত্রাবাড়ী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, চাঁদপুর, বরিশাল, খুলনা, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় আসা বাসগুলো প্রায় পূর্ণ যাত্রী নিয়ে রাজধানীতে পৌঁছাচ্ছে। যাত্রীরা নেমেই সিএনজি, রাইডশেয়ারিং অথবা পাবলিক পরিবহন ব্যবহার করে নিজ নিজ গন্তব্যে সহজেই পৌঁছাতে পারছেন।
বাসচালক ও যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাস্তায় যানজট না থাকায় ভ্রমণ সময় কম লেগেছে এবং ক্লান্তি ছিল তুলনামূলক কম।
যাত্রাবাড়ী মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের একজন সদস্য জানান, ঈদের ছুটির পর রাজধানী এখনও তুলনামূলক ফাঁকা। ঢাকায় ফেরা যাত্রীদের চাপ থাকলেও রাস্তার অবস্থা ভালো থাকায় কোথাও বড় ধরনের জট বা বিশৃঙ্খলা হয়নি।
সায়েদাবাদ টার্মিনালেও একই চিত্র দেখা গেছে। বাসস্ট্যান্ডজুড়ে যাত্রীদের আসা-যাওয়া থাকলেও তারা স্বস্তিতেই গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছেন। কয়েকজন যাত্রী জানান, আগের বছরগুলোর তুলনায় এবার ঈদের পরের দিনগুলোতে ফেরার অভিজ্ঞতা অনেকটাই স্বস্তিদায়ক।
আসলাম নামের একজন যাত্রী বলেন, আমি সকালে ফেনী থেকে বাসে উঠেছি, মাত্র আড়াই ঘণ্টায় ঢাকায় পৌঁছে গেছি। মহাসড়কে যানজট ছিল না।
কাফি
জাতীয়
দেশে ফিরেছেন ৮ হাজার ৬০৬ জন হাজি

হজ শেষে দুদিনে ২২টি ফ্লাইটে দেশে ফিরেছেন আট হাজার ৬০৬ জন হাজি। তাদের মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনার ৮৩৭ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ফিরেছেন ৭ হাজার ৭৬৯ জন।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে হজ পোর্টালের ‘পবিত্র হজ-২০২৫’ প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এবছর হজ পালন করতে গিয়ে সৌদি আরবে মোট ২৩ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। গত ৫ জুন সৌদি আরবে হজ অনুষ্ঠিত হয়। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয়েছে মঙ্গলবার (১০ জুন)।
বুধবার মধ্যরাত পর্যন্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ৪টি ফ্লাইটে এক হাজার ৪০৯ জন, সৌদি এয়ারলাইন্সের ৮টি ফ্লাইটে তিন হাজার ১৮৫ জন ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্সের ১০টি ফ্লাইটে ৪ হাজার ১২ জন হাজি দেশে ফিরেছেন। ফিরতি ফ্লাইট শেষ হবে ১০ জুলাই।
এবার মোট বাংলাদেশি হজযাত্রীর (ব্যবস্থাপনা সদস্য সহ) সংখ্যা ৮৭ হাজার ১৫৭ জন। তিনটি এয়ারলাইন্সের মোট ২২৪টি ফ্লাইটে এ হজযাত্রীরা সৌদি আরবে গেছেন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ১০৮টি ফ্লাইটে ৪২ হাজার ৪০৪ জন, সৌদি এয়ারলাইন্সের ৮৩টি ফ্লাইটে ৩১ হাজার ৬৭৬ জন ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্সের ৩৩টি ফ্লাইটে ১৩ হাজার ৭৭ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী সৌদি আরব পৌঁছেছিলেন।
হজযাত্রীদের সৌদি যাওয়ার ফ্লাইট ২৯ এপ্রিল শুরু হয়। শেষ হয় ৩১ মে।
এবছর হজে গিয়ে বুধবার পর্যন্ত মারা যাওয়া ২৩ বাংলাদেশির মধ্যে ২১ জন পুরুষ ও দুজন নারী। তাদের মধ্যে মক্কায় ১৫ জন, মদিনায় ৭ জন ও আরাফার ময়দানে একজন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন বলে হজ পোর্টাল থেকে জানা গেছে।
সৌদিতে সরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ২৩ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী ভর্তি আছেন। এরই মধ্যে এসব হাসপাতালে ১৯৩ জন হজযাত্রী চিকিৎসা নিয়েছেন বলে বাংলাদেশ হজ অফিস সূত্রে জানা গেছে।
কাফি