রাজধানী
ঢাকার যে সড়ক চার মাস বন্ধ থাকবে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায় পথচারীদের জন্য আন্ডারপাস নির্মাণ কাজ চলছে। এর ফলে হজ ক্যাম্প থেকে বিমানবন্দর রেললাইন পর্যন্ত সড়ক বন্ধ রয়েছে। রাস্তাটি টানা চার মাস (১২০ দিন) বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) ‘হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পথচারী আন্ডারপাস’ নির্মাণ প্রকল্প কর্তৃপক্ষের দেয়া বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়েছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পথচারী আন্ডারপাস নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলা অবস্থায় প্রকল্পের আওতাধীন এয়ারপোর্ট-দক্ষিণখান রোডের অন্তর্গত হজ ক্যাম্প থেকে বিমানবন্দর রেললাইন পর্যন্ত সংযোগ সড়ক ১২০ দিন (৪) মাস পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
তাই সব ধরনের যানবাহন ও পথচারীদের এ সময়ে বিকল্প হিসেবে ‘কাওলা সড়ক’ ব্যবহারেরও অনুরোধ জানিয়েছে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে রাস্তা বন্ধ রাখার জন্য দুঃখ প্রকাশও করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
কোটা আন্দোলনে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট, ভোগান্তি চরমে
কোটাবিরোধী আন্দোলন ও রথযাত্রার কারণে রাজধানীজুরে তীব্র যানজট দেখা গেছে। সেইসাথে সকাল ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত ছিল এইচএসসি পরীক্ষা।
রবিবার (৭ জুলাই) সকালে পুরান ঢাকায় শুরু হয় রথযাত্রা। রথযাত্রা উপলক্ষে সকাল থেকেই জয়কালী মন্দির মোড়, ইত্তেফাক মোড়, মতিঝিল শাপলা চত্বর, দৈনিক বাংলা মোড়, রাজউক ভবন চত্বর, গুলিস্তান, হাইকোর্ট মোড়ে যানজট ছিল। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এ উৎসবকে কেন্দ্র করে যানজটের বিষয়ে আগেই সতর্কবার্তা দিয়েছিল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় কোটাবিরোধী আন্দোলন ‘বাংলা ব্লকেড’।
চাকরিপ্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলের কারণে শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাব, চানখাঁরপুল মোড়, আগারগাঁও, মহাখালী ও পল্টন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ মোড় অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে।
মেট্রোরেলেও বেশ যাত্রীর চাপ দেখা গেছে। কিন্তু দুপুর আড়াইটা থেকে প্রায় ৩০ মিনিট মেট্রো বন্ধ থাকায় মিরপুর-আগারগাঁও-মতিঝিল রুটের যাত্রীদের আরও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন ‘বাংলা ব্লকেড’ বিকেল ৩টায় রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে শুরু হয়।
কর্মসূচি অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা রাজধানীর চানখাঁরপুল, শাহবাগ, সায়েন্সল্যাব, আগারগাঁও, মহাখালী ও পল্টন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ মোড় অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকার সায়েন্সল্যাব এলাকায় সড়ক অবরোধ করে ঢাকা কলেজ ও আশপাশের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে ব্যস্ত মোড় অবরোধ করে আশেপাশের এলাকায় যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। যানজটের প্রভাব পড়েছে এসব এলাকায়। দীর্ঘক্ষণ ধরে এসব এলাকায় যানবাহন আটকে আছে। সৃষ্টি হয়েছে যানবাহনের লম্বা লাইন। যানজটের কারণে সপ্তাহের প্রথম কর্ম দিবসে অফিস করে বের হওয়া যাত্রীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম জানান, ‘আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করেছেন। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা গভীরভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।’
অবরোধে আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নগরবাসীকে ওইসব এলাকা এড়িয়ে চলতে বলছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
কার্যদিবসেও যে কারণে ফাঁকা মতিঝিলের সড়ক
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রার কারণে মতিঝিলের সড়কের দু’পাশে হকারদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, ফলে মতিঝিলের সড়কে নিত্য দিনের কোলাহল নেই। নেই হকারদের হাঁকডাক। বরং কার্যদিবসেও বেশ ফাঁকা মতিঝিলের সড়ক।
রোববার (৭ জুলাই) সকাল ১১টা থেকে এ চিত্র দেখা যায়।
সাধারণত কর্মদিবস শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হকারদের সদাই নিয়ে বসা শুরু হয়। বেলা বাড়ার সাথে হকারদের উপস্থিতিও বাড়ে; সাথে বাড়তে থাকে হকারদের ভীড়। দুপুরের পর থেকে ফুটপাত রূপ নেয় বিকিকিনির কেন্দ্রে। সেই ভীড় গিয়ে গড়ায় গাড়ি চলাচলের সড়কে।
মতিঝিলের সব চেয়ে বেশি হকার বসে আলিকো ভবনের সামনে, সোনালী ব্যাংকের সামনে, মতিঝিল মেট্রো স্টেশনের পূর্বদিক, বাইতুল মোকাররম মসজিদের সামনে ও পুরানা পল্টনে ব্যাংক এশিয়ার সামনে। রোববার সকালে দেখা যায় এ সব ফুটপাতে কোনো হকার নেই। তাই ফুটপাতে চলার পথে নিত্যদিনের ঝক্কিও নেই।
রোববার সকালে সোনালী ব্যাংকের পাশে দেখা যায় মাত্র দুইজন হকার বসে আছে। একজন সংবাদপত্র বিক্রেতা আরেক জন রাবার স্ট্যাম্প তৈরি করা হকার। তার পাশে বসে গল্প করছে আরও তিনজন হকার।
তাদের একজন সংবাদপত্র বিক্রেতা জানান, আজ বিকেলে মতিঝিলের সড়ক দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের রথ যাবে এ কারণে গতকাল পুলিশ হকারদের সড়কে বসতে নিষেধ করেছে, এ জন্য কোনো হকার বসেনি। আমি সংবাদপত্র বিক্রি করি এ জন্য এসেছি।
ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রা আজ (৭ জুলাই) বিকেল ৩টায় রাজধানীর স্বামীবাগ ইসকন মন্দির থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে শেষ হবে। যাওয়ার পথে স্বামীবাগ রোডের স্বামীবাগ আশ্রম (ইসকন, ঢাকা) থেকে জয়কালি মন্দির মোড় থেকে ইত্তেফাক মোড়, শাপলা চত্বর, দৈনিক বাংলা মোড়, রাজউক ক্রসিং, গুলিস্তান, গোলাপশাহ মাজার, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, হাইকোর্ট মাজার, দোয়েল চত্বর, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জগন্নাথ হল, পলাশী অতিক্রম করবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীতে যেসব মার্কেট বন্ধ রোববার
রাজধানী ঢাকায় সপ্তাহের একেক দিন একেক এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে। আপনি হয়তো প্রস্তুতি নিচ্ছেন আপনার পছন্দের কোন মার্কেটে যাবেন আজ। কিন্তু সেই মার্কেট খোলা আছে কিনা তা হয়তো জানেন না। তাই আগে জেনে নিন ঢাকার কোন মার্কেট আজ বন্ধ এবং খোলা রয়েছে। না হলে কষ্ট করে গিয়ে ফিরে আসতে হতে পারে।
মনে রাখাতে হবে সপ্তাহের ভিন্ন ভিন্ন দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক রবিবার রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট, মার্কেট সাধারণত বন্ধ থাকে।
যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ
আগারগাঁও, তালতলা, শেরে বাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, ১১, ১২,১৩ ও ১৪; ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও ওল্ড এয়ারপোর্ট এরিয়া, তেজগাঁও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টারসিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ীর একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ, সানারপাড়।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসী পল্লী, ইব্রাহীমপুর বাজার, রজনীগন্ধা মার্কেট, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
কঠোরতার সঙ্গে খাল দখলমুক্ত করা হবে: তাপস
শ্যামপুর খাল ১০০ ফুট থাকলেও বাস্তবে রয়েছে আট ফুটের একটি নালা। কঠোরতার সঙ্গে আগামী মাস থেকে দক্ষিণের জিরানী, মান্ডা, শ্যামপুর ও কালুনগরের চারটি খাল দখলমুক্ত করা হবে, যদিও সেখানে অনেক প্রভাব চাপ রয়েছে। এমন অনেক প্রভাবশালী রয়েছে যা খাল দখলমুক্ত করার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) মিলনায়তনে ঢাকা ইউটিলিটি রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডুরা) আয়োজিত ‘জলাবদ্ধতা নিরসন ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে খাল পুনরুদ্ধারের ভূমিকা ও করণীয়’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
সংলাপে ডুরার সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মোল্লার সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন ডুরার সভাপতি ওবায়দুর মাসুম। সংলাপে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান।
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, এখন সময় এসেছে, দখলের পরিবর্তে ত্যাগ করতে হবে। যারা এতোদিন দখল করেছেন, তারা এখন ত্যাগ করেন। আগামী প্রজন্মের জন্যও হলেও ত্যাগ করেন। তাদের জন্য সুন্দর একটা ঢাকা শহর আমরা বির্নিমাণ করতে চাই।
মেয়র বলেন, উচ্চ শিক্ষিতরা নদীর জমি দখল করে ১০ তলা বাড়ি বানিয়েছে। সেগুলো আমাদের উচ্ছেদ করতে হচ্ছে। কিন্তু তখনি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। আমাদের উপরেও তো অভিভাবক আছে। তাদের কাছ থেকে প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে হচ্ছে। তবুও আপনাদের (সাংবাদিক) সরব ভূমিকায় সব প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে আমরা খাল-নদীগুলো উদ্ধার করতে পারবো।
মেয়র দুঃখপ্রকাশ করে বলেন, ২০২৩ সালে যাত্রাবাড়ী সড়কটি ডিএসসিসির নিজস্ব অর্থায়ণে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঠিক করা হয়েছিল। অথচ গত তিনদিন আগে ওয়াসা কিছু না জানিয়ে বিনা অনুমতিতে আরসিসির সেই রাস্তা খনন করেছে। যা খুবই দুঃখজনক। টেকসই সমাধানে যাওয়া যাচ্ছে না এমন অনেক কারণে।
সংলাপে দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, আমি জানি মেয়র মহোদয় খুবই শক্ত অবস্থান নেন। কিন্তু যারা যারা খাল দখল করেছেন- তারাও কিন্তু কম শক্তিশালী না। দখলদারদের নামগুলো দেখলেই বুঝবেন তারাও কতটা শক্তিশালী। সুতরাং এখানে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে যে, আমরা উদ্ধার কাজটাও করবো, একই সঙ্গে স্থায়ী একটা সংরক্ষণ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এজন্য সরকারের কমিটমেন্ট দরকার। সমন্বয়হীনতার কারণে খাল উদ্ধার অসম্ভব।
তিনি বলেন, রামচন্দ্রপুর খাল নিয়ে খালি গল্পই শুনছি। সেখানে রামের বাইরে রামের একটা বোন সীতাও আছে। তার একটা বাড়িও আছে সেখানে। তিনি আবার গানও করেন। সেই সীতা নাকি আলাদাভাবে পানি উন্নয়ণের কাছ থেকে খালের জায়গায় ভবন নির্মাণের অনুমতিও নিয়েছেন। ফলে সাদিক অ্যাগ্রো উচ্ছেদ হওয়া নিয়ে খুশি হয়ে কোনো লাভ নেই, যদি খালটা কাজে না আসে।
তিনি আরও বলেন, একটা শহরে ১৪টার মতো সরকারের সেবা সংস্থা কাজ করে। সিটি করপোরেশন শুধু একাই সরকারের একটা সংস্থা নয়। ওয়াসা বলে তারা স্বাধীন, রাজউক বলে তারাও স্বাধীন। কিন্তু অদ্ভুত বিষয় হলো- রাজউক স্বাধীন সংস্থা হলেও সিটি করপোরেশনের নগরায়ণের পরিকল্পনা দেয় রাজউক। অথচ দুই সংস্থার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। এটি সাংঘর্ষিক নীতি বলে মনে করেন তিনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীতে যেসব মার্কেট বন্ধ থাকবে শনিবার
নানা প্রয়োজনে রাজধানীবাসীকে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও যেতে হয়। কিন্তু গিয়ে দেখলেন, সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ, তখন বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। তাই কোথাও যাওয়ার আগে দেখে নিন শনিবার (৬ জুলাই) রাজধানীর কোন কোন এলাকার দর্শনীয় স্থান, মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ থাকবে।
যেসব দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে
শুক্র এবং শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় বন্ধ থাকে শিশু একাডেমি ও জাদুঘর। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকান
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেন্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, নয়াবাজার, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন ও আজিমপুর সুপার মার্কেট।
কাফি