Connect with us

চিত্র-বিচিত্র

যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই কিয়ার স্টারমার?

Published

on

বিএসসি

যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার। গতকাল (বৃহস্পতিবার) দেশটির পার্লামেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে বুথ ফেরত জরিপে এমন আভাসই পাওয়া গেছে। খবর বিবিসির। ভোটে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির ভরাডুবির তথ্য সামনে আসছে। আর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পথে রয়েছে দেশটির বিরোধী দল লেবার পার্টি।

ভোটের চূড়ান্ত ফল একই হলে যুক্তরাজ্যে টানা ১৪ বছর পর ক্ষমতা থেকে সরবে কনজারভেটিভ পার্টি। বিদায় নেবেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। এদিকে ভোটের মাঠে লেবার পার্টির এমন সাড়া জাগানো সাফল্যের নায়ক স্যার কিয়ার স্টারমার। ধারণা করা হচ্ছে, নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে লেবার পার্টি সরকার গড়লে যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হবেন তিনি।

স্টারমারের জন্ম রাজধানী লন্ডনে। ৬১ বছর বয়সী এই ব্যক্তি রাজনীতিতে আসার আগে ছিলেন একজন মানবাধিকার আইনজীবী। তিনি পাবলিক প্রসিকিউশনের ডিরেক্টর এবং ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যার অর্থ স্টারমার ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের সবচেয়ে সিনিয়র প্রসিকিউটর সরকারি কৌঁসুলি ছিলেন। ২০১৪ সালে তাকে নাইট উপাধি দেওয়া হয়েছিল।

আইনজীবী হিসেবে বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের পর স্টারমার রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। সাংসদ হন পঞ্চাশের কোঠায় এসে। তবে রাজনীতি নিয়ে তার বরাবরই আগ্রহ ছিল। যুবা অবস্থায় তিনি ছিলেন উগ্র বামপন্থী।

পরিবারের চার সন্তানের মধ্যে স্টারমার বেড়ে ওঠেন দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের সারে-তে। তাকে শ্রমজীবী শ্রেণির সঙ্গে জীবনের যোগের কথা প্রায়শই বলতে শোনা যায়। তার বাবা একটা কারখানার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক হিসাবে কাজ করতেন এবং মা ছিলেন নার্স।

স্টারমারের পরিবারও কট্টর লেবার পার্টির সমর্থক ছিল। যার প্রতিফলন পাওয়া যায় তার নামে। স্কটিশ খনি শ্রমিক কিয়ের হার্ডির নাম অনুসারে তার নাম রাখা হয়েছিল। তিনি লেবার পার্টির প্রথম নেতা ছিলেন।

বড় হয়ে ওঠার সময় স্টারমারের পারিবারিক জীবন খুব সুখকর ছিল না। দূরত্ব রেখে চলতেন তার বাবা। মা জীবনের দীর্ঘকাল ‘স্টিল’স ডিজিজ’ নামক এক ধরনের অটো-ইমিউন ডিজিজে ভুগেছেন। রোগের কারণে ধীরে ধীরে হাঁটার এবং কথা বলার ক্ষমতা হারান তার মা। একসময় তার পা কেটে বাদ দিতে হয়েছিল।

১৬ বছর বয়সে লেবার পার্টির স্থানীয় যুব শাখায় যোগ দেন স্টারমার। কিছু সময়ের জন্য তিনি উগ্র বামপন্থী একটি পত্রিকার সম্পাদনাও করেছিলেন।

স্টারমার পরিবারের প্রথম সদস্য যিনি শিক্ষা লাভ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছেন। লিডস ও অক্সফোর্ডে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন তিনি। ব্যারিস্টার হিসাবে মানবাধিকার নিয়ে কাজও করেছেন। সেই সময় ক্যারিবিয়ান ও আফ্রিকার দেশগুলিতে মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্তির জন্য তিনি কাজ করেন।

স্টারমার প্রথমবার সংসদে যান ২০১৫ সালে। লন্ডনের হবর্ন অ্যান্ড সেন্ট প্যানক্রাসের সাংসদ হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। কট্টর বাম রাজনীতিবিদ জেরেমি করবিনের নেতৃত্বে লেবার পার্টি তখন বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করছে। অভিবাসনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সরকারের কার্যকলাপ নজরে রাখার জন্য স্টারমারকে ‘শ্যাডো হোম সেক্রেটারি’ (ছায়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছিল।

