লাইফস্টাইল
যেসব গাছ বন্ধ ঘরের ভ্যাপসা গন্ধ দূর করবে
এমনিতেই দুই কক্ষের ছোট ফ্ল্যাটে আলো-বাতাসের আনাগোনা কম। তার ওপর এখন বর্ষাকাল। জামাকাপড় শুকোচ্ছে না। বৃষ্টির পানি লেগে কাঠের দরজা, জানালা সারাক্ষণই ভিজে থাকছে। পানির মধ্যে জীবাণুনাশক দিয়ে যত বারই ঘর মোছা হোক, মেঝে চটচট করছে। এই সময়ে যেহেতু বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে, তাই এমন সমস্যা হওয়া স্বাভাবিক। পুরোনো আমলের বাড়ি হলে তো কথাই নেই। ড্যাম্প ধরা দেয়াল থেকেও ঘরের ভেতর ভিজে ভাব থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিয়ে পারে কয়েকটি গাছ।
বস্টন ফার্ন
ঘরের স্যাঁতসেতে ভাব দূর করতে পারে জানালার এক কোনে বস্টন ফার্ন রাখা যেতেই পারে। প্রাকৃতিক ‘হিউমিডিফায়ার’ হিসাবে দারুণ কাজের এই গাছটি। রান্নাঘর বা গোসল ঘরের শোভা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি বর্ষার ভ্যাপসা গন্ধ শুষে নেবে এই ফার্ন।
স্পাইডার প্ল্যান্ট
অল্প যত্নে, খুব সহজে বেড়ে ওঠে স্পাইডার প্ল্যান্ট। সারাক্ষণ এসি চললে ঘরের মধ্যে শুষ্ক আবহাওয়া তৈরি হয়, স্পাইডার প্ল্যান্ট থাকলে তেমন সমস্যা হবে না। পাশাপাশি ঘরের বাতাস দূষণমুক্ত রাখতেও এই গাছের জুড়ি মেলা ভার।
পিস লিলি
সুন্দর সাদা ফুল ফোটে। ঘরের কোনে রাখলে শোভাও বৃদ্ধি পায়। আবার, পুরোনো বাড়ির স্যাঁতসেঁতে দেওয়াল, আবহাওয়া থেকে জলীয় বাষ্প শোষণ করতে পারে এই গাছটি।
অ্যালোভেরা
সাকুলেন্ট গোত্রের গাছের মধ্যে সহজলভ্য হল অ্যালোভেরা। অল্প পানি, সামান্য আলো-বাতাস পেলে এই গাছ বেড়ে ওঠে। ঘরের জানলা, বারান্দায় রাখলে স্যাঁতসেঁতে ভাব কেটে যায়। আবার রূপচর্চার কাজেও ব্যবহার করা যায়।
স্নেক প্ল্যান্ট
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিশোধন করার পাশাপাশি আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থেকেও রেহাই মেলে ড্রেসিং টেবিলে এই গাছ থাকলে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
রসুনের প্রাকৃতিক গুণের কথা কম-বেশি আমাদের সবারই জানা আছে। তবে অনেকেই এটি খেতে পারেন না বা খেতে অস্বস্তিবোধ করেন। বলা হয়ে থাকে, সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে রসুন বিশেষ করে কাঁচা রসুন খাওয়া বেশ উপকারী।
যেভাবে খাবেন: খালি পেটে রসুন খেতে হবে সকালের নাস্তা করার আগেই। অনেকে চিবিয়ে খেতে পারেন না কারণ, রসুনের এক ধরনের কড়া ঝাঁঝ আছে। সেক্ষেত্রে পানি দিয়ে গিলে খেতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই টুকরো করে নেবেন। তবে রসুন চিবিয়ে খাওয়াটাই উত্তম।
উপকারিতা: রসুন দেহে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। গবেষকদের মতে, খালি পেটে রসুন খেলে হাইপারটেনশন ও স্ট্রেস কমাতে সহায়তা করে। পেটে হজমের সমস্যা থাকলে তাও দূর করে। এছাড়া এটি স্ট্রেস থেকে পেটে গ্যাসের সমস্যা দূরীকরণে, পেটের অন্যান্য গণ্ডগোলজনিত অসুখ যেমন ডায়রিয়া সারাতে, শরীরের রক্ত পরিশুদ্ধ করণে ও লিভারের ফাংশন ভালো রাখতে ভূমিকা রাখে। রসুন পুরুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূণ ভূমিকা রাখে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা
বিটরুট মাটির নিচের সবজি। অনেকটা শালগমের মতো দেখতে এই সবজি গাঢ় লাল রঙের হয়। বিটরুটে পাওয়া যায় প্রোটিন, চর্বি, আয়রন, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেটের মতো পুষ্টি উপাদান। যে কারণে নিয়মিত বিটরুট খেলে শরীর নানাভাবে উপকৃত হয়।
চলুন জেনে নেওয়া যাক বিটরুট খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে-
রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করে
