Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

যেসব উপকার পাবেন বিটরুট খেলে

Published

on

দরবৃদ্ধি

বিটরুট মাটির নিচের সবজি। অনেকটা শালগমের মতো দেখতে এই সবজি গাঢ় লাল রঙের হয়। বিটরুটে পাওয়া যায় প্রোটিন, চর্বি, আয়রন, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেটের মতো পুষ্টি উপাদান। যে কারণে নিয়মিত বিটরুট খেলে শরীর নানাভাবে উপকৃত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলুন জেনে নেওয়া যাক বিটরুট খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. বাতের ব্যথা কমায়
অনেকেই আছেন যারা দীর্ঘ দিন বাতের ব্যথায় ভুগছেন। এক্ষেত্রে তাদের জন্য সহায়ক একটি খাবার হতে পারে বিটরুট। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাতের ব্যথায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য বিট খুবই উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত বিটরুট খাওয়ার ফলে প্রায় ৩৩ শতাংশ বাতের সমস্যা দূর হয়েছে। তাই একে হেলাফেলা করার সুযোগ নেই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
বিটরুটে থাকে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট। এই উপাদান শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে। যে কারণে রক্তনালী প্রসারিত হয়, কমে আসে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। তাই যারা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য একটি উপকারী খাবার হতে পারে বিটরুট। এটি নিয়মিত খেলে আপনার জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়ে যাবে।

৩. ওজন কমায়
যারা ওজন কমাতে চাচ্ছেন তাদের জন্য একটি উপকারী খাবার হতে পারে বিটরুট। কারণ এতে ক্যালোরি থাকে খুবই কম। আর ফ্যাট নেই বলতে গেলে। প্রতিদিন সকালে আপনি যদি এক কাপ বিটের রসের সঙ্গে ২ মিলি অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে খান তবে দ্রুতই সুফল টের পাবেন। মাত্র এক মাসেই ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

৪. রক্ত পরিষ্কার করে
আমাদের শরীরের রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে বিটরুট। তাই আপনিও সুস্থ থাকতে চাইলে নিয়মিত বিটরুট খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি খেলে তা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, রক্তে বৃদ্ধি করে আরবিসি-র সংখ্যা, সেইসঙ্গে দূরে রাখে রক্তস্বল্পতাও।

৫. ত্বক ভালো রাখে
ত্বক ভালো রাখতে আপনার নানা প্রাচেষ্টা রয়েছে নিশ্চয়ই? এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে বিটরুট। কারণ আপনি যদি নিয়মিত বিটরুট খান তবে তা আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে। এছাড়াও বিটরুট দিয়ে করতে পারেন রূপচর্চা। সেজন্য বিটরুসের রস বের করে তা পুরো মুখে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন মিনিট দশেক। এরপর শুকিয়ে এলে ভালো করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে ত্বকে বলিরেখা থাকলে তাও দূর হবে। সেইসঙ্গে বিটের অ্যান্টিসেপটিক উপাদান ব্রণ দূর করতেও সাহায্য করবে। চোখের নিচে কালো দাগ থাকলে তাও দূর করবে বিটরুট।

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

দেশি সবুজ মাল্টার যত উপকারিতা

Published

on

দরবৃদ্ধি

দেশি সবুজ মাল্টা লেবুর মতো দেখতে একধরনের সাইট্রাস ফল) ভিটামিন–সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ একটি ফল। এটি লেবু ও কমলার মতোই পুষ্টিগুণে ভরপুর। নিচে এর উপকারিতা তুলে ধরা হলো–

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দেশি সবুজ মাল্টার উপকারিতা দেখে নিন
১. ইমিউনিটি বাড়ায়: মাল্টায় প্রচুর ভিটামিন–সি থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ঠান্ডা–কাশি ও সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. হজমে সহায়ক: মাল্টার ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে। সকালে বা খাবারের পর অল্প মাল্টা খেলে পাচন ভালো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. হার্টের জন্য ভালো: মাল্টায় থাকা পটাশিয়াম ও ফ্ল্যাভোনয়েড রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, কোলেস্টেরল কমায় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।

৪. ত্বক ও চুলের যত্নে: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন–সি ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। নিয়মিত মাল্টা খেলে ত্বক সতেজ থাকে এবং চুলও মজবুত হয়।

৫. ওজন কমাতে সহায়ক: ক্যালরি কম ও ফাইবার বেশি থাকায় এটি সহজে পেট ভরায়, ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে।

৬. রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে: মাল্টা শরীরে আয়রন শোষণ বাড়াতে সাহায্য করে। তাই যাদের হিমোগ্লোবিন কম, তারা নিয়মিত মাল্টা খেলে উপকার পাবেন।

৭. ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও উপকারী: মাল্টায় প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায় না। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়।

সতর্কতা-
১. একসাথে অনেক বেশি মাল্টা খেলে অম্লতা বা গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।

২. কিডনি সমস্যায় ভুগছেন এমন রোগী (বিশেষত যাদের কিডনিতে পটাশিয়াম জমে) তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বেশি মাল্টা খাওয়া ঠিক নয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

সন্তানের সামনে ভুলেও যেসব আচরণ করবেন না

Published

on

দরবৃদ্ধি

শিশুরা শেখে দেখে দেখে, অনুকরণ করে। তাই বাবা-মায়ের প্রতিটি আচরণ এবং কথাই তাদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে। তাই বিশেষজ্ঞরা এমন পাঁচটি কাজ চিহ্নিত করেছেন, যেগুলো কখনোই সন্তানের সামনে করা উচিত নয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. উচ্চ শব্দে ঝগড়া-তর্ক করা
মা-বাবার মধ্যে মতবিরোধ থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু তা যখন চিৎকার ও ঝগড়ায় পরিণত হয়, তখন শিশুর মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা, ভয় ও আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়। ভবিষ্যতে সমস্যার সমাধান হিসেবে সে নিজেও আক্রমণাত্মক আচরণ করতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. সঙ্গী বা অন্য
হাসি-ঠাট্টার ছলেও সঙ্গী বা অন্য কাউকে ছোট করে কথা বলবেন না। এর ফলে শিশুরা ভাবতে পারে যে, অন্যকে ছোট করা স্বাভাবিক ব্যাপার। তার ভেতর নেতিবাচক মানসিকতা গড়ে উঠতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. গ্যাজেটে সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকা
সন্তানকে সময় দেওয়ার বদলে যদি বাবা-মা সারাক্ষণ মোবাইল বা ল্যাপটপে ডুবে থাকেন, তাহলে শিশু নিজেকে অবহেলিত মনে করে। এর প্রভাব পড়ে তার সামাজিক ও মানসিক বিকাশে।

৪. সবসময় সমালোচনা করা
বাবা-মাকে অনবরত নেতিবাচক কথা বলতে শুনলে শিশুর আত্মবিশ্বাস ভেঙে যায়। তাই শুধু ভুল ধরিয়ে দেওয়া নয়, বরং তার ছোট ছোট অর্জনকে প্রশংসাও করতে হবে।

৫. নিয়ম লঙ্ঘন করা
সন্তানের সামনে ছোট ছোট নিয়ম ভাঙার মতো কাজও তার মনে গভীর প্রভাব ফেলে। যেমন, শিশু যদি দেখে যে তাকে স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সময় আপনি রোজ ট্রাফিক নিয়ম ভেঙে ভুল দিক দিয়ে যাচ্ছেন, তাহলে বড় হয়ে তার কাছে এমন নিয়মগুলো গুরুত্ব পাবে না। সে মনে করবে যে — নিয়ম মানার কোনো গুরুত্ব নেই।

এসব ছাড়াও শিশুর সামনে ধূমপান বা মদ্যপান করা উচিত নয়, কারণ শিশুরা সহজেই অভ্যাস অনুকরণ করে। তেমনই অন্যদের নিয়ে গসিপ বা নিন্দা করলে তাদের মধ্যে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়। আবার সন্তানের সঙ্গে অযথা কঠোর ব্যবহার বা অন্যের সঙ্গে তুলনা করলেও মানসিক চাপ ও হতাশা তৈরি হতে পারে।

মনেও রাখুন, শিশুর মন অতিসংবেদনশীল, তারা আমাদের আচরণ গভীরভাবে খেয়াল করে। কারণ এগুলোই তাদের প্রথম শিক্ষা। আপনি কীভাবে কথা বলেন, কেমন ভঙ্গিতে কথা বলেন, অন্যের সঙ্গে কেমন আচরণ করেন — সবই তারা মনে রাখে। তাই শিশুকে যদি আত্মবিশ্বাসী ও ইতিবাচক মানুষ হিসেবে বড় করতে চান, তাহলে আগে নিজেদের আচরণে পরিবর্তন আনতে হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ক্যানসারের ঝুঁকি কমবে যেসব ব্যায়ামে

Published

on

দরবৃদ্ধি

ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ব্যায়াম। নিয়মিত শরীরচর্চা করলে দেহের কোষগুলোকে সুস্থ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানীরা ব্যায়াম নিয়ে গবেষণা করে দেখিয়েছেন, শুধু একটি সেশন ব্যায়াম করলেই ক্যানসার কোষের বৃদ্ধির গতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দিতে পারে। এক দফার ব্যায়ামে ক্যানসারের কোষবৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা কমতে পারে অন্তত ৩০ শতাংশ পর্যন্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্যায়ামের উপকারিতা নিয়ে এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেন, কেবল স্তন ক্যানসার বা ডিম্বাশয়ের ক্যানসার নয়, ব্যায়াম করলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি আমেরিকার শিকাগোতে আয়োজিত বিশ্ব ক্যানসার কনফারেন্সে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়। সেখান থেকে জানা যায়, স্টেজ ২ এবং স্টেজ ৩ কোলন ক্যানসারের রোগীদের অপারেশন ও কেমোথেরাপি দেওয়ার পর একটি দলকে সাধারণ জীবনযাপন করতে বলা হয়, অন্য দলকে নিয়মিত ব্যায়াম, শরীরচর্চার মধ্যে দিয়ে যেতে বলা হয়। দেখা যায়, প্রথম দলের তুলনায় দ্বিতীয় দলের রোগীদের ক্ষেত্রে ক্যানসার থেকে ফিরে আসার ঝুঁকি অনেকখানি কমে এসেছে। তাই এখন কোলন ক্যানসার রোগীদের নিয়মিত শরীরচর্চা করতে বলা হচ্ছে। শুধু কোলন ক্যানসার নয়, একাধিক ক্যানসারের ঝুঁকিই কমাতে পারে প্রতিদিনের নিয়মিত ব্যায়াম ও শরীরচর্চা।

কোন ব্যায়াম কার্যকরী এবং কতক্ষণ করা উচিত

রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং (আরটি)-এর অর্থ হলো পেশি মজবুত করার জন্য নির্দিষ্ট ব্যায়াম। ডাম্ববেল, কেটলবেল, ভারোত্তোলন করা হয় এই ধরনের শরীরচর্চায়। তা ছাড়া স্কোয়াট, পুশ-আপ, প্ল্যাঙ্ক, বাইসেপস কার্ল-ও রয়েছে তালিকায়।

হাই-ইন্টেনসিটি ইন্টারভ্যাল ট্রেনিং (এইচআইআইটি)-এর অর্থ হলো অল্প সময়ে প্রবল পরিশ্রম, তার পর সঙ্গে সঙ্গে বিশ্রাম। যেমন ৩০ সেকেন্ড জাম্পিং জ্যাক, ১৫ সেকেন্ড বিশ্রাম, ৩০ সেকেন্ড বার্পি। আধাঘণ্টার মতো এই ভাবে ব্যায়াম করতে থাকলে নানাবিধ উপকার মিলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সপ্তাহে পাঁচ দিনই শরীরচর্চা করতে হবে। দিনের কোনো এক সময়ে ২০-৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে ফল পাওয়া যাবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কর্মীদের চাপে রাখলে কি অফিস লাভবান হয়, নাকি ক্ষতিগ্রস্ত?

Published

on

দরবৃদ্ধি

সময়মতো অফিসে আসা, নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণ এবং নিয়ম মেনে কাজ করা—এসবই একজন আদর্শ কর্মীর বৈশিষ্ট্য। কিন্তু এই ‘আদর্শ’ ধারণার আড়ালে অনেক সময় লুকিয়ে থাকে এক ধরনের অসহনীয় চাপ, যা কর্মজীবনকে করে তোলে বিষাক্ত। অতিরিক্ত চাপের কারণে কর্মীদের মধ্যে দেখা দেয় অবসাদ ও ভুলভ্রান্তি

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অফিসে দীর্ঘসময় অতিরিক্ত চাপে থাকতে হলে কর্মীদের মধ্যে দেখা দিতে পারে অবসাদ, ঘুমের সমস্যা, মেজাজের অবনতি এবং মানসিক ক্লান্তি। এইসব সমস্যার কারণে পরদিন কাজে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। হঠাৎ করে ছোটখাটো ভুল, সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারা, কিংবা সহকর্মীদের সঙ্গে মনোমালিন্য—এসবই তখন ঘন ঘন ঘটতে শুরু করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাজের চাপ যখন পেরিয়ে যায় অফিসের গণ্ডি
একজন কর্মী অফিসের বাইরেও যদি কাজের চাপ বয়ে বেড়ান, তা হলে তার ব্যক্তিজীবন ও সামাজিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ভারসাম্যহীনতা ধীরে ধীরে কাজের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেয়। এমনকি সৃজনশীলতাও হারিয়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চাপ বেশি মানেই কাজ বেশি? গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কাজ করেন, তাদের মধ্যে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ এবং হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৭ শতাংশ বেশি।

মানবদেহ কোনো যন্ত্র নয়
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে শরীর ও মস্তিষ্ক—দুটোই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জানাচ্ছে, একটানা ৯০ মিনিট কাজ করলে কাজের মান কমে যায় এবং ভুলের হার বেড়ে যায়।

অতিরিক্ত চাপের কারণে আর্থিক ক্ষতিও কম নয়
মার্কিন গবেষণায় উঠে এসেছে একজন অবসন্ন কর্মীর কারণে কোম্পানিকে বছরে গড়ে ৪ হাজার থেকে ২১ হাজার ডলার পর্যন্ত ক্ষতি হয়, ১ হাজার কর্মীর জন্য বছরে লোকসান: ৫.৩ মিলিয়ন ডলার। অতিরিক্ত চাপে থাকা কর্মীদের মধ্যে ভুল করার হার: ১১ গুণ বেশি। অসুস্থতাজনিত ছুটির হার: ৮ গুণ বেশি। অফিসে থেকেও অকার্যকর হওয়ার হার: ৪ গুণ বেশি

সুস্থ কর্মী, সফল অফিস: করণীয় কী?
প্রতিষ্ঠানের উচিত এমন একটি কর্মপরিবেশ গড়ে তোলা, যেখানে কর্মীরা চাপমুক্তভাবে কাজ করতে পারেন। কাজের পর কর্মীদের যেন সময় থাকে পরিবার, বন্ধু ও নিজের যত্ন নেওয়ার।

সহজ কিছু উদ্যোগ:
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষের লক্ষ্য
অতিরিক্ত ওভারটাইম না করিয়ে কাজের বণ্টন সুষম করা
মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া
কর্মীদের সৃজনশীলতাকে মূল্যায়ন করা
চাপ নয়, যত্নই প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেয়

অতিরিক্ত কাজ বা চাপ যতটা না লাভ দেয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি ডেকে আনে। সুস্থ, সুখী, এবং উৎসাহী কর্মীরাই প্রতিষ্ঠানকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে পারেন। সুতরাং, কর্মীদের শ্বাস নেওয়ার সুযোগ দিন, চাপ নয়—দিন সহানুভূতি ও সহায়তা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

এয়ার কুলারের বাতাস এসির মতো ঠান্ডা হবে ৩ কৌশলে

Published

on

দরবৃদ্ধি

তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে এসি কিনছেন অনেকেই। যাদের বাজেট আরেকটু কম তারা প্রচণ্ড গরমে স্বস্তি পেতে অনেকেই ভরসা রাখছেন এয়ার কুলারে। এয়ার কন্ডিশনারের চেয়ে কম খরচ হওয়ায় এটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে অনেকের অভিযোগ থাকে এয়ার কুলারে এসির মতো ঠান্ডা বাতাস পাওয়া যায় না। অনেক সময় এমন হয় যে কুলার সামনে থাকলেও ঠান্ডা বাতাস দেয় না। অনেক কারণে এমনটা হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কুলারের এই অবস্থা ঠিক করা যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যেভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করলে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে
১. অনেক সময় ধুলার কারণে কুলারের কার্টেন বন্ধ হয়ে যায়। যদি কার্টেনের মধ্য দিয়ে বাতাস যাওয়ার জায়গা না থাকে, তাহলে বাতাস ঠিকমতো প্রবেশ করতে পারবে না এবং সেখান থেকে শীতল বাতাসও আসবে না। যে কোনো ক্ষেত্রে শীতল বাতাস প্রবাহের জন্য কার্টেনের মধ্যে জায়গা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে মাঝে মাঝে ধুলা কার্টেনে জমে যায়। তাই কুলারের কার্টেন পুরোনো হয়ে গেলে তা পরিবর্তন করার পরামর্শ দেওয়া হয়। অন্যথায় একটি জেট ক্লিনিং পাইপ দিয়ে কার্টেন ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. আরেকটি ব্যাপার খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। তা হচ্ছে ঘরের ভেতরে কুলারটি কোথায় রাখা হয়েছে। কুলার কখনই বন্ধ জায়গায় রাখা উচিত নয়। কুলার তখনই ঠান্ডা হয় যখন এটি বাইরের বাতাস গ্রহণ করতে পারে। সেক্ষেত্রে ঘরের ভেতরে কুলার রাখলে ভেতরে বাতাস সঞ্চালিত হতে থাকবে এবং বাতাস ঠান্ডা হবে না। বরং এতে ঘরের আর্দ্রতা আরও বেড়ে যাবে।

৩. যখনই কুলার চালানো হবে, কিছুক্ষণের জন্য পাম্প চালু রাখার চেষ্টা করতে হবে। এর অর্থ হলো কুলারটি যখন সম্পূর্ণ ভিজে যাবে তখন এর ফ্যানটি চালু করা উচিত, এতে বাতাস শুষ্ক এবং গরম হবে না তবে শীতল আসতে শুরু করবে। তবে আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে আবহাওয়া আর্দ্র থাকলে কুলারটি সঠিক ভাবে ঠান্ডা বাতাস দিতে পারে না।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

দরবৃদ্ধি দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার8 minutes ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য...

দরবৃদ্ধি দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার19 minutes ago

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে...

দরবৃদ্ধি দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।...

দরবৃদ্ধি দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার অংকের কমেছে...

দরবৃদ্ধি দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

জিএসপি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ০২ সেপ্টেম্বর দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে কোম্পানিটির পর্ষদ...

দরবৃদ্ধি দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

চলতি বছরেই পুঁজিবাজারে আসছে দুই সরকারি প্রতিষ্ঠান

দীর্ঘ এক যুগের অপেক্ষার পর অবশেষে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে শেয়ারবাজারে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চলতি বছরের মধ্যেই অন্তত দুটি সরকারি...

দরবৃদ্ধি দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার নতুন তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি পর্ষদ সভার নতুন তারিখ ঘোষণা করেছে। আজ ২৭ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৩ টায় কোম্পানিটির...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার8 minutes ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার19 minutes ago

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

দরবৃদ্ধি
অর্থনীতি21 minutes ago

বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকিং অর্থনীতিতে ইসলামিক ফিনটেক

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

রূপালী ব্যাংকের ইজিএম ও এজিএম

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে পুঁজিবাজারে

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

বিডিবিএলের ১২২তম পর্ষদ সভা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

জিএসপি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

চলতি বছরেই পুঁজিবাজারে আসছে দুই সরকারি প্রতিষ্ঠান

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার নতুন তারিখ ঘোষণা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার8 minutes ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার19 minutes ago

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

দরবৃদ্ধি
অর্থনীতি21 minutes ago

বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকিং অর্থনীতিতে ইসলামিক ফিনটেক

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

রূপালী ব্যাংকের ইজিএম ও এজিএম

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে পুঁজিবাজারে

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

বিডিবিএলের ১২২তম পর্ষদ সভা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

জিএসপি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

চলতি বছরেই পুঁজিবাজারে আসছে দুই সরকারি প্রতিষ্ঠান

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার নতুন তারিখ ঘোষণা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার8 minutes ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার19 minutes ago

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

দরবৃদ্ধি
অর্থনীতি21 minutes ago

বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকিং অর্থনীতিতে ইসলামিক ফিনটেক

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

রূপালী ব্যাংকের ইজিএম ও এজিএম

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে পুঁজিবাজারে

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

বিডিবিএলের ১২২তম পর্ষদ সভা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার2 hours ago

জিএসপি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

চলতি বছরেই পুঁজিবাজারে আসছে দুই সরকারি প্রতিষ্ঠান

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার নতুন তারিখ ঘোষণা