গণমাধ্যম
জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ কাল
কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংবাদ সংগ্রহের সময় ২২ সাংবাদিক হামলা, রক্তাক্ত জখমের শিকার হয়েছেন। এ তথ্য জানিয়ে এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। আজ বুধবার এক যৌথ বিবৃতিতে দুই সংগঠনের নেতারা এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকদের ওপর হামলা-নির্যাতনের প্রতিবাদে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে বিএফইউজে ও ডিইউজে। বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী ও ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম কর্মসূচিতে সবাইকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সূত্র উদ্ধৃত করে বিবৃতিতে বলা হয়, পুলিশ, ছাত্রলীগ ও আন্দোলনরত ছাত্রদের হাতে শাহবাগসহ বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকেরা হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছেন। শাহবাগে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সময় টিভির জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক ত্বোহা খান তামিম ও রাশেদ বাপ্পী, ভিডিও জার্নালিস্ট সামছুল আরেফিন, সুমন সরকার, সালাউদ্দিন আল মামুন আহত হন। সোম ও মঙ্গলবার সময় সংবাদের চিত্রসাংবাদিক নিজাম উদ্দিন, সময় সংবাদের রংপুরের রিপোর্টার রেদওয়ান হিমেল ও চিত্রসাংবাদিক তারিকুল ইসলাম, বগুড়ার রিপোর্টার আবদুল আউয়াল, সময় টিভি অনলাইনের দুই প্রতিবেদক মহির মারুফ ও আবু সাঈদ নিশানও হামলার শিকার হন।
এ ছাড়া মঙ্গলবার রাতে শিক্ষার্থী, ছাত্রলীগ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষের সময় একুশে টিভির জুবায়ের আহমেদ, বণিক বার্তার মেহেদি মামুন, দৈনিক বাংলার আবদুর রহমান, জনকণ্ঠের ওয়াজহাতুল ওয়াস্তি, বাংলা ট্রিবিউনের এস এম তাওহীদ, সময়ের আলোর মুকফিকুর রিজওয়ান, দ্য সাউথ এশিয়ান নিউজের সাকিব আহমেদ, যুগান্তরের মোসাদ্দেকুর রহমান এবং বাংলা ট্রিবিউনের স্টাফ রিপোর্টার আরমান ভূঁইয়া। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আহত হন জনকণ্ঠের বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার মোতাহার হোসেন ও পত্রিকার চিত্রসাংবাদিক সুমন্ত চক্রবর্তী।
বিবৃতিতে বলা হয়, সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত সাংবাদিকেরা পুলিশ ও সরকারি দলের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের হাতে নির্মম নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনেও তাঁরা পুলিশ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের টার্গেটে পরিণত হচ্ছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনে তাঁদের ওপর আক্রমণ খুবই উদ্বেগের।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
জামিন পেলেন সিনিয়র সাংবাদিক শফিক রেহমান
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যা ষড়যন্ত্রের অভিযোগে করা মামলায়, আপিলের শর্তে আত্নসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন বর্ষীয়ান সাংবাদিক শফিক রেহমান।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিব তার এ জামিন মঞ্জুর করেন।
শফিক রেহমানের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বার্তাসংস্থা বাসস’কে বলেন, আপিলের শর্তে শফিক রেহমান আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। এরপর খালাস চেয়ে আপিল দায়ের করা হলে, আদালত আপিল গ্রহণ করে শুনানির জন্য পরে তারিখ দেওয়া হবে বলে জানান।
এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর তার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়।
আদালতে আত্মসমর্পণপূর্বক আপিল দায়েরের শর্তে এ সাজা এক বছরের জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতামতের আলোকে স্থগিতের আদেশ দেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপ-সচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লা।
৩০ সেপ্টেম্বর প্রবীণ সাংবাদিক শফিক রেহমান ঢাকার সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করলে– তার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন আদালত।
বিগত ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট শেখ হাসিনার আমলে সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।
দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে আসামিরা একত্রিত হয়ে পরস্পর যোগসাজশে সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন।
এ ঘটনায় ডিবি পুলিশের তৎকালীন পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় এ মামলা করেন। এরপর ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জনের সাক্ষ্য নেন আদালত।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
৩৭ সাংবাদিকের জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্য পদ স্থগিত
বেশ কজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকসহ জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৩৭ সাংবাদিকের সদস্য পদ স্থগিত করা হয়েছে। রোববার (১৭ নভেম্বর) প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ এবং সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গণহত্যায় উসকানি প্রদান এবং পতিত সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করার দায়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৩৭ জন সদস্যের সদস্য পদ স্থগিত করা হলো।
গত ২৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নোটিশে জানানো হয়।