প্রতি একশো গ্রাম সেদ্ধ বিটরুটে মিলবে ৪ শতাংশ আয়রন। এটি আমাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়াতে কাজ করে। যে কারণে রক্তশূন্যতার মতো কঠিন অসুখ প্রতিরোধ করা সহজ হয়। রক্তের পরিমাণ বাড়ানোর পাশাপাশি এটি অক্সিজেন পরিবহনেরও উন্নতি করে। যে কারণে সুস্থ থাকা সহজ হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত বিটরুট খেতে পারেন, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণে এই সবজিতে পাওয়া যায় নাইট্রেট এবং পটাসিয়াম। এই দুই উপাদান উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। এভাবে নিয়মিত বিটরুট খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে কোলেস্টেরলের মাত্রাও।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে বিটরুট। কারণ এতে থাকে বিটেইন, ফেরুলিক অ্যাসিড, রুটিন, কেমফেরল এবং ক্যাফেইক অ্যাসিডের মতো অনেক কার্যকরী যৌগ। এগুলো ক্যান্সার প্রতিরোধে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে এ বিষয়ে এখনও আরও গবেষণা প্রয়োজন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে বিটরুট। কারণ বিটরুটে পাওয়া যায় প্রচুর ভিটামিন সি। হেলথলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি একশো গ্রাম সেদ্ধ বিটরুটে পাওয়া যায় ৪ শতাংশ পর্যন্ত ভিটামিন সি। যে কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত বিটরুট খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
যে সময়ে মিষ্টি খেলে ওজন কমবে
মিষ্টি দেখলে খেতে মন চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু এই মিষ্টি খেতে যতই মিষ্টি লাগুক, এর নানা অপকারী দিকও কিন্তু রয়েছে। বিশেষ করে যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য মিষ্টি একটি আতংকের নাম। কারণ মিষ্টি খেলেই ওজন বেড়ে যায় এমনটাই ধারণা অনেকের। আর এ কারণে তারা মিষ্টি থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকতে চান।
যারা ওজন কমানোর লড়াইয়ে নাম লিখিয়েছেন তাদের খাবারের তালিকা থেকে মিষ্টির নাম একরকম ছেঁটেই ফেলা হয়। কিন্তু এমন সুস্বাদু খাবার দূরে সরিয়ে রাখতেও কষ্ট হয়। ওজন কমাতে চাইলে মিষ্টি কি একেবারেই বাদ দিতে হবে না-কি একটু-আধটু খাওয়া যাবে, তাই নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে থাকেন অনেকে। প্রতিদিন অন্তত একটি মিষ্টি না খেলে দিনটিই বিস্বাদ হয়ে যায় অনেকের। তাদের জন্য করণীয় কিছু আছে কি?
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন চমকপ্রদ তথ্য। আর তা হলো, মিষ্টি খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তারা এই বিশেষ ধরনের খাবারের পরিকল্পনার নাম দিয়েছেন ‘এগ অ্যান্ড ডেজার্ট ডায়েট’। এই ডায়েটের মূল উদ্দেশ্য হলো ওজন কমানোর পাশাপাশি বারবার খাবার খাওয়ার ইচ্ছেকে নিয়ন্ত্রণ করা। এই ডায়েট মেনে চললে কয়েক মাস পরেই উপকার মিলতে শুরু করে।
‘এগ অ্যান্ড ডেসার্ট ডায়েট’ কী করে মেনে চলবেন? এটি খুব বেশি কষ্টকর নয়। বিশেষজ্ঞরা এই ডায়েট প্ল্যানে সকালের খাবারেই মিষ্টি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। এর কারণটাও বেশ মজার। আপনি যদি প্রতিদিন সকালের খাবারে প্রোটিন-সমৃদ্ধ ডেজার্ট খান তবে সারাদিনে বারবার ক্ষুধা লাগা বন্ধ হয়। ফলে খাই খাই ভাব অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
মিষ্টি নিয়ে এই নিরীক্ষা চালানো হয় দুই দলের ওপর। যেখানে সকালের নাস্তায় একদলকে দেয়া হয় স্বাভাবিক লো কার্বস এবং অন্য দলকে সেসব খাবারের সঙ্গে দেয়া হয় একটি অতিরিক্ত মিষ্টি।
নিরীক্ষার আট মাস পর দেখা গেছে যে, দুটি দলই ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছে। তবে প্রথম দলটি পরের চার মাসে সেভাবে আর ওজন কমাতে সক্ষম হয়নি। তাদের তুলনায় মিষ্টি খাওয়া মানুষেরাই বেশি ওজন কমিয়েছে। আর এই সমীক্ষা থেকে ধারণা করা হচ্ছে যে, সকালের নাস্তায় মিষ্টি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
বর্ষায় ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়া থেকে বাঁচার উপায়
বর্ষাকাল এলেই মশা-মাছি, পোকা-মাকড়ের উৎপাত বেড়ে যায়। বাড়ে ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়ার মতো রোগের চোখরাঙানিও। রাতে মশারি টাঙিয়ে ঘুমালেও দিনের বেলা কী উপায় মশার কামড় থেকে বাঁচা যায়? অনেকেই মশার ধুপ ব্যবহার করেন। কিন্তু সারা দিন এই ধুপ বা কয়েল জ্বালিয়ে বদ্ধ ঘরে থাকা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে।
অনেকে মশা তাড়ানোর ক্রিম বা স্প্রেও ব্যবহার করেন। কিন্তু ক্রিমগুলো বেশ চটচটে। যা মেখে থাকা বেশ কষ্টকর। তাই মশার কামড় থেকে বাঁচার কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে নিন।
লেমন ইউক্যালিপটাস: মশা তাড়ানোর স্প্রে’র মূল উপাদান লেমন ইউক্যালিপটাস তেল। এই দরকারি তেল লাগালে অনেকক্ষণ মশা দূরে থাকবে। তাই দিনের বেলা গোসলের পর ময়শ্চারাইজার মাখার মতো নিয়ম করে হাতে এবং পায়ে এই তেলও মেখে নিতে পারেন।
পিপারমেন্ট অয়েল: অনেকেই মশা তাড়াতে ঘরের কোণে পিপারমেন্ট অয়েলযুক্ত সুগন্ধি মোম জ্বালান। তবে এই প্রয়োজনীয় তেল গায়েও মাখতে পারেন, মশার কামড় থেকে বাঁচতে। তবে সরাসরি পিপারমেন্ট অয়েল গায়ে লাগালে র্যাশ বেরোতে পারে। তাই নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে লাগান।
কর্পুর: মশার ধুপ সারা দিন না জ্বালাতে চাইলে ঘরের কোণে কর্পুর রাখতে পারেন। যে টেবিলে বসে সারা দিন কাজ করছেন বা খাটের পাশে রাখা টেবিলে রেখে দিতে পারেন, কিছুটা কাজ দেবে।
ফ্যান চালান: শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসে থাকলে কতজন আর ফ্যান চালান। কিন্তু ঘরে জোরে ফ্যান চালিয়ে রাখলেও গায়ে খুব একটা মশা বসার সুযোগ পায় না। ফ্যানের জোর হাওয়ায় মশা খুব একটা উড়তে পারে না।
পানি জমতে দেবেন না: বাড়ির আশপাশে বেশি পানি জমে থাকলে মশা বেশি হবে। ছাদের কোণে বৃষ্টির পানি জমছে কিনা খেয়াল রাখুন। বাথরুমে অহেতুক পানি জমিয়ে রাখবেন না। যদি রাখতেই হয়, ঢাকনা দেওয়া বালতি ব্যবহার করুন। বাগান, বারান্দা বা ছাদে কোনো খালি গাছের টব রাখা থাকলে সেগুলো উল্টে রাখুন। বাড়ির বাইরে ময়লা ফেলার বালতি থাকলে সেগুলোতে পানি জমে থাকছে কি না, খেয়াল রাখুন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
ড্রাগন ফল খাওয়ার ৯ উপকারিতা
দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি পুষ্টিগুণের দিক থেকেও অনন্য ড্রাগন ফল। এখন দেশেই চাষ হচ্ছে উপকারী এই ফল। ফলে সর্বত্রই দেখা মিলছে লাল টুকটুকে ড্রাগন ফলের। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে এতে, যা বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায়। জেনে নিন ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
- ড্রাগন ফলে বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে। ড্রাগন ফলে আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন সি এবং এ, পাশাপাশি পটাসিয়াম। এই যৌগগুলো প্রদাহজনক এবং অক্সিডেটিভ প্রক্রিয়াগুলোর সাথে যুক্ত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস, কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ক্যানসার, ডিসলিপিডেমিয়া বা উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমে নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে।
- ড্রাগন ফলকে বলা হয় প্রিবায়োটিক পাওয়ার হাউস। ফলে ফলটি খেলে হজমের সমস্যা দূর হয়।
- ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার অনুযায়ী, ৩.৫-আউন্স ড্রাগন ফলে ৩ গ্রামের বেশি ফাইবার থাকে। ফলে ড্রাগন ফল খেলে ফাইবারের চাহিদা পূরণ করা যায়।
- ড্রাগন ফলের ছোট কালো বীজে রয়েছে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা নাইন ফ্যাটি অ্যাসিড। এগুলো হার্টের জন্য উপকারী।
- ফাইবার থাকার পাশাপাশি ড্রাগন ফল হাইড্রেশনের একটি উৎস, উভয়ই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং হজমে সহায়তা করে।
- ড্রাগন ফলে ফ্যাট বা চর্বিজাতীয় উপাদান নেই। ফলে নিশ্চিন্তে ডায়েট লিস্টে রাখতে পারেন ড্রাগন ফল।
- বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ ফলটি নিয়মিত খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে ও ছানি পড়ার ঝুঁকি কমে।
- আয়রনের চমৎকার উৎস রঙিন ড্রাগন ফল। রক্তশূন্যতার সমস্যা দূর করতে চাইলে তাই প্রতিদিন খাওয়া চাই উপকারী এই ফল।
- শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সঠিক নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে ড্রাগন ফল।
সতর্কতা
ড্রাগন ফলের বীজে বেশ কিছু তেল এবং প্রোটিন থাকে যা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
ড্রাগন ফলে ফ্রুক্টোজ থাকে। এটি ফলের মধ্যে পাওয়া একটি চিনি। তাই যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।