জাতীয়
২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে: স্পিকার
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে দেশ উন্নত, সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশে পরিণত হবে।
সোমবার (১৫ জুলাই) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ওয়াসা ভবনে এটিএন বাংলার ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠান প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্পিকার বলেন, এটিএন বাংলা দেশের সর্বপ্রথম স্যাটেলাইট চ্যানেল, যা ১৯৯৭ সালে শেখ হাসিনার হাত ধরেই শুরু হয়েছিল। সৃষ্টিশীল অনুষ্ঠান সম্প্রচার এবং দর্শক জনপ্রিয়তার কারণে এটিএন বাংলা আজ পুষ্পিত, পল্লবিত ও বিকশিত। মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনাকে ধারণ করে এটিএন বাংলা এগিয়ে চলেছে।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে এগিয়ে চলেছে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত, সমৃদ্ধ ও সোনার বাংলাদেশে পরিণত হবে। তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এটিএন বাংলাও এগিয়ে চলেছে। গণতন্ত্রকে সুসংহতকরণ, সংসদকে কার্যকর রাখা থেকে শুরু করে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে অবদান রাখছে চ্যানেলটি।
তিনি বলেন, বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান প্রচারের পাশাপাশি মানব জীবনকে প্রভাবিত করার মতো বিষয়ে ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দর্শকের নিকট আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে এটিএন বাংলা। বস্তুনিষ্ঠ অনুষ্ঠান ও সংবাদ সম্প্রচারের পাশাপাশি চ্যানেলটি দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করে যাবে আশা করছি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পাকিস্তানে বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার ইকবাল হোসাইন
মো. ইকবাল হোসাইন খানকে পাকিস্তানে বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তিনি বর্তমান হাইকমিশনার রুহুল আলম সিদ্দিকীর স্থলাভিষিক্ত হবেন।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পররাষ্ট্র ক্যাডারের ২০তম ব্যাচের পেশাদার কূটনীতিক ইকবাল হোসাইন বর্তমানে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে মহাপরিচালক (অপারেশনস) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে, তিনি পশ্চিম এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
পেশাদার এ কূটনীতিক জেদ্দা, লন্ডন, মস্কো এবং আবুধাবিতে বাংলাদেশ মিশনে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি দুবাইয়ে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ছিলেন।
ইকবাল হোসেন রাশিয়ার পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি (পিএফইউআর) থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে স্নাতকোত্তর এবং তৎকালীন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বর্তমানে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ মিরপুর থেকে এনডিসি কোর্স সম্পন্ন করেছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েনি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েনি বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকেলে কোটা আন্দোলন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েনি। শিক্ষার্থীরা যেন ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমের লিপ্ত না হয়। শিক্ষার্থীদের আন্দোলন পরিহার করে ফিরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, আন্দোলনের নামে ধ্বংসাত্মক কিছু করলে, ভাঙচুর করা হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালন করবে, এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি শিক্ষার্থীরা সরে যাবে। রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন ঠিক হচ্ছে না। কোটা নিয়ে ছাত্রদের মধ্যে মতভেদ থাকতেই পারে। কেউ কাউকে কষ্ট না দিয়ে তাদের দাবি জানাবে। শিক্ষার্থীরা আন্দোলন ত্যাগ করে আদালতে যেতে পারে বা যোগাযোগ করতে পারে।
বিভিন্ন মহল থেকে আন্দোলনে উসকানি দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, কারও পরামর্শে ভাঙচুর করলে, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। সারা বিশ্বে কোটা সিস্টেম রয়েছে। অনগ্রসর জাতিগোষ্ঠীকে সমতায় আনার জন্যই কোটা সিস্টেম।
এদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করার জন্য দেশে-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। আদালতের রায় বল প্রয়োগের মাধ্যমে পরিবর্তনের চেষ্টা চলছে। এর পেছনে একটি মতলবি মহল আছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধে মেট্রোতে উপচেপড়া ভিড়
কোটা সংস্কারের দাবিতে মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টার পর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ রেখে বিক্ষোভ করছেন বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এর ফলে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সড়কের যাত্রীরা ছুটছেন মেট্রোরেল স্টেশনে। যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মেট্রোকর্তৃপক্ষ।
