কর্পোরেট সংবাদ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও সিবিএল মানি ট্রান্সফারের চুক্তি

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক এবং মালয়েশিয়ার সিবিএল মানি ট্রান্সফার এসডিএন. বিএইচডি. এর মধ্যে রেমিট্যান্স বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ জুলাই) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে সিবিএল এর প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম ও সিবিএল মানি ট্রান্সফারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাঈদুর রহমান ফরাজী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
এসময় ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট কামাল হোসেন, সিবিএল মানি ট্রান্সফারের ভিপি ও ম্যানেজার অপারেশন মোঃ হাফিজুর রহমান এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সিবিএল মানি ট্রান্সফারের সাথে এই চুক্তির মাধ্যমে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকগণ সিটিরেমিট অ্যাপ ব্যবহার করে সহজে, নিরাপদে, দ্রুত দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
‘ট্যাপট্যাপ সেন্ড’ থেকে বিকাশে রেমিটেন্স নিয়ে কুপন পেলেন ১৫ জন

প্রবাসীদের কাছে জনপ্রিয় মানি ট্রান্সফার প্রতিষ্ঠান ‘ট্যাপট্যাপ সেন্ড’ এর মাধ্যমে বিকাশে পাঠানো সর্বোচ্চ পরিমাণ রেমিটেন্স গ্রহণ করে মোটরবাইক, ইলেকট্রনিক অ্যাপ্লায়েন্স ও ডিভাইস কুপন জিতে নিলেন দেশে থাকা ১৫ জন স্বজন।
সম্প্রতি বিকাশের প্রধান কার্যালয়ে একটি অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
সর্বোচ্চ রেমিটেন্স গ্রহণকারী স্বজন পেয়েছেন ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার মোটরবাইক কুপন এবং ২য় ও ৩য় সর্বোচ্চ রেমিটেন্স গ্রহণকারী স্বজন পেয়েছেন ৫০ হাজার ও ৩০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক অ্যাপ্লায়েন্স কুপন। পাশাপাশি, প্রতি সপ্তাহে তিনজন করে মোট ১২ জন পেয়েছেন ১৫, ১০ ও ৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক ডিভাইস কুপন।
প্রসঙ্গত, ১লা মার্চ থেকে ২৮ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত চলা এই ক্যাম্পেইনে বিভিন্ন ধাপে প্রবাসীদের পাঠানো সর্বোচ্চ রেমিটেন্স গ্রহণ করা স্বজনরাই এই পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হন। দেশের অর্থনীতির অন্যতম লাইফলাইন হিসেবে বিবেচিত রেমিটেন্স যাতে প্রবাসীরা বৈধ পথে সবচেয়ে সহজে ও নিরাপদে পাঠাতে উদ্বুদ্ধ হন, সে লক্ষ্যেই ক্যাম্পেইনটির আয়োজন করা হয়।
বিকাশের মাধ্যমে রেমিটেন্স গ্রহণ সবচেয়ে সহজ, তাৎক্ষণিক ও নিরাপদ হওয়ায় দিন দিন তা প্রবাসী এবং তাদের স্বজনদের কাছে জনপ্রিয় হচ্ছে। বর্তমানে, বিশ্বের ১৪০টিরও বেশি দেশ থেকে ১১০টি আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার অপারেটর (এমটিও) এর মাধ্যমে দেশের ২৫টি শীর্ষ বাণিজ্যিক ব্যাংকে সেটেলমেন্ট হয়ে নিমেষেই রেমিটেন্স পৌঁছে যাচ্ছে দেশে থাকা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে।
এদিকে, রেমিটেন্সের টাকা এখন আরও কম খরচে ক্যাশ আউটের সুযোগ নিতে পারছেন দেশে থাকা প্রবাসীর স্বজনেরা। দেশজুড়ে শীর্ষ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রায় ২,৫০০ এটিএম বুথ থেকে হাজারে মাত্র ৭ টাকা চার্জে বিকাশ অ্যাপ দিয়ে বা *২৪৭# ডায়াল করে গ্রাহকরা রেমিটেন্সের টাকা ক্যাশ আউট করতে পারছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান, শরী’আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
পহেলা বৈশাখে পাঠাও ফুডের ‘বাংলা ফুড ফেস্ট’

