ব্যাংক
আইএফআইসি ব্যাংকের পদ হারালেন সালমান এফ রহমানের ছেলে

ঋণ খেলাপির কারণে আইএফআইসি ব্যাংকের ডিরেক্টর পদ হারালেন শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ছেলে সায়ান ফজলুর রহমান।
গত ১১ আগস্ট আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর পাঠানো চিঠিতে এ নির্দেশনা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জানা গেছে, এসেস ফ্যাশনস লিমিটেডের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান ও পরিচালক আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমান। এটি জনতা ব্যাংকের গ্রাহক, যা খেলাপি হয়ে পড়েছে। তাঁরা দুজন বেসরকারি আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ২৭ জুন ব্যাংকের ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমানকে পরিচালক হিসেবে পুনর্নির্বাচিত করা হয়। তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এসেস ফ্যাশনস লিমিটেডের নামে খেলাপি ঋণ থাকায় ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী তাঁকে ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে পুনর্নিযুক্তির প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার সুযোগ নেই। ব্যাংকের পরিচালক নিযুক্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট হালনাগাদ ঋণ তথ্য ব্যুরো (সিআইবি) যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই করে আবেদন প্রেরণের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
এর আগে আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান ও তাঁর ছেলেসহ বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিনিধিত্বকারী সব পরিচালকের পদত্যাগ দাবি করেছেন ব্যাংকটির চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ এ সরোয়ারের সময়ে ‘অন্যায়ভাবে’ যাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাঁদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছেন। তাঁর ছেলে সায়ান ফজলুর রহমান কোটি কোটি টাকা অর্থপাচার করেছেন।
তারা জানান, সালমান এফের সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন সাবেক এমডি শাহ এ সরোয়ার, যিনি বর্তমানে ব্যাংকটির উপদেষ্টা। শাহ এ সরোয়ার ‘মানসিক চাপ সৃষ্টি করে’ অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ব্যাংক
রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকে বড় রদবদল

রাষ্ট্রায়ত্ত চার বাণিজ্যিক ব্যাংক, বিশেষায়িত ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৯ মহাব্যবস্থাপককে (জিএম) উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) পদে পদোন্নতি দিয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
এদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের জিএম রেজাউল করিম, মো. নূরুন নবী ও মোহাম্মদ শাহজাহানকে একই ব্যাংকের ডিএমডি এবং সোনালী ব্যাংকের জিএম মো. রফিকুল ইসলামকে বেসিক ব্যাংকের ডিএমডি করা হয়েছে। অগ্রণী ব্যাংকের জিএম রূবানা পারভীনকে একই ব্যাংকের ডিএমডি এবং অগ্রণী ব্যাংকের জিএম জিএম নুরুল হুদাকে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ এর ডিএমডি হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
সোনালী ব্যাংকের জিএম মো. নজরুল ইসলামকে জনতা ব্যাংকের ডিএমডি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের জিএম মোহা. খালেদুজ্জামানকে একই ব্যাংকের ডিএমডি করা হয়েছে।
এছাড়া, জনতা ব্যাংকের জিএম মো. আশরাফুল আলমকে একই ব্যাংকে ডিএমডি হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে আমানতকারীদের অর্থ সুরক্ষা ও ব্যাংকিং সুশাসন নিশ্চিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মজিবুর রহমানকে পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
এর আগে, বুধবার (৯ এপ্রিল) ব্যাংকটিকে চিঠি দিয়ে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের আদেশে বলা হয়েছে, আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা পর্ষদের দুর্বলতার কারণে মূলধন ও প্রভিশন ঘাটতিতে পড়তে হয় তাদের। ব্যাংকটির শ্রেণিকৃত বিনিয়োগ ও পুঞ্জীভূত ক্ষতির পাশাপাশি ব্যবস্থাপনায় অস্থিরতা ও তারল্য সংকট তীব্র হয়েছে।
আর্থিক সংকটের আর পর্ষদের নীতিনির্ধারণে দুর্বলতার কারণে ব্যাংকিং সুশাসন বিঘ্নিত হচ্ছে। এসব দিক বিবেচনায় আমানতকারীদের স্বার্থ ও জনকল্যাণ নিশ্চিতে ব্যাংক কম্পানি আইনের অধীন বিদ্যমান পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আরেক নির্দেশনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারী ও ব্যাংকের স্বার্থ রক্ষায় এবং ব্যাংকিং সুশাসন নিশ্চিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মজিবুর রহমানকে পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ করা হলো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ গঠন

