আইন-আদালত
মানহানি মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান
মানহানি মামলা থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে খালাস দিয়েছেন আদালত। ২০১৪ সালে গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি আব্দুল হামিদ বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ আদালতে এ মামলা করেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাহাদাত হোসেন ভূঁইয়া তারেক রহমানকে খালাস এ রায় দেন।
এছাড়াও একই আদালত থেকে ২০১২ সালে রাষ্ট্রপক্ষের দায়ের করা একটি মামলা থেকে ফৌজদারি কার্যবিধির ২৪৯ ধারায় খালাস দেয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানীকে।
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা ওই মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য একটি জাতীয় দৈনিকে ছাপা হয়। সেখানে তারেক রহমান শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে বলেন, স্বাধীনতা ঘোষণার ঠিক আগে ইয়াহিয়া খানকে প্রেসিডেন্ট মেনে তার সঙ্গে সমঝোতা করেছিল বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধের কোন প্রস্তুতি ছিল না।
শেখ মুজিবুর রহমান যদি ৭ই মার্চ সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসারদের নিয়ে যুদ্ধ করতেন তাহলে পূর্ব বাংলায় থাকা সামান্য সংখ্যক পাক সেনাদের তখনই পরাজিত করা যেত। তাহলে প্রাণহানি কম হতো এবং অর্থনৈতিক খরচ কম হতো। এতকিছু জানার পরেও শেখ মুজিব কাজগুলো করেন নাই। এজন্য তিনি রাজাকার, এই কারণে সে ছিল পাক সেনাদের বন্ধু। যুদ্ধের সময় যে সকল যোদ্ধা মারা গেছে এবং যে সকল নারীদের ইজ্জত গিয়েছে এরজন্য শেখ মুজিবুর রহমান দায়ী। এজন্য শেখ মুজিব একজন রাজাকার।
মামলার বিবরণে আরও বলা হয়, মানহানিকারী ও রাষ্ট্রদ্রোহী তারেক জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের ইতিহাস বিকৃত করেছেন। এই আওয়ামী লীগ সরকার ও শেখ হাসিনা অপকর্ম করে চলেছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে বাংলাদেশের অভিশাপ বলেছেন এবং আওয়ামী লীগকে কুলাঙ্গার দল বলেছেন। এ ধরনের মানহানিকর এবং রাষ্ট্রদ্রোহীমূলক কথা বলেছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
কঠিন সময় পার করছে বাংলাদেশ, ঐক্যবদ্ধ থাকুন: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন কঠিন সময় পার করছে উল্লেখ করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
আজ বুধবার ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ কমপ্লেক্সে ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স ২০২৪ এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স ২০২৪ এর কোর্স সমাপনী অনুষ্ঠানে সার্টিফিকেট প্রদান শেষ এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বৈশ্বিক ও কৌশলগতভাবে এখন কঠিন সময় যাচ্ছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা সফলতার সঙ্গে কোর্স সম্পন্ন করার জন্য ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স ২০২৪ এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স ২০২৪ এ অংশগ্রহণকারী সবাইকে অভিনন্দন জানান।
জাতীয় বিপর্যয় থেকে শুরু করে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বাংলাদেশ সুনাম কুড়িয়েছে।
জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এনডিসির উচ্চমান সম্পন্ন পাঠ্যক্রমে রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি অন্তর্ভুক্ত থাকায় প্রধান উপদেষ্টা সন্তোষ প্রকাশ করেন।
এ বছর ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স ২০২৪ এ ৯৫ জন কোর্স মেম্বার অংশ নেন। যার মধ্যে রয়েছেন বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৪৬ জন, বেসামরিক প্রশাসনের ১৬ জন এবং ১৮ টি বন্ধুপ্রতীম দেশসমূহের ৩৩ সদস্য।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাবেক দুই মন্ত্রী
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এবং সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে আজ বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) আদালতে হাজির করা হয়েছে।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ২০ মিনিটে আমু ও কামরুলকে আদালত প্রাঙ্গনে নিয়ে আসা হয়।
এর আগে, ২ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক এই দুই মন্ত্রীকে আজ আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেয়।
প্রধান কৌঁসুলি জানিয়েছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
১৮ নভেম্বর ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার সদস্যরা কামরুল ইসলামকে রাজধানীর উত্তরা থেকে আটক করেন। পরবর্তীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকালে নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ (৪৫) নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গত ৬ নভেম্বর ডিবি পুলিশ পশ্চিম ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে আমুকে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধেও একই মামলা অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনের চেষ্টায় ‘গণহত্যার’ দুই অভিযোগে গত ১৭ অক্টোবর শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আমির হোসেন আমু ও কামরুল ইসলামসহ এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও মিত্র দলগুলোর গ্রেফতার শীর্ষ কয়েকজন নেতার বিচার করতে যাচ্ছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তাদের বিচার হবে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায়।
তাদের মধ্যে রয়েছেন- সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, ডা.দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহমেদ পলক, শাজাহান খান, গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু ও কামরুল ইসলাম।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
লেবানন থেকে দেশে ফিরবেন আরও ১০৫ বাংলাদেশি
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) লেবাননের স্থানীয় সময় রাতে এই তথ্য জানিয়েছে বৈরুতের বাংলাদেশ দূতাবাস।
দূতাবাস থেকে জানায়, আগামী (৫ ডিসেম্বর) ১০৫ জনের ১৪তম গ্রুপ বৈরুত থেকে দুবাই হয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে বিমানযোগে রওনা করবে। তারা ওইদিন সকালে বৈরুতের রফিক হারিরি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সকালে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় তাদের বহনকারী উড়োজাহাজ হযরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
এদিকে, বুধবার রাতে লেবানন থেকে দেশে ফিরবেন আরো ৬৫ বাংলাদেশি। আর মঙ্গলবার রাতে দেশে ফিরেছেন ৪০ জন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বৃহস্পতিবার ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
দেশের বিভিন্ন এলাকায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে ২৪ ঘন্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। জিটিসিএলের মনোহরদী অফ-ট্রান্সমিশন পয়েন্টে জরুরি টাই-ইন কাজের জন্য সরবরাহ বন্ধ থকবে।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
বার্তায় বলা হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত মোট ২৪ ঘণ্টা তিতাস গ্যাস অধিভুক্ত মনোহরদী উপজেলা সদর ও গোতাশিয়া এলাকা এবং কিশোরগঞ্জ জেলা সদর এলাকায় বিদ্যমান সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন বন্ধ ঘোষণা
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনার পর কনস্যুলার সেবা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মো. আল আমীন এ ঘোষণা দেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিরাপত্তাজনিত অবস্থার প্রেক্ষাপটে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন, আগরতলার সব প্রকার ভিসা ও কন্স্যুলার সেবা কার্যক্রম বন্ধ রাখা হবে।
এদিকে, তাৎক্ষনিক বাংলাদেশ সহকারী হাই কমিশনের কার্যালয়ের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলেও পরে জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়ার ঘটনায় তিন জন পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে হামলায় জড়িত থাকার সন্দেহে সাত জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
যাদের বরখাস্ত করা হয়েছে তারা পুলিশের উপপরিদর্শক। এ ছাড়াও একজন ডেপুটি এসপিকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে পুলিশ সদরদপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘটনাটিকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছে।
হামলা, ভাঙচুর ও জাতীয় পতাকা নামিয়ে ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সেখানে নানা ঘটনাপ্রবাহ প্রমাণ করছে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে মিশনের প্রধান ফটক ভেঙে প্রাঙ্গণে আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ডের অনুমতি দেয়া হয়েছিল।
স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতিতে হামলাকারীরা পতাকার খুঁটি ভাঙচুর করে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা করে এবং সহকারী হাইকমিশনের ভেতরে সম্পত্তির ক্ষতি করে। পরিতাপের বিষয়, প্রাঙ্গণ রক্ষার দায়িত্বে থাকা স্থানীয় পুলিশ সদস্যরা শুরু থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় ছিলেন না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৮ নভেম্বর কলকাতায়ও একই ধরনের হিংসাত্মক বিক্ষোভ হয়েছে। আগরতলায় এই বিশেষ কাজটি কূটনৈতিক সম্পর্কবিষয়ক ভিয়েনা সনদের লঙ্ঘন।
অপরদিকে, চলমান ঘটনায় বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। বিকেল ৪টায় তিনি সেখানে হাজির হয়ে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিব রিয়াজ হামিদুল্লাহর সঙ্গে বৈঠক করেন।
পরে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্ক আটকে থাকার কারণ নেই, আমাদের সম্পর্ক বহুমাত্রিক। বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক গঠনমূলক সম্পর্ক নির্মাণ করতে চায় ভারত।
আধা ঘণ্টার এই বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিব রিয়াজ হামিদুল্লাহর সঙ্গে কথা হয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার।
তিনি আরও বলেন, ভারত পারস্পারিক আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে এবং শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের স্বার্থে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক। আমরা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখব। বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক বহুমাত্রিক। একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্ক আটকে থাকবে না। আমরা দুই দেশের মানুষের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে আগ্রহী।
এর আগে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রতিবাদপত্র ভারতীয় হাইকমিশনারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
কাফি