পুঁজিবাজার
টেকনো ড্রাগসের আইপিওর শেয়ার বরাদ্দ
বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগৃহের প্রক্রিয়ায় থাকা ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কোম্পানিটির আইপিওতে নির্ধারিত সংখ্যার চেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়ায় আনুপাতিক হারে শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়।
দেশে বসবাসকারী যেসব বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির আইপিও শেয়ারের জন্য ১০ হাজার টাকার আবেদন করেছেন, তারা পেয়েছেন ১১টি করে শেয়ার। ১০ লাখ টাকার আবেদন করেছেন, তারা পেয়েছেন ১ হাজার ১৬৬টি করে শেয়ার।
আর প্রবাসী বাংলাদেশি আবেদনকারীরা প্রতি ১০ হাজার টাকার আবেদনের বিপরীতে পেয়েছেন ২০টি করে শেয়ার। ১০ লাখ টাকার আবেদন করেছেন, তারা পেয়েছেন ২ হাজার ১৬টি করে শেয়ার। মঙ্গলবার কোম্পানিটির আইপিওর শেয়ারের এ বরাদ্দ দেওয়া হয়।
পুঁজিবাজারে আইপিওর ক্ষেত্রে এখন আর লটারি প্রথা নেই। ফলে যে পরিমাণ আবেদন জমা পড়ে, তার আনুপাতিক ভিত্তিতে আইপিওর শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। সে অনুযায়ী টেকনো ড্রাগসের আইপিও বরাদ্দ দেওয়া হয়।
জানা গেছে, আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটির ১০০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলণ করবে। কোম্পানিটির ১০০ কোটি টাকার বিপরীতে ২ হাজার ৪৮৭ কোটি ১৮ হাজার ১০৪ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।
কোম্পানির তথ্য মতে, এর মধ্যে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২ হাজার ৪১২ কোটি ৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩১০ টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬১ কোটি ১৭ লাখ ৫৭ হাজার ১৯৪ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।
এর আগে ৯ জুন থেকে ১৩ জুন পর্যন্ত টেকনো ড্রাগসে আইপিও আবেদন জমা পড়ে। প্রতিষ্ঠানটি কাট-অব প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৪ টাকা। কাট-অব প্রাইসের ৩০ শতাংশ কম দামে অর্থাৎ ২৪ টাকা করে আবেদনের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা প্রতিটি শেয়ার কিনতে পারবেন।
আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়, বিএমআরই (নরসিংদী কারখানা), ভবন নির্মাণ (গাজীপুর কারখানা), আংশিক ঋণ পরিশোধ ও ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী, পুনর্মূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ২৭ টাকা ৭৪ পয়সা এবং পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া যা ২২ টাকা ৫৭ পয়সা। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৮ পয়সা, বিগত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে যা ৩ টাকা ২৫ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড ও ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক রিটার্নে ২১ খাতেই বিনিয়োগকারীরা মুনাফায়
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ জুন থেকে ০৪ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর বেড়েছে ২১ খাতেই। ফলে ২১ খাতের বিনিয়োগকারীরাই আলোচ্য সপ্তাহে মুনাফায় রয়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি মুনাফা হয়েছে সেবা ও আবাসন খাতের শেয়ার। এ খাতে বিদায়ী সপ্তাহে দর বেড়েছে ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। ৮ দশমিক ২১ শতাংশ দর বেড়ে সাপ্তাহিক রিটার্ন তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তথ্য প্রযুক্তি খাত। একই সময়ে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ দর বেড়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে কাগজ ও প্রকাশনা খাতের শেয়ার।
তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে- ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ, জেনারেল ইন্স্যুরেন্স খাতে ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ, পাট খাতে ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৫ দশমিক ০৩ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩ দশমিক ২৩ শতাংশ, চামড়া খাতে ২ দশমিক ৮৯ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ২ দশমিক ৮৯ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ২ দশমিক ১৫ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১ দশমিক ৮৬ শতাংশ, মিউচুয়াল খাতে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১ দশমিক ০৩ শতাংশ, কর্পোরেট বন্ড খাতে ০ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স খাতে ০ দশমিক ০৮ শতাংশ দর বেড়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ২.৪৪ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ জুন-৪ জুলাই জুন) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আলোচ্য এ সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৪৪ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১০ দশমিক ২১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১০ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