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম পাঠাও ফুড, এবার পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে নিয়ে এলো ‘বাংলা ফুড ফেস্ট’ ক্যাম্পেইন। বাংলা কুজিন নিয়ে তৈরি করা এই ক্যাম্পেইনে, লোকাল রেস্টুরেন্টগুলোর মজাদার সব বাংলা খাবারগুলোতে থাকছে এক্সক্লুসিভ সব ডিসকাউন্ট ও অফারস। ক্যাম্পেইনটি চলবে ১৪ই এপ্রিল থেকে ১৯শে এপ্রিল পর্যন্ত।
বাংলা ফুড ফেস্ট-এ থাকছে পাঠাও অ্যাপে ‘দেশী স্বাদ’ ট্যাব। যেখানে ইউজাররা এক জায়গায় খুঁজে পাবেন সব জনপ্রিয় দেশি খাবার। পান্তা ইলিশ থেকে শুরু করে ভর্তা, কাবাব, পাতুরি, চুইগোস্ত একেবারে বাঙালি ঘরানার সব স্বাদ এখন আরও সহজে হাতের মুঠোয়।
ক্যাম্পেইনে আরও থাকছে ১ টাকা ও ১৪ টাকা ডেলিভারি অফার। ১৪ এপ্রিল ও ১৫ এপ্রিল পাঠাও ফুড থেকে অর্ডার করলেই পেয়ে যাবেন ১ টাকা ডেলিভারি অফার। আর ১৬ এপ্রিল থেকে ১৯ এপ্রিল পাঠাও ফুড থেকে অর্ডার করলে পাবেন ১৪ টাকা ডেলিভারি অফার।
এই ক্যাম্পেইনে লোকাল রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে থাকছে বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার মিঠাই, নবাবী ভোজ্য, বাঙালিয়ানা ভোজ, নানু’স ফুড ফ্যাক্টরি, সুলতান’স ডাইন, আল কাদেরিয়া, রেস্টুরেন্ট রামপুরা বাজার, আল কারীম, তেহারী ঘর সহ আরও অনেক।
পাঠাও শুধু কাস্টমার নয়, বরং তার ডেলিভারি হিরোদেরকেও উৎসবের আনন্দে সামিল করেছে। এই ক্যাম্পেইন চলাকালীন সর্বোচ্চ অর্ডার সম্পন্ন করা ১০ জন পাঠাও ফুড ডেলিভারি হিরো পেয়ে যাবেন স্পেশাল গিফট, পাঠাও-এর পক্ষ থেকে।
এবার বৈশাখ মানেই দেশি খাবারে ভরপুর আনন্দ! পাঠাও ফুড-এর বাংলা ফুড ফেস্ট থেকে এখনই অর্ডার করুন।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ২ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট নিয়ে পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫ লাখেরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
জিপিএইচ ইস্পাত ও পিডব্লিউডির যৌথ গবেষণা প্রকাশ