যুক্তরাজ্য ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট দেওয়ার পরে স্টারমারকে ‘শ্যাডো ব্রেক্সিট মন্ত্রী’ হিসাবে নিয়োগ করা হয়। ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর লেবার পার্টির নেতা হওয়ার সুযোগ পান তিনি।

১৯৩৫ সালের পর সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে হেরেছিল লেবার পার্টি। যা জেরেমি করবিনকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল। সমর্থকদের চোখে স্টারমার একজন বাস্তববাদী মানুষ। যদিও বহু সমালোচকদের মতে, তিনি খুব একটা চৌকস নন। বরং তিনি অনেকটাই ঝিমিয়ে পড়া একজন রাজনীতিক।

এদিকে গত অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলি অভিযানকে সমর্থন করেছিলেন স্টারমার। তার এই সিদ্ধান্ত অনেক ফিলিস্তিনপন্থী ভোটারদের ক্ষুব্ধ করেছিল। যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো লেবার পার্টির বহু সাংসদের বিদ্রোহের সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাকে।

তবে গাজা ইস্যুতে সম্প্রতি স্টারমারকে সুর বদলাতে দেখা যায়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি ডাক দিয়েছিলেন “এমন যুদ্ধবিরতির যা স্থায়ী হবে”। জোর দিয়ে বলেছিলেন, “এখন এটাই হওয়া উচিত!”

গত মার্চে ‘ইউগভ’-এর এক জনমত জরিপে দেখা যায়, যুক্তরাজ্যের ৫২ শতাংশ মানুষ মনে করেন ইসরায়েল-গাজার বিষয়টা সঠিকভাবে পরিচালনা করছেন না স্টারমার।

এদিকে সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম দ্য সান আয়োজিত এক বিতর্ক অনুষ্ঠানে কনজারভেটিভ সরকারের রুয়ান্ডা অভিবাসী প্রত্যাবাসন প্রকল্পের সমালোচনা করতে গিয়ে স্টারমার বলেন, “বাংলাদেশের মতো দেশগুলো থেকে যেসব মানুষ আসছেন, তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে না।”

স্টারমারের এমন মন্তব্যে ক্ষোভে ফেটে পড়ে যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশি সম্প্রদায়। এক্ষেত্রে প্রতিবাদও জানানো হয়।

তুমুল সমালোচনার জেরে সুর নরম করেন স্টারমার বলেন, “আমি আসলে বাংলাদেশকে আলাদাভাবে বোঝাতে চাইনি। আমাদের অর্থনীতি, সংস্কৃতি ও আমাদের দেশের প্রতি বাংলাদেশি কমিউনিটির অবদানকে আমি ব্যাপকভাবে মূল্যায়ন করি।”

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

চিত্র-বিচিত্র

বিশ্ব চিঠি দিবস আজ

Published

on

বিএসসি

চিঠি লেখেননি এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া মুশকিল। কেউ লিখেছেন পরিক্ষার খাতায় আবার কেউবা লিখেছেন প্রিয় মানুষকে। তবে বর্তমান সময়ে ইংরেজ কথাকার সমারসেট মমের একটি উক্তি মনে পড়ে। তিনি বলেছেন, ‘বর্তমানের বাস্তবতায় সেটাই সত্যি। চিঠি লেখা আসলেই এক হারিয়ে যাওয়া শিল্প।’

শেষ কবে চিঠি লিখেছেন বা পেয়েছেন? এ প্রশ্নের উত্তর হয়তো অনেকেই দিতে পারবে না। প্রযুক্তির কল্যাণেই চিঠি লেখার শিল্প প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

ঘোড়ার ডাক প্রচলনের আগে কীভাবে চিঠি আদান-প্রদান হতো, তা নিয়ে দ্বিমত থাকলেও আজকাল দাপ্তরিক কাজের নথি বা আবেদনপত্র ছাড়া কেউ ডাকঘরে যে যায় না, সেটা সবারই জানা।