দেশে ইসলামি ব্যাংকিং কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে একটি স্বতন্ত্র ‘ইসলামি ব্যাংকিং রেগুলেশন্স অ্যান্ড পলিসি’ বিভাগ গঠন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিভাগ এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থার তদারকি ও নীতি নির্ধারণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে শরিয়াহভিত্তিক কেন্দ্রীয় বিভাগ গঠনের দাবি জানিয়ে আসছিলেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। যদিও সেভাবে কেন্দ্রীয় শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটি গঠন করা সম্ভব হয়নি, তবে ইসলামি ব্যাংকিং কার্যক্রম সুসংহত করতে এই নতুন বিভাগ কাজ করবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এখন থেকে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং সংক্রান্ত যাবতীয় নীতি ও নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কার্যক্রম এই বিভাগের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে।
এছাড়া একই প্রজ্ঞাপনে ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ-৯, পরিদর্শন পরিপালন বিভাগ, মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিভাগ চালু করা হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন বিভাগসমূহের আওতাধীন ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিসমূহের প্রধান কার্যালয় ও তাদের শাখাসমূহের পরিদর্শন পরবর্তী পরিপালন সংক্রান্ত কার্যক্রম ‘পরিদর্শন পরিপালন বিভাগ’-এর মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। আর মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা ২০১৯ এ নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সুষ্ঠু ও কার্যকরভাবে ‘মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিভাগ’-এর মাধ্যমে সম্পাদিত হবে।
এই পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে দেশের ব্যাংকিং খাতের কার্যক্রম আরও স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক হবে বলে আশা করা হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
রবিবার তিন পার্বত্য জেলায় ব্যাংক বন্ধ

চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে আগামী রবিবার (১৩ এপ্রিল) তিন পার্বত্য অঞ্চল রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে সব ব্যাংক বন্ধ থাকবে।
সোমবার (৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ সাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে ১৩ এপ্রিল রোববার তিনটি পার্বত্য জেলায় (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান) অবস্থিত তফসিলি ব্যাংকগুলোর সব শাখা, উপশাখা বন্ধ থাকবে।
ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এর আগে, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক ব্রিফিংয়ে জানান, চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে ১৩ এপ্রিল তিন পার্বত্য অঞ্চল রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে ছুটি ঘোষণা করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তিনি জানান, পার্বত্য অঞ্চলে চৈত্র সংক্রান্তিতে বিজু, বৈষাবী, সাংগ্রাইসহ অনেক উৎসবের আয়োজন করা হয়। তাদের জন্য নির্বাহী আদেশে একটি ছুটির বন্দোবস্ত করা হয়েছে। এই ছুটি আমাদের সমতলে যারা জাতিগোষ্ঠী আছেন যেমন- সাঁওতাল, খাসিয়া বা গারো, তাদের জন্যও এই ছুটি প্রযোজ্য হবে।
পরে ২৭ মার্চ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নির্বাহী আদেশে প্রজ্ঞাপন জারি করে তিন পার্বত্য অঞ্চলে ১৩ এপ্রিল ছুটি ঘোষণা করে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে আজ সোমবার থেকে তিন মাসের ছুটি দেওয়া হয়েছে। সেই সাথে মুনিরুল মওলার অনিয়ম তুলে ধরে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকটি। চট্টগ্রামের বহুল আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলমের ঋণ সংক্রান্ত অনিয়মে সংশ্লিষ্টতা পাওয়ার কারণে মুনিরুল মওলার বিরুদ্ধে এসব ব্যবস্থা নিচ্ছে ইসলামী ব্যাংক।
রবিবার (৬ এপ্রিল) ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৩৫৯তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। সভায় ব্যাংকটির অতিরিক্ত এমডি ওমর ফারুক খানকে ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র মতে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সাবেক ব্যাংকার ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে চেয়ারম্যান করে ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০১৭ সাল থেকে ব্যাংকটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ এস আলমের মালিকানাধীন গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল। নতুন পর্ষদ গঠনের পর অনিয়ম খুঁজতে চারটি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করা হয়।
ব্যাংকের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, এসব নিরীক্ষায় এস আলম–সংশ্লিষ্ট প্রায় ১ লাখ কোটি টাকার ঋণে অনিয়মের তথ্য বেরিয়ে আসে। এতে এমডি মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ পরিচালনা পর্ষদের সভায় এমডিকে তিন মাসের ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৪৬ ধারা অনুযায়ী তাঁকে যেন অপসারণ করে, এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে তাঁর অনিয়মের তথ্য তুলে ধরে চিঠি দেবে ইসলামী ব্যাংক। সাধারণত ব্যাংকের এমডিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এ ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক উদ্যোগী হয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চিঠি দিচ্ছে।
ইসলামী ব্যাংক তদারকিতে যুক্ত থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এস আলম পালিয়ে গেলেও এমডি বহাল তবিয়তে ছিলেন। এটি ব্যাংকটির কর্মকর্তারা কোনোভাবেই মানতে পারছিলেন না। এ জন্য পর্ষদ বাধ্য হয়ে এমডিকে ছুটিতে পাঠিয়েছে। এ ছাড়া নিরীক্ষা প্রতিবেদন স্বচ্ছতার সঙ্গে বাস্তবায়নের জন্য এমডিকে সরিয়ে দেওয়া ছাড়া বিকল্প ছিল না।