পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির শীর্ষে টেকনো ড্রাগস

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ৮৮টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে টেকনো ড্রাগস লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, রোববার (২৮ জুলাই) টেকনো ড্রাগসের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় বেড়েছে ৪ টাকা ২০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। তাতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ডের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়েছে। আর ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ বাড়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে ওয়ান ব্যাংক পিএলসি।
রোববার দরবৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- খান ব্রাদার্স, এনআরবি ব্যাংক, অগ্নি সিস্টেমস, লিন্ডে বিডি, এসকে ট্রিমস, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক লিমিটেড।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকেই রাশেদ মাকসুদের অপসারণ চান বিনিয়োগকারীরা

পুঁজিবাজারের সঠিক অবস্থা পর্যালোচনা এবং উন্নয়নে করণীয় নিয়ে আগামীকাল রোববার একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই বৈঠকেই বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন অযোগ্য কমিশনের অপসারণ চেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। এছাড়াও এই বৈঠকে স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধি রাখার দাবি জানান তারা।
আজ শনিবার (১০ মে) ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) অডিটরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি তুলেন বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এসোসিয়েশনের (বিসিএমআইএ) নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, এখন পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে শেয়ারবাজার বুঝে এবং উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে এমন কাউকে রাখা হয়নি। যেখানে স্টক এক্সচেঞ্জ, মার্চেন্ট ব্যাংকার, ব্রোকার, সম্পদ ব্যবস্থাপক, বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধিসহ এসব স্টেকহোল্ডারদের কেউ থাকবে না। অথচ এরাই শেয়ারবাজারের বিদ্যমান সমস্যার কারন বুঝে। বিপরীতে যাদের নিয়ে অভিযোগ, তাদেরকেই রাখা হয়েছে বৈঠকে। তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা তাদের ব্যর্থতা তুলে ধরবেন না প্রধান উপদেষ্টার কাছে।
তাদের দাবি, বর্তমান বিএসইসি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বাধীন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের শেয়ারবাজার অব্যাহত পতন। এর কারন হিসেবে মাকসুদ কমিশনের অযোগ্যতাকে দায়ী করেন বিনিয়োগকারীরা। তাই এই কমিশনের অপসারন চানা তারা। তবে নিজের আত্মীয় হওয়ায় অর্থ উপদেষ্টা তাকে অপসারণ করছেন না বলে অভিযোগ করেন। এমনকি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীও রাশেদ মাকসুদকে প্রশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। এই অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাদেরকে নিয়েই শেয়ারবাজারের উন্নয়ন ও শক্তিশালী করার জন্য বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে অন্যসব স্টেকহোল্ডারদের কেউ থাকবে না। এতে করে ওই বৈঠকে প্রকৃতপক্ষে কোন ভালোকিছু হবে না বলে বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস।
বিনিয়োগকারীদের এ সংগঠনটির নেতারা জানান, মাকসুদ শেয়ারবাজার বুঝেন না। এটা শুধু সাধারন বিনিয়োগকারীদের কথা না। এই কথা এখন বিএসইসির সাবেক স্বনামধন্য চেয়ারম্যানসহ স্টেকহোল্ডারদের। তাই মাকসুদের অপসারন করা উচিত।
মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়ে পড়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে দাবি করেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে খুলনা পাওয়ার

বিদায়ী সপ্তাহে (৪ মে-৮মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে খুলনা পাওয়ারের শেয়ারদর কমেছে ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের শেয়ারদর কমেছে ১৩ দশমিক ৫০ শতাংশ।
আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা এইচ আর টেক্সটাইলের শেয়ারদর কমেছে ১২ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর হলো- মিথুন নিটিং এন্ড ডাইং, বসুন্ধরা পেপার মিলস, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস এবং এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের শেয়ারদর বেড়েছে ৫৮ শতাংশ

বিদায়ী সপ্তাহে (০৪ মে-০৮ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৪ কোম্পানির মধ্যে ১৪১টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। সপ্তাহজুড়ে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে বারাকা পতেঙ্গার শেয়ারদর বেড়েছে ৫৭ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বারাকা পাওয়ারের শেয়ারদর বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। আর শেয়ারদর ২৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ বাড়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড মিউচুয়াল ফান্ড, ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক, এসইএমল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড, আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং ব্যাংক এশিয়া পিএলসি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্রাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (৪ মে- ৮ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৪ কোম্পানির মধ্যে লেনদেনর তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে ব্রাক ব্যাংক পিএলসি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে ব্রাক ব্যাংকের প্রতিদিন গড়ে ৩৮ কোটি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানটির প্রতিদিন গড়ে ৩১ কোটি ৮৩ লাখ ১০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
সাপ্তাহিক লেনদেনের তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংক সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে ২৬ কোটি ২ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
এছাড়াও, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এনআরবি ব্যাংক পিএলসি, সিটি ব্যাংক, বিএসসি, লাভেলো, কেডিএস এক্সেসরিজ, উত্তরা ব্যাংক এবং আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে পতন, বাজার মূলধন কমলো ৪ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (৪ মে থেকে ৮ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৫৬৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর সপ্তাহের শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৫২ হাজার ৪৪৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১২৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৩২ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ২ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ১৩ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ১৯ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আলোচ্য সপ্তাহে সূচকের পতনের পরও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪১৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪১০ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১ হাজার ৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৩ কোটি ১২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৩৫২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ১৩০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বা ৩৭ দশমিক ০৪ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টি কোম্পানির, কমেছে ২৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম