জাতীয়
অবসরে গেলেন পিবিআই প্রধান বনজ কুমার

সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেলেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ পুলিশ-১ শাখা থেকে উপসচিব মো. মাহাবুর রহমান শেখ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদারের বয়স গত ১৯ জুলাই ৫৯ বছর পূর্ণ হওয়ায় সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ অনুযায়ী তাকে সরকারি চাকরি হতে অবসর প্রদান করা হলো।
তার অনুকূলে ১৮ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ লাম্পগ্রান্টসহ ২০২৪ সালের ২০ জুলাই থেকে ২০২৫ সালের ১৯ জুলাই পর্যন্ত এক বছরের অবসর-উত্তর ছুটি (পিআরএল) মঞ্জুর করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, তিনি বিধি অনুযায়ী অবসর ও অবসর-উত্তর ছুটিকালীন সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন।
২০২২ সালের ২২ জানুয়ারি বনজ কুমার মজুমদারকে অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতি দেয় সরকার।
গত আট বছর ধরে পিবিআইয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বনজ কুমার মজুমদার। খুব অল্প সময়ে আলোচিত ও ক্লু-লেস হত্যাকাণ্ডের ক্লু উদ্ধার করে আলোচনায় আসেন তিনি। মামলার তদন্তেও আনেন নতুন ধারা।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) আদলে তৈরি পিবিআই বনজ কুমারের নেতৃত্বে চাঞ্চল্যকর নুসরাত হত্যা মামলা, নায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলা, সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলা ও মোনায়েম হত্যার রহস্য উদঘাটন করে প্রশংসিত হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
আমরা দ্রুত একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে চাই: আলী রীয়াজ

আমরা অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, এটাও স্মরণ করা দরকার, আমরা এক ঐতিহাসিক মুহূর্তে আছি। আমাদের এই সুযোগ যারা তৈরি করে দিয়েছেন, বীর শহীদরা, তাদের কাছে আমাদের ঋণ আছে। যাতে কোনো অবস্থাতেই এই সুযোগ হাতছাড়া না হয়ে যায়। যেন এ সুযোগকে কেন্দ্র করে আমরা এমন এক বাংলাদেশ তৈরি করতে পারি, যেখানে কোনো অবস্থাতেই কাউকে নিপীড়নের মুখে না পড়তে হয়, বিচার বা বিচার বর্হিভূত ব্যবস্থার মধ্যে যেন তাকে মোকাবিলা করতে না হয়৷ সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমাদের যাত্রা।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, গত ১৬ বছর ধরে যখন ফ্যাসিবাদী শাসনের নিপীড়ন বাংলাদেশকে জর্জরিত করে ফেলেছিল, সে সময় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছেন, গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন। বিচারিক এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার বাইরে বিচার বর্হিভূতভাবে আপনাদের (জামায়াতে ইসলামী) নেতাকর্মীরা নিপীড়ন, অত্যাচারের শিকার হয়েছেন। তারপরও আপনারা সাহসিকতার সঙ্গে সঙ্গে তা মোকাবিলা করেছেন, সেই সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন। সেজন্য আপনাদের অভিনন্দন। আপনাদের প্রতি আমাদের সবার সমর্থন থাকছে।
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে নিরন্তর সংগ্রামে আপনাদের (জামায়াতে ইসলামী) আবদান নিঃসন্দেহে সবার স্মরণে থাকবে। দেশ এবং জাতি নতুন করে আবার পুর্নগঠিত হবে, যখনই আমরা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করতে পারবো সেখানেও আপনাদের ভূমিকা থাকবে এটা আমরা আশা করি। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সময় আপনাদের (জামায়াতে ইসলামী) কর্মীরা সাহসিকতার সঙ্গে গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেছেন, প্রাণ দিয়েছেন। নেতারা কারাগারে আটক থেকেছেন, লড়াই সংগ্রামে উপস্থিত হয়েছেন।
রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য অর্ন্তবর্তী সরকারের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেই উদ্যোগ সরকারের উদ্যোগ নয়, এটি বাংলাদেশের মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙক্ষার ফল। তারই অংশ হিসেবে অন্তর্বতী সরকারের পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কারের প্রয়োজন এবং তাগিদ রাজনৈতিক দল, জনসমাজ, ছাত্র, সাধারণ মানুষের কাছ থেকে এসেছে। সেই প্রক্রিয়ায় আপনারা (জামায়াতে ইসলামী) আন্তরিকভাবে অংশগ্রহণ করায় আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরও বলেন, আমরক অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে চাই। একইসঙ্গে এটাও স্মরণ করা দরকার, আমরা এক ঐতিহাসিক মুহূর্তে আছি। আমাদের এই সুযোগ যারা তৈরি করে দিয়েছেন, বীর শহীদরা, তাদের কাছে আমাদের ঋণ আছে। যাতে কোনো অবস্থাতেই এই সুযোগ হাতছাড়া না হয়ে যায়। যেনো এ সুযোগকে কেন্দ্র করে আমরা এমন এক বাংলাদেশ তৈরি করতে পারি, যেখানে কোনো অবস্থাতেই কাউকে নিপীড়নের মুখে না পড়তে হয়, বিচার বা বিচার বর্হিভূত ব্যবস্থার মধ্যে তাকে মোকাবিলা করতে না হয়৷ সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমাদের যাত্রা।
রীয়াজ বলেন, এই প্রক্রিয়ার মধ্যে আমরা সবাই একত্রে আছি। সবাই মিলে আমরা এই চেষ্টাটা করছি। এটা কোনো রাজনৈতিক দলের একক বিষয় নয়, এটা সবার বিষয়। জাতির আকাঙক্ষাকে ধারণ করার জন্য আমাদের চেষ্টা। আমাদের লক্ষ্য এক। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করছি। আমাদের সবার সাফল্য নির্ভর করছে আমাদের সবার আন্তরিক প্রচেষ্টার মধ্যে।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড.ইফতেখারুজ্জামান ও জামায়াতে ইসলামে নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পোপ ফ্রান্সিসের মরদেহে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

রোমান ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিসের মরদেহের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় পোপ ফ্রান্সিসের মরদেহের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে পৌঁছান তিনি।
এর আগে, শুক্রবার বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে ইতালির উদ্দেশে কাতার ত্যাগ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটের দিকে প্রধান উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমানটি রোমে পৌঁছায়। সেখানে ইতালিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান।
বিশ্বের প্রথম লাতিন আমেরিকান পোপ, পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্য হতে চলেছে আগামীকাল শনিবার সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার সামনে উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে। এই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দেবেন বিশ্বের নানা দেশের নেতারা।
প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিস অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাজের দারুণ ভক্ত ছিলেন এবং তাঁর কাজের ভূয়সী প্রশংসা করতেন।
বিশেষ করে বিশ্বজুড়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য অধ্যাপক ইউনূসের কর্মযজ্ঞ এবং তাঁর ‘তিন শূন্য’ দৃষ্টিভঙ্গি-যেখানে কোনো বেকারত্ব, দারিদ্র্য এবং কার্বন নিঃসরণ থাকবে না, এর প্রশংসা করতেন।
রোমের ভ্যাটিকানে তিনি ২০০৬ সালের শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর সঙ্গে যৌথভাবে ‘তিন শূন্য উদ্যোগ’ও চালু করেছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৬৪২

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ১ হাজার ৭২ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৫৭০ জন।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ১ হাজার ৭২ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫৭০ জন। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ৬৪২ জনকে।
অভিযানিক কার্যক্রমে একটি পিস্তল, একটি একনলা বন্দুক, পাঁচটি পাইপগান, দুইটি ওয়ান শুটারগান, একটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, চার রাউন্ড কার্তুজ, পাঁচটি চাইনিজ কুড়াল, একটি রামদা, তিনটি দা, একটি কিরিচ, তিনটি চাকু, একটি কাচি, একটি হাতুড়ি, একটি লাঠি, তিনটি রড, একটি কুচা ও একটি সুলফি।
বিশেষ অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ সদর দপ্তরের এই কর্মকর্তা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতির মৃত্যু

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। তার নাম সাইফুল ইসলাম টুকুন (৪০)।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে আটটার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে দায়িত্বরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
তার গ্রামের বাড়ি জামালপুর সদরের ডীয়াতলায়। তার বাবার নাম আফছার আলী।
তিনি কোন মামলায় কারাগারে ছিলেন সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। সাইফুলের হাজতি নং-৩৩০৯৬/২৪।
হাজতি সাইফুলকে হাসপাতালে নিয়ে আসা কারারক্ষী মো. মিলন জানান, আজ ভোরের দিকে হাজতি সাইফুল হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি। এরপর সকাল সাড়ে আটটার দিকে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক সাইফুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক চিকিৎসকের বরাত দিয়ে হাজতে সাইফুলের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। ময়নাতদন্তের পর কারা আনুষ্ঠানিকতা শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব

দেশের কারখানাগুলোয় স্বচ্ছন্দে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গতকাল বৃহস্পতিবার কাতারের দোহায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন।
শফিকুল আলম বলেন, অনেকে বলেছেন, গ্যাসের অভাবে তাঁরা কারখানা স্থাপন করতে পারছেন না। তাই আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করতে চাই, যাতে পর্যাপ্ত গ্যাস (বিদেশ থেকে) আনা যায়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দোহা সফরকালে কাতার এনার্জির সঙ্গে একটি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান শফিকুল আলম। তিনি বলেন, বাংলাদেশের কারখানাগুলোয় গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে শিগগির স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনালটি স্থাপন করা হবে।
প্রধান উপদেষ্টার দোহা সফর সম্পর্কে তাঁর প্রেস সচিব বলেন, এই সফর অত্যন্ত সফল ও ফলপ্রসূ হয়েছে। তিনি বলবেন, এটি সবচেয়ে সফল ও অত্যন্ত আকর্ষণীয় সফরগুলোর একটি।
শফিকুল আলম আশা প্রকাশ করেন, এই সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশের সুনাম বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়বে। অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে আসবেন।
দেশের অর্থনীতির উত্থান-পতনের কথা তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ছিল। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার তা কমিয়ে ৬০ কোটি মার্কিন ডলারে নিয়ে এসেছে।
অবশিষ্ট ঋণ কয়েক মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে বলে উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।