অথচ অনেক দশক আগেও দূরে থাকা আপনজনের সঙ্গে যোগাযোগের একটি মাধ্যমই ছিল চিঠি। শুধু দূরে নয়, খুব কাছের মানুষকেও মুখে বলতে না পারা কথাগুলোও সযত্নে সাজিয়ে জানাতেন চিঠিতে। এক একটি চিঠিতে নানান গল্প ও ইতিহাস বহন করত।

তবে বর্তমানে ই-মেইলে আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের খুদে বার্তার ভিড়ে কাগজের চিঠি হারিয়ে গেছে। ছোট ছোট বাক্যে, কাটছাঁটকৃত শব্দে বিন্যস্ত এই যোগাযোগ ব্যবস্থাকে ভাষাবিজ্ঞানীরা নাম দিয়েছেন ‘টেক্সটস্পিক’। কারও সঙ্গে কথা বলা প্রয়োজন হলেই, চট করে বাংলা-ইংরেজি মিশিয়ে ইনবক্সে পাঠানো যায়।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

শরতের প্রথম দিন আজ

Published

on

বিএসসি

ঋতুরাণী শরতের প্রথম দিন আজ। ভাদ্র ও আশ্বিন মাস নিয়ে ঋতু পরিক্রমার তৃতীয় ঋতু শরৎ গঠিত। খ্রিষ্টীয় পঞ্জিকা অনুযায়ী আগস্টের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত শরৎকাল স্থায়ী হয়।

আষাঢ়-শ্রাবণের বৃষ্টিমুখর দিন শেষে শুরু হয় শরৎ। প্রকৃতি হয়ে ওঠে শুভ্র ও সবুজ। ঘাসের বনে বাতাসে দোলে সাদা কাশফুল। এমন মোহনীয় সৌন্দর্যের জন্যই শরৎকে ঋতুরানী বলা হয়। শরতের রূপের প্রেমে পড়ে নাই এমন হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না।

অনেক কবি-সাহিত্যিক শরৎ নিয়ে সাহিত্য রচনা করেছেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার লেখায় শরৎকে এভাবে উপস্থাপন করেছেন– ‘আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ, আমরা গেঁথেছি শেফালিমালা–/নবীন ধানের মঞ্জরী দিয়ে সাজিয়ে এনেছি ডালা।/এসো গো শারদলক্ষ্মী, তোমার শুভ্র মেঘের রথে,/ এসো নির্মল নীলপথে…’। কবি বিনয় মজুমদার তার কবিতায় লিখেছেন– ‘শরতের দ্বিপ্রহরে সুধীর সমীর-পরে জল-ঝরা শাদা শাদা মেঘ উড়ে যায়; ভাবি, একদৃষ্টে চেয়ে, যদি ঊর্ধ্ব পথ বেয়ে শুভ্র অনাসক্ত প্রাণ অভ্র ভেদি ধায়!’

এছাড়াও শরৎ মানে গাছে গাছে পাকা তাল। সেই তাল দিয়ে তৈরি হয় পিঠা-পায়েস। সঙ্গে ক্ষেতে আমন ধানের বেড়ে ওঠা চারা। শরতের রাতে জ্যোৎস্নার বিমোহিত রূপও অভাবনীয়।

শরৎকালেই অনুষ্ঠিত হয় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজা। তাই শারদীয় আনন্দে এ সময় যেমন চারপাশ মুখর থাকে, তেমনি বিজয়া দশমীতে প্রাণ হয়ে ওঠে ব্যথাতুর।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

প্রটোকল থাকা সত্ত্বেও জ্যামে বসে থাকলেন ড. ইউনূস

Published

on

বিএসসি

চিরাচরিত প্রথা ভেঙে ভিভিআইপি প্রটোকল নিয়ে জ্যামের মধ্যেই বসে রইলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ঢাকার সড়কে অন্যান্য গণপরিবহনের সঙ্গেই চলেছে তার গাড়ি বহর। ব্যস্ত সড়কে যানজটের কারণে কয়েক মিনিট বসেছিলেন তিনি। তখন তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রোটোকলে নিয়োজিত থাকা সদস্যরা যানজটের মধ্যে গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়ান।

এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

জানা গেছে, রোববার ড. ইউনূসের গাড়িবহন রাজধানীর মতিঝিলের হ্যান্ডবল স্টেডিয়াম সংলগ্ন বক চত্বর এলাকা থাকা অবস্থায় ভিডিওটি করা হয়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে প্রধান উপদেষ্টা লেখা ড. ইউনূসের গাড়ি ঘিরে রেখেছেন স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সদস্যরা।

এ সময় চারপাশের উৎসুক জনতাকে লক্ষ্য করে বলতে শোনা যায়, আপনারা সবাই রাস্তার ধারেই দাঁড়িয়ে থাকুন। নিরাপদ দূরত্বে থাকুন। রাস্তা থেকে দূরে দাঁড়ান। কোনো গাড়ি ভেতরে ঢোকাবেন না। বাম পাশের রিকশা ডান পাশের লেনে ঢোকাবেন না। কেউ রাস্তা ক্রস করার চেষ্টা করবেন না।

বাংলাদেশের প্রশাসনিক নিরাপত্তা প্রটোকল বিধি অনুসারে, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর চলাচলের সময় সড়কের এক পাশ খালি করে চলাচলের বিধান রয়েছে। তাদের চলাচলের ১৫ মিনিট আগে থেকেই নির্দিষ্ট সড়কটির একপাশ ফাঁকা করে সেখানে জনসাধারণের চলাচল বন্ধ করে রাখার নিয়ম অনুসরণ করা হয়।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

শাড়ি পরে ট্রাফিকের দায়িত্বে কে এই শিক্ষার্থী?

Published

on

বিএসসি

সরকারের পদত্যাগের পর রাজধানীর সড়কে ছিল না কোনো ট্রাফিক পুলিশ। এ সময় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের। তারা পুরো ট্রাফিকের দায়িত্ব নিয়ে রাজধানীকে যানজট থেকে রক্ষা করেছেন। শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করতে দেখা গেছে পথচারী, যাত্রীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষকে।

এর মধ্যে শাড়ি পরে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে দেখা গেছে এক শিক্ষার্থীকে। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) তার ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপরই তাকে নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। রাতারাতি ভাইরাল হয় সেই ভিডিও।

ভিডিওতে দেখা যায়, রোডের মাঝখানে দাঁড়িয়ে গাড়ির লেন ঠিক রাখতে ব্যস্ত এক শিক্ষার্থী। এ ছাড়াও রাস্তায় সিগন্যালের পাশাপাশি তারা ফুটপাতে হাঁটা, নির্দিষ্ট স্থান থেকে গাড়িতে ওঠানামা ও গণপরিবহনগুলো নির্দিষ্ট স্থান থামার নির্দেশনা দিচ্ছেন। নিয়ম মেনে চলতে মানুষ ও গাড়িচালকদের বাধ্য করছেন। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি তিনি মানুষকে নিয়ম-শৃঙ্খলা শেখাচ্ছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শাড়ি পরা ওই শিক্ষার্থীর নাম আবিদা নওমী। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী।

শাড়ি পরে সড়কে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনের বিষয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, শাড়ি পরে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকে ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ নেই। শাড়ি বাঙালি নারীর ভূষণ। একটি মেয়ে যেভাবে সালোয়ার-কামিজ পরে সব কাজ করতে পারেন, একইভাবে একই কাজ শাড়ি পরেও করতে পারেন। আমাদের মায়েরা বেশির ভাগ সময় শাড়ি পরেন।

তিনি আরও বলেন, সহিংস পরিস্থিতির জেরে পুলিশ সদস্যরা বিভিন্ন দাবি জানিয়ে কর্মবিরতিতে গেছেন। ফলে দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। তাই নিজের এলাকার সড়কের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে পথে নেমেছেন তারা।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

বিশ্বজুড়ে জেন জেড’র আরো পাঁচটি আন্দোলন

Published

on

বিএসসি

জেনারেশন জেড বা জেন জেড সামাজিক ও রাজনৈতিক সচেতনতার ক্ষেত্রে সক্রিয় এবং সাহসী। বর্তমান বিশ্বে অনেক রাজনৈতিক আন্দোলন রয়েছে যেখানে জেন জেড-এর বড় ভূমিকা রয়েছে। এখানে জেন জেড দ্বারা উজ্জীবিত এবং তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে গড়ে ওঠা পাঁচটি উল্লেখযোগ্য আন্দোলন তুলে ধরা হলো: Generation Z

ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার

ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার (বিএলএম) আন্দোলন ২০১৩ সালে শুরু হয়েছিল। তবে আন্দোলনটি ২০২০ সালে মিনিয়াপোলিসে জর্জ ফ্লয়েড হত্যার পর বিশেষভাবে জোরালো হয়ে ওঠে। যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের হাতে কৃষ্ণাঙ্গ মানুষদের প্রতি বৈষম্য ও সহিংসতার প্রতিবাদে এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল, এবং তা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। জেন জেড সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, যেমন টিকটক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদিতে ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলনের বার্তা ছড়িয়ে দেয়। তারা বিভিন্ন ধরনের প্রভাবশালী পোস্ট, ভিডিও, এবং কনটেন্ট তৈরি করে সচেতনতা বাড়ানোর কাজ করে। এই প্রজন্মের সদস্যরা বিভিন্ন মিছিল, বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদে সরাসরি অংশগ্রহণ করে এবং অর্থসংগ্রহ ও অনলাইন প্রচারণার মাধ্যমে আন্দোলনকে সমর্থন জোগায়। বাংলাদেশের ক্রিকেট দলও খেলার আগে হাঁটু গেঁড়ে তাদের সমর্থন জানিয়েছেন। সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশি অনেক বিটিএস ভক্ত এই আন্দোলনের জন্য ফান্ড পাঠিয়েছিল। ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার আন্দোলনের ফলে বিশ্বজুড়ে ন্যায়বিচারের প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন দেশে পুলিশ ব্যবস্থার সংস্কার শুরু হয়েছে এবং বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।

স্কুল স্ট্রাইক ফর ক্লাইমেট

স্কুল স্ট্রাইক ফর ক্লাইমেট আন্দোলনটি গ্রেটা থানবার্গ নামক সুইডিশ কিশোরী দ্বারা শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালে। এটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি বিশ্বব্যাপী আন্দোলন। এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হলো বিশ্বনেতাদের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করা। জেন জেড নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে এই আন্দোলনে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রতি শুক্রবার স্কুল বর্জন করে এবং স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশের আয়োজন করে। জেন জেড জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য নিজেদের ভবিষ্যৎ রক্ষা করার চেষ্টা করছে। এই আন্দোলনের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তনকে গুরুত্ব দিয়ে নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। ২০১৯ সালে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে এ আন্দোলন গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে এবং জেন জেড জলবায়ু অ্যাক্টিভিস্টদের জন্য আরো অনেক মঞ্চ তৈরি হয়।

#মিটু

#মিটু আন্দোলনটি ২০০৬ সালে তারানা বার্কের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল। কিন্তু এটি ২০১৭ সালে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ওঠে যখন বিভিন্ন হলিউড তারকা যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন হার্ভে ওয়েইনস্টিনের বিরুদ্ধে। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হলো যৌন হয়রানি এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং ভুক্তভোগীদের কথা বলার সুযোগ করে দেওয়া।

জেন জেড এই আন্দোলনে তাদের আওয়াজ তুলে ধরে সামাজিক মিডিয়ার মাধ্যমে। তারা #MeToo হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে এবং অন্যান্য ভুক্তভোগীদের সমর্থন জানিয়েছে। তারা বিভিন্ন কর্মসূচি ও সেমিনারের মাধ্যমে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করেছে। #মিটু আন্দোলনের ফলে অনেক দেশ এবং প্রতিষ্ঠান যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। কর্মক্ষেত্রে এবং অন্যান্য স্থানে নীতিমালা সংস্কার করা হয়েছে এবং যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। জেন জেড জেনারেশনের প্রতিবাদে বাংলাদেশে জেন ওয়াইতেও এই আন্দোলনের ঢেউ লাগে।

