জাতীয়
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য-বিনিয়োগ বিষয়ক সম্মেলন
![বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য-বিনিয়োগ বিষয়ক সম্মেলন বাংলাদেশ](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/china.jpg)
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) যৌথ উদ্যোগে এবং চীনের বেইজিংয়ে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস, ঢাকাস্থ চীনের দূতাবাস, চায়না কাউন্সিল ফর দি প্রমোশন অফ ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড (সিসিপিআইটি) চায়না চেম্বার অফ ইন্টারন্যাশনাল কমার্সের (সিসিওআইস) সহযোগিতায় ‘সামিট অন ট্রেড, বিজনেস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট অপরচুনিটিজ বেটউইন বাংলাদেশ অ্যান্ড চায়না’ শীর্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (০৯ জুলাই) চীনের বেইজিংয়ের চায়না ওয়ার্ল্ড সামিট উইংয়ের শাংগ্রি-লা সার্কেল হোটেলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সামিটে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উল্লেখ্য, বৈশ্বিক ব্যবসায়ীদের নিকট বাংলাদেশের পুঁজিবাজার এবং বিভিন্ন দেশের সাথে পারস্পারিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ তুলে ধরার লক্ষ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ধারাবাহিকভাবে ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিটের আয়োজন করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় চীনের বেইজিংয়ের উক্ত সামিট আয়োজন করা হয়, যার প্রধান আলোচ্যসূচি ছিল ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও বিদেশী বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশকে একটি আকর্ষণীয়, সহজতর ও লাভজনক দেশ হিসেবে চীনের ব্যবসায়ীদের নিকট তুলে ধরা।
শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড (এসজেডএসই) ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড (এসএসই) কৌশলগত অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসিতে বিনিয়োগ করে ডিএসই’র ২৫% শেয়ার ধারণ করেছে। কৌশলগত অংশীদার হিসেবে ইতোমধ্যে ডিএসইয়ের বিভিন্ন প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়নে শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড কাজ করছে, যার মধ্যে ডিএসই’র ভি-নেক্সট প্ল্যাটফর্ম অন্যতম। এই ভি-নেক্সট প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে স্টক এক্সচেঞ্জে কোনরকম তালিকাভুক্তি ছাড়াই স্টার্টআপ ও এসএমই কোম্পানি দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিকট শেয়ার বিক্রয় করার প্রস্তাব করে মূলধন উত্তোলন করতে পারে। এই শেয়ার বিক্রয় প্রস্তাব ভি-নেক্সট প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে চীনের স্টক এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে চীনসহ অন্যান্য দেশের বিনিয়োগকারীর কাছে পৌছাতে পারে।
চীনের বেইজিংয়ে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১০টায় সামিটের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সামিটটি বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির ভাষণে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং পর্যটনের মতো বিষয়ে চীনের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। পাশাপাশি তিনি তথ্যপ্রযুক্তি, পর্যটন, কৃষি ও কৃষি-প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প, রিয়েল স্টেট, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, গ্রিন টেকনোলজি, টেক্সটাইলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় খাতে ব্যবসায় সম্প্রসারণ তথা বিনিয়োগের আহ্বান করেন এবং চীনের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে গড়ে তোলা হাইটেক পার্ক ও বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের প্রস্তাব দেন। এসময় বাংলাদেশের সস্তা ও দক্ষ জনশক্তি এবং আইটি ফ্রিল্যান্সারের কথা উল্লেখ করেন তিনি। ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন তিনি।
বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ সহজ ও সুন্দর করতে সরকারের নেওয়া নানাবিধ উদ্যোগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য লোর একটিতে পরিণত করাই আমাদের লক্ষ্য। তিনি চীনের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে পোর্টফোলিও বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) নিরলসভাবে কাজ করছে বলে জানান। সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজারে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে বলে জানান তিনি। এছাড়াও সাম্প্রতিক সময়ে ডেরিভেটিভস মার্কেট ও বলিষ্ঠ বন্ড মার্কেট উন্নয়নের বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন তিনি।
উক্ত সামিটে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষেল (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া। এতে আরো বক্তব্য রাখেন চীনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিন, বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, হুয়াওয়ের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সাইমন লিন, এইচএসবিসি চায়নার প্রেসিডেন্ট ও সিইও মার্ক ওয়াং এবং চাইনেস কমিউনিকেশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিসিসি) চেয়াম্যান ওয়াং টংজহু।
বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম উক্ত অনুষ্ঠানে ‘সামিট অন ট্রেড, বিজনেস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট অপরচুনিটিজ বেটউইন বাংলাদেশ অ্যান্ড চায়না’ শীর্ষক প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। তিনি বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক বিভিন্ন সূচক যেমন- উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার, বৃহৎ দেশীয় বাজার, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড, দক্ষ জনবল, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রভৃতি উল্লেখ পূর্বক বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা এবং সম্ভাবনার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রসংশা করেন এবং প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের বলে বাংলাদেশ উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। একইসাথে তিনি বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের দৃঢ় ও সম্ভাবনাময় অবস্থানের চিত্র তুলে ধরে পুঁজিবাজারকে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের প্রধান উৎস করার জন্য ক্রমাগত উন্নয়নের নিমিত্ত বিএসইসি কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপসমূহ উল্লেখ করেন এবং সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি অন্যান্যের মধ্যে বলেন, বাংলাদেশে চীনা ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগে বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। চীনা বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশই সঠিক জায়গা।
উক্ত সামিটে গেস্ট অফ হোনোর হিসেবে বক্তব্য রাখেন চীন সরকারের ভাইস মিনিস্টার অব কমার্স এইচ.ই. এমএর. লি ফেই। একইসাথে সামিটে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ বক্তব্য রাখেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আবদুর রহমান খান।
উক্ত অনুষ্ঠানে ‘প্যানেল ডিসকাশন বেটউইন বাংলাদেশ অ্যান্ড চায়না বিজনেস লিডার্স’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ‘বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বিএএসআইএস)’ প্রেসিডেন্ট রাসেল টি আহমেদ, সংসদ সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, ‘ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই)’ প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম, টাইগার নিউ এনার্জির সিইও এমএস. নিকলে মাও, ‘বাংলাদেশ-চায়না চেম্বারস অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সেক্রেটারি জেনারেল আল মামুন মৃধা এবং সিবিসি ফাইন্যান্সের এমআর. লেও উক্ত প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। প্যানেল আলোচনায় আলোচকবৃন্দ বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে ব্যবসা ও বিনিয়োগের সুযোগ ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
সামিট অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে মোট ১৮টি সমঝোতা স্মারক বিনিময় হয় যার মধ্যে নগদ ও হুয়াওয়ে টেকনোলজির মধ্যকার, চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন (সিআরবিসি) ও নিংবো সিক্সিং কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যকার, বিলিয়ন ১০ কমিউনিকেশন লিমিটেডে ও সিএইচটিসি (হেংইয়াং) ইন্টেলিজেন্ট ইভি কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যকার, বিলিয়ন ১০ কমিউনিকেশন ও নিংবো সান ইস্ট সোলার কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যকার, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন পিএলসি ও শিঝুয়াং এনরিক গ্যাস ইকুইপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের (সিআইএসমসি এনরিক) মধ্যকার এবং দেশবন্ধু গ্রুপ, সেমটেক্স ও চায়না কেমিকাল সিএনসিইসির মধ্যকার সমঝোতা স্মারক অন্যতম।
এছাড়াও সামিটে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ বিষয়ক ৬টি ব্রেক আউট সেশন অনুষ্ঠিত হয়, যথা- ১) আপগ্রেডিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার: পেভিং ফর ডেভেলপমেন্ট এন্ড কানেক্টিভিটি, ২) টুওয়ার্ডস স্মার্ট বাংলাদেশ: স্মার্ট টেকনোলজি & কমিউনিকেশন, ৩) একসেলেরাটিং দ্যা এনার্জি ট্রান্সিশন, ৪) বুস্টিং ট্রেড, বিজনেস এন্ড ইনভেস্টমেন্ট, ৫) ক্রিয়েটিং অপরচুনিটিজ ইন এগ্রিকালচার এন্ড আগ্রো-প্রসেসিং, ৬) অ্যাডভান্সিং বেঞ্চমার্ক ইন টেক্সটইল অ্যান্ড লেদার।
প্রায় সাত’শর বেশি অংশগ্রহণকারীর উপস্থিতিতে চীনে এই সফল সামিটটি আয়োজনের ফলশ্রুতিতে চীন ও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে বাংলাদেশের বৈদেশিক ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক সম্প্রসারণ হবে বলে উপস্থিত বিশেষজ্ঞগণ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য যে, চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে রয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
জাতীয়
১৬২ পুলিশ সদস্যকে ৬৯ লাখ টাকা অনুদান দিলো ডিএমপি
![১৬২ পুলিশ সদস্যকে ৬৯ লাখ টাকা অনুদান দিলো ডিএমপি বাংলাদেশ](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/DMP-help.jpg)
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কর্তব্যরত অবস্থায় আহত ও অসুস্থ পুলিশ সদস্যের চিকিৎসার জন্য ডিএমপির কল্যাণ তহবিল থেকে ৬৯ লাখ ৭ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সের সম্মেলন কক্ষে পুলিশ সদস্যদের হাতে আর্থিক অনুদানের এই অর্থ তুলে দেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) ও অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম হাফিজ আক্তার।
এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) আশরাফুজ্জামান; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ; যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তাগণসহ আর্থিক অনুদান গ্রহণকারী পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
গত ৮ জুলাই ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে কল্যাণ তহবিল ব্যবস্থাপনা পরিষদের ৭৪তম সভায় ১৬২ জন পুলিশ সদস্যের অনুকূলে ৬৯ লাখ ৭ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান মঞ্জুর করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
![বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/prime-minister-4.jpg)
বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে যার যা কিছু ছিল তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছিল। তাদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আমাদের বিজয় নিশ্চিত হয়েছে। তাদের সবসময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ ২০২৪-২৫’ এর নির্বাচিত ফেলোদের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েরা সবচেয়ে বেশি মেধাবী। তাদের সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। সেটাই আমাদের কর্তব্য। সেই সুযোগটি আমরা করে দিতে চাই। সেই কারণে ফেলোশিপটা চালু করেছি।
তিনি বলেন, ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল নির্দিষ্ট করেছি। ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ব। আমাদের জনশক্তি স্মার্ট জনশক্তি হবে। আমাদেরকে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে যার যা কিছু ছিল তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছিল। তাদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আমাদের বিজয় নিশ্চিত হয়েছে। তাদের সবসময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে। আমি জানি হয়ত অনেকে আমাদের দলের সমর্থনে নাই। অন্য জায়গা চলে গেছে বা অনেকের অনেক কিছু থাকতে পারে। যে যেখানে যাক সেটা আমার বিবেচ্য বিষয় না। আমার বিবেচ্য হলো তারা তাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ করে শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় এনে দিয়েছেন। সেক্ষেত্রে তাদের সম্মানটা সর্বোচ্চ থাকবে বলে আমি মনে করি।
শেখ হাসিনা বলেন, সবসময় তারা অবহেলিত ছিল। আমি সরকারে আসার পর থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। তারা গর্ব করে যেন বলতে পারে আমি মুক্তিযোদ্ধা। আমার মতামতের সঙ্গে নাও থাকতে পারে, আমার দলে নাও থাকতে পারে। তারপরও সে মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সবাই সম্মানিত। সেই সম্মানটা যুগ যুগ ধরে এ দেশের মানুষ দেবে, এটাই আমরা চাই।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সৌরবিদ্যুতে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ইন্দোনেশিয়া
![সৌরবিদ্যুতে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ইন্দোনেশিয়া বাংলাদেশ](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/indronesia-1.jpg)
কক্সবাজারের মহেশখালীতে ৫০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ইন্দোনেশিয়া। দেশটির জ্বালানি খাতের শীর্ষ কোম্পানি পিটি পারতামিনা পাওয়ার ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল) যৌথভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করবে।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে কোম্পানি দুটির মধ্যে এ-সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি সই হয়। সিপিজিসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ও পারতামিনা পাওয়ার ইন্দোনেশিয়ার স্ট্র্যাটেজিক পরিচালক ফাদলি রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় ঢাকায় নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হিরু হারতান্তো সুবুলো উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি পারতামিনা পাওয়ারের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই হলো। এ সমঝোতার আলোকে ৫০০ মেগাওয়াট সোলার প্রকল্পে বিনিয়োগ করবে তারা। এ প্রকল্পে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হবে। এজন্য যৌথ একটি কোম্পানি গঠন করে ৫০ শতাংশ করে শেয়ারে মালিকানায় থাকবে পারতামিনা ও সিপিজিসিবিএল।’
অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান সভাপতিত্ব করেন। তিনি জানান, মহেশখালীতে ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাব্য ক্ষেত্র রয়েছে। পারতামিনা ৫০০ মেগাওয়াট দিয়ে শুরু করবে। পর্যায়ক্রমে সেখানে আরো বিনিয়োগ বাড়বে।
তিনি আরো জানান, ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর জন্য জ্বালানি আমদানি করছে বাংলাদেশ, বছরে যা প্রায় সাড়ে তিন মিলিয়ন টন। এছাড়া সেখান থেকে মিনারেল পণ্যও আমদানি হচ্ছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশে সৌরভিত্তিক বৃহৎ কোনো প্রকল্পে একক বিনিয়োগকারী হিসেবে প্রবেশ করবে ইন্দোনেশিয়া। এর আগে পটুয়াখালীর পায়রায় ৫০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এ লক্ষ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড (এনডব্লিউপিজিসিএল) এবং চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনের (সিএমসি) আধা মালিকানায় ‘বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড (রিনিউয়েবল)’ নামে একটি যৌথ মূলধনি কোম্পানি গঠন করা হয়।
বিদ্যুৎ বিভাগ জানিয়েছে, দেশে বর্তমানে ১১টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৫২১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। বেসরকারি খাতে চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে নয়টি পিপিএ-আইএ স্বাক্ষরিত প্রকল্প থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে মোট ২৬৯ মেগাওয়াট। বেসরকারি খাতে চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে ২৯টি এলওআই স্বাক্ষরিত হয়েছে। এগুলোর মোট উৎপাদনক্ষমতা ২ হাজার ৬০৮ মেগাওয়াট।
বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনায় ২০৪১ সালের মধ্যে মোট ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এ পরিকল্পনায় ২০৩০ সাল নাগাদ দেশে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা তৈরি হবে তার মোট ১০ শতাংশ থাকবে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ। এ লক্ষ্যে সরকার দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষত জামালপুর, গাইবান্ধা, ময়মনসিংহ, পায়রা, বাগেরহাটের রামপাল ও দেশের বিভিন্ন চরাঞ্চলে সরকারি-বেসরকারি ও বিদেশী অর্থায়নে সৌরবিদ্যুতের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা সংস্কার আন্দোলন
![বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা সংস্কার আন্দোলন বাংলাদেশ](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/kota-4.jpg)
কোটা সংস্কারের দাবিতে বেশ কয়েক দিন যাবত আন্দোলন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে চললেও ছাত্রলীগ হামলা চালালে সোমবার তা সহিংসতায় রূপ নেয়। ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ আন্দোলন নিয়ে শুরু থেকে বাংলাদেশি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়ে আসলেও সোমবার বিশ্ব গণমাধ্যম জোর দিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
সোমবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার পরপরই ‘সরকারি চাকরিতে কোটার প্রতিবাদে আহত অন্তত ১০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে আলজাজিরা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগপন্থী ও সরকারি চাকরিতে কোটাবিরোধী বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সহিংস সংঘর্ষে অন্তত ১০০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কয়েক’শ কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগপন্থী শিক্ষার্থী ঘণ্টার পর ঘণ্টা সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া লিপ্ত হয়েছে। তারা ঢিল ছোড়া, লাঠিসোঁটা ও লোহার রড দিয়ে একে-অন্যকে মারধর করেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরিকে কোটা পদ্ধতির অবসানের দাবিতে আন্দোলনকারী ও ক্ষমতাসীন দলের অনুগতদের মধ্যে সংঘর্ষে সোমবার সারা বাংলাদেশে ১০০ জনের বেশি শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গত জানুয়ারির নির্বাচনে জয়ী হয়ে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর এবারই প্রথমবারের মতো বড় ধরনের বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ঢাকাসহ সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার হাজার কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী এবং আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা সংঘর্ষে জড়িয়েছেন। এ সময় তারা একে অন্যের ওপর ঢিল ছোড়া, লাঠিসোঁটা ও লোহার রড নিয়ে চড়াও হয়েছে।
বেশ কয়েকটি ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা আহত হয়েছে বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তারপরও দাবি আদায়ে সারাদেশে মিছিল ও বিক্ষোভ অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে বিক্ষোভকারীরা।
কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে পাঁচদিন আগে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করছেন। তারা বলছেন, বর্তমান কোটা ব্যবস্থা বৈষম্যমূলক এবং তা সংস্কার করে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের দাবি করছেন তারা।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা নিয়ে প্রতিবেদন করেছে সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি। তারা বলছে, সোমবার বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের অনুগত বিক্ষোভকারীদের পাল্টাপাল্টিতে শত শত মানুষ আহত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিবাদে হাজার হাজার শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে জড়ো হলে এই সংঘর্ষ শুরু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি ইউনিটের কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেছেন, ২৫০ জন শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ১১ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ছাড়া জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেটসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। ঢাকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এ বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
টেন মিনিট স্কুলের জন্য ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব বাতিল
![টেন মিনিট স্কুলের জন্য ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশ](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/startup-ren-minutes-school.jpg)
অনলাইন শিক্ষামূলক প্লাটফর্ম টেন মিনিট স্কুলের জন্য পাঁচ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব বাতিল করা হয়েছে।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এতথ্য জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি জানান, টেন মিনিট স্কুলের জন্য পাঁচ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষ থেকে বাতিল করা হলো।
এ বিষয়ে টেন মিনিট স্কুলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও আয়মান সাদিক এখনো এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।