জাতীয়
ডিএমপির সাত ইন্সপেক্টরকে বদলি
![ডিএমপির সাত ইন্সপেক্টরকে বদলি কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/dmp1.jpg)
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) পদমর্যাদার সাতজন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।
রোববার (২৮ জুলাই) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) স্বাক্ষরিত পৃথক আদেশে তাদের বদলি করা হয়।
প্রসিকিউশন বিভাগের নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক মো. আব্দুল হাইকে রমনা থানায় পরিদর্শক (তদন্ত) হিসেবে, লাইনওআর-এর নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক পরেশ চন্দ্র সরকারকে ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড অ্যানালাইসিস বিভাগে, লাইনওআর এর নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক খোকন চৌধুরীকে ডিএমপি সদর দপ্তরের এ্যাডমিন প্রবাসী লিগ্যাল সার্ভিস সেলে, মুগদা থানার নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) আশীষ কুমার দেবকে উত্তরা পূর্ব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হিসেবে, ধানমন্ডি থানার নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো. রাসেলকে একই থানায় পরিদর্শক (তদন্ত) হিসেবে, ধানমন্ডি থানার নিরস্ত্র পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শাহজাহান মন্ডলকে শাহজাহানপুর থানায় একই পদে এবং লাইনওআর এর নিরস্ত্র পরিদর্শক সুখেন্দু বসুকে ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (অপারেশন) হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
অর্থনীতি
২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫৭ কোটি ডলার
![২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫৭ কোটি ডলার কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/03/remittance.jpg)
চলতি জুলাই মাসের ২৭ দিনে ১৫৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকায় জুলাই মাসে দুই বিলিয়ন ডলার নাও আসতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যাংকাররা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯ থেকে ২৪ জুলাই ছয় দিনে দেশে প্রবাস আয় এসেছে সাত কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার। অথচ চলতি মাসের প্রথম ১৮ দিনে প্রতিদিন গড়ে প্রবাস আয় এসেছিল সাত কোটি ৯০ লাখ ডলার।
তাতে দেখা যাচ্ছে, মাসের প্রথম ভাগে এক দিনের যে পরিমাণ প্রবাস আয় এসেছিল, সর্বশেষ গত ছয় দিনে এসেছে তার সমপরিমাণ। সোমবার (২৯ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের মধ্যে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১২৪ কোটি ৯৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার। এ ছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২২ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৮ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪২ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার।
এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২১০ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার, মে মাসে ২২৫ কোটি ডলার এবং জুনে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২৫৪ কোটি ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, প্রবাসীরা দুই-এক মাস আয় পাঠাতে না পারেন। তবে যারা বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠান, তার হুন্ডিতে পাঠাবেন না। আগামী এক সপ্তাহ বোঝা যাবে রেমিট্যান্স কমবে কি না।
এদিকে গত শনিবার বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রবাসীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এ সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় চলমান গুজব ও অপপ্রচার বিশ্বাস না করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কোটা কোনো ইস্যু না, দেশটাকে ধ্বংস করাই তাদের উদ্দেশ্য: প্রধানমন্ত্রী
![কোটা কোনো ইস্যু না, দেশটাকে ধ্বংস করাই তাদের উদ্দেশ্য: প্রধানমন্ত্রী কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/prime-minister-5.jpg)
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এখন বোঝা যাচ্ছে যে কোটা কোনো ইস্যু না। বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশ্য দেশটাকে ধ্বংস করা।
সোমবার (জুলাই ২৯) বিকেলে গণভবনে ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, এখানে ওই শিবির, ছাত্রদল, বিএনপি-জামায়াত তারাই কিন্তু, এবং জঙ্গি তারা। এই জঙ্গিরাই কিন্তু আজ আমাদের ওপর থাবা দিয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, আসলে এটা কোনো রাজনৈতিক কিছু না। এটা সম্পূর্ণ জঙ্গিবাদী কাজ। একেবারে জঙ্গিবাদী কাজ।
কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রসঙ্গে সরকারপ্রধান বলেন, এদের উদ্দেশ্যটা এখন বোঝা যাচ্ছে যে কোটা কোনো ইস্যু না। একে একে যে কয়টা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের সেবা দেয়, যে কয়টা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নত করে, সেটাই ধ্বংস করা। অর্থাৎ বাংলাদেশটাকেই যেন ধ্বংস করে ফেলা।
বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের নাম শুনলে এখন সবাই সমীহ করে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে উন্নয়ন হয়েছে, উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশ আজ বিশ্বব্যাপী একটি মর্যাদার আসন পেয়ে গেছে। বাংলাদেশের নাম শুনলে সবাই সমীহ করে চলে। সবাই সম্মানের চোখে দেখে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে তুলে আনতে সক্ষম হয়েছি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ডিজিটাল ভূমি মূল্যায়ন নিয়ে কাজ করতে চায় কোরিয়া
![ডিজিটাল ভূমি মূল্যায়ন নিয়ে কাজ করতে চায় কোরিয়া কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/aa-12.jpg)
বাংলাদেশে ডিজিটাল ভূমি মূল্যায়ন নিয়ে কাজ করতে চায় দক্ষিণ কোরিয়া। এজন্য কোরিয়া সরকারের ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত প্রতিষ্ঠান কোরিয়া রিয়েল এস্টেট বোর্ড (আরইবি) একটি ধারণাপত্র প্রস্তাব করেছে।
সোমবার (২৯ জুলাই) ভূমি মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে ভূমি মূল্যায়ন পদ্ধতি উন্নয়নের লক্ষ্যে সেই প্রকল্প ধারণাপত্র পর্যালোচনা করার জন্য এক সেমিনারের আয়োজন করে।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত ১০ জুলাই দক্ষিণ কোরিয়ার ডিজিটাল সার্ভে বিশেষজ্ঞরা ভূমিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এলে তারা বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকায় ডিজিটাল ভূমি জরিপ পরিচালনার পাশাপাশি ভূমি মূল্যায়ন নিয়ে কাজ করার আগ্রহের কথা ভূমিমন্ত্রীকে জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভূমি মূল্যায়ন হলো সম্ভাব্য সব বিষয় বিবেচনা করে বাজারে জমির অর্থনৈতিক মূল্য নির্ধারণের প্রক্রিয়া, যা ক্রয়, বিক্রয়, করারোপণ, উন্নয়ন, বিনিয়োগ এবং পরিকল্পনার মতো বিভিন্ন কার্যক্রমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক ভূমি মূল্যায়ন ব্যক্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি সংস্থাগুলোর জন্য ন্যায্য লেনদেন এবং স্থিতিশীল পরিকল্পনা গ্রহণ নিশ্চিত করে।
মূলত ভূমি অধিগ্রহণ, ভূমি উন্নয়ন কর এবং খাসজমি বন্দোবস্ত সংক্রান্ত ভূমি মূল্যায়ন জটিলতা নিরসনের জন্য ডিজিটাল ভূমি মূল্যায়ন পদ্ধতি উন্নয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে কোরিয়া থেকে। বর্তমানে আইন মন্ত্রণালয়ের আওতায় নিবন্ধন অধিদপ্তর মৌজা মূল্য নির্ধারণের মাধ্যমে জমির মূল্য এবং গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ ও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নিজ আওতাভুক্ত সম্পদের মূল্য নির্ধারণ করলেও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উল্লিখিত তিন ক্ষেত্রে তা প্রায়ই পূর্ণাঙ্গ সহায়ক হয় না এবং এছাড়া প্রচলিত মূল্য নির্ধারণের পদ্ধতিটিও ডিজিটাল নয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার সহায়তায় দেশের ছয়টি অঞ্চল, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, মানিকগঞ্জ পৌরসভা এবং ধামরাই ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ইডিএলএমএস প্রকল্পের আওতায় চলমান বিডিএস কার্যক্রম শেষ হলে এর ডিজিটাল ক্যাডাস্ট্রাল ডাটাবেজের ওপর ভিত্তি করে প্রাথমিক পর্যায়ে এই ছয় অঞ্চলের জন্য ডিজিটাল ভূমি মূল্যায়ন পদ্ধতি উন্নয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, কার্যকর ভূমি মূল্যায়ন ব্যবস্থা ভূমি সম্পর্কিত লেনদেনকেই সহজ করে তুলবে না, বরং কর সংগ্রহ, পরিকল্পনা এবং উন্নয়ন প্রক্রিয়ার দক্ষতাও বাড়িয়ে তুলবে। তারা মনে করেন উন্নত ভূমি মূল্যায়ন কৌশল গ্রহণ ভূমি সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণে ন্যায্য ও নির্ভরযোগ্য ভিত্তি প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখবে।
সেমিনারের অন্যতম ফোকাস ছিল জমি মূল্যায়নে আধুনিক প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের একীকরণ। অংশগ্রহণকারীরা ভৌগলিক তথ্য ব্যবস্থা (জিআইএস), মেশিন লার্নিং এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ব্লকচেইন প্রযুক্তি, রিমোট সেন্সিং এবং ড্রোনের কার্যকর ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। তারা প্রযুক্তিগুলোর সাহায্যে ভূমি মূল্যায়ন প্রক্রিয়াকে নির্ভুল, স্বচ্ছ এবং দক্ষ এবং নির্ভরযোগ্য করে গড়ে তোলার সম্ভাবনার কথা জানান।
কোরিয়ার বিশেষজ্ঞরা ভূমি মূল্যায়ন ব্যবস্থায় এ জাতীয় প্রযুক্তির সফল বাস্তবায়নের কথা তুলে ধরেন। তারা জানান, কোরিয়া ছাড়াও তানজানিয়ায় তারা সফলতার সাথে ভূমি মূল্যায়ন ব্যবস্থা স্থাপন করেছেন। তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট চাহিদা ও শর্ত বিবেচনায় বাংলাদেশেও অনুরূপ একটি সিস্টেম গড়ে তোলার ব্যাপারে তারা এ সময় দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সেমিনারে ভূমি মূল্যায়নের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত করা হয়। বিশেষজ্ঞরা সর্বোচ্চ এবং সর্বোত্তম ব্যবহার, প্রতিস্থাপন, সরবরাহ ও চাহিদা এবং প্রত্যাশা সহ জমির মূল্যায়নের নীতিগুলো বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেন। সেমিনারে ভূমি মূল্যায়নের চ্যালেঞ্জ যেমন তথ্যের প্রাপ্যতা এবং গুণমান, বাজারের গতিশীলতা এবং নৈতিক ও পেশাদার মান নিয়েও আলোচনা করা হয়।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জিয়াউদ্দীন আহমেদের সঞ্চালনায় ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আজকের সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সবুর মন্ডল এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কোটা আন্দোলন আমলে নিয়ে ইসির নিরাপত্তা কমিটি গঠন
![কোটা আন্দোলন আমলে নিয়ে ইসির নিরাপত্তা কমিটি গঠন কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/05/election-commission-ec.jpg)
কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা ও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নির্বাচন ভবন এবং ইটিআই ভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে নিরাপত্তা কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম।
আজ সোমবার (২৯ জুলাই) ইসির উপ-সচিব হেলাল উদ্দিন খানের সই করা এ সংক্রান্ত চিঠি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত ছাত্র আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের স্থাপনা এবং যানবাহনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রাষ্ট্রীয় সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, চিকিৎসা ও ইন্টারনেটসহ বিভিন্ন পরিসেবায় মারাত্মক বিঘ্ন ঘটে। নির্বাচন ভবন একটি কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান। এই ভবনে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভান্ডার, ইভিএম কাস্টমাইজেশন সেন্টার, কম্পিউটার ল্যাবসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র ও নথি রয়েছে।
এমতাবস্থায় বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন ভবন এবং ইটিআই ভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অধিকতর জোরদার করার নিমিত্ত নির্দেশিত হয়ে নিম্নরূপ কমিটি গঠন করা হলো।
নিরাপত্তা কমিটি যা করবে
ক. স্থাপিত সব সিসি ক্যামেরা সচল ও মনিটর করা। খ. মূল ভবনের প্রবেশ পথ ও প্রতিটি ফ্লোরের প্রবেশ পথ ব্যবহারকারীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা। গ. জরুরি বহিঃগমনের পথ পরিষ্কার পরিছন্ন ও ব্যবহার উপযোগি রাখা।
ঘ. অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা যাচাইয়ান্তে সচল করাসহ মহড়ার ব্যবস্থা করা। ঙ. ভবন দুটিতে আগমনকারীদের পরিচয়পত্র যাচাইয়ান্তে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা। চ. কমিটির বিবেচনায় সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে যাবতীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা। ছ. গঠিত কমিটি প্রতি ১৫ দিন পরপর গৃহিত কার্যক্রম ও সর্বশেষ অবস্থা সচিবকে অবহিত করবেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
১৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী
![১৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/prime-minister-4.jpg)
১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠক চলছে।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ১৯ জুলাই ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন শেখ হাসিনা। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে দুষ্কৃতিকারীদের আগুনে পুড়ে যাওয়া বনানীর সেতু ভবন ও মহাখালীর দুর্যোগ ভবন সোমবার দুপুরে পরিদর্শন করেছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের জোট সঙ্গী ১৪ দলের নেতারা।