পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ২.৪৪ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ জুন-৪ জুলাই জুন) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আলোচ্য এ সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৪৪ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১০ দশমিক ২১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১০ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
খাত ভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে ব্যাংক খাতে ৬.১২ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ৭.৯৮ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৮.৭৬ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১০.৪৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১৩.৭৭ পয়েন্টে, পাট খাতে ১৩.৮৫ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৪.২৭ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১৪.৫৯ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১৪.৮৮ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১৫.৩৮ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ১৫.৪০ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৬.৬৩ পয়েন্ট, সেবা ও আবাসন খাতে ১৮.৭৯ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২০.৫৪ পয়েন্টে, ট্যনারি খাতে ২১.০২ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২৩.৩৩ পয়েন্টে, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ২৭.১৯ শতাংশ, বিবিধ খাতে ৩১.৫৯ পয়েন্টে ও সিরামিক খাতে ৮০.১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও (বিএসইসি) মার্জিন ঋণের যোগ্যতা হিসেবে সর্বোচ্চ ৪০ পিই রেশিও বেঁধে দিয়েছে। এ হিসেবে ৪০ পর্যন্ত পিইধারীর শেয়ার বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ বলে মনে করে বিএসইসি। সেই হিসেবে গত বৃহস্পতিবার ডিএসইর পিই দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে ১০ কোম্পানির সর্বোচ্চ লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ সেপ্টেম্বর – ০৩ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে সর্বোচ্চ পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১০ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, এডিএন টেলিকম, ইফাদ অটোস, বিডি ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল ব্যাংক, বেক্সিমকো, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, আলহাজ টেক্সটাইল এবং আইসিবি সোনালী ব্যাংক ওয়ান মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর ব্লক মার্কেটে এই ১০ প্রতিষ্ঠানের মোট ৮৭ কোটি ৬৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার।
প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের সবচেয়ে বেশি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে কোম্পানিটির ২৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকার। সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৬১ টাকা ৫০ পয়সায়।
ব্লক মার্কেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রগতী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ২২৫ টাকা ৪০ পয়সা।
তৃতীয় সর্বোচ্চ এডিএন টেলিকমের ১৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১০৩ টাকা ৯০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে- ইফাদ অটোসের ৭ কোটি ৬২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৭ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ৪ কোটি ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৩ কোটি ৩৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ১৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার, আলহাজ টেক্সটাইলের ২ কোটি ২৪ লাখ ৯০ হাজার টাকার এবং আইসিবি সোনালী ব্যাংক ওয়ান মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১ কোটি ৯৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে লিন্ডে বিডি
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ সেপ্টেম্বর- ০৩ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৩৩১ টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহে লিন্ডে বিডির শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৪ দশমিক ২৯ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ১০০৯ টাকা ৩০ পয়সা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা কাট্টালী টেক্সটাইলের শেয়ারদর কমেছে ২২ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১৮ দশমিক ৬০ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বে লিজিংয়ের ১৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ, ওয়েস্টার্ন মেরিনের ১৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ, ইন্দো বাংলা ফার্মার ১৭ দশমিক ৯২ শতাংশ, এ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ১৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ, ন্যাশনাল টি কোম্পানির ১৭ দশমিক ১২ শতাংশ এবং ফরচুন সুজ লিমিটেডের ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্সের শেয়ারদর বেড়েছে ৩২ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ সেপ্টেম্বর- ০৩ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৫৭টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্সের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩২ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৪০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা আফতাব অটোমোবাইলসের শেয়ারদর বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭২ শতাংশ। আর ১৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে এডিএন টেলিকম।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১২ দশমিক ২৩ শতাংশ, শামপুর সুগার মিলসের ৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ, লিবরা ইনফিউশনের ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮ দশমিক ১২ শতাংশ, আনলিমা ইয়ার্ন ডাইংয়ের ৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ, দেশ গার্মেন্টসের ৭ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ সেপ্টেম্বর- ০৩ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৬ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২৩ কোটি ৩৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ ইসলামী ব্যাংকের।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২১ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৫ দশমিক ০২ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্রাক ব্যাংক পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে ব্যাংকটির প্রতিদিন গড়ে ১৭ কোটি ১ লাখ ৯০ হাজার হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
এছাড়া, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, এমজেএল বাংলাদেশের ১৩ কোটি ৯৪ লাখ ২০ হাজার টাকা, ইবনে সিনা ফার্মার ১৩ কোটি ৬৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ১৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা, প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্সের ৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, এডিএন টেলিকমের ৯ কোটি ৪৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ৮ কোটি ৮৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমেছে সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা
অস্বস্তিতে বিদায়ী সপ্তাহ পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। সপ্তাহজুড়ে (২৯ সেপ্টেম্বর-০৩ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সব মূল্য সূচকের পতনের সঙ্গে বাজার মূলধন কমেছে সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা। এছাড়াও কমেছে টাকার অংকে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিলো ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৬২১ কোটি টাকা। আর সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭২ হাজার ১১৫ কোটি টাকা।অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ বা ১৩ হাজার ৫০৬ কোটি টাকা।
সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইর সব কয়টি সূচক কমেছে। চলতি সপ্তাহে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৭৬ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ। সপ্তাহ শেষে প্রধান সূচকটি দাড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৬৩ পয়েন্টে।
এছাড়াও, ডিএসইর অপর সূচক ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৭৪ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৪০ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২২ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। চলতি সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১৩১ কোটি ৯ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৩৯৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১ হাজার ২৬৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৩৭ দশমিক ২৬ শতাংশ বা ২৫৩ কোটি ৯ লাখ টাকা। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪২৬ কোটি ২১ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৬৭৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টি কোম্পানির, কমেছে ৩৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম