কর্পোরেট সংবাদ
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের ডিজিটাল বুথ উদ্বোধন ও কর্মশালা
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের মোহাম্মদপুর ডিজিটাল বুথের উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) এ বুথ উদ্বোধন করা হয়। ডিজিটাল বুথ উদ্বোধনের পাশাপাশি এদিন পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বিষয়ক একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। কর্মশালায় পুঁজিবাজারে সুপরিকল্পিত বিনিয়োগ নিয়ে নানা পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা তুলে ধরা হয়।
ডিজিটাল বুথ উদ্বোধন ও কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিভিন্ন পেশাজীবী, ব্যবসায়ী, শিল্প প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা-কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের আঞ্চলিক প্রধান, মোহাম্মদপুর ডিজিটাল বুথের ব্যবস্থাপক ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে দেশব্যাপী নতুন নতুন শাখা ও ডিজিটাল বুথ স্থাপন করছে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ । এরই ধারাবাহিকতায় মোহাম্মদপুর ডিজিটাল বুথের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের আঞ্চলিক প্রধান মোহাম্মদ মাহমুদ এলাহী বলেন, পুঁজিবাজারের মত অপার সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে সুপরিকল্পিতভাবে বিনিয়োগের মাধ্যমে যেকোনো শ্রেণীপেশার মানুষ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হতে পারবেন। ট্রেজারি বন্ড, আইপিওর মত বাড়তি মুনাফা-সংবলিত খাতগুলো বিনিয়োগকারীদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। এছাড়াও ভবিষ্যতে ইটিএফ ও কমোডিটি মার্কেটের মত আকর্ষণীয় প্রোডাক্টগুলো পুঁজিবাজারে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলবে।
অনুষ্ঠানে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন বিভাগের প্রধান মো. জাহাংগীর হোসেন বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, লংকাবাংলার ডিজিটাল প্লাটফর্ম আইব্রোকার, ট্রেডক্সএক্সপ্রেসের বিভিন্ন ফিচারের ব্যবহার এবং এর সুবিধাগুলো তুলে ধরেন। ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা নিজস্ব মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে নিজের বিনিয়োগ নিজেই দেখভাল করতে পারবেন।
কর্মশালায় নীতিনির্ধারক, গ্রাহক, বিনিয়োগকারী ও অংশীজনদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের ইতি টানা হয়। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা পুঁজিবাজারের সমৃদ্ধির জন্য মতামত প্রকাশের পাশাপাশি দেশব্যাপী নতুন শাখা ও ডিজিটাল বুথ স্থাপনের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
নেতৃত্বের পরিবর্তনেও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে জাপান
রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তন হলেও বাংলাদেশের সঙ্গে জাপান কাজ চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
রবিবার (২৪ নভেম্বর) কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ সরিয়ে নেওয়ার অগ্রগতি নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ঢাকার জাপান দূতাবাস। এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান রাষ্ট্রদূত।
রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত বন্ধু। গত আগস্টে বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন আসার পর আমি বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের উন্নয়নে কী প্রয়োজন এগুলো নিয়ে আলাপ হয়েছে। জাপান বাংলাদেশের প্রয়োজন জানতে পারলে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তন হলেও জাপান বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে যাবে। জাপান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চায়।
কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি (যুদ্ধসমাধি) থেকে জাপানি সৈনিকদের দেহাবশেষ সরিয়ে নেওয়ার কাজ শেষ করেছে জাপানের ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ২৪ জাপানি সৈনিককে ওয়ার সিমেট্রিতে ৮১ বছর আগে সমাহিত করা হয়। ২৪টি সমাধির মধ্যে ২৩টিতেই সৈনিকদের দেহাবশেষের বিভিন্ন অংশ পাওয়া গেছে। এগুলো ঢাকায় আনা হয়েছে। ২৩ সৈনিকের দেহাবশেষের পাওয়ার পর কিছু অংশ জাপানে ডিএনএ টেস্ট করার জন্য নিয়ে যাবে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দল। ডিএনএ টেস্টে জাপানি সৈন্য নিশ্চিত হওয়া গেলে পরবর্তীতে তাদের দেহাবশেষ জাপানে নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে ২৪ জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু হয় গত ১৩ নভেম্বর। খনন কাজ ২৪ নভেম্বর শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দুই দিন আগে এ কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
মাইক্রোফিন্যান্সে ডিজিটাল পাশবুক চালু করলো আম্বালা ফাউন্ডেশন
দেশে মাইক্রোফিন্যান্স খাতে গ্রাহকদের জন্য আম্বালা আইটির প্রযুক্তিগত সহয়তায় প্রথম অ্যাপস ভিত্তিক ডিজিটাল পাশবুক চালু করলো ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান আম্বালা ফাউন্ডেশন। রবিবার (২৪ নভেম্বর) সকাল ১০টায় শ্যামলীতে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসাবে ডিজিটাল পাশবুক কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন পিকেএসএফর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল কাদের।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক আরিফ সিকদার, চীফ অপারেটিং অফিসার মো. এনামুল হক, উপ-নির্বাহী পরিচালক দেওয়ান তৌফিকা হোসাইন স্বাথী, হেড অব মাইক্রোফিন্যান্স এসকে হাসানুজ্জামান, উপ-পরিচালক মিনহাজ মহসিন মিশু, সহকারি পরিচালক রাব্বি আলম মন্ডল, সহকারি পরিচালক রীপা খাতুন, সহকারি পরিচালক কাজী ফয়সাল ইসলাম, সহকারি পরিচালক মো. আব্দুল আলীম, আম্বালা আইটির এজিএম মোহাম্মদ আলী, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার শাফিউল ইসলাম প্রমুখ।
এ বিষয়ে আম্বালা ফাউন্ডেশনের সিওও মো. এনামুল হক বলেন, ‘ঘরে বসে লেনদেন আর হব না পেরেসান, আমার হিসাব আমার হাতে’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে আম্বালা ফাউন্ডেশন খুব দ্রুত কার্যকর করতে যাচ্ছে সদস্যদের জন্য ডিজিটাল পাশবুক। যার মাধ্যমে সদস্যদের সঞ্চয় এবং সঞ্চয়ের আমানতের সব হিসাব নিকাশ দ্রুততার সাথে সম্পন্ন হবে। এতে সদস্যদের আস্থা এবং বিশ্বাস দুটোই বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া সময়ের অপচয় রোধ হবে অনেক। আমরা আশা করি এই ডিজিটাল পাশবুক প্রবর্তনের মধ্য দিয়ে আমরা প্রযুক্তির যুগে আরেকটি মাইলফলক প্রতিস্থাপন করতে পারবো।
আম্বালা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আরিফ সিকদার বলেন, আম্বালা ফাউন্ডেশন ১৯৯৮ সাল থেকে এ দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠির উন্নয়নের জন্য কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০০২ সালে আর্থিক সেবা কার্যক্রমকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ক্ষুদঋণ কার্যক্রম শুরু করি। আমরা প্রথম থেকেই ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমকে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষে সফটওয়্যারের মাধ্যমে পরিচালনা করে আসছি।
তিনি বলেন, আপনারা জেনে খুশি হবেন বাংলাদেশে এই প্রথম আমরাই গ্রাহক এবং প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ডিজিটাল পাশবই চালু করেছি। এই পাশবই চালুর ফলে একদিকে যেমন সংস্থার জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়েছে, অন্যদিকে গ্রাহকরা তাদের সকল কার্যক্রম যেমন- ঋণের স্থিতি এবং লেনদেন যেকোন জায়গায় বসে তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে অ্যাপসের মাধ্যমে দেখতে পারবেন। আমরা মনে করি এদেশে এটি একটি যুগান্তকারি পদক্ষেপ। এর ফলে একদিকে যেমন স্বচ্ছতা আসবে অন্যদিকে গতিশীলতা বাড়বে।
আরিফ সিকদার আরও বলেন, খুব শীগ্রই আমরা আরেকটি সেবা চালু করছি আর তা হলো ইমার্জেন্সি লোন। আপনারা জানেন ক্ষুদ্রঋণ সেক্টরে গ্রাহকরা বছরে একবার লোন পেয়ে থাকে কিন্তু তাদের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারণে জরুরি ভিত্তিতে লোন প্রয়োজন হয়। যেমন- হঠাৎই পরিবারে অসুস্থতায় চিকিৎসার জন্য আর্থিক প্রয়োজন হয়, এই বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা এই সেবাটি চালু করছি। ইমার্জেন্সি লোন চালু হলে গ্রাহকরা আমাদের এই অ্যাপটি ব্যবহার করে ঘরে বসেই আবেদন করতে পারবে। আবেদন করার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই তারা তাদের কাঙ্খিত টাকাটা মোবাইল ব্যাংকিয়ের মাধ্যমে পেয়ে যাবে। আমি মনে করি জরুরি প্রয়োজনে গ্রাহকদের এই সেবাটিও একটি যুগান্তকারি পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হবে।
এবিষয়ে পিকেএসএফর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল কাদের বলেন, আমরা যে আমাদের মাইক্রোফিন্যান্সকে ডিজিটাল করতে চাচ্ছি, এ ডিজিটাল পাশবই তার অন্যতম প্রতিফলন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশের ৩ কোটিরও বেশি মানুষ ক্ষুদ্রঋণের সাথে জড়িত। ক্ষুদ্রঋণে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ২য় অবস্থানে আছে। আমাদের মোট কৃষিঋণের ৮৫% যায় ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে। এছাড়াও জিডিপিতে ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সমুহের বিপুল পরিমান অবদান রয়েছে। এটাকে যদি আমরা ডিজিটালে রূপান্তর করতে পারি এটা হবে বড় রকমের একটা অর্জন। এটি মাইক্রোফিন্যান্সের স্বচ্ছতা অনেক বাড়িয়ে দিবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ব্যাংকের ১৬ এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের উদ্বোধন
আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং ধারাকে অব্যাহত রাখতে প্রান্তিক কৃষক, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা সহ সকলের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনে পাশে থাকার প্রত্যয়ে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ১৬টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।
আউটলেটগুলো খুলনা, টাঙ্গাইল, শরীয়তপুর, কুমিল্লা, ফরিদপুর, নোয়াখালী, সাতক্ষীরা, ঝালকাঠী, গাজীপুর, ঢাকা, নাটোর এবং কক্সবাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দীন মো. ছাদেক হোসাইন ভার্চুয়ালি সংযুক্ত থেকে একযোগে ১৬টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্যাংকের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ১৬টি এজেন্ট আউটলেটের স্বত্বাধিকারীগণও ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।
সাউথইস্ট ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং ‘স্বাগতম’ থেকে তথ্য প্রযুক্তি সমৃদ্ধ প্রচলিত ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি ‘তিজারাহ’ ইসলামিক ব্যাংকিং এর সকল আধুনিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক সেবা সমূহও প্রদান করা হবে। এছাড়াও গ্রাহকগন সাউথইস্ট ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা ‘স্বাগতম’ এর মাধ্যমে সঞ্চয়ী ও চলতি হিসাব খোলা, নগদ অর্থ জমা ও উত্তোলন, অর্থ স্থানান্তর, বিইএফটিএন এর মাধ্যমে যে কোনো ব্যাংকের হিসাবে অর্থ স্থানান্তর, বৈদেশিক রেমিটেন্স সেবা, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ও চেক বই প্রসেসিং, বিও হিসাব খোলা এবং শেয়ার লেনদেনের সুবিধা, বিনামূল্যে ডিজিটাল স্বাস্থ্য সেবা, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কৃষি ঋণ, আকর্ষণীয় জীবন বীমা সুবিধা, ইউটিলিটি বিল, সরকারী ভাতা, ভোক্তা ঋণ, ঋণের কিস্তি গ্রহণ এবং ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এছাড়াও গ্রাহকগণ এজেন্ট আউটলেটে স্থাপিত রিসাইক্লার এটিএম এর মাধ্যমে ২৪ ঘন্টা প্রয়োজনীয় ব্যাংকিং সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ডেঙ্গুতে একদিনে বছরের সর্বোচ্চ মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আরও ১১ জন মারা গেছেন। যা চলতি বছর একদিনে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ মৃত্যু। এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১০৭৯ জন।
আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১১ জনের মধ্যে ৯ জনই ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের বাসিন্দা। এর মধ্যে পাঁচজন উত্তর সিটির, চারজন দক্ষিণ সিটির। বাকি দুজন খুলনা বিভাগের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ১০৭৯ জন। এর মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৯৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ২৭২ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৯৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১২১ জন, খুলনা বিভাগে ১৪৩ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৫ জন, রংপুর বিভাগে ১৭ জন এবং সিলেট বিভাগে ৯ জন ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে গত একদিনে সারা দেশে ১২৩০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮২ হাজার ৬১২ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৮৬ হাজার ৭৯১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৪৫৯ জনের। গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন, মারা যান ১ হাজার ৭০৫ জন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
দিল্লির প্রেস মিনিস্টার হলেন সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদ
সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদকে ভারতের নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস মিনিস্টার পদে নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রবিবার (২৪ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ফয়সাল আহমেদকে অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর মেয়াদে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার (প্রেস) পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো।
এই নিয়োগের অন্য শর্ত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।
এর আগে, সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস উইংয়ে মিনিস্টার (প্রেস) পদে সচিব পদমর্যাদায় নিয়োগ দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
এ ছাড়া সাংবাদিক আকবর হোসেন মজুমদারকে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়।
এসএম