কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের শরীআহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির চট্টগ্রাম সাউথ, চট্টগ্রাম নর্থ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা জোনের ‘ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরীআহ পরিপালন’ শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৯ জুন) এ ওয়েবনিয়ার অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি এবং ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মুফতী ছাঈদ আহমদ এবং মূল বিষয়ের উপর বক্তব্য উপস্থাপন করেন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ শামসুদ্দোহা।
ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চট্টগ্রাম সাউথ জোনপ্রধান মিয়া মোহাঃ বরকত উল্লাহর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চট্টগ্রাম নর্থ জোনপ্রধান মুহাম্মদ নুরুল হোসাইন কাওসার। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নোয়াখালী জোনপ্রধান এ এফ এম আনিসুর রহমান।
অনুষ্ঠানে জোনসমূহের অধীন বিভিন্ন শাখার নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ ওয়েবিনারে অংশগ্রহণ করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ক্যাশলেস নতুন প্রজন্ম গড়তে বিকাশের স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট
ছোটবেলা থেকেই নিজের কাজ নিজে করে অভ্যস্থ অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া রিশাদ কবির। বাবা-মা দুজনই চাকুরিজীবি, সকালে চলে যান, ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা বা রাতও। ফলে স্কুলে বা কোচিংয়ে আসা-যাওয়া, বই কেনা, রেস্টুরেন্টে খাওয়া, দরকারি কেনাকাটা সব নিজেই করেন।
রিশাদ বলেন, দেখা গেলো বাসার পাশের দোকানে কিছু কিনতে গেলাম বা সন্ধ্যায় অনলাইনে কোনো নাস্তা অর্ডার করলাম, তারপর মাকে বা বাবাকে ফোন করে বলে দিলে তারা অফিস থেকেই বিকাশ পেমেন্ট করে দিচ্ছেন সেই দোকানে। তবে এখন আর তাদের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না, কারণ কিছুদিন আগে বা-মাকে বলে আমিও একটা বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলেছি।
সম্প্রতি, দেশের মোবাইল আর্থিক সেবায় প্রথমবারের মতো ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ নিয়ে এসেছে বিকাশ। ক্যাশলেস সমাজ গড়ার লক্ষ্যে ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ডিজিটাল লেনদেনে প্রস্তুত করতে, ১৪ থেকে ১৮ বছরের নিচের বয়সীদের জন্য এই বিশেষ অ্যাকাউন্ট যা যুক্ত থাকবে তাদের মা অথবা বাবার বিকাশ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে। এই ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খোলা যাচ্ছে ডিজিটাল জন্ম সনদ, মা অথবা বাবার বিকাশ অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং তাদের সম্মতি। দেশের স্মার্ট অর্থনীতির অভিযাত্রায় নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে আনতেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রবর্তন করা হলো এই ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’।
সন্তানকে ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খুলে দেয়া প্রসঙ্গে, আরিয়ান-এর মা সুলতানা শারমীন বলেন, “আমরা দুজনই যেহেতু কাজের কারণে সারাদিন বাইরে থাকি, ছেলে নিজের কাজ নিজে করেই অভ্যস্ত, স্কুলে যাওয়া থেকে শুরু করে দরকারি কেনাকাটা, রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার অর্ডার করা। বিকাশের স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট আসায় আমরা ব্যস্ত থাকলেও জরুরি কোনো প্রয়োজনে খুব সহজেই সন্তানকে দরকারি অর্থ পাঠিয়ে দিতে পারছি। আবার অ্যাকাউন্টটি লিংকড হওয়ায় সন্তান কখন, কোথায়, কি খরচ করছে সেটা দেখতে পারছি, এর ফলে আমরাও নিশ্চিন্তে থাকতে পারছি, সন্তানও নিরাপদে লেনদেন করতে পারছে। একই সঙ্গে মানি ম্যানেজমেন্টও শিখতে পারছে।”
স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্টে যে সেবাগুলো পাওয়া যাচ্ছে
১৪ থেকে ১৮ বছরের নিচের বয়সীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এই অ্যাকাউন্টের সেবা তালিকা তৈরি করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজের ফি পরিশোধ, ছোট ছোট দৈনন্দিন কেনাকাটা, মোবাইল রিচার্জ, কাউকে টাকা পাঠানো, বিল পরিশোধ সহ কয়েক ধরনের সেবা নেয়া যাচ্ছে এই অ্যাকাউন্ট থেকে। বাংলাদেশ ব্যাংক-এর নির্দেশনা অনুসারে এই অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ৩০,০০০ টাকা রাখা যাবে। দিনে ৫,০০০ টাকা এবং এক মাসে সর্বোচ্চ ২৫,০০০ টাকা লেনদেন করতে পারবেন এই অ্যাকাউন্টধারীরা। ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ -এ সেন্ড মানি-এর মাধ্যমে টাকা গ্রহণ করা গেলেও এখানে ক্যাশ ইন বা অ্যাড মানি সেবা ব্যবহারের সুযোগ থাকছেনা।
যেভাবে খুলতে হবে ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খুলতে শুরুতে অ্যাপ ডাউনলোড করে লগইন/রেজিস্টার-এ ট্যাপ করতে হবে। নিজের মোবাইল নাম্বার দিয়ে ‘জন্ম সনদ’ অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। এখানে ডিজিটাল জন্ম সনদের ছবি তুলে আরও কিছু ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। এরপর নমিনি হিসেবে মা অথবা বাবাকে বেছে নিয়ে তাদের সচল বিকাশ অ্যাকাউন্ট নাম্বার দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে। ওই নাম্বারে একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে। সাথে সাথেই অথবা পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ভেরিফিকেশন কোডটি ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করে সফলভাবে এই ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খুললেই বিকাশ-এর পক্ষ থেকে নতুন অ্যাকাউন্টে ২৫ টাকার বোনাস পেয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাছাড়া, কিছু নির্দিষ্ট লেনদেন করার পর শর্ত সাপেক্ষে আরও ১০৫ টাকা বোনাস পাওয়ার সুযোগ থাকছে।
অভিভাবকরা যেভাবে তত্ত্বাবধান করবেন
মা অথবা বাবার সম্মতি সাপেক্ষেই একটি ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খোলা যাবে। মা অথবা বাবা যেকোনো সময়ই তাঁর বিকাশ অ্যাপের স্টেটমেন্ট থেকেই সন্তানের ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ -এর সব লেনদেন দেখভাল করতে পারবেন।
নতুন এই সেবা সম্পর্কে বিকাশের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.) বলেন, “ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ডিজিটাল লেনদেনে প্রস্তুত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই যুগোপযোগী উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আগামীতে দৈনন্দিন সমস্ত লেনদেনই হবে ক্যাশবিহীন ও জীবনযাত্রার অংশ। আজকের নবীনেরা ডিজিটাল পেমেন্টের ইকোসিস্টেমের সঙ্গে যত পরিচিত হবেন তত তাড়াতাড়িই তারা তাদের আর্থিক লেনদেন ও ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হয়ে উঠবেন। নবীন গ্রাহকদের জন্য বিকাশ-এ ‘স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খোলার এই সুযোগ দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।”
তিনি আরো বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, রোবোটিকস, বিগ ডেটা – এসব ডিজিটাল প্রযুক্তিতে নবীনরা এখন সবার থেকে এগিয়ে। এমএফএস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজ, নিরাপদ ও দ্রুত আর্থিক লেনদেন সুবিধা তাদের নতুন নতুন প্রযুক্তিতে আগ্রহী করে তুলবে এবং দেশে ক্যাশলেস ডিজিটাল পেমেন্টের ইকোসিস্টেমকে সুদৃঢ় করবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে এবি ব্যাংকের ঋণ বিতরণ
নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক কর্মদক্ষতা উন্নয়নে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছে এবি ব্যাংক পিএলসি। বুধবার (৩ জুলাই) বরিশালে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে নারী উদ্যোক্তাগণের মাঝে সনদ ও স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে সহজ ঋণ- স্মরণে বঙ্গবন্ধু বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের বরিশাল কার্যালয়ের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আব্দুল মান্নান। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন এবি ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আফজাল।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ ও এজেন্টগণ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের জাল নোট শনাক্তকরণ বিষয়ক কর্মশালা
শাখা-উপশাখায় দেশের বৃহত্তম ব্যাংক আইএফআইসির উদ্যোগে দিনব্যাপী “জাল নোট শনাক্তকরণ এবং এর প্রচলন প্রতিরোধ” বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১ জুলাই) বরিশালের একটি স্থানীয় মিলনায়তনে কর্মশালাটির আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক বরিশাল অফিসের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আব্দুল মান্নান। কর্মশালায় রির্সোস পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-পরিচালক মোঃ ফারুক হোসেন এবং সহকারি পরিচালক মোঃ আতিকুর রহমান। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন আইএফআইসি ব্যাংকের হেড কারেন্সী ম্যানেজমেন্ট উইলিয়াম চৌধুরী ও বরিশাল শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ জোবায়ের হোসেন।
কর্মশালায় বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, ফরিদপুর, শরীয়তপুর, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলায় অবস্থিত আইএফআইসি ব্যাংকের সকল শাখা-উপশাখা সমূহের ১২১জন কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ই-ক্যাব নির্বাচন: পরিচালক পদে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন সৈকত
আসন্ন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পরিচালক পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন টেকনিশিয়ান টেকনোলজিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং টেকনিশিয়ানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. সোরাব হোসেন (সৈকত)।
সোমবার (১ জুলাই) ই-ক্যাব বনানী কার্যালয়ে তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম কর্মীদের সংগঠন ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম-ডিএমএফ সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন, একিউর নিউট্রিশান লিমিটেডের সিইও আব্দুল মতিন ও ইক্যাব ২৪-২৬ নির্বাচন কমিশনার হাফিজুর রহমানসহ অনেকেই।
আগামী ২৭ জুলাই (২০২৪-২৬) অনুষ্ঠিতব্য এই নির্বাচনে মো. সোরাব হোসেন সৈকতের অংশগ্রহণ ই-ক্যাব সদস্যদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে সৈকত বলেন, “আগামী ই-ক্যাব নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পরিচালক পদের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। আগামী ২৭ জুলাই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আশাকরি নির্বাচনে জয়ী হয়ে ই-ক্যাবকে একটি এসএমই বান্ধব সংগঠনে পরিণত করতে কাজ করে যাবো।”
তিনি আরও বলেন, “যদি আমি নির্বাচনে জয়ী হই, তাহলে গ্রামের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাও ই-ক্যাবের পৃষ্ঠপোষকতা পাবেন। সেজন্য কাজ করে যাবো। শহরে কিংবা প্রান্তিকে কোনো উদ্যোক্তাই অবহেলিত হবেন না। সবাইকে সমানভাবে সহযোগিতার হাত বাড়াবো।আপনাদের সকলের দোয়া প্রার্থী।”
মো. সোরাব হোসেন সৈকত টেকনিশিয়ানের সিইও হিসেবে পরিচিত, তিনি তার নেতৃত্বে টেক কোম্পানিটিকে দেশের অন্যতম অনলাইনভিত্তিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার অভিজ্ঞতা, নেতৃত্ব এবং সেবামূলক মানসিকতা তাকে ই-ক্যাবের পরিচালক পদে একটি শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরেছে।
