জাতীয়
দেশে ফিরেছেন ২৭ হাজার হাজি
![দেশে ফিরেছেন ২৭ হাজার হাজি একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/hajj.jpg)
সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন শেষে ২৬ হাজার ৯০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন। তারা ৬১টি ফ্লাইটে দেশে এসেছেন। হজ করতে গিয়ে সৌদিতে এখন পর্যন্ত ৫৩ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (২৮ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজবিষয়ক প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, এ বছর হজ পালন করতে গিয়ে যে ৫৩ জন মারা গেছেন, তাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ১৩ জন নারী। এর মধ্যে মক্কায় ৪২ জন, মদিনায় চারজন, মিনায় ছয়জন এবং জেদ্দায় একজন মারা গেছেন।
সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবারও (২৭ জুন) মো. হারুনুর রশীদ নামে একজন মারা যান। তিনি নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার বাসিন্দা।
এ বছর হজ করতে বাংলাদেশ থেকে ২১৮ ফ্লাইটে ৮৫ হাজার ২৫৭ জন সৌদি আরব গেছেন। প্রথম হজ ফ্লাইট ছিল ৯ মে এবং সর্বশেষ ফ্লাইট ছিল ১২ জুন।
গত ১৫ জুলাই পবিত্র হজের প্রধান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। হজ শেষে ২০ জুন থেকে দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হয়। ফেরার ফ্লাইট চলবে আগামী ২২ জুলাই পর্যন্ত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
অর্থনীতি
রপ্তানি উন্নয়নে ইপিবির বড় ভূমিকা আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
![রপ্তানি উন্নয়নে ইপিবির বড় ভূমিকা আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/Ahsanul-Islam-2.jpg)
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) দায়িত্বশীল ভূমিকায় দেশের রপ্তানি বাণিজ্যের উন্নতি হচ্ছে। দেশের ৬৩ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি একটা সময় অবিশ্বাস্য ছিল। সরকারের লক্ষ্য পরের ৩ অর্থবছরে রপ্তানি ১১০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা। সে লক্ষ্য পূরণে পরিবর্তন ও সহযোগিতা লাগবে। রপ্তানির সংখ্যার তুলনায় কীভাবে স্থানীয় রিসোর্স ব্যবহার করা যায়, কত বেশি কর্মসংস্থান করা যায় সেদিকে লক্ষ্য দিতে হবে।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর টিসিবি ভবনের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর কনফারেন্স রুমে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিচালনা পর্ষদের ১৪৬তম সভায় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু আরও বলেন, আগামীতে পণ্যের সেক্টর করে আলাদা করে মেলা করতে হবে। মেলায় দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে, এতে করে মেলার উদ্দেশ্য পূরণ হবে। আগামী সেপ্টেম্বরে পূজার সময়ে কলকাতায় দেশীয় শাড়ির মেলা করা হবে।
এ সময় পর্ষদের সদস্য হিসেবে হামিম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম, ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আশরাফ আহমেদ, এমসিসিআইয়ের সভাপতি কামরান টি রহমান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
পোশাক শিল্পে চীনা বিনিয়োগ চায় বিজিএমইএ
![পোশাক শিল্পে চীনা বিনিয়োগ চায় বিজিএমইএ একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/bgmea1.jpg)
উচ্চ মূল্যের তৈরি পোশাক উৎপাদনে বস্ত্র খাতে চীনা বিনিয়োগ চায় তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ। তৈরি পোশাকের রপ্তানি বাণিজ্যের অন্যান্য ক্ষেত্রেও দেশটির উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে।
ঢাকা সফররত চীনের বেসরকারি খাতের একটি বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এই প্রত্যাশার কথা জানান বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি। মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চীনা প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন ফুজিয়ান কুনফেং মেশিনারি কোং লিমিটেডের সভাপতি জু জিনশান।
বৈঠকে চীনা প্রতিনিধিদলের সদস্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন জু জিনশান, চেন কি পিং এবং ইয়াং মিং মিং। বিজিএমইএর পক্ষে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি (অর্থ) মো. নাসির উদ্দিন, পরিচালক রাজীব চৌধুরী ও পরিচালক মো. জাকির হোসেন।
আলোচনায় বিজিএমইএ সভাপতি বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ অন্বেষণ, বিশেষ করে ওভেন ও নন-কটন টেক্সটাইল ও উচ্চ মূল্য সংযোজনকারী পোশাক শিল্পে বিনিয়োগ ও বানিজ্য বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেন। উচ্চ মূল্যের পণ্য, বিশেষ করে ম্যানমেইড ফাইবার-ভিত্তিক পোশাক উৎপাদন এবং সেই সঙ্গে আরও উচ্চমূল্যের পোশাক তৈরিতে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ যে ক্রমবর্ধমানভাবে প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি আপগ্রেড করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানান তিনি।
এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশে হাই-এন্ড টেক্সটাইল এবং ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে চীনা বিনিয়োগ আসলে উভয়পক্ষই লাভবান হবে। আলোচনায় উভয় পক্ষই বাংলাদেশের বিশেষ করে উচ্চ-মূল্যের, ম্যানমেইড ফাইবার-ভিত্তিক পোশাক উৎপাদনে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়নের চলমান প্রচেষ্টাগুলোর উপর জোর দিয়ে একসঙ্গে আরও ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনার বিষয়ে একমত পোষণ করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৪ শতাংশ: মন্ত্রী
![জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৪ শতাংশ: মন্ত্রী একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/biman-minister-faruk-khan.jpg)
বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন শিল্পের অবদান প্রায় ৪ শতাংশ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে প্রায় ১ দশমিক ৭৮ শতাংশ বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। মঙ্গলবার (২ জুলাই) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে এমপি আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
ফারুক খান বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় পর্যটন খাত। করোনা মহামারির সময়েও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও আনুতোষিক পরিশোধ করেছে। করোনাকালীন ক্ষতি কাটিয়ে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন বর্তমানেও তার লাভের ধারা অব্যাহত রেখেছে। সংস্থাটি নিজস্ব আয়ে পরিচালিত সরকারের একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।
তিনি বলেন, দেশের মধ্যে নতুন নতুন পর্যটন আকর্ষণীয় স্পট চিহ্নিতকরণ ও এর উন্নয়নে ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে রাজধানী ঢাকাসহ, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া, মেহেরপুরের মুজিবনগর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রংপুর, বগুড়া, দিনাজপুর, সিলেট, কক্সবাজার, পটুয়াখালীর কুয়াকাটা, পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবনসহ সারাদেশের প্রত্যন্ত এলাকায় সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মাধ্যমে মোট ৫৩টি পর্যটন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান (হোটেল,মোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, বার, পিকনিক স্পট ও ডিউটি ফ্রি শপ) স্থাপন করেছে এবং প্রতিষ্ঠানগুলো সাফল্যের সঙ্গে পরিচালনা করছে, যা দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে আসছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে যাচ্ছেন ৮ জুলাই
![প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে যাচ্ছেন ৮ জুলাই একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/prime-minister-hasina.jpg)
চার দিনের সফরে চীন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ৮ থেকে ১১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে থাকবেন। মঙ্গলবার (২ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
সাংবাদিকদের পররাষ্ট্র সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এবারের চীন সফরের বিনিয়োগ, আঞ্চলিক সহযোগিতা, রোহিঙ্গাসহ নানা ইস্যুতে আলোচনা হবে। তবে তিস্তা প্রকল্প নিয়ে কোনো কথা হবে কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়। প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু সমঝোতা স্মারক সইসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ঘোষণা আসতে পারে।
সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী ৮ জুলাই বেইজিং পৌঁছবেন। ৯ জুলাই তিনি সেদেশের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ১০ জুলাই চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। একই দিন চীনের পার্লামেন্ট ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস অব চায়নার প্রেসিডেন্ট ঝাও লেজির সঙ্গেও বৈঠক করবেন শেখ হাসিনা।
এছাড়া চীন সফরে বাংলাদেশের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যাচ্ছে। তারা সেখানে চীনা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর সামনে রেখে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাওয়ের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইতোমধ্যেই ঢাকা সফর করেছে। লিউ জিয়ানচাও জানিয়েছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের জন্য প্রতীক্ষায় রয়েছে চীন। এই সফর সফল করতে উভয় পক্ষ কাজ করছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দ্রব্যমূল্য ও সিন্ডিকেট নিয়ে সংসদে সমালোচনা
![দ্রব্যমূল্য ও সিন্ডিকেট নিয়ে সংসদে সমালোচনা একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/NATIONAL-PARLAMENT-1.jpg)
জাতীয় সংসদে ট্যারিফ কমিশনের এক বিল পাসের আলোচনায় বিরোধী দল ও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেট নিয়ে সমালোচনা করেছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে গরিব মানুষের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যকে সহজলভ্য করা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হলেও তা করার ক্ষমতা তাদের নেই।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) জাতীয় সংসদে ‘বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (সংশোধন) বিল–২০২৪’ পাসের আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ সদস্যরা এসব কথা বলেন। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
এ বিলে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সচিব পদের নাম পরিবর্তন করে আইন সংশোধন করা হয়েছে। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম বিলটি পাসের জন্য সংসদে উপস্থাপন করেন। এরপর বিলের ওপর আনা জনমত যাচাই, বাছাই ও সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি করে বিলটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। নতুন এ আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সচিব পদের নাম হবে ‘পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ)’।
বিলের ওপর সংশোধন আলোচনায় বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ হচ্ছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা। টিসিবি নামে একটা সংস্থা আছে যারা বাজারে ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রি করে। উপজেলা পর্যায়ে দেখেছি, একটা কার্ড দেওয়া হয়েছে, যার জন্য পাঁচ-ছয়টা পণ্য কিনতে হবে। অনেক মানুষ এটা নিতে পারে না। যার যেটা প্রয়োজন নেই সেটাও টিসিবির কাছ থেকে নিতে হবে। এই হচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ। এ আইনটি না এনে বাজার নিয়ন্ত্রণ করার কোনো আইন নিয়ে আনতেন, সিন্ডিকেট ভাঙার মতো কোনো আইন নিয়ে আসতেন, তাহলে মনে করতাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ভালো কোনো কাজ করছে। বিভিন্ন সময় তারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। যখন তারা বাজারে যান তখন বাজারটা ঠিক থাকে। কিন্তু তারা চলে এলে আবার যে অবস্থায় ছিল সেই অবস্থায় চলে যায়। দাম দ্বিগুণ বাড়ে।
তিনি বলেন, ওষুধের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে। কোম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকা লাভ করে কোথায় নিয়ে যাবে জানি না। ওষুধ কোম্পানিগুলো শুল্ক ফাঁকি দিয়ে, কম শুল্ক দিয়ে কাঁচামাল নিয়ে আসে। কিন্তু আমাদের দেশে ওষুধের দাম বেশি। ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ করা গেলে মানুষ সুচিকিৎসা পেত। আইন করে ক্যানসারের ওষুধের দাম, কিডনি চিকিৎসা কমাবার কথা বলা হচ্ছে; এ কোম্পানিগুলো কি বাইরের? এরা কি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি? এরা আমাদের দেশি মালিক, এদের কি বিবেক নেই? কত শতাংশ লাভ করছে? এরা ১০০ শতাংশ লাভ করে! যারা দোকানে বিক্রি করে ৩০-৪০ শতাংশ কর দেয়। অনেক ওষুধের মধ্যে দাম লেখা থাকে না। সেজন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করবো বাজার নিয়ন্ত্রণ করুন।
এমআই