আন্তর্জাতিক
জার্মানিতে ছয় মাসে ৮০ হাজার ওয়ার্ক ভিসা
![জার্মানিতে ছয় মাসে ৮০ হাজার ওয়ার্ক ভিসা এনসিসি ব্যাংক](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/JAMMNY-VISA.jpg)
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ৮০ হাজারেরও বেশি ওয়ার্ক ভিসা প্রদান করেছে জার্মান সরকার। দেশটির স্কিল্ড ইমিগ্রেশন অ্যাক্টের আওতায় এসব ভিসা দেওয়া হয়েছে।
জার্মানির শ্রমখাতে চলমান কর্মী সংকট কাটানোর লক্ষ্যে বিদেশি দক্ষ শ্রমিকদের দেশটিতে প্রবেশের সুযোগ প্রদানের অংশ হিসেবে ওই আইনটি প্রণয়ন করা হয়। পরিসংখ্যান বলছে, এই ৮০ হাজার ভিসার অর্ধেক, অর্থাৎ, ৪০ হাজার দক্ষ শ্রমিকদের দেওয়া হয়েছে।
এই সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তিন হাজার বেশি। মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, গত বছরের প্রথম ছয় মাসে মোট ৩৭ হাজার দক্ষ শ্রমিককে ভিসা প্রদান করেছিল জার্মান সরকার।
সেই বছর দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শ্রমখাতের জন্য মোট এক লাখ ৫৭ হাজার ভিসা দেয়। এর মধ্যে দক্ষ শ্রমিকদের জন্য মোট ৭৯ হাজার ভিসা দেওয়া হয়।
দেশের শ্রমিক সংকট কাটাতে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে জার্মান সরকার। এর মধ্যে রয়েছে দেশের নাগরিকত্ব আইন সংশোধন এবং শ্রমবাজারে প্রবেশ সহজকরণ। এছাড়া দক্ষ কর্মীদের আরও আকৃষ্ট করতে অপর্চুনিটি কার্ড বা জার্মান ভাষায় চান্সেনকার্ট নামে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে দেশটির সরকার।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরের দক্ষ জনশক্তিকে আকৃষ্ট করতে গত ১ জুন থেকে অপরচুনিটি কার্ড চালু করা হয়। যোগ্য ব্যক্তিরা কোনও চাকরির চুক্তি ছাড়াই জার্মানিতে আসতে পারবেন। চাকরি খুঁজে নেওয়ার জন্য তাদের হাতে এক বছর সময় থাকবে।
কেউ অপরচুনিটি কার্ড পেতে চাইলে অন্যান্য যোগ্যতার পাশাপাশি অন্তত দুই বছরের কারিগরি শিক্ষা অথবা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি থাকতে হবে। এর সঙ্গে ন্যূনতম (এ১ লেভেল) জার্মান ভাষা জানতে হবে অথবা ইংরেজি ভাষায় ভালো দক্ষতা (বি২ লেভেল) থাকতে হবে। ইনফোমাইগ্রেন্টস।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
আন্তর্জাতিক
সম্পর্কে জড়ানো কিশোরীদের এক চতুর্থাংশ সহিংসতার শিকার: ডব্লিউএইচও
![সম্পর্কে জড়ানো কিশোরীদের এক চতুর্থাংশ সহিংসতার শিকার: ডব্লিউএইচও এনসিসি ব্যাংক](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/woman.jpg)
বিশ্বে সম্পর্কের মধ্যে থাকা এক চতুর্থাংশ কিশোরী সঙ্গীর শারীরিক অথবা যৌন সহিংসতা সহ্য করেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটির নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে আসে। এতে বলা হয়েছে, এই ধরনের সহিংসতা কিশোরীদের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতির কারণ হতে পারে। গবেষণায় কিশোরীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ঠেকাতে প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
মঙ্গলবার ডব্লিউএইচওর এই গবেষণা প্রতিবেদন বিশ্বখ্যাত মেডিক্যাল সাময়িকী ল্যানসেটে প্রকাশ করা হয়েছে। ডব্লিউএইচওর এই গবেষণা প্রতিবেদন বিশ্বের ১৫৪টি দেশ ও অঞ্চলের ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী হাজার হাজার কিশোরীর ওপর জরিপের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে।
গবেষণায় দেখা যায়, জরিপে অংশ নেওয়া কিশোরীদের ২৪ শতাংশই অন্তত একবার সঙ্গীর সাথে অন্তরঙ্গ সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার সময় সহিংসতার শিকার হয়েছে। গত বছর এই সহিংসতার হার ছিল ১৬ শতাংশ। এক বছরে তা বেড়ে ২৪ শতাংশে পৌঁছেছে।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ডা. লিনম্যারি সার্ডিনহা বলেন, অল্পবয়সী কিশোরীরা নিপীড়িত হচ্ছে এবং কারও সমর্থন পাচ্ছে না; এমন উদ্বেগের জায়গা থেকে গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমি অত্যন্ত অবাক হয়েছি যে, কিশোরী মেয়েদের বিশাল একটি অংশ তাদের ২০তম জন্মদিনের আগেই সহিংসতার শিকার হচ্ছে। সার্ডিনহা বলেন, আমাদের যেখানে থাকার কথা ছিল, আমরা তার তুলনায় পিছিয়ে আছি।
২০০০ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে পরিচালিত সমীক্ষার ওপর ভিত্তি করে এই গবেষণা কাজটি সম্পন্ন করা হয়েছে। লিনম্যারি সার্ডিনহা বলেন, তখন থেকেই তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং এখনও আমরা সেসব যাচাই-বাছাই করে দেখছি। এতে কিশোরীদের সহিংসতার শিকার হওয়ার হারে সামান্য পতন হয়েছে।
সমীক্ষায় গণনা করা সহিংসতার ঘটনাগুলোর মধ্যে লাথি মারা অথবা মারধরের পাশাপাশি ধর্ষণ বা ধর্ষণের চেষ্টার মতো অযাচিত যৌনতায় লিপ্ত হতে বাধ্য করার মতো বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। দেশ ও অঞ্চলের ভিত্তিতে ভাগ করা তথ্যে দেখা যায়, অঞ্চল ভেদে সহিংসতা ও নারী অধিকারের মতো বিষয়গুলোও এতে ভূমিকা রেখেছে। যেখানে মেয়ে ও নারীদের শিক্ষার সুযোগ সীমিত এবং অসম উত্তরাধিকার আইন রয়েছে, সেখানে সহিংসতার উচ্চ মাত্রা দেখা গেছে।
গবেষণায় দেখা যায়, কিশোরীদের সহিংসতার শিকার হওয়ার হার সবচেয়ে বেশি আফ্রিকায়। এরপরই দ্বিতীয় স্থানে আছে ওশেনিয়া অঞ্চল। আফ্রিকার মহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে পাপুয়া নিউগিনিতে ৪৯ শতাংশ এবং গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে ৪২ শতাংশ কিশোরী সঙ্গীর সাথে অন্তরঙ্গ সম্পর্কের সময় সহিংসতার শিকার হয়েছে। তবে এই হার সর্বনিম্ন ছিল ইউরোপে; যেখানে মাত্র ১০ শতাংশ কিশোরী তাদের সঙ্গীর কাছে সহিংসতার শিকার হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং গবেষণা বিভাগের পরিচালক ডা. প্যাসকেল অ্যালোটি বলেন, এত অল্প বয়সে কিশোরীদের সহিংসতার শিকার হওয়ার ঘটনা তাদের গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতির কারণ হতে পারে। এটাকে জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে আরও গুরুত্ব সহকারে নেওয়া দরকার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
থাইল্যান্ড যেতে ভিসা লাগবে না বাংলাদেশের যেসব নাগরিকের
![থাইল্যান্ড যেতে ভিসা লাগবে না বাংলাদেশের যেসব নাগরিকের এনসিসি ব্যাংক](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/thailand.jpg)
ভিসা ছাড়াই থাইল্যান্ড যেতে পারবেন বাংলাদেশের অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীরা। এ লক্ষ্যে একটি চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (২৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সভা শেষে বিকেলে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডের মধ্যে অফিসিয়াল পাসপোর্টের ক্ষেত্রে ভিসা ছাড়াও তারা ৩০ দিন সেখানে অন অ্যারাইভাল ভিসা নিতে পারবে, এটার চুক্তি।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আগে এ সুবিধা ২৯টি দেশের সঙ্গে ছিল, থাইল্যান্ড যুক্ত হওয়ায় এই নিয়ে আমাদের ৩০টি দেশ হলো।
আইসিএও’র ফরম্যাট অনুযায়ী হচ্ছে ভারতের সঙ্গে বিমান চুক্তি