দেশের শীর্ষস্থানীয় রিবার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি গণপূর্ত অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে একটি টেকনিক্যাল সেমিনারের আয়োজন করা হয়। সেমিনারে যৌথভাবে পরিচালিত গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করা হয়, যেখানে দেশের খ্যাতনামা প্রকৌশলীরা অংশগ্রহণ করেন। গবেষণায় উচ্চ শক্তিসম্পন্ন রিবার বি৬০০ডি-আর এবং কাঙ্খিত কংক্রিট কিভাবে আরসিসি বিল্ডিং ডিজাইনে কার্যকর এবং সাশ্রয়ী সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। একইসঙ্গে, ‘রিবার গ্রেড বি৬০০ডি-আর’যে পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই উন্নয়নে সহায়ক—তাও তুলে ধরা হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আকতার। এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল।
আরও উপস্থিত ছিলেন- বুয়েটের অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান, সাবেক অধ্যাপক ড. ফকরুল আমিনসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগণ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এ. এইচ. মোহাম্মদ মতিউর রহমান (পি. ইঞ্জ.), প্রকৌশলী আবুল ফারাজ খান (পি. ইঞ্জ.), গণপূর্ত ডিজাইন বিভাগের প্রধান সাবেক প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব (পি. ইঞ্জ.) এবং হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবু সাদেক (পি. ইঞ্জ.)। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীবৃন্দ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে দুটি গবেষণাপত্র উপস্থাপিত হয়। উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান (পি. ইঞ্জ.) তাঁর গবেষণায় দেখান, উচ্চ শক্তির রিবার ব্যবহার আরসিসি বিল্ডিং ডিজাইনে অত্যন্ত কার্যকর এবং সুউচ্চ ভবনের ক্ষেত্রে রিবার কনজেশন কমিয়ে খরচ হ্রাসে সহায়তা করে। একইসঙ্গে এটি পরিবেশে কার্বন নিঃসরণ ও গ্রীনহাউস গ্যাস কমিয়ে টেকসই উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
দ্বিতীয় গবেষণা পত্র মো. জাহিদ হাসনাইন ব্যাখ্যা করেন উচ্চশক্তির রিবারের সাথে কাঙ্খিত কংক্রিটের শক্তিমাত্রা, সামঞ্জস্যতা এবং উচ্চশক্তি রিবার ব্যবহারের সম্পর্কিত অন্যান্য দিকগুলো। সেমিনারে অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান ও অধ্যাপক ড. ফখরুল আমিন বর্তমান বিএনবিসি ২০২০ এ উল্লেখিত অধ্যায়-২, অংশ-৫ অনুচ্ছেদ ২.১.১ এর নির্দেশনা অনুযায়ী উচ্চ শক্তি রিবার ব্যবহারের কথা বলেন।
সাবেক প্রকৌশলী এ এইচ মো. মতিউর রহমান বিল্ডিং কোড বিএনবিসি ২০২০ হালনাগাদ করার মাধ্যমে উচ্চশক্তির রিবার ব্যবহারের পরামর্শ দেন এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের হালনাগাদ এসওআর এ অন্তর্ভুক্তির উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। হাউসিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক মো. আবু সাদেক বলেন, নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারে কার্বন নিঃসরণ কমানো এবং পরিবেশেরবান্ধব নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার এখন সময়ের দাবি। সেক্ষেত্রে জিপিএইচ ইস্পাত অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে যা প্রশংসনীয়। টেকসই উন্নয়নে প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে এইচবিআরআই কে আরো এগিয়ে আসার আহ্বান জানান যেখানে জিপিএইচ ইস্পাত সহযোগিতা করতে পারে।
জিপিএইচ ইস্পাতের টেকনিক্যাল হেড মো. সাইফুল ইসলাম দেশব্যাপী উচ্চ শক্তি রিবার সহজলভ্য করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং মানসম্পন্ন রিবার উৎপাদনের আধুনিক প্রযুক্তিকে অনুসরণ করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন।
জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল বলেন, গবেষণার মাধ্যমে আমাদের উন্নতি করতে হবে। উন্নত দেশগুলোতে সরকারের পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরগুলোও গবেষণার জন্য উদ্যোগ নেয়। জিপিএইচ ইস্পাত বুয়েট, এমইএসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে গবেষণার কাজ করছে এবং আমরা জাপানের টোকিয়ো ইউনিভার্সিটিতে আমাদের ইঞ্জিনিয়ারদের দল পাঠানোর পরিকল্পনা করেছি। সেখানে তারা বিভিন্ন মেয়াদে গবেষণা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন, যা আমাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করবে। জিপিএইচ ইস্পাত শুধু ব্যবসায়িক লক্ষ্য পূরণে নয়, দেশের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতাও রয়েছে। তাই আমরা দেশের উন্নয়নে বিশেষত গবেষণার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে যাচ্ছি।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের (পিডব্লিউডি) প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার বলেন, জিপিএইচ ইস্পাত নির্মাণ খাতে গবেষণায় বিনিয়োগ করে তাদের দায়িত্বশীলতা দেখিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে তাদের যৌথ গবেষণা একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এ ধরনের গবেষণা অব্যাহত রাখা জরুরি। ভবিষ্যতের নির্মাণ কাজে নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারে আরও দক্ষতা আনার জন্য জিপিএচের মতো আরও কোম্পানিকে এগিয়ে আসা উচিত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সেনা কল্যাণ সংস্থায় মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠান

সেনা কল্যাণ সংস্থার সুধীজন এবং ব্যবসায়িক অংশীজনবৃন্দের সঙ্গে মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. হাবিব উল্লাহসহ বিভিন্ন ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) এসকেএস টাওয়ারের সেনা গৌরব মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লে. জেনারেল আব্দুল হাফিজ (অব.) উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও, অনুষ্ঠানে ট্রাস্টি বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও সাবেক সেনা প্রধান, সেনা কল্যাণ সংস্থার প্রাক্তন চেয়ারম্যান, সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং সংস্থার অংশীজনবৃন্দ অংশগ্রহন করেন।
আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দের মধ্যে কয়েকজন তাঁদের অভিজ্ঞতা ও মতামত তুলে ধরেন। সেনা কল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. হাবীব উল্লাহ অনুষ্ঠানে তাঁর দিক- নির্দেশনা মূলক বক্তব্য প্রদান করেন।
অনুষ্ঠান উপলক্ষে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র এবং নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। সেনা কল্যাণ সংস্থার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
এসএম