খাত ভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে ব্যাংক খাতে ৬.১২ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ৭.৯৮ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৮.৭৬ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১০.৪৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১৩.৭৭ পয়েন্টে, পাট খাতে ১৩.৮৫ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৪.২৭ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১৪.৫৯ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১৪.৮৮ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১৫.৩৮ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ১৫.৪০ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৬.৬৩ পয়েন্ট, সেবা ও আবাসন খাতে ১৮.৭৯ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২০.৫৪ পয়েন্টে, ট্যনারি খাতে ২১.০২ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২৩.৩৩ পয়েন্টে, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ২৭.১৯ শতাংশ, বিবিধ খাতে ৩১.৫৯ পয়েন্টে ও সিরামিক খাতে ৮০.১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও (বিএসইসি) মার্জিন ঋণের যোগ্যতা হিসেবে সর্বোচ্চ ৪০ পিই রেশিও বেঁধে দিয়েছে। এ হিসেবে ৪০ পর্যন্ত পিইধারীর শেয়ার বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ বলে মনে করে বিএসইসি। সেই হিসেবে গত বৃহস্পতিবার ডিএসইর পিই দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে যমুনা অয়েলের ১১৮ কোটি টাকার লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ জুন-০৪ জুলাই) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া শীর্ষ দশ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে সপ্তাহ শেষে ব্লকে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে যমুনা অয়েল। তবে আলোচ্য সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে লেনদেনের তালিকায় ‘এ’ ক্যাটাগরি কোম্পানির আধ্যিকতা দেখা গিয়েছে।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, সদ্য সমাপ্ত সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে যমুনা অয়েলের লেনদেন হয়েছে ১১৮ কোটি ৮৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ১৭৬ টাকা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ৭৯ কোটি ৬৩ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৯৯ টাকা। তৃতীয় সর্বোচ্চ প্রগতী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩০ কোটি ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৩৫ টাকা ৭০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ২৭ কোটি ৬৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, ফাইন ফুডসের ১৯ কোটি ৩৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ইউনিলিভার কনজুমারের ১৭ কোটি ৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংকের ১৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ১৩ কোটি টাকা, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১২ কোটি ৬৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা এবং লাভেলো আইস্ক্রিমের ৯ কোটি ৬৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ জুন-০৪ জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৩ কোম্পানির মধ্যে ৪০টির শেয়ারদর কমেছে। এর মধ্যে টপটেন লুজার বা সর্বোচ্চ দরপতনের তালিকায় উঠে এসেছে ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ১৫ টাকা ৬০ পয়সা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর কমেছে ৭ দশমিক ৫১ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে এটলাস বিডি।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ২৮ শতাংশ, আলহাজ টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রায়াল ফাইন্যান্সের ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ, লিনডে বাংলাদেশের ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৪ দশমিক ০৮ শতাংশ, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ৮১ এবং জুট স্পিনার্স লিমিটেডের ৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে আফতাব অটো
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ জুন-০৪ জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৩ কোম্পানির মধ্যে ৩২৯টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে আফতাব অটোর শেয়ার দর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২১ দশমিক ৩৬ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ৫০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা সিলকো ফার্মার শেয়ারদর বেড়েছে ২০ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর ১৮ দশমিক ০৫ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে রতনপুর স্টিল।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেমিনি সী ফুডের ১৭ দশমিক ৫৩ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৭ দশমিক ২২ শতাংশ, দেশবন্ধু পলিমারের ১৭ দশমিক ০৭ শতাংশ, সাইফ পাওয়াটেকের ১৬ দশমিক ০৪ শতাংশ, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ১৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ, নাভানা সিএনজির ১৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং এডিএন টেলিকম লিমিটেডের ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি