ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১২ বছরে সব নিয়োগ পরীক্ষা সুষ্ঠু হয়েছে: পিএসসি

বিগত ১২ বছরে বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সেটি প্রমাণিত বলে দাবি করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এসব পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তোলার কোনো অবকাশ নেই বলেও জানিয়েছে সাংবিধানিক এ প্রতিষ্ঠানটি।
সোমবার (৮ জুলাই) রাতে পিএসসির ওয়েবসাইটে ‘চ্যানেল টোয়েন্টিফোর টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদন বিষয়ে পিএসসির বক্তব্য’ শিরোনামে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সই করেছেন পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৭ জুলাই বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল টোয়েন্টিফোরে সন্ধ্যা ৬টা এবং ৭ টায় পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার উপসহকারী প্রকৌশলী পদের নিয়োগ পরীক্ষাসহ গত ১২ বছরে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) এবং অন্যান্য নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রচার করেছে, সে বিষয়ে পিএসসির দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। প্রচারিত প্রতিবেদনে গত এক যুগে বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, বাস্তবতা হলো, গত ১২ বছরে পিএসসিতে অনুষ্ঠিত বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষা সম্পর্কে কোনো মহল থেকে কখনোই কোনো ধরনের অভিযোগ বা অনুযোগ ছিল না, বিধায় এটি প্রমাণিত যে, ওই সব পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময়ে অনুষ্ঠিত বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে নতুন করে কোনোরূপ অভিযোগ উত্থাপনের অবকাশ নেই। প্রতিবেদনে গত ১২ বছরে সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত এসব পরীক্ষার বিষয়ে বিরূপ প্রচার সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পিএসসির ভাবমূর্তি ও মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করেছে।
পিএসসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৫ জুলাই শুক্রবার অনুষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার ‘উপসহকারী প্রকৌশলী’ পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ওইদিন পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টা আগে প্রতিবেদকের (চ্যানেল টোয়েন্টিফোর টিভির) হোয়াটসঅ্যাপে আসে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ ও প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে প্রতিটি বিসিএস ক্যাডার পরীক্ষায় ন্যূনতম ৬ সেট প্রশ্নপত্র এবং নন-ক্যাডার পরীক্ষায় ন্যূনতম ৪ সেট প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হয়। কোন সেটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, তা নির্ধারণ করতে পরীক্ষা শুরুর ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট আগে। সেটাও লটারির মাধ্যমে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বিসিএস ক্যাডার পরীক্ষার ক্ষেত্রে লটারির সময় দেশের প্রথিতযশা দুজন নাগরিক, কমিশনের চেয়ারম্যান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য ও পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট সদস্যসহ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত থাকেন। একইভাবে নন-ক্যাডার পরীক্ষার ক্ষেত্রে কমিশনের চেয়ারম্যান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য ও পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট সদস্যসহ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত থাকেন।’
‘গত ৫ জুলাই রেলওয়ের নন-ক্যাডার উপসহকারী প্রকৌশলী পদের নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রে একই নিয়ম অনুসরণ করে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে লটারি করে কোন্ সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে, সে বিষয়টি সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটে সংশ্লিষ্টদের এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়। এ কারণে কোন সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে, তা পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টা আগে কারোরই জানার সুযোগ নেই।’
পিএসসি আরও উল্লেখ করেছে, ‘কমিশনের আওতাভুক্ত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, প্রশ্নপত্র সমীক্ষণ ও মুদ্রণ সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে করা হয় এবং তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়। এসব কারণে পরীক্ষা শুরুর পূর্বে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে।’
পিএসসির দাবি, ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি যেকোনো ব্যক্তির নজরে আসার সাথে সাথে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলে সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ থাকে। কিন্তু পরীক্ষা অনুষ্ঠানের দুইদিন পরে চ্যানেল টোয়েন্টিফোর কর্তৃক প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের বিষয়টি যথাযথ কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘পিএসসির কার্যক্রম ও নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে বাংলাদেশের শিক্ষিত তরুণ সমাজসহ জনমনে সুদৃঢ় আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। বিপিএসসির নিয়োগ সংক্রান্ত কার্যক্রম সব মহলে প্রশংসিত হচ্ছে। সেই আস্থা ও বিশ্বাস সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে যথাসময়ে অভিযোগ না হওয়া সত্ত্বেও যদি কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ গত ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস বা প্রতারণা বা অন্য কোনো অবৈধ কার্যক্রমের সাথে জড়িত প্রমাণ হয়, তাহলে কমিশন সংশ্লিষ্টের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাত পোহালেই এসএসসি পরীক্ষায় বসছে সোয়া ১৯ লাখ শিক্ষার্থী

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল)। এদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে, যা চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছেন ১৯ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন শিক্ষার্থী। সুষ্ঠু, নকলমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠানে সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার।
শিক্ষা বোর্ডগুলোর প্রকাশিত সময়সূচি অনুযায়ী—প্রথমদিনে দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মাদরাসা বোর্ডের অধীন কোরআন মাজিদ ও তাজবিদ এবং কারিগরি বোর্ডের বাংলা-২ (দাখিল ও ভোকেশনাল) পরীক্ষা হবে। সব বোর্ডের প্রথমদিনের পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, পরীক্ষা গ্রহণে যা যা প্রস্তুতি দরকার, তা করা শেষ। পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের কোনো সুযোগ নেই। কেউ যদি প্রশ্নফাঁসের গুজব ফেসবুকে বা অন্য কোনো সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আমাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা দিচ্ছে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সদস্যরাও কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করবেন।
৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রে প্রবেশের নির্দেশ
পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে সব পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করে আসন গ্রহণ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিটের পর পরীক্ষাকেন্দ্রে এলে রেজিস্টারে নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময় ও বিলম্বের কারণ উল্লেখ করতে হবে।
বিলম্বে আসা পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রতিদিন কেন্দ্রের কেন্দ্রসচিব সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে অবহিত করবেন। তবে পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট পর কোনো পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ বা পরীক্ষা গ্রহণে অনুমতি দেওয়া যাবে না।
মোবাইল ফোন-ঘড়ি-ক্যালকুলেটর ব্যবহার নিষেধ
কেন্দ্রসচিব ছাড়া পরীক্ষাকেন্দ্রে অন্য কেউ মোবাইল ফোন ও মোবাইল ফোনের সুবিধাযুক্ত ঘড়ি, কলম বা অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। কেন্দ্রের কেন্দ্রসচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
কোন বোর্ডে কত পরীক্ষার্থী
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ ও ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। ৯টি বোর্ডে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ২ হাজার ২৯১টি। ১৮ হাজার ৮৪টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। তাদের মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ ও ছাত্রী ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন। পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ৭২৫টি। পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৯ হাজার ৬৩টি মাদরাসার শিক্ষার্থীরা।
এছাড়া বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ জন এবং ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।
গুজব-প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে ৩৫ দিন কোচিং বন্ধ
এসএসসি পরীক্ষা ঘিরে প্রশ্নফাঁসের গুজব ও প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে পরীক্ষা শুরুর দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। লিখিত পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ নির্দেশনা বলবৎ থাকবে।
পাশাপাশি পরীক্ষাকেন্দ্রের আশপাশে কোনো ধরনের ফটোকপি মেশিন চালু রাখা যাবে না। তাছাড়া এসএসসি পরীক্ষা চলাকালে সারাদেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
গত ১৬ মার্চ ‘এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা’ অনুষ্ঠিত হয়। সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
ওইদিন শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এসএসসি পরীক্ষাগ্রহণ বিশাল কর্মযজ্ঞ, যার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিতে হয়। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় নানামুখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অসাধু চক্রের যেকোনো অপতৎপরতার প্রতি নজর রাখতে হবে।
সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের বলেন, প্রশ্নফাঁসের গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষা চলাকালীন দিনগুলোতে পরীক্ষাকেন্দ্রের আশপাশে ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষা শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত দেশের সর্বত্র সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
নকলমুক্ত পরীক্ষা নিশ্চিতে কঠোর মাউশি
নকলমুক্তভাবে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শেষ করার জন্য মাঠপর্যায়ের সব কর্মকর্তাকে চূড়ান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এক চিঠিতে গত ৭ এপ্রিল এ নির্দেশনা দেয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ১০ এপ্রিল থেকে অনুষ্ঠিতব্য ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠু, নকলমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে গত ১৯ মার্চ একটি স্মারকপত্র পাঠানো হয়। স্মারকপত্রের মর্মানুযায়ী—পরীক্ষা সুষ্ঠু, নকলমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে অধিদপ্তরের আওতাধীন সংশ্লিষ্ট সবাইকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে নির্দেশ