হংকং বিক্ষোভ

হংকংয়ের রাজনৈতিক বিক্ষোভগুলো ২০১৯ সালে শুরু হয়েছিল, যখন সরকার একটি বিল প্রস্তাব করেছিল যা চীনের মূল ভূখণ্ডে বন্দীদের প্রত্যার্পণের অনুমতি দিত। হংকংয়ের মানুষ বিশ্বাস করে যে, এই বিল তাদের স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের উপর আঘাত। হংকং বিক্ষোভে জেন জেড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তারা বিভিন্ন ধরনের বিক্ষোভ, মিছিল এবং সমাবেশে অংশগ্রহণ করেছে। তারা প্রযুক্তি এবং সামাজিক মিডিয়ার সাহায্যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করে এবং সরকারের নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করে। এই বিক্ষোভের কারণে হংকং সরকার প্রত্যার্পণ বিল প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছিল। যদিও পরিস্থিতি এখনও পুরোপুরি সমাধান হয়নি। তবে এই আন্দোলন হংকংয়ের রাজনৈতিক চেতনা এবং নাগরিক স্বাধীনতার উপর একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে।

মার্চ ফর আওয়ার লাইভ

মার্চ ফর আওয়ার লাইভস আন্দোলনটি ২০১৮ সালে ফ্লোরিডার পার্কল্যান্ডে মারজোরি স্টোনম্যান ডগলাস হাই স্কুলে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ গুলির ঘটনার পর শুরু হয়েছিল। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হলো যুক্তরাষ্ট্রে গুলির ব্যবহারের আইন কঠোর করা এবং স্কুলসহ সর্বত্র নিরাপত্তা বাড়ানো। জেন জেড-এর নেতৃত্বে এই আন্দোলন বিশেষভাবে উজ্জীবিত হয়েছিল। এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা নিজেদের সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন রকম প্রতিবাদ, মিছিল এবং সমাবেশের আয়োজন করে। সামাজিক মিডিয়ার মাধ্যমে তারা তাদের দাবি এবং বক্তব্য তুলে ধরে এবং রাজনৈতিক নেতাদের উপর চাপ সৃষ্টি করে। এই আন্দোলনের ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকের ব্যবহারের আইন কঠোর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাবনা আনা হয়েছে এবং স্কুল নিরাপত্তার বিষয়ে নতুন নীতিমালা গ্রহণ করা হয়েছে।

নিরাপদ সড়ক আন্দোলন

২০১৮ সালে বাংলাদেশে নিরাপদ সড়কের দাবিতে ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট ২০১৮ পর্যন্ত সংঘটিত আন্দোলনের কথা আমাদের এখনও মনে আছে। যা পরবর্তীতে গণবিক্ষোভে রূপ নিয়েছিল। ঢাকায় ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে দ্রুতগতির দুই বাসের সংঘর্ষে রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থী রাজীব ও দিয়া নিহত হয় ও ১০ শিক্ষার্থী আহত হয়। এই সড়ক দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নিহত দুই কলেজ শিক্ষার্থীর সহপাঠীদের মাধ্যমে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভ পরবর্তীতে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। কোটা আন্দোলনের মতো এখানেও ৯ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নামে। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন ও অবরোধ করতে চাইলেও দুর্ঘটনার পরদিন থেকেই পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়ার চেষ্টা করে; পুলিশের পাশাপাশি ছাত্রলীগ ও সরকার-সমর্থক বলে অভিযুক্ত যুবকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা করে। সরকার প্রচুরসংখ্যক আন্দোলনকারীকে এবং আন্দোলন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেয়ায় আলোকচিত্রী শহিদুল আলমকে গ্রেপ্তার করে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আন্দোলনকারীদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে এবং ছাত্রছাত্রীদের ওপর সরকারের দমনপীড়নমূলক ব্যবস্থা দেশে ও বহির্বিশ্বে তীব্রভাবে নিন্দিত হয়। ৬ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভা একটি খসড়া ট্রাফিক আইন অনুমোদন করে, যে আইনে ইচ্ছাকৃতভাবে গাড়ি চালিয়ে মানুষ হত্যায় মৃত্যুদণ্ড এবং বেপরোয়াভাবে চালিয়ে কারো মৃত্যু ঘটালে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শেয়ারবাজারের সর্বশেষ

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

বিএসসির ট্যাংকারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) দুই ট্যাংকারে পরপর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মানুষের মনে সন্দেহ তৈরি হতে পারে।...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

‘শেয়ারাবাজারে বিনিয়োগের কারণে আমার আত্মহত্যা করতে হবে’

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন শেয়ারাবাজারে বিনিয়োগের কারণে আত্মহত্যা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন এক বিনিয়োগকারী। শেয়ার করুন:- অর্থসংবাদে প্রকাশিত...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ১৮ লাখ, হয়ে গেল দেড় লাখ’

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা ১৮ লাখ টাকা দরপতনের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে দেড় লাখ টাকায় এসে নেমেছে...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার5 hours ago

বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে আজও বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আজও...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার7 hours ago

দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। কোম্পানি দুটি হচ্ছে- সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার7 hours ago

ওয়েস্টার্ন মেরিনের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৯ অক্টোবর বিকাল...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার7 hours ago

যুক্তরাজ্যের বাজারে যুক্ত হচ্ছে রেনেটার দুই ওষুধ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি রেনেটা লিমিটেডের দুইটি ওষুধ যুক্তরাজ্যের বাজারে যুক্ত হচ্ছে।...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার7 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯২টি কোম্পানির...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার8 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দুই কোম্পানি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯২ কোম্পানির...

বিএসসি বিএসসি
পুঁজিবাজার8 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

Advertisement
Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

বিএসসি
গণমাধ্যম13 mins ago

পচা খাবারের প্রতিবাদ করায় সাংবাদিককে মারধর

বিএসসি
আন্তর্জাতিক26 mins ago

ভিসা কমিয়ে দেওয়ায় যেসব সমস্যার মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত

বিএসসি
অর্থনীতি45 mins ago

বাজারভিত্তিক হচ্ছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সুদহার

বিএসসি
জাতীয়1 hour ago

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য বেকারত্ব কমিয়ে আনা: নাহিদ ইসলাম

বিএসসি
জাতীয়2 hours ago

বায়ুদূষণ কমাতে ২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস প্রত্যাহারে চিঠি

বিএসসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

বিএসসির ট্যাংকারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

বিএসসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

‘শেয়ারাবাজারে বিনিয়োগের কারণে আমার আত্মহত্যা করতে হবে’

বিএসসি
অর্থনীতি3 hours ago

বাজার মনিটরিংয়ে টাস্কফোর্স গঠন হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ

বিএসসি
অর্থনীতি3 hours ago

সাংবাদিক মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাব তলব

বিএসসি
অর্থনীতি3 hours ago

মাহবুবুল আলম হানিফ ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

বিএসসি
জাতীয়3 hours ago

সাবেক পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী গ্রেপ্তার

বিএসসি
জাতীয়3 hours ago

খাস্তগীরকে পোল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত করার সিদ্ধান্ত বাতিল

বিএসসি
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

আইসিএসবি অ্যাওয়ার্ড পেল এডিএন টেলিকম

বিএসসি
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ড পেল বিকাশ

বিএসসি
জাতীয়4 hours ago

বিজিবির অভিযানে ২৫৩ কোটি টাকার পণ্যসামগ্রী উদ্ধার

বিএসসি
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ১৮ লাখ, হয়ে গেল দেড় লাখ’

বিএসসি
অর্থনীতি4 hours ago

দেশে পাঁচ দিনে প্রবাসী আয় ৫০৯৬ কোটি টাকা

বিএসসি
পুঁজিবাজার5 hours ago

বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে আজও বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ

বিএসসি
গণমাধ্যম5 hours ago

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধসহ সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের ৭ দাবি

বিএসসি
জাতীয়5 hours ago

রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে ২৩ দিনের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা

বিএসসি
অর্থনীতি6 hours ago

কাঁচা মরিচের কেজি ফের ৪০০ টাকা!

বিএসসি
জাতীয়6 hours ago

মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের নতুন চেয়ারম্যান সুরাইয়া আখতার

বিএসসি
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

ইটস হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশনের এজিএম অনুষ্ঠিত

বিএসসি
জাতীয়6 hours ago

ট্রাফিক আইন ভঙ্গে ৬২৭ মামলা, জরিমানা সাড়ে ২৬ লাখ

বিএসসি
অন্যান্য6 hours ago

৫৭ বছর পর বিয়ের ভিডিও হাতে পেলেন দম্পতি

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১