জাতীয়
বেনজীরের ডুপ্লেক্স বাড়িতে দুদকের তল্লাশি
পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের ডুপ্লেক্স বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে দুদক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের আনন্দ হাউজিংয়ে প্রায় ২৪ কাঠার ওপর এ বাড়ি নির্মিত হয়েছে।
বুধবার (১০ জুলাই) দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় হাইকোর্টের আদেশে বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়।
এদিন দুপুরে দুদক নারায়ণগঞ্জের সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচলাক মঈনুল হাসান রওশনী গত ৬ জুলাই রূপগঞ্জের আনন্দ হাউজিং সোসাইটি এলাকায় অবস্থিত ওই বাড়িতে আদালতের নির্দেশে সাইনবোর্ড টানিয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি সাঁটানো হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দুদকের উপপরিচালক মঈনুল হাসান রওসানী, নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব শফিকুল আলম, রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও আহসান মাহমুদ রাসেল, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিমন সরকারসহ আরও অনেকে।
দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ১২ জুন আদালত তৃতীয় দফায় বেনজীরের আরও বিপুল সম্পদ জব্দ করেছেন। সে তালিকায় এ বাড়িটিও রয়েছে। এরপর বাড়িটি দেখভালের জন্য জেলা প্রশাসককে রিসিভার নিয়োগ দেন আদালত। বাড়িটির মূল্য প্রায় ১০ কোটি টাকা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলনের মধ্যে মহাখালীতে রেলপথ অবরোধ করে রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুর ২টার পর থেকে রেলপথ অবরোধের কারণে ঢাকার সঙ্গে প্রায় সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে পড়েছে। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সফিকুর রহমান।
ঢাকা (কমলাপুর) রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, অবরোধের কারণে দুটি ট্রেন মহাখালীর আশপাশে আটকা পড়েছে। ট্রেন দুটি না ছাড়লে এ রেলপেথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে না।
প্রসঙ্গত. ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা-পদ্মা সেতু রুট বাদে রাজধানীর সঙ্গে যাতায়াতে দেশের সব ট্রেন মহাখালীতে অবরুদ্ধ রেলপথটি ব্যবহার করে। অবরোধের কারণে ঢাকার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা বর্তমানে কার্যত বন্ধ রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ইব্রাহীম নীরবের মৃত্যুর সংবাদ মিথ্যা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সোমবার (১৫ জুলাই) ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ছবিসহ এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তবে খবরটি যে সত্য নয়, ইব্রাহীম নীরব নামে ওই শিক্ষার্থী মারা যাননি বলে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এক ভিডিওবার্তায় নিশ্চিত করেছেন তিনি।
সোমবার রাত সোয়া ৮টায় ভিডিওবার্তায় নীরব জানান, তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন শেখ বোরহানুদ্দীন পোস্ট গ্রাজুয়েট কলেজের অর্থনীতি বিভাগে অধ্যয়নরত একজন শিক্ষার্থী। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি বলেন, ‘আমার নামে যে গুজবটা ছড়িয়েছে, আমি নাকি মারা গিয়েছি অথবা ঢাবির এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। দুটোর একটাও সত্যি না। কারণ, আমি মারা যাইনি। তার প্রমাণ আপনারা ভিডিওতে দেখছেন।’
তবে গুরুতর আহত হয়েছেন জানিয়ে নীরব বলেন, ‘আমার অবস্থা এখনও খারাপ। বাম পা এবং বাম হাত মচকে শরীরের বামপাশ পুরো অবশ হয়ে রয়েছে। তবে মেডিকেল রিপোর্ট নরমাল এসেছে। এখন ওষুধের ওপর নির্ভর, যে কতদিন লাগে ঠিক হতে।’
এরপরও কোটা সংস্কার আন্দোলনে আজ (মঙ্গলবার) থেকে রাজপথে থাকার কথা জানিয়েছেন ইব্রাহীম নীরব।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
১৬২ পুলিশ সদস্যকে ৬৯ লাখ টাকা অনুদান দিলো ডিএমপি
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কর্তব্যরত অবস্থায় আহত ও অসুস্থ পুলিশ সদস্যের চিকিৎসার জন্য ডিএমপির কল্যাণ তহবিল থেকে ৬৯ লাখ ৭ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সের সম্মেলন কক্ষে পুলিশ সদস্যদের হাতে আর্থিক অনুদানের এই অর্থ তুলে দেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) ও অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম হাফিজ আক্তার।
এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) আশরাফুজ্জামান; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ; যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তাগণসহ আর্থিক অনুদান গ্রহণকারী পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
গত ৮ জুলাই ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে কল্যাণ তহবিল ব্যবস্থাপনা পরিষদের ৭৪তম সভায় ১৬২ জন পুলিশ সদস্যের অনুকূলে ৬৯ লাখ ৭ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান মঞ্জুর করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে যার যা কিছু ছিল তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছিল। তাদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আমাদের বিজয় নিশ্চিত হয়েছে। তাদের সবসময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ ২০২৪-২৫’ এর নির্বাচিত ফেলোদের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েরা সবচেয়ে বেশি মেধাবী। তাদের সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। সেটাই আমাদের কর্তব্য। সেই সুযোগটি আমরা করে দিতে চাই। সেই কারণে ফেলোশিপটা চালু করেছি।
তিনি বলেন, ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল নির্দিষ্ট করেছি। ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ব। আমাদের জনশক্তি স্মার্ট জনশক্তি হবে। আমাদেরকে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে যার যা কিছু ছিল তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছিল। তাদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আমাদের বিজয় নিশ্চিত হয়েছে। তাদের সবসময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে। আমি জানি হয়ত অনেকে আমাদের দলের সমর্থনে নাই। অন্য জায়গা চলে গেছে বা অনেকের অনেক কিছু থাকতে পারে। যে যেখানে যাক সেটা আমার বিবেচ্য বিষয় না। আমার বিবেচ্য হলো তারা তাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ করে শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় এনে দিয়েছেন। সেক্ষেত্রে তাদের সম্মানটা সর্বোচ্চ থাকবে বলে আমি মনে করি।
শেখ হাসিনা বলেন, সবসময় তারা অবহেলিত ছিল। আমি সরকারে আসার পর থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। তারা গর্ব করে যেন বলতে পারে আমি মুক্তিযোদ্ধা। আমার মতামতের সঙ্গে নাও থাকতে পারে, আমার দলে নাও থাকতে পারে। তারপরও সে মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সবাই সম্মানিত। সেই সম্মানটা যুগ যুগ ধরে এ দেশের মানুষ দেবে, এটাই আমরা চাই।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সৌরবিদ্যুতে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ইন্দোনেশিয়া
কক্সবাজারের মহেশখালীতে ৫০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ইন্দোনেশিয়া। দেশটির জ্বালানি খাতের শীর্ষ কোম্পানি পিটি পারতামিনা পাওয়ার ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল) যৌথভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করবে।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে কোম্পানি দুটির মধ্যে এ-সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি সই হয়। সিপিজিসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ও পারতামিনা পাওয়ার ইন্দোনেশিয়ার স্ট্র্যাটেজিক পরিচালক ফাদলি রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় ঢাকায় নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হিরু হারতান্তো সুবুলো উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি পারতামিনা পাওয়ারের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই হলো। এ সমঝোতার আলোকে ৫০০ মেগাওয়াট সোলার প্রকল্পে বিনিয়োগ করবে তারা। এ প্রকল্পে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হবে। এজন্য যৌথ একটি কোম্পানি গঠন করে ৫০ শতাংশ করে শেয়ারে মালিকানায় থাকবে পারতামিনা ও সিপিজিসিবিএল।’
অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান সভাপতিত্ব করেন। তিনি জানান, মহেশখালীতে ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাব্য ক্ষেত্র রয়েছে। পারতামিনা ৫০০ মেগাওয়াট দিয়ে শুরু করবে। পর্যায়ক্রমে সেখানে আরো বিনিয়োগ বাড়বে।
তিনি আরো জানান, ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর জন্য জ্বালানি আমদানি করছে বাংলাদেশ, বছরে যা প্রায় সাড়ে তিন মিলিয়ন টন। এছাড়া সেখান থেকে মিনারেল পণ্যও আমদানি হচ্ছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশে সৌরভিত্তিক বৃহৎ কোনো প্রকল্পে একক বিনিয়োগকারী হিসেবে প্রবেশ করবে ইন্দোনেশিয়া। এর আগে পটুয়াখালীর পায়রায় ৫০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এ লক্ষ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড (এনডব্লিউপিজিসিএল) এবং চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনের (সিএমসি) আধা মালিকানায় ‘বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড (রিনিউয়েবল)’ নামে একটি যৌথ মূলধনি কোম্পানি গঠন করা হয়।
বিদ্যুৎ বিভাগ জানিয়েছে, দেশে বর্তমানে ১১টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৫২১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। বেসরকারি খাতে চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে নয়টি পিপিএ-আইএ স্বাক্ষরিত প্রকল্প থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে মোট ২৬৯ মেগাওয়াট। বেসরকারি খাতে চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে ২৯টি এলওআই স্বাক্ষরিত হয়েছে। এগুলোর মোট উৎপাদনক্ষমতা ২ হাজার ৬০৮ মেগাওয়াট।
বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনায় ২০৪১ সালের মধ্যে মোট ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এ পরিকল্পনায় ২০৩০ সাল নাগাদ দেশে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা তৈরি হবে তার মোট ১০ শতাংশ থাকবে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ। এ লক্ষ্যে সরকার দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষত জামালপুর, গাইবান্ধা, ময়মনসিংহ, পায়রা, বাগেরহাটের রামপাল ও দেশের বিভিন্ন চরাঞ্চলে সরকারি-বেসরকারি ও বিদেশী অর্থায়নে সৌরবিদ্যুতের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।