মো. সোরাব হোসেন তার নির্বাচনি প্রচারাভিযানে ই-ক্যাবের সদস্যদের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য তুলে ধরেছেন। সেগুলো হলো-
মেম্বারদের ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট, ট্রেনিং এবং মেন্টরিং: তিনি সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং তাদের প্রশিক্ষণ ও মেন্টরিংয়ের মাধ্যমে ই-কমার্স খাতে দক্ষতা উন্নয়নে মনোনিবেশ করবেন।
ইনভেস্টমেন্ট রেডিনেস এবং ক্রাউডফান্ডিং: ই-ক্যাব সদস্যদের জন্য বিনিয়োগ প্রস্তুতি এবং ক্রাউডফান্ডিং সুবিধা প্রদানে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন, যাতে তারা তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে পারেন।
ক্রস বর্ডার ই-কমার্স: আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সুযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে তিনি ক্রস-বর্ডার ই-কমার্স কার্যক্রমকে উৎসাহিত করবেন এবং সহজতর করবেন।
ই-ক্যাবের আসন্ন নির্বাচন ই-কমার্স খাতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচন দেশের ই-কমার্স শিল্পের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সৈকতের প্রার্থিতা ই-ক্যাব সদস্যদের মধ্যে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এবং উদ্ভাবনী চিন্তার প্রতিফলন ঘটাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তাছাড়া ৬৪ জেলায় যে সকল উদ্যোক্তারা রয়েছে তাদেরকে ইকমার্স ভিত্তি ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ করে দেওয়া। জেলা ভিত্তিক ইকমার্স এর কমিটি ও মিটআপ এর মাধ্যমে দেশীয় বাজার এ ইকমার্স এর উপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা মূল লক্ষ্য উদ্দেশ্য।
ই-ক্যাব নির্বাচন ২০২৪-২৬ এর পরিচালনা কমিটির নির্বাচন ২৭ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে ই-ক্যাবের নেতৃত্বে নতুন পরিচালনা কমিটি আসবে, যারা আগামী দুই বছর ই-কমার্স খাতের উন্নয়নে কাজ করবে। মো. সোরাব হোসেন সৈকতের অংশগ্রহণ এই নির্বাচনে নতুন দৃষ্টিকোণ এবং উদ্ভাবনী চিন্তা নিয়ে আসবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জেনিথ লাইফের শিক্ষার্থী বিমা চুক্তি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দ্বিতীয় মেয়াদে শিক্ষার্থী স্বাস্থ্য ও জীবন বীমা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। সোমবার (১ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. অবায়দুর রহমান প্রামানিক এবং জেনিথ লাইফের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম নুরুজ্জামান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. অবায়দুর রহমান প্রামানিক এবং জেনিথ লাইফের ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আনোয়ার হোসেন সরকার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্র হস্তান্তর করেন।
চুক্তি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী দুর্ঘটনা অথবা অসুস্থতার কারণে ইনডোর চিকিৎসা বাবদ বার্ষিক সর্বোচ্চ ৮০ হাজার টাকা এবং আউটডোর চিকিৎসা বাবদ বার্ষিক সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা স্বাস্থ্য বীমা সুবিধা পাবেন। তাছাড়া কোন শিক্ষার্থী মৃত্যুবরণ করলে ওই শিক্ষার্থীর অভিভাবক পাবেন ২ লাখ টাকা।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিষ্ট্রার অধ্যাপক মো. তারিকুল হাসান, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. কামরুজ্জামান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক এস. এম. একরাম উল্লাহ, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক প্রফেসর মো. সায়েদুজ্জামান মিলন, উপ-রেজিস্ট্রার (একাডেমিক) এ এইচ এম আসলাম হোসেন, উপ-রেজিস্ট্রার আবু মো. তারেক এবং জেনিথ ইসলামী লাইফের রাজশাহী কার্যালয়ের জেনারেল ম্যানেজার মো. ইদ্রিস আলী, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোসা. রাবেয়া বসরী উপস্থিত ছিলেন।
কাফি