এদিকে, পরীক্ষা চলাকালীন সারাদেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যবস্থা নিতে বিদ্যুৎ বিভাগকে অনুরোধ জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিদ্যুৎ বিভাগও এ নিয়ে মাঠপর্যায়ে নির্দেশনা পাঠিয়েছে।
অন্যদিকে গুজব প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক জনসচেতনতার জন্য প্রচারের ব্যবস্থা নিতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুষ্ঠুভাবে বজায় রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও অনুরোধ করা হয়।
এছাড়া শিক্ষা বোর্ড থেকে দূরবর্তী কেন্দ্রগুলোতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করে উত্তরপত্র দ্রুততম সময়ে বোর্ডে পৌঁছানোর জন্য ডাক বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়। বোর্ডের নিকটবর্তী কেন্দ্রগুলো থেকে উত্তরপত্র দ্রুততম সময়ে সরাসরি বোর্ডে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
মানবতার ও মুসলিমের শত্রু ইসরায়েল: ইবি উপাচার্য

ইসরায়েল মানবতার শত্রু, তারা মুসলিমের শত্রু। মুমিনদের কাজ হলো সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়া, প্রতিবাদ করা বলে মন্তব্য করেছেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।
তিনি বলেন, আমরা আজ নির্বাক, আমরা হতবাক, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েল যেভাবে গণহত্যা চালাচ্ছে তাতে আমরা নির্বাক। এই হত্যায় ছাত্র সমাজ, সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ করছে কিন্তু কোনো রাষ্ট্র নায়ক প্রতিবাদ করছে না। আমরা কনডেম করছি আরব বিশ্ব কোনো কথা বলছে না, ইসরায়েল মানবতার শত্রু, তারা মুসলিমের শত্রু। মুমিনদের কাজ হলো সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়া, প্রতিবাদ করা।
বুধবার (৯ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্বঘোষিত সর্বাত্মক শাটডাউন কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ক্রাক ডাউন ইসরায়েল। মানবতার শত্রু ইসরায়েলকে ক্রাস ডাউন করতে হবে। ফিলিস্তিনের ভূখন্ড ফিরিয়ে দিতে হবে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সারাজীবন লড়াই করার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
বুধবার পূর্বঘোষিত নির্দেশনা অনুযায়ী দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত সর্বাত্মক শাটডাউন কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় এক দোয়া মাহফিল, মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এ কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, ক্রিয়াশীল সকল ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সকল স্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন। তারা একাত্মতা প্রকাশ করেন নির্যাতিত ফিলিস্তিনি জনগণের সাথে এবং অবিলম্বে গণহত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান জানান।
শাট ডাউন কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ইসরায়েল যেভাবে নির্বিচারে গণহত্যা করছে আমরা তাদের জন্য বদদোয়া করবো, মনে মনে ঘৃণা করবো, নফল নামাজ পড়ে দোয়া করবো যেন আল্লাহ তাদের রক্ষা করে এবং ইসরায়েলকে ধ্বংস করে দেন।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড এম এয়াকুব আলী বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায়, রাফায় ইহুদিবাদি ইসরায়েল যে নির্বিচার গণহত্যা চালাচ্ছে তার প্রতিবাদে মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে প্রতিবাদ হয়েছে। জেলা উপজেলা এবং গ্রামেও প্রতিবাদ হয়েছে। যদি আরব বিশ্বের শক্তিশালী নেতারা সক্রিয় হতো তাহলে গাজায় এভাবে গণহত্যা হতো না। ওআইসি, আরবলীগ সহ সকল আরব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে এসব উগ্রবাদী, ইহুদিবাদী সরকার ধ্বংস করে দেওয়ার অনুরোধ জানান। আমরা শেষ রক্তবিন্দু অবধি ফিলিস্তিনের পক্ষে কথা বলে যাবো।
অপরদিকে, সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন গ্রীন ফোরাম, ইউট্যাব, জিয়া পরিষদ’সহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এসএসসি পরীক্ষা শুরু কাল, পরীক্ষার্থীদের প্রতি ১৪ নির্দেশনা

আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) থেকে শুরু হচ্ছে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। চলবে ১৩ মে পর্যন্ত। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৫ থেকে ২২ মে পর্যন্ত।
সুষ্ঠু, সুন্দর ও সম্পূর্ণ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে এরই মধ্যে ১৪টি নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তির বিষয়টি জানানো হয়।
পরীক্ষার সময়সূচি:
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের নতুন সংশোধিত রুটিন অনুযায়ী, ১০ এপ্রিল শুরু হয়ে পরীক্ষা চলবে ১৩ মে পর্যন্ত। নির্দিষ্ট দিনগুলোতে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত তত্ত্বীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৫ থেকে ২২ মে পর্যন্ত।
এদিকে সম্প্রতি এসএসসি ও সমমানের গণিত পরীক্ষা পেছানো হয়েছে। পূর্বঘোষিত তারিখের পরিবর্তে এই পরীক্ষা আগামী ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য নতুন সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন:
১০ এপ্রিল: বাংলা প্রথম পত্র/সহজ বাংলা প্রথম পত্র
১৫ এপ্রিল: ইংরেজি প্রথম পত্র
১৭ এপ্রিল: ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র
২১ এপ্রিল: গণিত
২২ এপ্রিল: ধর্ম (ইসলাম ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা, হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা, বৌদ্ধ ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা, খ্রিষ্টধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা)
২৩ এপ্রিল: তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি
২৪ এপ্রিল: গার্হস্থ্যবিজ্ঞান/ কৃষিশিক্ষা/ সংগীত/ আরবি/ সংস্কৃত/ পালি/ শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া/ চারু ও কারুকলা
২৭ এপ্রিল: পদার্থবিজ্ঞান/ বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা/ ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং
২৯ এপ্রিল: রসায়ন (তত্ত্বীয়)/পৌরনীতি ও নাগরিকতা/ ব্যবসায় উদ্যোগ
৩০ এপ্রিল: ভূগোল ও পরিবেশ
৪ মে: বিজ্ঞান/উচ্চতর গণিত (তত্ত্বীয়)
৬ মে: জীববিজ্ঞান/অর্থনীতি
৭ মে: হিসাববিজ্ঞান
৮ মে: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
১৩ মে: বাংলা প্রথম ২য় পত্র/ সহজ বাংলা–২য় পত্র
পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৪টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা:
১. পরীক্ষা শুরুর ৩০ (ত্রিশ) মিনিট পূর্বে অবশ্যই পরীক্ষাকক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে।
২. প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হবে।
৩. প্রথমে বহুনির্বাচনি ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং উভয় পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না।
৪. পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট হতে পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে তিন দিন পূর্বে সংগ্রহ করবে।
৫. শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়গুলো এনসিটিবির নির্দেশনা অনুসারে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রকে সরবরাহ করবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বরের সঙ্গে ধারাবাহিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত নম্বর বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনলাইনে প্রেরণ করবে।
৬. পরীক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের OMR ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।
৭. পরীক্ষার্থীকে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে।
৮. প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল নিবন্ধনপত্রে বর্ণিত বিষয়/বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনো অবস্থাতেই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
৯. কোন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা (সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনি ও ব্যবহারিক) নিজ বিদ্যালয়ে/প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না। পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।
১০. পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে।
১১. কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি/পরীক্ষার্থী পরীক্ষাকেন্দ্রে মুঠোফোন আনতে এবং ব্যবহার করতে পারবেন না।
১২. সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনি ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিতির জন্য একই উপস্থিতি পত্র ব্যবহার করতে হবে।
১৩. ব্যবহারিক পরীক্ষা নিজ নিজ কেন্দ্র/ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে।
১৪. পরীক্ষার ফল প্রকাশের ৭ (সাত) দিনের মধ্যে পুনঃনিরীক্ষার জন্য অনলাইনে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ১৯ লাখ ২৮ হাজার পরীক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অংশ নেবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
২০২৬ সালের পাঠ্যবইয়ের চাহিদা চেয়েছে সরকার

ইবতেদায়িসহ দেশের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ের চাহিদা চেয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সব অঞ্চলের উপরিচালকদের কাছ থেকে চাহিদা চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের অফিস আদেশে জানানো হয়, ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তকের চাহিদা অনলাইনে দাখিল সংক্রান্ত জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পত্রের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নিতে নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে এনসিটিবি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে এবতেদায়িসহ মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ের চাহিদা চেয়ে পত্র দেয়।
এনসিটিবির গত ২৫ মার্চের পত্রে বলা হয়েছে, দেশের সব শিক্ষার্থীর মধ্যে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিন্যমূল্যের পাঠ্যপুস্তক মূদ্রণ করে ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে সরবরাহের বিষয়টি সরকারের একটি অগ্রাধিকার ও জনগুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১৩৫ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

অধ্যাপক পদমর্যাদার বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের দেশের ১৩৫টি সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ পদে বদলিভিত্তিক পদায়ন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত আলাদা তিনটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. মাহবুব আলম এসব প্রজ্ঞাপনে সই করেন।
নতুন দায়িত্ব পাওয়া অধ্যক্ষদের তাদের বর্তমান কর্মস্থল থেকে আগামী ১৭ এপ্রিলের মধ্যে অবমুক্ত হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে তারা অবমুক্ত না হলে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
নতুন দায়িত্ব পাওয়া অধ্যক্ষদের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।