আইন-আদালত
রবিবার থেকে হাইকোর্টে ৫১ বেঞ্চে বিচারকাজ
আগামীকাল রবিবার (১৮ আগস্ট) থেকে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ পরিচালনার জন্য ৫১ বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
৫১ বেঞ্চে বিচারকাজ পরিচালনার বিষয়ে প্রধান বিচারপতির পৃথক আদেশ সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এর আগে গত ৪ আগস্ট সর্বশেষ ৫৩ বেঞ্চে বিচারকাজ হয়েছিল। পরদিন ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটিতে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা দেশত্যাগ করেন।
এরপর বিভিন্ন কারণে হাইকোর্ট বিভাগে আর বিচারকাজ শুরু হয়নি। এক পর্যায়ে ছাত্র আন্দোলনের মুখে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতি পদত্যাগ করেন।
এরপর নতুন প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করা হলে ১২ আগস্ট থেকে ৮ বেঞ্চে বিচারকাজ শুরু হয়। পরদিন আরও এক বেঞ্চ বাড়িয়ে ৯ বেঞ্চ গঠন করা হয়। এরমধ্যে হাইকোর্ট বিভাগের চার বিচারপতিকে আপিল বিভাগের বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
তিন দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি লতিফ
নগরীর ডবলমুরিং থানায় গুলি করে জখম ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে চট্টগ্রাম-১১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ শনিবার (১৭ আগস্ট) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালত শুনানি শেষে এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দীন বলেন, ডবলমুরিং থানায় গুলি করে জখম ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। আদালত শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এম এ লতিফকে আদালতে হাজির করা হয়।
শনিবার (১৭ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন বায়েজিদ বোস্তামী মাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
থানা সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট নগরের কোতোয়ালি থানার নিউ মার্কেট থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমাবেশ থেকে যাওয়া পথে নগরের ডবলমুরিং থানার ধনিয়ালাপাড়া ছোট মসজিদে সামনে এম এ লতিফের নেতৃত্বে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারধর, গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এসময় বাদী মো. এরশাদসহ তাদের সঙ্গীদের ওপর হামলা করা হয়।
এ ঘটনায় এরশাদ শুক্রবার (১৬ আগস্ট) নগরের ডবলমুরিং থানায় এম এ লতিফসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলায় এম এ লতিফ গুলি করার হুকুম দেন বলে অভিযোগ করা হয়।
লতিফ নৌকা প্রতীকে গত চারবার নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও দুই হত্যা মামলা
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও দুটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত ও রাজধানীর একটি থানায় ওই দুই মামলা হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, মোহাম্মদপুরে শিশু জোবায়েদ হোসেন ইমনকে (১২) র্যাবের হেলিকপ্টার থেকে ম্নাইপার দিয়ে গুলি করে হত্যার অভিযোগে হয় একটি মামলা। এতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও দলের নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কয়েকজন সদস্যকে আসামি করা হয়।
এই মামলার বাকি আসামিরা হলেন- ওবায়দুল কাদের,আসাদুজ্জামান খান কামাল,আনিসুল হক, তাজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, হাছান মাহমুদ, মোহাম্মদ এ আরাফাত, সালমান এফ রহমান, মোস্তফা জামাল মহিউদ্দিন, চৌধুরী আব্দুল আল মামুন, হারুন অর রশীদ, ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, হাবিবুর রহমান, ড. খ মহিউদ উদ্দিন, বিপ্লব কুমার সরকার।
আদালতে এ নিয়ে মামলার আবেদন করা হলে মোহাম্মদপুর থানাকে মামলা নেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এই আদেশ দিয়েছেন। মামলাটি করেছেন নিহত ইমনের মামা আব্দুল্লা আবু সাঈদ ভুইয়া।
এ ছাড়া শেরে বাংলানগর থানার সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে সিএনজি চালক সাহাবউদ্দিন (৩৫) নিহতের ঘটনায় আরেকটি মামলা হয়েছে। নিহতের বাবা আবুল কালাম এ মামলা করেছেন আদালতে।
সেই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও আসাদুজ্জামান খান কামাল, ওবায়দুল কাদের, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, হাছান মাহমুদ, আলী আরাফাতসহ ১১ জনকে এ মামলায় আসামি করা হয়েছে।
হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমার নির্দেশহাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমার নির্দেশ
এর আগে বুধবার মিরপুরে এক কলেজছাত্র নিহতের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ২৪ জনের নামে হত্যা মামলা করা হয়। এদিন তিনিসহ আরও কয়েকজনের নামে গুমের অভিযোগে একটি মামলা হয়। তাছাড়া শেখ হাসিনাসহ আরও কয়েকজনের নামে আরও একটি হত্যা মামলা হয়েছে মঙ্গলবার।
গত ৫ আগস্ট গণআন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্য দিয়ে তাঁর টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়। পরে ৮ আগস্ট শপথ নেয় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
সরকারের পলিসি ডিসিশনে আদালতের নাক গলানো উচিত নয়: হাইকোর্ট
সরকারের পলিসি ডিসিশনে আদালতের নাক গলানো উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টার থেকে গুলিতে শিশুদের নিহত হওয়ার ঘটনায় তদন্ত কমিশন গঠন ও ক্ষতিপূরণ চেয়ে রিটের শুনানিতে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
শুনানিতে রিটকারী আইনজীবী তৈমূর আলম খোন্দকার নিহত শিশুদের পরিবারকে তাৎক্ষণিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আর্জি জানান। তখন অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতে বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে কি না, দিলে কত টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেবেন, এ বিষয়ে দ্রুতই সরকার পলিসি ডিসিশন নেবেন। পলিসি ডিসিশন নেওয়া না পর্যন্ত শুনানি মুলতবি রাখার আর্জি জানান।
এ সময় হাইকোর্ট রিটকারী আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, সবে তো সরকার গঠন হলো। আপনি নিজেও তো এই সরকারের সফলতা চান। কয়েকটা দিন অপেক্ষা করুন। অ্যাটর্নি জেনারেল তো বলছেন সরকার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। সরকারের পলিসি ডিসিশনে আদালতের নাক গলানো উচিত নয়। দেখেছেন তো পলিসি ডিসিশনে (কোটা পুনর্বহালে হাইকোর্টের রায়) হস্তক্ষেপ করার কারণে কতকিছু হয়ে গেল।
শুনানি শেষে হাইকোর্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে হেলিকপ্টার থেকে গুলিতে শিশুদের হওয়ার ঘটনায় আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিশন গঠনের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না ও নিহত শিশুদের পরিবারকে ১ কোটি টাকা করে কেন ক্ষতিপূরণ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন।
এই রুলের পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৫ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।
বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খোন্দকার। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে হেলিকপ্টারের গুলিতে নিহত প্রত্যেক শিশুর পরিবার ১ কোটি করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে রিট দায়ের করা হয়। রিটে হাইকোর্টের বিচারপতির নেতৃত্বে বিচার বিভাগীয় তদন্ত চাওয়া হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শেখ হাসিনাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত শুরু
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা, নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
বৃহস্পতিবার অভিযোগকারী আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, তদন্ত সংস্থা গতকাল রাত থেকে তদন্ত শুরু করেছে।
এর আগে গতকাল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা, নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জুনায়েদ আহমেদ পলকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ জমা দেওয়া হয়।
বুধবার (১৪ আগস্ট) ট্রাইব্যুনালের ধানমন্ডিতে তদন্ত সংস্থার প্রধান কার্যালয়ে তদন্ত সংস্থার প্রধান কো-অডিনেটর বরাবর অ্যাডভোকেট গাজী এম এইচ তামিম এই আবেদন দায়ের করেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত বাগেরহাটের আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মো. বুলবুল কবিরের পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় এই আবেদন করেন। একই অপরাধে ব্যক্তির পাশাপাশি দল এবং সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার আরজি জানানো হয়েছে আবেদনে।
শেখ হাসিনার সঙ্গে অন্য যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে, তারা হলেন, সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
এছাড়াও আছেন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক ও ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক গোয়েন্দা প্রধান হারুন অর রশীদ, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক মো.হারুন অর রশিদ। পাশাপাশি নাম উল্লেখ না করে শেখ হাসিনা সরকারের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কর্মকর্তা, সদস্যদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা চাওয়া হয়েছে আবেদনে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা ও নির্দেশদাতা সবাই অপরাধী: হাইকোর্ট
যারা হেলিকপ্টার থেকে গুলি করেছে ও নির্দেশ দিয়েছে তারা সবাই অপরাধী, বলা যায় আমরা যারা এই সিস্টেমের সঙ্গে ছিলাম তারা সবাই অপরাধী। বুধবার (১৪ আগস্ট) কোটা আন্দোলনের সময় হেলিকপ্টার থেকে করা গুলির বিষয়ে রিট শুনানিতে এমন মন্তব্য করেন বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ।
হাইকোর্ট আরও জানান, বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের প্রজ্ঞাপনে আন্দোলনকারীদের দোষী করা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চেয়ে করা রিটের আদেশ আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) ধার্য করেছেন আদালত।
এর আগে অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার রিটটি দায়ের করলে শুনানি শোনার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। রিটে নিহত ৯ শিশুর বিষয়ে তদন্তের পাশাপাশি প্রত্যেক পরিবারকে ১ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়। সেই সঙ্গে পরবর্তীতে যদি অন্যকোনো শিশু মৃত্যুর সন্ধান পাওয়া যায় তবে তাকেও এই ক্ষতিপূরণের আওতাভুক্ত করা হবে।
অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার গত ১ আগস্ট বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার অংশ-বিশেষ সংগ্রহ করে রিটটি দাখিল করেন। ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন চেয়ে দাখিল করা রিটটি ৪ আগস্ট বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলনের বেঞ্চে উপস্থাপন করা হলে, তারা শুনানি গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। এ সময় বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেছিলেন, রাজনৈতিক ইস্যু রাজপথে সেটেল হওয়া উচিত।
এমআই