আন্দোলনকারীরা সায়েন্সল্যাব, শাহবাগ, বাংলামোটর, ফার্মগেট, আগারগাঁও, মিরপুর, নতুন বাজার, বাড্ডা, মতিঝিল, শনির আখড়াসহ রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ করায় বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। বেশিরভাগ সড়কে সকালে কিছু পরিবহন দেখা গেলেও বেলা বাড়লে সেই সংখ্যা কমতে থাকে। তাই নিয়মিত যাত্রীদের বাইরেও অনেকে এদিন বাধ্য হয়ে মেট্রোরেল ধরতে স্টেশনে যান।
রাজধানীর মতিঝিল স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম ও টিকিট কাউন্টারে হাজার হাজার যাত্রীর ভিড় লক্ষ্য করা যায়। এ সময় স্টেশনলোতে টিকিটের লম্বা লাইন সিঁড়ি পর্যন্ত চলে আসে। দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে টিকিট কেটেও ভিড়ের কারণে ট্রেনে উঠতে পারছেন না অনেকে। ধাক্কাধাক্কি করে যাত্রীদের ট্রেনে উঠেতে দেখা যায়।
কোটা সংস্কারের দাবিতে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবরোধ থাকায় শুধু মতিঝিল স্টেশনই নয়,
গন্তব্যে পৌঁছাতে বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট এলাকাসহ বিভিন্ন মেট্রোস্টেশনে যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন।
মতিঝিলগামী এক যাত্রী উম্মে কুলসুম বলেন, ‘দুটি ট্রেন মিস করেছি। পরে কোনোমতে ট্রেনে উঠে মতিঝিল এসেছি। ট্রেনের ভেতরে গা ঘেঁষে দাড়াতে হয়েছে। কি যে অবস্থা। আমি নিজেও ট্রেনের ভেতরে কোনোভাবে দাঁড়িয়েছিলাম, অনেক কষ্ট হয়েছে।’
শ্যামলীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ইকবাল খন্দকার বলেন, ‘বাচ্চা নিয়ে ট্রেনের ভেতরে ভীষণ কষ্ট হয়েছে। আমি প্রায়ই মেট্রোরেল চড়ি। কিন্তু আজকে বুঝতে পেরেছি মেট্রোরেলের ভিড় কাকে বলে। ৩টা ট্রেন মিস করে তারপর উঠতে পেরেছি। আমার বাচ্চা বলে, আম্মু আজকে এত ভিড় কেন? চলো গাড়িতে যাই। তাকে তো বলতে পারছি না যে গাড়ির চাকা বন্ধ হয়ে আছে।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অবরোধে যাত্রী আসতে না পারায় ৩৮ ফ্লাইট বিলম্ব
চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে সড়ক অবরোধ করেছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ কারণে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অনেক যাত্রীই সময়মতো উপস্থিত হতে পারেননি। যার ফলে দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটের মোট ৩৮টি ফ্লাইট ছাড়তে বিলম্ব হয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকাল থেকে নর্দান ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা উত্তরা, এআইইউবির ছাত্ররা কুড়িল বিশ্বরোড, নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নদ্দা এবং বাড্ডায় ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করেন।
এতে সময়মতো বিমানবন্দরে যেতে পারেননি অনেক যাত্রী। যাত্রীদের কথা বিবেচনায় রেখে দুটি ফ্লাইটের সময় পিছিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। এছাড়াও ফ্লাইট মিস হওয়া যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছাতে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ও এয়ার অ্যাস্ট্রা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম জানান, সড়কের যানজটের কারণে অনেকেই বিমানবন্দরে পৌঁছাতে পারেননি। এ কারণে বিমানের ঢাকা-দাম্মাম রুটের বিকেল ৩টার ফ্লাইট ৩০ মিনিট বিলম্বে উড্ডয়ন করেছে। এছাড়াও দুপুর ২টা ৫ মিনিটের ঢাকা-জেদ্দা রুটের একটি ফ্লাইট ছিল। ফ্লাইটটি সর্বশেষ সাড়ে তিনটার দিকেও ছেড়ে যায়নি।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স জানিয়েছে, তাদের ফ্লাইট কিছুটা বিলম্বিত হচ্ছে। ১৫-২০ শতাংশ যাত্রী ফ্লাইট ধরতে পারেননি। ফ্লাইট বিলম্ব হলেও বাতিল হয়নি।
এয়ার অ্যাস্ট্রা জানিয়েছে, তাদের ১০-১৫ শতাংশ যাত্রী ফ্লাইটে আসতে পারেননি। সেসব যাত্রীদের জন্য কোনো চার্জ ছাড়াই অন্য ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম জানান, সকালে বেশ কয়েকটি সড়কে যানচলাচল বন্ধ ছিল। সেসব সড়কের বিদেশগামী যাত্রীদের বিমানবন্দরে আনতে এপিবিএন, ডিএমপির ট্রাফিক উত্তর বিভাগ, এভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক) এর সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে কাওলা সড়ক খোলা রয়েছে। এই সড়ক দিয়ে বিমানবন্দরের যাত্রীরা আসা-যাওয়া করছেন।
এদিকে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘৭২ ঘণ্টা বিমানবন্দর বন্ধ’ বলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে দেশের বিমানবন্দর ২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলনের মধ্যে মহাখালীতে রেলপথ অবরোধ করে রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুর ২টার পর থেকে রেলপথ অবরোধের কারণে ঢাকার সঙ্গে প্রায় সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে পড়েছে। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সফিকুর রহমান।
ঢাকা (কমলাপুর) রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, অবরোধের কারণে দুটি ট্রেন মহাখালীর আশপাশে আটকা পড়েছে। ট্রেন দুটি না ছাড়লে এ রেলপেথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে না।
প্রসঙ্গত. ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা-পদ্মা সেতু রুট বাদে রাজধানীর সঙ্গে যাতায়াতে দেশের সব ট্রেন মহাখালীতে অবরুদ্ধ রেলপথটি ব্যবহার করে। অবরোধের কারণে ঢাকার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা বর্তমানে কার্যত বন্ধ রয়েছে।