যেসব সাংবাদিকের সদস্যপদ স্থগিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবের যাদের সদস্য পদ স্থগিত করা হয়েছে এই তালিকায় সিনিয়র অনেক সাংবাদিকের নাম রয়েছে। তারা হলেন- নূরুল আমিন প্রভাষ, জায়েদুল আহসান পিন্টু, মোজাম্মেল বাবু, আশীষ সৈকত, ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সোহেল হায়দার চৌধুরী, ফারজানা রুপা, অশোক চৌধুরী, আজমল হক হেলাল, আবুল খায়ের, মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, প্রণব সাহা, নঈম নিজাম, খায়রুল আলম, আবেদ খান, সুভাষ চন্দ বাদল।
এই তালিকায় আরও আছেন– জহিরুল ইসলাম মামুন (জ.ই মামুন), জাফর ওয়াজেদ, সাইফুল ইসলাম কল্লোল, পাভেল রহমান, আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, শাবান মাহমুদ, মুহম্মদ শফিকুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, শ্যামল সরকার, অজয় দাশগুপ্ত, আলমগীর হোসেন, রমাপ্রসাদ সরকার বাবু, সঞ্জয় সাহা পিয়াল, ফারাজি আজমল হোসেন, আনিসুল রহমান, এনামুল হক চৌধুরী, নাঈমুল ইসলাম খান, মো. আশরাফ আলী, মোল্লা জালাল, ইখতিয়ার উদ্দিন ও আবু জাফর সূর্য।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
গণমাধ্যম সংস্কারে ১১ সদস্যের কমিশন গঠন
সাংবাদিক কামাল আহমেদকে কমিশন প্রধান করে ১১ সদস্য বিশিষ্ট গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সরকার।
গণমাধ্যমকে স্বাধীন শক্তিশালী ও বস্তুনিষ্ঠ করতে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাব করার লক্ষ্যে এই কমিশন গঠন ও কমিশনের কার্যপরিধি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিয়ারা নাসরিন, দি ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস সম্পাদক ও ও সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি শামসুল হক জাহিদ, নিউজ পেপারস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (নোয়াব) এর সচিব আখতার হোসেন খান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যমুনা টেলিভিশনের নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ, মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের সাংবাদিক ও আহ্বায়ক জিমি আমির, দা ডেইলি স্টারের বগুড়া জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ডেপুটি এডিটর টিটু দত্তগুপ্ত ও শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন।
কমিশনের কার্যপ্রক্রিয়াতে বলা হয়েছে কমিশন অবিলম্বে কার্যক্রম শুরু করবে এবং সংশ্লিষ্ট সব মতামত বিবেচনা করে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
আরও ১১৮ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি) নতুন করে আরও ১১৮ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে। এ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার মোট ১৬৭ সাংবাদিকের কার্ড বাতিল করল।
গত বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্টদের কাছে অধিদপ্তর থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেছেন প্রধান তথ্য অফিসার (চলতি দায়িত্ব) মো. নিজামূল কবীর।
এতে বলা হয়, প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালার অনুচ্ছেদ ৬.৯, ৬.১০, ৯.৫ ও ৯.৬ এর আলোকে এসব সাংবাদিক ও ব্যক্তিদের অনুকূলে তথ্য অধিদপ্তর থেকে এর আগে ইস্যু করা স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হলো।
এর আগে গত ২৯ অক্টোবর ২০ সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়। পরে ৩ নভেম্বর আরও ২৯ জনের কার্ড বাতিল করে সরকার।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
ছাত্রলীগ সভাপতির টকশো স্থগিত করলেন খালেদ মুহিউদ্দীন
নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে নিয়ে টকশো আয়োজনের ঘোষণার পর সমালোচনার মুখে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। বুধবার (৬ নভেম্বর) ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ নামের ফেসবুক পেজ থেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সভাপতিকে নিয়ে টকশো আয়োজনের ঘোষণা দেয়া হয়। এরপরই শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা।
শেষ পর্যন্ত খালেদ মুহিউদ্দীন তার নিজের ফেসবুক আইডি থেকে সেই অনুষ্ঠান স্থগিতের কথা জানান।
তিনি লিখেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এখন নিষিদ্ধ সংগঠন। একাধিক আইনজীবীর পরামর্শ মতে, বাংলাদেশের দিক থেকে ছাত্রলীগের কারো বক্তব্য প্রচার আইনত ঠিক হবে না। এই বিবেচনায় নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ সভাপতির অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হল।’
এর আগে খালেদ মুহিউদ্দীনের ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে বলা হয়, ‘৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায়, মুখোমুখি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ সভাপতি। ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন- টকশোতে অতিথি সম্প্রতি সরকারি নিষেধাজ্ঞায় পড়া ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। দেখুন, সঙ্গে থাকুন, করুন মন্তব্য।’
এরপরই শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। এ নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম ফেসবুকে পোস্টে লেখেন, ‘খালেদ মুহিউদ্দীন ভাই, এর পূর্বে কয়টা নিষিদ্ধ সংগঠনের লিডারের সঙ্গে টকশো করেছেন? এটা আমাদের ২ হাজারের বেশি শহীদের সঙ্গে বেঈমানি, অর্ধলক্ষ রক্তাক্ত ভাইবোনের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি।’
আর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলেন, ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের সভাপতিকে প্রমোট করার মধ্যে দিয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের শহীদ ও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতির সাথে প্রতারণা করা হলো।’
এমআই