মন্ত্রিসভার বৈঠকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরের জন্য দ্বিপাক্ষিক বিমান চলাচল চুক্তির খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘ভারতের সাথে আমাদের বিমান চলাচলের একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ছিল, সেটি ১৯৭৮ সালে করা। এখন দুই দেশ সম্মত হয়েছে যে, ইতোমধ্যে ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশন (আইসিএও) তারা নতুন একটি ফরম্যাট তৈরি করেছে চুক্তির জন্য। সেই ফরম্যাট অনুযায়ী দুই দেশ চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য সম্মত হয়েছে। শর্ত একই আছে, ফ্রিডমসহ যেটা আগেও ছিল। চুক্তিটা নতুন ফরম্যাটের জন্য শুধু অনুমোদন চাওয়া হয়েছে, মন্ত্রিসভায় সেটি অনুমোদন হয়েছে।’
মূলত নীল রং এর পাসপোর্টকে বলা হয় অফিসিয়াল পাসপোর্ট। সরকারি কাজে কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী দেশের বাইরে ভ্রমণ করতে হলে এই অফিসিয়াল পাসপোর্ট ব্যবহার করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ফের ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হলেন মাদুরো
![ফের ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হলেন মাদুরো এনসিসি ব্যাংক](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/Nicola-Maduro.jpg)
ভেনিজুয়েলায় তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন সমাজতান্ত্রিক পিএসইউভি পার্টির নেতা নিকোলাস মাদুরো। দেশটির নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত ফলাফলে মাদুরোর জয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
তিনি ৫১ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পেয়ে তার প্রতিপক্ষ এডমান্ডো গঞ্জালেজকে হারিয়েছেন। গঞ্জালেজ পেয়েছেন ৪৪ শতাংশ ভোট। খবর আল জাজিরার।
২৫ বছর ধরে দেশটির ক্ষমতায় রয়েছে মাদুরোর দল। তার মধ্যে টানা ১১ বছর ধরে প্রেসিডেন্ট হিসেবে রয়েছেন মাদুরো। বলা হচ্ছিল এবারের নির্বাচনে তিনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন। কারণ তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডমুন্ড গঞ্জালেজ এবার ব্যাপক সমর্থন টানতে পেরেছিলেন।
নির্বাচনের আগে হওয়া প্রায় সব জনমত জরিপে এগিয়ে ছিলেন গঞ্জালেজ। তবে যে কোনো উপায়ে মাদুরো ক্ষমতা ধরে রাখবেন বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন মাদুরো। নিজ দেশের নির্বাচনি প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ দাবি করে মাদুরো বলেছিলেন, এবার যদি তিনি নির্বাচিত না হন, তাহলে ‘রক্তগঙ্গা’ বয়ে যাবে।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ভোট গণনায় যাতে কোনো কারচুপি না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে সারা দেশের ভোটকেন্দ্রগুলোতে হাজার হাজার ‘সাক্ষী’ মোতায়েন করেছিল। কিন্তু তাদেরকে ভোটকেন্দ্র ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় বলে দাবি করেছেন গঞ্জালেজের নেতৃত্বাধীন জোটের মুখপাত্র।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
পাঁচশ কোটি ডলারের চাল রপ্তানি করতে পারে ভিয়েতনাম
![পাঁচশ কোটি ডলারের চাল রপ্তানি করতে পারে ভিয়েতনাম এনসিসি ব্যাংক](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/08/ricew.jpg)
ভিয়েতনামে চলতি মৌসুমের শুরু থেকে চাল রফতানির পরিমাণ বাড়ছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে দেশটি চলতি বছর ৫০০ কোটি ডলারের চাল রফতানির রেকর্ড করতে পারে। সম্প্রতি দেশটির শীর্ষ এক চাল রফতানিকারকের বরাতে এ তথ্য দিয়েছে ভিয়েতনাম এক্সপ্রেস।
চলতি বছর ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, চীন ও আফ্রিকার মতো প্রধান আমদানিকারক দেশে চালের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এসব দেশে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ চাল রফতানির সুযোগ আছে ভিয়েতনামের।
দেশটির কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ইন্দোনেশিয়া ২০২৪ সালের প্রথম পাঁচ মাসে ভিয়েতনাম থেকে মোট ২২ লাখ টন চাল আমদানি করেছে। জুন থেকে বছরের বাকি সময়ে আরো ২১ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা আছে দেশটির।
ভিয়েতনামের চাল রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান জিএলইর সিইও ভু তুয়ান আনহ জানান, পোকামাকড় ও বন্যা-খরার কারণে ইন্দোনেশিয়ার শস্য উৎপাদন ব্যাহত হলে দেশটি এ বছর ভিয়েতনাম থেকে ৪৩ লাখ টনের বেশি চাল আমদানি করতে পারে। ভিয়েতনামের চালের গুণগত মান বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে ভালো। ফলে এটি ভিয়েতনামের চাল রফতানিকারকদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ।
তিনি বলেন, ফিলিপাইনেও চাল রফতানির ভালো সুযোগ আছে। দেশটি চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ভিয়েতনাম থেকে ১৭ লাখ টন চাল আমদানি করেছে। বছরের বাকি সময়েও এ চাহিদা অক্ষুণ্ন থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভিয়েতনামের শুল্ক বিভাগের তথ্য থেকে জানা যায়, চলতি বছরের শুরু থেকে জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত ভিয়েতনাম মোট ৪৮ লাখ টন চাল রফতানি করেছে। এতে দেশটি ৩ হাজার ১০০ কোটি ডলার আয় করেছে। এ সময় চালের গড় রফতানি মূল্য আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ শতাংশ বেড়ে প্রতি টনে ৬১২ ডলার ৩০ সেন্টে উন্নীত হয়েছে।
ভিয়েতনাম ফুড অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান এনগুয়েন এনগক ন্যাম জানান, চীন, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়াসহ ভিয়েতনামের চালের প্রধান বাজারগুলোয় চাহিদা বেড়েছে। আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যেও ভিয়েতনামের চালের বাজার সম্প্রসারণে অ্যাসোসিয়েশন কাজ করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গাড়ি বিক্রি করছে হুন্দাই
![ভারতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গাড়ি বিক্রি করছে হুন্দাই এনসিসি ব্যাংক](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/02/Hyundai.jpg)
চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের পর বিশ্বের শীর্ষ গাড়ি নির্মাণকারী দেশ ভারত। মারুতি সুজুকি দেশটির বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি। গত দশকে জেনারেল মোটরস, ফোর্ড ও ফিয়াটের মতো জায়ান্ট কোম্পানি নানা ব্যবসায়িক জটিলতায় ভারত থেকে নিজেদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে। কিন্তু একই সময়ে ভারতের শীর্ষ কোম্পানি মারুতি সুজুকির সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে হুন্দাই। ফলে স্থানীয় বাজারে গাড়ি বিক্রির দিক থেকে এখন ভারতে দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে হুন্দাই। খবর নিক্কেইএশিয়া।
ভারত থেকে গাড়ি রফতানিতে অন্য বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর তুলনায় অনেক এগিয়ে গেছে হুন্দাই। গত ২০ বছরে দক্ষিণ কোরীয় গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিটি বিশ্বের ১৫০ দেশে ভারতে তৈরি ৩৬ লাখ গাড়ি রফতানি করেছে, যা অন্য যেকোনো কোম্পানির চেয়ে বেশি। এর বেশির ভাগ রফতানি হয়েছে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোয়।
একই সঙ্গে ভারতও উত্তর আমেরিকার পর হুন্দাইয়ের সবচেয়ে বড় বাজারে পরিণত হয়েছে। এক্ষেত্রে কোম্পানিটির মূল দেশ দক্ষিণ কোরিয়া তৃতীয় অবস্থানে আছে।
এমআই